আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় হত্যা মামলার এক আসামীকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১১ টার সময় আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তি কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মানিক কান্দি এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে মোঃ স্বপন মিয়া (৫০)। তার পাসপোর্ট নম্বর ঊঋ ০০৮৯৪৬২।
ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, সকালে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ডেস্কে তার পাসপোর্ট জমা দিলে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাই করার সময় তার পাসপোর্টি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো দেখায়। এসময় ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানাযায়, তার বিরুদ্ধে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর তিতাস থানায় একটি হত্যা মামাল হয়, সেই হত্যা মামলার অন্যতম আসামী সে।
ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ দেওয়ান মোর্শেদুল হক জানান, এই ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা তিতাস থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। আটক স্বপনের পাসপোর্টটি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো তালিকাভুক্ত ছিল। পরে তাকে আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
স্টাফ রিপোর্টার:
ভারত থেকে ৯৫৮ টন রড নিয়ে একটি জাহাজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ নৌবন্দরে এসেছে। ২১ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যায় জাহাজটি বন্দরে নোঙর করে। ২২ জানুয়ারি রবিবার বিকেলে বন্দর থেকে রডগুলো খালাস করার কথা রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, টাটা স্টিলের ৯৫৮ টন রড নিয়ে এমভি বোলকার নামে একটি জাহাজ গত ৭ জানুয়ারি কলকাতার হলদিয়া বন্দর থেকে লোড করা হয়। রডগুলো আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে সড়কপথে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় পাঠানো হবে। এগুলোর সিঅ্যান্ডএফ করবে আখাউড়া স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। ত্রিপুরার আগরতলার মেসার্স এসএম করপোরেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য রডগুলো নেওয়া হচ্ছে।
আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের সত্ত্বাধিকারী আক্তার হোসেন বলেন, আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আজ রবিবার বিকেলে খালাস করতে পারলে আগামীকাল ২৩ জানুয়ারি সোমবার সকাল থেকে রডগুলো আগরতলায় পাঠানোর কাজ শুরু হবে।
আশুগঞ্জ নৌবন্দরের উপপরিচালক রেজাউল করিম বলেন, জাহাজের মালামাল লোড-আনলোড বাবদ প্রতি টনের জন্য ৩৪ টাকা ৫০ পয়সা ও কার্যবেক্ষণ চার্জ হিসেবে প্রতি টন পণ্যের জন্য ১০ টাকা এবং জাহাজের বার্থিং চার্জ হিসেবে প্রতিদিন ৩১৫ টাকা পাবে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
প্রথম দেখায় জায়গাটিকে সড়ক বলে বোঝাই দায়। নোংরা পানি-কাদায় একাকার হয়ে আছে শতাধিক পরিবারের চলার পথটি। কয়েক মাস ধরে এমন ভোগান্তিতে আছেন আখাউড়া উপজেলার ধাতুরপহেলা গ্রামের কয়েকশ মানুষ। চলার পথের এ অবস্থার কারণে তাঁদের পরিবারের ছেলে-মেয়েদের বিয়েও ভেঙে যায় বলে জানিয়েছেন কয়েকজন ভুক্তভোগী।
গ্রামবাসীর ভাষ্য, প্রভাবশালী কয়েকটি পরিবারের বাড়ির নোংরা পানি সরাসরি পড়ছে সড়কটিতে। ফলে দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে সেখানে। ইট ফেলে হাঁটার ব্যবস্থা করেছেন ভুক্তভোগীরা। এভাবে চলাচল করতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
এক ভুক্তভোগী বলেন, মোগড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি হাবিবুর রহমানের গোয়াল থেকে প্রতিদিন গরুর বর্জ্য মেশানো পানি সরাসরি এখানে পড়ে। এ ছাড়া ভুট্টো মিয়া, আমির হোসেন, সেলিম মেম্বার, নাজির মিয়া, হামদু মিয়া, বিল্লাল, আনার, হেলাল, শামিম ও মোতালিব মিয়ার বাড়ির শৌচাগারের নোংরা পানি ও কলতলার পানিও উপচে আসে এ পথে। তবে তাঁরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিবাদ করতে পারছেন না।
আনু মিয়া নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের জন্য পাত্রপক্ষের লোকজন এ পথের জন্য আসতে পারে না। লজ্জায় পড়তে হয়।’ শুধু তাই নয়, কিছুদিন আগে তাঁর এক সন্তানও নোংরা পানির কারণে অসুস্থ হয়েছিল। পরে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে হয়।
হাবিবুর রহমান বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘শুধু আমার বাড়ির গোয়ালের পানিই নয়, আরো কয়েকটি পরিবারের পানি রাস্তায় পড়ে।’ তবে মানুষ চলাচলের জন্য রাস্তাটি উপযোগী করতে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আলমগীর হোসেন বলেন, কয়েকটি পরিবারের ময়লা পানির কারণে শতাধিক পরিবার ওই পথ দিয়ে চলাচল করতে পারছে না। বিষয়টি চেয়ারম্যানও জানেন। তিনি দ্রুতই উভয়পক্ষকে ডাকবেন।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মতিন বলেন, রাস্তায় কেউ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত বিষয়টি সমাধানের আশা করছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ধানবীজ বিতরণ করা হয়েছে। রোপা আমন ধানের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে কৃষি প্রণোদনা হিসেবে কৃষকদের মাঝে এ বীজ বিতরণ করা হয়।
আজ ৩০ আগস্ট শুক্রবার উপজেলা কৃষি অফিস এ আয়োজন করে। প্রত্যেক কৃষককে বিনামূল্যে ৫ কেজি করে রোপা আমন ধানের বীজ দেওয়া হয়।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুমের পরিচালনায় বিনামূল্যে বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. জাহিদুল হাসান, উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এ উপজেলায় ১৭৭০ হেক্টর জমি পানিতে তলিয়ে যায়। ইতোমধ্যে জমি থেকে পানি সরে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, কৃষি উৎপাদনের ধারা অব্যাহত রাখা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের বন্যা-পরবর্তী সহায়তা হিসেবে রোপা আমন বীজ বিতরণ করা হয়েছে। কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ও কসবা-আখাউড়ার সংসদ সদস্য এড. আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের চিহ্নিত করার জন্য একটি কমিশন তৈরি করা হবে।
সেই আইন প্রায় ড্রাফট হয়ে গেছে। জনগণ সহযোগিতা করলে সেই আইন পাশ করা হবে। আমরা নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের সত্যিকারের ইতিহাস জানাতে চাই।
আমরা কোন প্রতিহিংসার জন্য তাদেরকে চিহ্নিত করবো না। বাঙালির সামনে সত্য ইতিহাস উপস্থাপন করার জন্য তাদেরকে চিহ্নিত করবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আজ ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার সকালে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগীদের সংগঠনের আয়োজনে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশন চত্বরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন বাংলাদেশকে সোনার বাংলা করার স্বপ্ন দেখছিলেন, তখন কিছু বেইমান, মিরজাফর তাকে হত্যা করে। শুধু তাকে নয়, তাঁর পরিবারের ১৭ জনকে হত্যা করা হয়েছিল। আমরা বলতে পারি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল, বাংলাদেশকে হত্যা করা। তারা মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যা করা গেলে বাংলাদেশকেও হত্যা করা যাবে।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে হবে। তবে হত্যা করে আমরা প্রতিশোধ নিতে চাই না। যারা ষড়যন্ত্র করেছিল, যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল তারা বাংলাদেশকে হত্যা করতে চেয়েছিল। আমাদের প্রতিশোধ হবে বাংলাদেশকে সোনার বাংলা বানিয়ে দেখাবো, বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু কোন দিন মরবে না। বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশে মারা যায় না।
যারা খুনি তাদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছি সেটা আলাদা কথা। বঙ্গবন্ধুর হত্যার কুশীলবদের চিহ্নিত করা হবে। নতুন প্রজন্ম যাতে জানতে পারে এরাই বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করেছিল। বাংলাদেশের ভার তাদের (খুনিদের) পরিবারের হাতে যেন তুলে না দেয়। তাদের হাতে দেশের ভার গেলে তারা দেশকে বিরান করে ফেলবে।
ষড়যন্ত্রকারীরা বসে নাই মন্তব্য করে আনিসুল হক বলেন, আইনে একটা কথা আছে ষড়যন্ত্র সব সময় অন্ধকারে হয়। এই অন্ধকারের রাজনীতিবিদরা এখনও বিএনপি জামাতে আছে। তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে। তারা দেশকে ধ্বংস করতে চায়। এই ষড়যন্ত্রকারীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।
দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আজকের শোককে শক্তিতে পরিণত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি আামাদের যে ঋণ তা পরিশোধ করার জন্য বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ার শপথ নিতে হবে।
আইন মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল দেশে আইনের শাসন থাকবে। তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আন্দোলন করে ক্ষমতায় আসার পর দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। জেল হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। এর নামই হচ্ছে আইনের শাসন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি এড. আব্দুল্লাহ ভূইয়া বাদল, উপজেলা যুবলীগের য্গ্মু আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল প্রমুখ।
এর আগে তিনি সকাল সোয়া এগারটায় ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে আখাউড়া এসে পৌঁছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় শরীফুল ইসলাম ভূঁইয়া (৩৬) নামে এক ইসলামী বক্তাকে ছুরি দিয়ে জিহ্বা কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় তার শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাত করা হয়।
উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৪ মার্চ শনিবার গভীর রাতে উপজেলার আজমপুর এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
তিনি সদর উপজেলার চাপুইর গ্রামের মাওলানা আব্দুর রশিদ ভুঁইয়ার ছেলে ও বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবি প্রভাষক।
আহত শরীফুলের ছোট ভাই মওদুদুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, রাতে বিজয়নগর উপজেলার দৌলতবাড়ি এলাকায় একটি মাহফিল থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন তার ভাই। পথে আজমপুর রেলস্টেশনের পাশে ৭/৮ জন তার গতিরোধ করে অতর্কিতভাবে হামলা চালায়। এ সময় তারা শরীফুলের জিহ্বার বেশিরভাগ অংশ কেটে ফেলে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে।
এছাড়াও তার সঙ্গে থাকা ওবায়দুল্লাহ (৩৪) নামে অপর একজন আহত হন। তিনি আরো বলেন, তার ভাই বিভিন্ন সময় ওয়াজ মাহফিলে শিয়া অনুসারীদের নিয়ে বক্তব্য রেখে থাকেন। ধারণা করা হচ্ছে, শিয়া অনুসারীরাই এ হামলার সঙ্গে জড়িত।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন দুলাল বলেন, শিয়া অনুসারীদের নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার কারণে পূর্ব পরিকল্পনা করে এমন হামলা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে দ্রুত হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম বলেন, এমন একটি ঘটনা আমরা শুনছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।