ডেস্ক :
যদি আপনার কাছে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মেয়েরা কোন দেশের। তবে শেষ পর্যন্ত অল্প যে কয়টি দেশের মেয়েদের চেহারা ভেসে আসবে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ধরবেন নিশ্চয়ই তুরস্কের মেয়েদের। হ্যাঁ, আসলেই তারা অনিন্দ্য সুন্দর। দেশটির মারিয়াম ওজরেলি, হান্দে আর্সেল ও হাজেল কায়ার মত অভিনেত্রীদের পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর নারী হিসেবে গণ্য করা হয়। শুধু দেশটির নায়িকাই নয়, সাধারণ মেয়েরাও একেকজন অনিন্দ্য সুন্দর। তাদের চুল, চোখ, ত্বক, বডি শেপ সবমিলিয়ে তারা এতই সুন্দর যে, যে কোনো অবস্থাতেই তারা আবেদনময়ী। তারা কি জন্মগতভাবেই এত সুন্দর নাকি এ পেছনে রয়েছে অন্য রহস্য? তুরস্কের মেয়েরা এত সুন্দর হয় কেন? সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি কি পন্থাই বা অবলম্বন করে- এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন এবি। তাদের সৌন্দর্যের রহস্য উদঘাটনও করেছে তারা। এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত একটি রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে ম্যাগজিনটিতে।
ম্যাগাজিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, তুর্কি মেয়েদের সাধারণ রূপচর্চার পাশাপাশি কিছু সিক্রেটও আছে যার বদৌলতে তারা এত সুন্দর। তুরস্কের বিভিন্ন অঞ্চলের মেয়েদের মধ্যে পরিস্কার ত্বকের মধ্যে রোদের মত সোনালী আভা দেখা যায়। দেশটির কৃষ্ণসাগর তীর অঞ্চলের মেয়েদের পরিস্কার ত্বকের পাশাপাশি সোনালী কিংবা বাদামী রঙের চুল দেখা যায় যা তাদেরকে অনিন্দ্য সুন্দর মেয়ে হিসেবে আলাদাভাবে দাঁড় করায়। তাছাড়া কালো চোখের পাশাপাশি সবুজ ও নীল রঙের চোখ সবার দৃষ্টি কাড়ে। অন্যদিকে, ইস্তাম্বুল ও ইজমীরের মেয়েদের মধ্যে বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্য দেখা যায় এবং আনাতোলিয়া প্রদেশের মেয়েদের গায়ের রং থাকে কিছুটা ডার্ক তবে তাদের গড়ন ও চুলের সৌন্দর্য হয় নজরকাড়া।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মেয়েদের মত তুর্কি মেয়েরাও রূপচর্চা করে থাকে। নিজেদের ন্যাচারাল সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে মেকআপ করে থাকে তারা। তবে খুব ভারী মেকআপ করতে খুব একটা অভ্যন্ত নয় তারা। সাধারণত মিনিমাম ও ন্যাচারাল ত্বক ফুটিয়ে তুলতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে তারা। এজন্য বেশিরভাগ অনুষ্ঠানের জন্য তুর্কি মেয়েরা সামান্য মাশকারা, আইলাইনার ও ব্রাশ ব্যবহার করে। তবে একমাত্র জন্মদিনের মত অনুষ্ঠানে অনেক সময় ভারী মেকআপ করে তারা।
তুরস্কের মেয়েরা চুলকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। সুস্থ, সুন্দর ঢেউখেলানো চুলের জন্য তারা বিখ্যাত। অধিকাংশ মেয়ে চুলের যত্নে স্যালুনে যাতায়াত করে। পোশাক-পরিচ্ছেদের ব্যাপারে তার্কিশ মেয়েরা বেশ অভিজাত। সাধারণত ক্যাজুয়াল ও শালীন পোশাকেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে তারা। এছাড়া নেকলেস ও ইয়ারিংয়ের মত গয়নাও তাদের কাছে অনেক প্রিয়।
এসব সাধারণ অভ্যাসের পাশাপাশি তুরস্কের মেয়েদের সৌন্দর্যের আরও কিছু গোপন রহস্য আছে। এর মাঝে গোলাপজল অন্যতম। তুর্কি মেয়েরা ক্লিনজার হিসেবে গোলাপজল ব্যবহার করে থাকে। প্রাকৃতিক এই উপাদান ত্বক থেকে ময়লা ও তেল দূর করার পাশাপাশি পিচ ভারসাম্য ফিরে আনে। একই সঙ্গে ত্বক রাখে সতেজ ও সজীব। গোলাপজল সাধারণত দোকানে পাওয়া যায়। তবে অনেক তার্কিশ মেয়েরা তাদের নিজস্ব রেসিপিতে বাসায় গোলাপজল তৈরি করে থাকে।
তুর্কি মেয়েদের সৌন্দর্যের আরেকটি গোপন রহস্য হচ্ছে সুগারিং। এটি মূলত প্রাচীন মিসরের রূপচর্চার একটি বিশেষ পদ্ধতি, যা মূলত শরীরের অবাঞ্চিত লোম দূর করতে ব্যবহার করা হয়। এ পদ্ধতি খুব সহজ ও প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেই তৈরি করা যায়। তুরস্কের মেয়েরা নিয়মিতই এই রিমুভাল সুগারিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে।
দেশটির মেয়েদের সৌন্দর্যের আরেকটি কারণ হচ্ছে হাম্মাম বা তার্কিশ বাথ। বিশেষ পদ্ধতির এই গোসল তুরস্কে অনেক জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে দেহ ও মনের সজীবতা পায় তুর্কি মেয়েরা।
তুরস্কের মেয়েদের অন্যতম একটি সৌন্দর্য চর্চার উপায় হচ্ছে হ্যাজাল নাট অয়েল। এটি একধরণে বাদাম তেল, যা মূলত তুরস্কেই উৎপন্ন হয় বেশি। ভিটামিন ও ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ এই তেল নিজেদের রূপচর্চায় ব্যবহার করে থাকে তুর্কি মেয়েরা।
তুরস্কের মেয়েদের ডায়েট বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, যার মাধ্যমে সুস্থ থাকার পাশাপাশি সৌন্দর্যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে তারা। সংগৃহীত
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতে ইসলাম ও মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-কে নিয়ে কটূক্তি করায় ইয়াতি নরসিংহানন্দ নামের এক হিন্দু পুরোহিতকে আটক করা হয়েছে।
উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের দশনা দেবী মন্দিরের তিনি প্রধান পুরোহিত। গত বৃহস্পতিবার একটি অনুষ্ঠানে মহানবী সম্পর্কে অশোভন মন্তব্য করেন তিনি, যার পরিপ্রেক্ষিতে সিহানি গেট থানার পুলিশ তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ৬ অক্টোবর শনিবার নরসিংহানন্দকে আটক করা হয়েছে, যদিও পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ঘোষণা করেনি। তবে এক পুলিশ কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন যে, বিতর্কিত এই পুরোহিতকে তাদের হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপির এমএলএ নন্দ কিশোর গুরজার অভিযোগ করেছেন, গত শুক্রবার পুরোহিতের মন্দিরে হামলা চালানো হয়েছে এবং হামলাকারীদের গুলি করে হত্যা করার কথা বলেছেন। তবে পুলিশ জানায়, মন্দিরে হামলার কোনো প্রমাণ তারা পায়নি।
সম্প্রতি ভারতের বিভিন্ন পুরোহিত ও রাজনীতিবিদ ইসলাম ও মহানবী সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করেছেন, যা মুসলিম সমাজের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে। এই পরিস্থিতিতে উত্তর প্রদেশের পুরোহিতের আটক হওয়ার ঘটনা ঘটল। সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
অনলাইন ডেস্ক :
আফগানিস্তানে গ্রেফতার দেশটির প্রখ্যাত নারী শিক্ষা অধিকারকর্মী মতিউল্লাহ ওয়েসাকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
সম্প্রতি এক টুইটে অ্যামনেস্টি বলেছে, ওয়েসার আটক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের অধীনে মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ওয়েসা দীর্ঘদিন ধরে আফগানিস্তানে মোবাইল স্কুল পরিচালনা করে আসছিলেন। সেই সঙ্গে মোবাইল লাইব্রেরি সেবাও দিয়েছিলেন তিনি। তাকে গত ২৭ মার্চ গ্রেফতার করা হয়।
ওয়েসার পরিবার জানিয়েছে, তার স্বাস্থ্যের অবস্থা উদ্বেগজনক এবং গ্রেফতারের পর থেকে তারা তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে না।
গত মে মাসের শুরুতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তালেবান কর্তৃপক্ষকে মতিউল্লাহ ওয়েসা ও আরও কয়েকজন মানবাধিকার কর্মীকে মুক্তি দিতে বলেছিল। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কিছুই করা হয়নি বলে জানিয়েছে খামা প্রেস।
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে টানা বর্ষণে অন্তত ছয়জন নিহত এবং এক ডজনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। ১৪ জুলাই সোমবার ব্যাপক বৃষ্টিপাতের ফলে নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয় এবং বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হয়।
স্থানীয় আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে ওকারায়-৭২ মিলিমিটার। এছাড়া সাহিওয়াল ৬৬ মিলিমিটার, ডেরা গাজি খান ৫১ মিলিমিটার, মিয়ানওয়ালি ৩৮ মিলিমিটার, বাহাওয়ালপুর ৩৬ মিলিমিটার, কোট আড্ডু ৩৩ মিলিমিটার, গুজরানওয়ালা ৩০ মিলিমিটার, লেয়াহ ২৩ মিলিমিটার, এবং মুর্রিতে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। রাওয়ালপিন্ডি, আটক, শিয়ালকোট, ফয়সালাবাদ, টোবা টেক সিং, রাহিম ইয়ার খান, মুলতান, লোধরানেও বৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, ওকারার হাভেলি লাক্কা এলাকায় বজ্রাঘাতে দুই কৃষক নিহত হয়েছে। জেলায় বৃষ্টিজনিত ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৯ জন। বাহাওয়ালনগরে মিনচিনাবাদের একটি মাদ্রাসার ছাদ ধসে দুই শিক্ষার্থী নিহত এবং ১২ জন আহত হন।
সাহিওয়ালের দুইটি গ্রামে ছাদ ধসে এক ব্যক্তি নিহত এবং দুইজন আহত হয়েছেন। কাসুরের নাটোওয়ালা গ্রামে ভারী বৃষ্টিতে ঘরের ছাদ ধসে একজন নারী নিহত এবং তার স্বামী ও ছেলে আহত হন। টোবা টেক সিংয়ে ছাদ ধসের ঘটনায় চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তর (পিএমডি) জানিয়েছে, পাঞ্জাবে তৃতীয় দফার বর্ষণ চলবে ১৪ জুলাই সন্ধ্যা থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত।
এ সময় ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিন্ডি, মুর্রি, গালিয়াত, লাহোর, গুজরানওয়ালা, ফয়সালাবাদ, ডেরা গাজি খান, মুলতান, মিয়ানওয়ালি, বাহাওয়ালপুর, রাহিম ইয়ার খানসহ বেশিরভাগ জেলাতেই বজ্রসহ ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। কোথাও কোথাও অতিভারী বা চরম বর্ষণেরও আশঙ্কা রয়েছে।
পাঞ্জাবের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মহাপরিচালক ইরফান আলী কাথিয়া জানান, বর্তমানে সিন্ধু নদীর টাউসা অঞ্চলে মাঝারি মাত্রার বন্যা চলছে।
তবে চেনাব, রাভি, ঝেলাম ও শতলুজ নদীতে পানির প্রবাহ স্বাভাবিক রয়েছে। রাজনপুরের পাহাড়ি ঝরণাগুলোর পানিপ্রবাহও এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে।
তিনি বলেন, ভারী বর্ষণের ফলে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা থাকায় জেলা প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
মেক্সিকোর আটলাকোমুলকো শহরে একটি পণ্যবাহী ট্রেন ও যাত্রীবাহী ডাবল-ডেকার বাসের সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরো ৪১ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে রাজধানী মেক্সিকো সিটি থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে শিল্পাঞ্চল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে সাতজন নারী ও তিনজন পুরুষ বলে নিশ্চিত করেছে অ্যাটর্নি জেনারেলস অফিস। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ডাবল-ডেকার বাসটি ট্রেনলাইন অতিক্রমের সময় রাস্তার যানজটে আটকে ছিল। এমন সময় দ্রুতগামী ট্রেনটি বাসের মাঝ বরাবর ধাক্কা দিলে বাসটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। ট্রেনের ধাক্কায় বাসটির একটি অংশ রেললাইন বরাবর অনেকদূর টেনে নিয়ে যায়, আর অন্য অংশটি লাইনের পাশে থেমে যায়।
স্থানীয় এক ব্যক্তি মিগুয়েল সানচেজ জানান, আমরা ট্রেনের হুইসেল শুনেছিলাম। তারপর একটা প্রচণ্ড শব্দ। প্রথমে ভাবছিলাম কোনো গাড়ির সংঘর্ষ হয়েছে। পরে বুঝতে পারি এটা একটা বাস, যার ভেতরে অনেক মানুষ ছিল।
মেক্সিকো রাজ্যের বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানায়, দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। রাজ্যের প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। বাসটি হেরাডুরা দে প্লাতা নামক একটি যাত্রী পরিবহন কম্পানির মালিকানাধীন ছিল। দুর্ঘটনায় বাসটির উপরের ছাদ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। কম্পানিটির পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, দুর্ঘটনার পরপরই কানাডিয়ান প্যাসিফিক কানসাস সিটি অব মেক্সিকো ট্রেন কম্পানি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাদের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন এবং কর্তৃপক্ষের সাথে সহযোগিতা করছেন। তারা রেল ক্রসিংয়ে সাইন ও নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। শীঘ্রই তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে।
আজ ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ কথা জানান। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ জন বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি আদালত। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং বাকি একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।