ডেস্ক :
২০২৩ সাল থেকে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা বাদ দেওয়ার সুপারিশ অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনুযায়ী পাবলিক বা বোর্ড পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা না থাকায় জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ ১৬ জানুয়ারি সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব আক্তার উননেছা শিউলী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনুযায়ী জেএসসি ও জেডিসি পাবলিক/বোর্ড পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা রাখা হয়নি বিধায় ২০২২ ও ২০২৩ এবং তার পরে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা বাদ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী এই প্রস্তাবের সম্মতি দিয়ে পরীক্ষা বাতিল করার বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছেন।
বর্ণিতাবস্থায়, উল্লিখিত বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো, বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পাচারকালে মালিকবিহীন ভারতীয় ৯৯ বস্তা চিনিসহ ট্রাক জব্দ করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে ট্রাকটি শিমুলতলী এলাকা থেকে আটক করা হয়। তবে বড় এই চালানের সাথে জড়িত কাউকে পায়নি পুলিশ। এমনকি ট্রাক চালককেও ধরতে পারেনি।
আজ ১৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে দুর্গাপুর থানার ওসি উত্তম চন্দ্র দেব জানান, ৯৯ বস্তা চিনিসহ ট্রাক জব্দ রয়েছে। চালক পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা যায়নি। তবে এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে। চোরাকারবারিদেরকে আটকের চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় ও গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রতিদিন ভারত থেকে অবৈধ পথে মাদকের সাথে চিনি পাচার হচ্ছে নেত্রকোনার দুর্গাপুর সীমানা দিয়ে। স্থানীয়রা দেখে ফেললে মাঝে মধ্যে পুলিশের অভিযানে অল্প পরিমাণ মাদক ও চিনি ধরা পড়ে। এরই ধারবাহিকতায় সোমবার সন্ধ্যার পর দুর্গাপুরের শিমুলতলী এলাকা দিয়ে একটি ট্রাক ভর্তি চিনি নেত্রকোনায় আসার পথে স্থানীয় ও গোয়েন্দাদের নজরে পড়লে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রাকটি জব্দ করে। তবে চালক পালিয়ে যায়।
সোমবারের চালানে জব্দ ৯৯ বস্তায় ৪ হাজার ৪৫৫ কেজি চিনি যার বর্তমান বাজারদর ৪ লাখ ৯০ হাজার ৫০ টাকা বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
দুর্গাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আব্বাস আলী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় চিনি জব্দ করা হয়।
দুর্গাপুর থানার ওসি উত্তম চন্দ্র দেব জানান, চিনি কার সেটি জানা নেই তবে মামলা হয়েছে। পাচারকারীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সরকারের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে চিনি পাচারে পুলিশের সরাসরি সহযোগিতা থাকার বিষয়টি এক চোরাকারবারীর ফোনালাপে ফাঁস হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের মিডিয়া কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মো. লুৎফুর রহমান বলেন, সবটাই মিথ্যা।
এদিকে জব্দ চিনির বিষয়ে পুলিশ সুপার মো. ফয়েজ আহমেদের কাছে জানতে মঙ্গলবার ফোন দিলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীর্ষস্থানীয় পদে রদবদল করা হয়েছে।
মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে চাকরি হতে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলমের চাকরি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হয়েছে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মজিবুর রহমানকে জিওসি আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহম্মদ তাবরেজ শামস চৌধুরীকে সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীমকে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হককে কমান্ড্যান্ট এনডিসি এবং মেজর জেনারেল আ স ম রিদওয়ানুর রহমানকে এনটিএমসি’র মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ ৬ আগস্ট মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
অনলাইন ডেস্ক :
সরাসরি হাসপাতালে চিকিৎসকদের সাথে দেখা করার সুযোগ পাবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা। এর পরিবর্তে তারা ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের ওষুধের কথা চিকিৎসকদের জানাবেন। স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে এই প্রস্তাব রাখা হয়েছে। আজ ৫ মে সোমবার বেলা ১১টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি পেশ করেছে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন।
কমিশনের মুখ্য সুপারিশে সংবিধান সংশোধন করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এই সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য একটি পৃথক ‘প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা আইন’প্রণয়ন করতে হবে, যা বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির ব্যাপারে নাগরিকদের অধিকার ও রাষ্ট্রের কর্তব্য নির্ধারণ করবে। স্বাস্থ্য খাতে দীর্ঘ মেয়াদে ন্যায্যতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করবে।
কমিশন তাদের প্রতিবেদনে স্বাধীন ও স্থায়ী ‘বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন’ গঠনসহ৭টি আইন প্রণয়নের সুপারিশ করেছে। প্রস্তাবিত নতুন আইনগুলো হলো- বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন আইন, বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস আইন, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা আইন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন, ওষুধের মূল্য নির্ধারণ এবং প্রবেশাধিকার আইন, অ্যালায়েড হেলথ প্রফেশনাল কমিশনার আইন, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কমিশনার আইন।
প্রতিবেদনে স্বতন্ত্র পাবলিক সার্ভিস কমিশন (স্বাস্থ্য) গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, স্বাস্থ্য খাতের নিয়োগ ও পদোন্নতি প্রক্রিয়া নিয়মিতকরণ ও স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে একটি স্বতন্ত্র পাবলিক সার্ভিস কমিশন (স্বাস্থ্য) গঠন করতে হবে।
আরো উল্লেখ করা হয়েছে, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার সর্বজনীন প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে সরকারকে এই সেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে (ক্ষেত্রবিশেষ ভর্তুকি মূল্যে) দিতে হবে। যাতে কোনও নাগরিক আর্থিক প্রতিবন্ধকতার কারণে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত না হন।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, উপজেলা পর্যায়ে সেকেন্ডারি স্বাস্থ্যসেবা জোরদার করে জনগণের জন্য স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজলভ্য করতে হবে। জেলা হাসপাতালগুলোতে বিশেষায়িত (টারশিয়ারি স্তরের) চিকিৎসাসেবা চালু করতে হবে, যাতে সেবার বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত হয়, মেডিকেল কলেজ ও জাতীয় ইনস্টিটিউটগুলোর ওপর রোগীর চাপ কমানো যায় এবং ভৌগোলিক কারণে কেউ বিশেষায়িত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত না হন। প্রতিটি বিভাগীয় সদরে অন্তত একটি পূর্ণাঙ্গ, সর্বাধুনিক সুবিধাসম্পন্ন ও বিশ্বমানের টারশিয়ারি সেবা হাসপাতালের প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে হবে, যা জটিল ও বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য একটি আঞ্চলিক রেফারেল কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।
গত বছরের ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ কে আজাদ খানকে প্রধান করে ১২ সদস্যবিশিষ্ট স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনের সদস্য করা হয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, অধ্যাপক ডা. নায়লা জামান খান, সাবেক সচিব এস এম রেজা, অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, ডা. আজহারুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আকরাম হোসেন, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী উমায়ের আফিফকে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারকের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত ও অশালীন আচরণে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে সংগঠনটির সভাপতি ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবর রহমানের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কতিপয় আইনজীবী ২ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর এজলাস কক্ষে বেআইনিভাবে বিচারিক কাজে নগ্নভাবে হস্তক্ষেপ করেন। একই সঙ্গে তাঁরা বিচারকের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত ও অশালীন আচরণ করেন; যা অনভিপ্রেত, ন্যক্কারজনক ও দুঃখজনক। এতে বিচার বিভাগের মর্যাদা ও সম্মান মারাত্মকভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। শিষ্টাচারবহির্ভূত ওই আচরণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে; যাতে ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের নিন্দনীয় ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ কাজ করার দুঃসাহস না দেখায়।
শিষ্টাচারবহির্ভূত ওই আচরণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে; যাতে ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের নিন্দনীয় ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ কাজ করার দুঃসাহস না দেখায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (জেলা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের সঙ্গে এজলাস চলাকালে আইনজীবীদের বাদানুবাদের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তানভীর ভূঁইয়াসহ কয়েকজন আইনজীবী বিচারককে গালিগালাজ করছেন। তবে তানভীর ভূঁইয়ার দাবি, তিনি বিচারককে গালি দেননি। ভিডিওটি সম্পাদনা করা হয়েছে।
এদিকে, আইনজীবী ও আদালত কর্মচারীদের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে স্থবির হয়ে পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালত। বিচারকের সঙ্গে আইনজীবীদের অসৌজন্যমূলক আচরণ, বিচারিক কাজে হস্তক্ষেপ, কর্মচারীদের মারধর, মুঠোফোন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আদালতের কর্মচারীরা কর্মবিরতি পালন করছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চারটি আন্তঃনগর ট্রেনে অভিযান চালিয়ে বিনা টিকিটে ভ্রমণের দায়ে ১৯ জন যাত্রীকে ১০ দিন ও দুই জনকে একদিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়ে জেলহাজতে পাঠানো পাঠিয়েছেন পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এছাড়া একই অপরাধে ৩৫০ যাত্রীর কাছ থেকে জরিমানাসহ ভাড়া আদায় করা হয়েছে।
এ সময় রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
আজ ২২ অক্টোবর রবিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের আওতাধীন ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন থেকে খুলনা পর্যন্ত বিভিন্ন স্টেশনে এ অভিযান চালানো হয়।
আন্তঃনগর ট্রেনগুলো হলো- রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটিগামী রূপসা এক্সপ্রেস, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিত্রা এক্সপ্রেস।
যে রেলওয়ে স্টেশনে হঠাৎ অভিযান চালানো হয়েছে, সেগুলো হলো- ঈশ্বরদী জংশন, ভেরামারা, মিরপুর, পোড়াদহ জংশন, আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা, দর্শনা, সাবদারপুর, কোটচাঁদপুর, মোবারকগঞ্জ, যশোর, নওয়াপাড়া ও খুলনা রেলওয়ে স্টেশন।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে এ সময় ভ্রাম্যমাণ টিমে উপস্থিত ছিলেন- পাকশী বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, পাকশীর বিভাগীয় সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ফারহান মাহমুদ, জুনিয়র টিটিই ইন্সপেক্টর অব টিটিইজ (খুলনা) সৈয়দ এনায়েত হোসেন, রেলওয়ে ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরীক্ষক (ঈশ্বরদী) মো. শফিকুল ইসলাম, মো. রঞ্জু আলী, রায়হান সরকার, ইকবাল আলী, জুনিয়র ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরীক্ষক (খুলনা) রুবেল হোসেন, আব্দুল ওয়াহাব, সাদিকুর রহমান।
ডিসিও নাসির উদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ভাড়াবাবদ আদায় হয়েছে ৮৭ হাজার টাকা, জরিমানা বাবদ আদায় করা হয়েছে ৪৩ হাজার টাকা। টিকিট ছাড়া ট্রেন ভ্রমণের দায়ে ঈশ্বরদী-খুলনা রেলরুটের ১৩টি স্টেশনের ২১ জন যাত্রীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।