কুমিল্লা প্রতিনিধি :
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে টানা ৭০ দিন মসজিদে নামাজ পড়ে পুরুস্কৃত হয়েছেন ৫ জন শিশু। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাতে উপজেলার মুন্সীরহাট ইউনিয়নের ফেলনা পশ্চিমপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসার উদ্যোগে আয়োজিত তাফসির মাহফিল শেষে পুরস্কার বিজয়ী শিশুদের হাতে ক্রেষ্ট, পাঞ্জাবীর কাপড় এবং পবিত্র কোরআন শরিফ তুলে দেন প্রধান বক্তা মাওলানা ফখরুদ্দিন আহমেদ। পুরস্কার প্রাপ্তরা হলো; মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ মাহফুজ, মোঃ শিহাব আল ফারেছ, মারুফ হোসেন শ্রাবন, মোহাম্মদ সামির। তারা সবাই ফেলনা গ্রামের পশ্চিমপাড়ার অধিবাসী।
মসজিদ এবং আয়োজক কমিটির সদস্য ইতালী প্রবাসী আলী আক্কাছ জানান, এলাকার শিশুদের নামাজের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়। ভবিষ্যতে টানা ৪৫দিন জামায়াতে নামাজ আদায়ের কর্মসূচীও নেয়া হবে। জামায়াতে নামাজ আদায়কারী শিশুদের আরও ভালোভাবে পুরস্কৃত করা হবে।
তাফসির মাহফিলে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কুরআন গবেষনা পরিষদের সহ-সভাপতি ক্বারী শাহজাহান সাঈদী, বয়োজৈষ্ঠ্য আলেম মৌলভী আবদুল ওয়াদুদ, লাকসাম ধানবাজার জামে মসজিদের খতিব মাওঃ মীর মোঃ আবদুল ওয়াদুদ, ফেলনা পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মহিউদ্দিন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন হাফেজ বদিউল আলম, মৌলভী আহসান উল্লাহ, আলী আক্কাছ, ইমাম হোসাইন, মোঃ আজিম, হাফেজ মর্তুজা মজুমদার প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
হাইকোর্টের স্বাক্ষর ও সিল জাল করে ভুয়া জামিন আদেশ তৈরি করে প্রতারণার অভিযোগে রংপুর আদালতের এক মোহরারসহ দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই।
আজ ২৩ আগস্ট বুধবার বিকালে রংপুর নগরীর কেরানীপাড়া অবস্থিত পিবিআই কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন রংপুর পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার জাকির হোসেন।
পুলিশ সুপার জানান, রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি কারাগারে আটক আব্দুল মুমিনকে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তির ব্যবস্থা করে দেবে বলে চুক্তি করে রংপুর আদালতের মোহরার আবুল হোসেন। সে অনুযায়ী হাইকোর্টের আইনবীবী আল আমিনের সহকারী ওয়াহেদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করে আবুল হোসেন মুহুরি। এরপর আবুল হোসেন জামিন করার জন্য মামলার এজাহার, বাদীর অভিযোগসহ অন্যান্য কাগজপত্র জাল করে হাইকোর্টে ক্রিমিনাল মিস কেস নম্বর ৯৯/২০২৩ নম্বর কাগজপত্র প্রেরণ করলে ওই আইনজীবী তার জামিনের ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু পরবর্তীতে আবুল হোসেন মোহরারের দাখিল করা কাগজপত্র পরীক্ষা করে হাইকোর্ট দেখতে পান দাখিল করা কাগজপত্র জাল। আদালত নারী নির্যাতন মামলার আসামি মুনিমের জামিন বাতিল করে ঢাকার শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। সেই সাথে মামলাটি তদন্তের জন্য রংপুর পিবিআইকে নির্দেশ দেন।
পুলিশ সুপার জাকির হোসেন জানান, আদালতের আদেশ পাবার পর পিবিআই বুধবার পীরগাছা উপজেলার ধনিরবাজারে আত্মগোপনে থাকা আসামি আবুল হোসেন মোহরার ও তার সহযোগী মোক্তার হোসেনকে গ্রেফতার করে। সেই সাথে জালিয়াতির কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার স্ক্যানার ও প্রিন্টারসহ অন্যান্য মালামাল জব্দ করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর হলো-০২৬৪২৫৫। এছাড়া তিন লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় হয়েছে ০৩৯৮০৬৮ নম্বর। তৃতীয় পুরস্কার এক লাখ টাকা করে দুটি, এগুলো হলো-০২৩৯১৬৪ ও ০৪৪২৯৫৮। চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা বিজয়ী নম্বর দুটি হলো ০১৫৮৬৪৯ ও ০২৩০২২৪।
আজ ৩০ এপ্রিল বুধবার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে পাবেন ৪০ জন। তাদের নম্বরগুলো হলো- ০০১২২০৬, ০২৩৯৩১০, ০৩৯০৩২৫, ০৫৭০২৮৫, ০৭৯৩৯৬০, ০০২১২২২, ০২৪৩৩৩০, ০৪০৪১৪৯, ০৫৯১১৭৭, ০৮২৩৮৫০, ০০৪৮৫১৯, ০২৪৪০০৪, ০৪১৯৮৮৩, ০৫৯৫২২০, ০৮২৯০২৪, ০০৫৪২১৬, ০২৮১৬১২, ০৪৪৯৮৬৭, ০৬১৬৮৭৯, ০৮৬৫৪৩২, ০০৬৪৯৯৩, ০৩১১১৩৯, ০৪৭৩৮৪০, ০৬৬৫১৪৭, ০৮৭৯২৬৬, ০০৬৯৭৯৬, ০৩৪৩০৭৫, ০৪৮৯৯৩৩, ০৭২৬৮২০, ০৯৫১৫৩৮, ০০৮৭৫৫৯, ০৩৫৭৪৮৪, ০৪৯৪৫৮৩, ০৭৭০৭৮২, ০৯৬৩৬২৬, ০১৪৫৪৯০, ০৩৭৫৭৩০, ০৪৯৭১৪১ এবং ০৭৮৩৯৩৪।
প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৮২টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রত্যেক সিরিজের জন্য একই নম্বর) এই ‘ড্র’ পরিচালিত হয়।
এগুলো হলো-কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ, গন, গফ, গব, গম, গল, গশ, গষ, গপ, গস, গহ, ঘক ,ঘখ,ঘগ এবং ঘঘ এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন হরে বহুল কাঙ্ক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ। ইতিমধ্যেই উদ্বোধনের সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন রেলওয়ের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোঃ ইয়াছিন।
প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) শহীদুল ইসলাম, পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, আখাউড়া-লাকসাম ডুয়েলগেজ ডাবললাইন প্রকল্পের পরিচালক মোঃ সুবক্তগীনসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি আখাউড়া-আগরতলা রেলপথটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের প্রারম্ভিক স্টেশন আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ট্যাক কারে করে ভারত সীমান্তবর্তী শিবনগর পর্যন্ত ঘুরে দেখেন।
পরিদর্শন শেষে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক আবু জাফর মিয়া বলেন, প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। খুব শীঘ্রই এটি উদ্বোধন হবে। কিছু কাজ যেগুলো বাকি আছে- তা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে। রেলপথটি দিয়ে প্রথমে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করবে। এর মাধ্যমে ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য আরো বাড়বে।
উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলার নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। রেলপথটির ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশ অংশে। প্রকল্পের কাজটি বাস্তবায়ন করছে ভারতের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের সাড়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৪১ কোটি টাকা।
দেড় বছরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারীসহ নানা সংকটের কারণে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। পরে কয়েক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত জুন মাসে। এই রেলপথটি উত্তর-পূর্ব ভারতের সাথে সরাসরি যুক্ত করবে বাংলাদেশকে।
ইতিমধ্যেই প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের রেলপথে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ। এছাড়াও প্রকল্পের ১৬টি সেতু ও কালভার্টের সবকটিরই কাজ শেষ হয়েছে। আর ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৯৫ ভাগ।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় পাট দিবস আজ ৬ মার্চ। পাটের সাথে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি বিবেচনায় ২০১৬ সালে প্রতি বছর জাতীয়ভাবে এই দিনে দিবসটি পালনের ঘোষণা দেয়া হয়। ২০১৭ সাল থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। দিবস উদযাপনকারী প্রতিষ্ঠান বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় বলছে, কালের পরিক্রমায় কৃত্রিম তন্তুর (পলিথিন) ব্যবহার বৃদ্ধি পেলেও বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে পাটজাত পণ্যের প্রসার ও বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পাটচাষি, পাটজাত পণ্যের উৎপাদনকারী ব্যবসায়ী, বহুমুখী পাটজাত পণ্যের উদ্যোক্তা, পাটজাত পণ্যের ব্যবহারকারী সবাইকে সম্পৃক্ত করে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী এ দিবস উদযাপিত হয়।
এ বছর জাতীয় পাট দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা এবং পাঁচ দিনব্যাপী বহুমুখী পাটপণ্য মেলা ও ১৫ দিনব্যাপী তাঁতবস্ত্র মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
আজ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। তেজগাঁওয়ের মনিপুরিপাড়ায় জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠান হবে।
এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে দেশব্যাপী আরো বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে মন্ত্রণালয়।
চলারপথে ডেস্ক :
রমজান ও ঈদের ছুটি পরিবর্তন হচ্ছে না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। আগের ঘোষণা অনুযায়ী ৬ এপ্রিল পর্যন্ত ক্লাস চলবে। এরপর ৭ এপ্রিল থেকে শুরু হবে ছুটি। ছুটি থাকবে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ২৭ এপ্রিল থেকে ফের ক্লাস শুরু হবে।
আজ ২২ মার্চ বুধবার মিরপুরের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে (ডিপিই) গণশিক্ষাবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানা গেছে, করোনার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি হয়েছে। এই ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে ১৫ রোজা পর্যন্ত রমজান ও ঈদুল ফিতরের ছুটি আগেই নির্ধারণ করে শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়।
এদিকে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৪ মার্চ থেকে রমজান শুরু হওয়ায় ২৩ মার্চ থেকে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের ছুটি ঘোষণা করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। সেভাবে এ স্তরের বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়।
ফলে মাধ্যমিকের স্কুল-কলেজে রমজানের ছুটি শুরু হচ্ছে ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে। তবে খোলা থাকছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এজন্য এ স্তরের শিক্ষকদের একাধিক সংগঠনের নেতারা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিতভাবে ছুটি সমন্বয় করার দাবি জানান। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে একই দাবি জানান শিক্ষকরা।
এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার সংসদীয় কমিটির সভায় ছুটি বাড়ানোর প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। তবে সেই প্রস্তাব নাকচ হয় সভায়। ছুটি কমিয়ে দিলে শিখন ঘাটতি কাটানো কঠিন হয়ে পড়বে। ফলে শিক্ষার্থীরা আরো পিছিয়ে যাবে বলে সভায় তুলে ধরেন কমিটির সদস্যরা।
জানতে চাইলে ডিপিই’র মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ছুটির দিনপঞ্জি অনুযায়ী ৭-২৬ এপ্রিল পর্যন্ত রমজান ও ঈদের ছুটির জন্য বন্ধ থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়। ২৭ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এটি পরিবর্তন হচ্ছে না। দিনপঞ্জি অনুযায়ী ছুটি কার্যকর হবে।