নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগর উপজেলার শিবপুর রাধিকা সড়কের অধিগ্রহণকৃত ভূমির ১৯ জন মালিকদের মধ্যে ৬ কোটি ২২লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৫৮ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের সাহারপুর গ্রামে এই চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম, কুমিল্লা সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুহেনা মোহাম্মদ তারেক। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে নিখোঁজের একদিন পর আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার হেলাল মিয়া (৩৫) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সকালে নবীনগর পৌর এলাকার নারায়ণপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়া কৃষি জমি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। হেলাল মিয়া নবীনগর উপজেলার সাহেবনগর গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে। হেলালের মা পিয়ারা বেগম বলেন, আমার ছেলেকে তার বউ প্রতিনিয়ত মারধর করতো। বৃহস্পতিবার বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। কিভাবে মারা গেলো কিছুই বুঝতে পারছি না। আমার ছেলের মৃত্যুর সাথে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন জড়িত থাকতে পারে। হেলালের বোন পারভীন বেগম বলেন, আমার ভাই নবীনগরে ভাড়া বাসায় থেকে ঝাল মুড়ি ফেরি করে বিক্রি করতো। আবার মাঝে মাঝে রিকশা চালাতো। বউয়ের নির্যাতন ও পারিবারিক অশান্তির কারণে তার মৃত্যু হয়েছে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব আলম বলেন, নারায়ণপুর গ্রামে কৃষি জমিতে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল করেছে। তিনি আরো বলেন, লাশের দেহে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ঠান্ডার কারণে তার শরীর শক্ত হয়ে গেছে। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি উদ্যোগে ‘দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩০ মে বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
তিনটি পর্বে বিতর্কের প্রথম রাউন্ডের বিষয় ছিল ‘অভাব নয় সীমাহীন লোভই দুর্নীতির প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
দ্বিতীয় রাউন্ডে বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিই জাতীয় উন্নয়নের প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
ফাইনাল রাউন্ডের বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টিতে পরিবারের ভূমিকায়ই মূর্খ্য’ এ বিতর্কে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়। শ্রেষ্ঠ বক্তা নির্বাচিত হয় চ্যাম্পিয়ন দলের দলনেতা জারিন তাসমিন।
দুর্নীতি দমনের ছাত্রসমাজের ভূমিকা ‘বিষয়ের উপরে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী মাছুমা খন্দকার।
দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার সারা।
তৃতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র নওফেল আহাদ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কার্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন একাডেমিক সুপার ভাইজার হাসনাত জাহান, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু, প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামাপ্রসাদ চক্রবর্তী শামল, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি আমেনা বেগম।
সভাপতিত্ব করেন নবীনগর দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আবু কামাল খন্দকার। বক্তব্য রাখেন, কমিটির সদস্য মাওলানা আব্দুল মতিন, কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান কল্লোল, শিক্ষক মাদক চক্রবর্তী, শিক্ষক আবু হানিফ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: হোসেন শান্তি।
বিচারক প্যানেলে ছিলেন, প্রভাষক শিউলি পারভীন, আশীষ কুমার গুহ, সাম সাম উদ্দিন।
সঞ্চালনায় ছিলেন দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আব্বাস উদ্দিন হেলাল।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারা দেশে ৩ মাস ব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসাবে আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার জিনদপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে জিনদপুর ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মো. মাঈন উদ্দীন মাইনু’র সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম. মামুনুর অর রশিদ।
নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য মো. সাইফুল হক, উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক জহিরুল হক জরু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রহিম, পৌর কৃষকদলের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন, সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন খাঁন, ইউনিয়ন কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক রাব্বি হাসান প্রমুখ। এ সময় উপজেলা ও প্রত্যেক ইউনিয়ন কৃষকদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে জীবন মিয়া (১৭) নামে এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার নবীনগর পৌরসভার একটি অটোরিকশার গ্যারেজে এই ঘটনা ঘটে। জীবন মিয়া নবীনগর পৌর এলাকার পশ্চিম পাড়ার ভাড়াটিয়া বাছির মিয়ার ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি জেলার নাসিরনগর উপজেলার খাগালিয়া।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অটোচালক জীবন প্রতিদিনের মতো গ্যারেজ থেকে অটো নিয়ে কাজের সন্ধানে বের হন। কিন্তু গত শনিবার রাতে বিদ্যুৎ না থাকায় গ্যারেজ থেকে ভাড়া বাড়িতে গাড়ি নিয়ে এসে বিদ্যুতের তার টেনে নিজেই গাড়িতে চার্জ দিচ্ছিলেন। এ সময় জীবন তার মাকে বিদ্যুতের সুইচ অফ করতে বলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে মাটিতে পড়ে যায়। পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে নিহতের পরিবারের লোকেরা লাশ বাড়িতে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম জানান, এই রকম ঘটনা শুনেছি। কেউ অভিযোগ করেনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে একটি প্রভাবশালী মহল রাতের আঁধারে জলাশয় ভরাট করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রশাসনের অভিযানের পরও বন্ধ হয়নি জলাশয় ভরাট। এ ঘটনায় গত ৪ মার্চ জালশুকা গ্রামের মোঃ শওকত, আলি মিয়া, রহিম মিয়া, নান্টু মিয়া ও খবির উদ্দিন জলাশয় ভরাট বন্ধে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন।
গ্রামবাসীর লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সিএস, আরএস ও বিএসসহ সকল কাগজপত্রে উপজেলার বড়াইল ইউনিয়নের জালশুকা গ্রামে পানি প্রবাহিত হওয়ার খাল বিদ্যমান রয়েছে। এক সময় এই খাল দিয়ে পুরো ইউনিয়নের লোকজন কৃষি পন্য নৌকা দিয়ে জমি থেকে বাড়িতে আনা-নেওয়া করত। স্থানীয় প্রভাবশালীরা খালটির বিভিন্ন অংশে দখল করেছেন।
উপজেলার জালশুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের জলাশয় ভরাটের দায়ে গত ১৬ ফেব্রæয়ারি নবীনগর উপজেলার তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান ভ্রাম্যমান আদালতের পরিচালনা করেন। অভিযানকালে অভিযুক্তদের একজনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন তিনি। অভিযানের সময় বালু ভরাট কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম পাইপ নষ্ট করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের ১ সপ্তাহ পর থেকে জলাশয়টি ব্যক্তি মালিকানার জায়গা দাবি করে রাতের আধারে বালু ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। জালশুকা গ্রামের আবেদ হোসেন ও তার ভাই মোঃ রহমান জলাশয়টি ভরাট করছেন।
অভিযোগকারীদের দাবি জলাশয়ের পাশে মানুষের চলাচলের জন্য থাকা ১ নম্বর খাস খতিয়ানের ১৭শতক জায়গাও ভরাট করা হয়েছে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইনের (২০০০) ৫ ধারা অনুযায়ী, খেলার মাঠ, উন্মুক্ত স্থান, উদ্যান ও প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেনী পরিবর্তন করা যাবে না।
এ ছাড়া এ ধরনের জায়গা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার করা, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর করা যাবে না। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন (২০১০ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী যেকোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা নিষিদ্ধ।
জলাধার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, কেউ আইনের বিধান লঙ্ঘন করলে অনধিক ৫ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা যাবে। শাস্তি প্রদানের পাশাপাশি আইন অমান্যকারীর নিজ খরচে সেটা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার বিধানও রয়েছে।
ভূমি কার্যালয়ের একটি নথিতে দেখা গেছে, ১ নম্বর খাস খতিয়ানের ১২১ দাগে মানুষের চলাচলের জন্য ১৭শতক চলার পথ রয়েছে। ইতোমধ্যে জায়গাটি ভরাট করে ফেলা হয়েছে।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, জালশুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে একটি জলাশয় রয়েছে। ওই জলাশয়ের নিচের দিকে বেশিরভাগ অংশ বালু ফেলে ভরাট করা হয়েছে। এর দক্ষিণদিকে গোকর্ণ-কৃষ্ণনগর সড়ক সংলগ্ন একটি খাল রয়েছে। তবে ওই খালেরও অনেকটা জায়গা বালু ফেলে ভরাট করে ফেলা হয়েছে। ভরাট করার পরও কিছু অংশে পানি দেখা যায়। ওই জায়গা বেশ কিছু শিশু শিক্ষার্থীকে খেলা করতে দেখা যায়।
এ ব্যাপারে উপজেলার বড়াইল ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়ের নায়েব মো. রাসেল জানান, অনুমতি না নিয়ে জলাশয় ভরাটের অভিযোগে জরিমানা করা হয়। তবে যতদূর জানি জরিমানা করার পর জায়গাটিতে আর বালু ফেলা হয়নি।
ভরাটের সাথে যুক্ত আবেদ হোসেন বলেন, প্রশাসনের অভিযানের পর আমরা আর বালু ফেলিনি। জায়গাটি আমাদের নিজস্ব। স্কুলের মাঠের জন্য এখান থেকে মাটি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন জলাশয় হয়ে যাওয়ায় অনুমতি না নিয়ে ভরাটের কারণে প্রশাসন অভিযান চালিয়েছে। তারা বলছে ভরাটের অনুমতি লাগবে।
এ ব্যাপারে মোঃ রহমান বলেন, ‘এটি খাল বা জলাশয় নয়। পৈতৃকসূত্রে পাওয়া এখানে আমাদের ৪০শতক জমি রয়েছে। আমাদের জমির মাটি দিয়ে বিদ্যালয়ের মাঠ এবং গোকর্ণঘাট-কৃষ্ণনগর সড়ক নির্মানের জন্য দেয়া হয়েছে। খালের কোনো জায়গা ভরাট করা হয়নি। বরং আমাদের জমির উপর দিয়ে সেচের পানির নালা গিয়েছে। তিনি বলেন, আমরা এলাকায় থাকি না। একটি চক্র আমাদের জমি ভরাটকে জলাশয় ভরাটের নাম দিচ্ছেন।
এ ব্যাপারে বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বলেন, আমি শুনেছি ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানের পর থেকে জলাশয় ভরাট বন্ধ রয়েছে। তবে আমি যতদূর জানি এটি তাদের ব্যক্তিগত জায়গা। একসময় জমি ছিল। স্কুলের মাঠ ও রাস্তা নির্মাণের সময় তাদের জমি থেকে মাটি নিয়েছিল। এটাকে এলাকায় মরা ডোবা বলে। বর্তমানে ভরাট বন্ধ আছে। শুনেছি ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদের সাথে যোগাযোগগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেনি।