স্টাফ রিপোর্টার :
একটি ভেজাল গুড় কারখানায় অভিযান চালিয়ে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পৌর এলাকার উত্তর পৈরতলায় এই অভিযান চালানো হয়।
জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমার নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারহান ইসলামসহ একটি দল উপস্থিত ছিলেন।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারহান ইসলাম জানান, আমরা মিষ্টির গাদ দিয়ে গুড় তৈরি করা হচ্ছে এমন খবরের ভিত্তিতে উত্তর পৈরতলার সাদেক মিয়ার কারখানায় অভিযান চালাই। কিন্তু আমরা যাওয়ার আগেই তারা মিষ্টির গাদ গুলো প্রসেসিং করে ফেলে।
কারখানায় গিয়ে দেখতে পাই চিনি পুড়িয়ে খাওয়ার উপযোগী নয় এমন রঙ, হাইড্রোজ ও সেকারিন মিশিয়ে ভেজাল খেজুরের গুড় তৈরি করা হচ্ছে। তারা পঁচা ও মেয়াদোর্ত্তীন গুড়ে এসব উপাদান ব্যবহার করে খেজুরের গুড় তৈরি করছিল।
কারখানা থেকে ১২০ কেজি ভেজাল গুড়, ১০০ কেজি ভেজাল তিললাই (কদমা) ও অননুমোদিত রঙ, হাইড্রোজ এবং সেকারিন জব্দ করা হয়। এছাড়া কারখানায় ৩৫ বস্তা চিনি পাওয়া যায়।
অভিযানকালে কারখানার মালিক সাদেক মিয়াকে পাওয়া যায়নি তবে তার স্ত্রী বাহিজা বেগমকে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ লংঘন করায় এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, এই কারখানা থেকে ভেজাল গুড় তৈরি করে শহরের আনন্দ বাজারে তাদের নিজস্ব দোকানে বিক্রয় করা হয়। শীতের মৌসুমে খেজুরের গুড়ের চাহিদা বেশি থাকায় তারা এই অসাধু উপায়ে ভেজাল গুড় তৈরি করে বিক্রি করে আসছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যখন যানজটে অনেকটাই নাকাল অবস্থা শহরবাসী। তখন তারা এই অবর্নীয় দুর্ভোগ থেকে দ্রুত পরিত্রাণ চান এবং তার জন্য প্রশাসনের কার্যকর ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।
আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে শহরের স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে “যানজট নিরসনে নাগরিক প্রস্তাবনা শীর্ষক” গোল টেবিল আলোচনা অনুষ্ঠান থেকে এই আহবান জানানো হয়। মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম আয়োজিত এই গোল টেবিল আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক এ.বি.এম. মোমিনুল হক।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আব্দুর রাজ্জাক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন, জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নেতা আবু কাউছার, তরী বাংলাদেশের আহবায়ক শামীম আহমেদ, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক নেত্রী শামীমা বাছির স্মৃতি ও মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম, কুমিল্লার বিভাগীয় রেজুওনাল ম্যানেজার আবুল বাশার। সাহাদাত হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সদস্য অধ্যাপক রুমানুল ফেরদৌসি, অ্যাডভোকেট খালেদা আক্তার মুন্নী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক, ইয়াং ফেলো সাঈদ হাসান সানি প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সদস্য সচিব সমির চক্রবর্তী।
সভায় বক্তারা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া একটি সমৃদ্ধ জেলা। প্রতিদিন বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রচুর মানুষ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে আসেন। বর্তমানে শহরের একটি প্রধান সমস্যা যানজট। শহরের অবৈধভাবে রিকসা ও অটোরিকসা চলাচলের কারণে শহরে প্রতিদিন তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এই যানজটকে আরো দুর্বিসহ করে দেয় দিনের বেলা শহরে পণ্যবাহী ট্রাক ঢুকে।
বক্তারা শহরের যানজট নিরসনে অবিলম্বে অবৈধ রিকসা ও অটোরিকসার বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানো, শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ট্রাফিকের সংখ্যা বাড়ানো, ফুটফাত গুলো হকার মুক্ত এবং শহরের বিভিন্ন মার্কেটের দোকানের ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের দোকানের মালামাল রাস্তায় না রাখেন, দিনের বেলায় যাতে শহরের ট্রাক বা ভারী কোন যানবাহন প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটি দেশ দিয়েছেন। সেই কল্যাণে আজ আমি মন্ত্রী। চার বার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করার জন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ ও ঋণী।
আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িযা সদর উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁকে দেয়া গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, আপনারা আমাকে যা দিয়েছেন তার প্রতিদান আমি কখনো দিতে পারবো না। তবে নির্বাচনের আগে আমি যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছি তা বাস্তবায়ন করবো। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন ও জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামিমা আক্তার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম।
এরআগে মন্ত্রী ২১টি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ও সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভায় অংশগ্রহন করেন।
গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, শিক্ষক, সদর উপজেলার ১১ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইলে অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে বাখরাবাদ কর্তৃপক্ষ।
২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি: প্রধান কার্যালয়ের ভিজিলান্স টিম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের একটি টিমের যৌথ অভিযানে ৪০টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন করে। এসময় তারা ৮শত ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ উত্তোলন, কিলোমিটার অধিক ১ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক নিষ্ক্রিয় করে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি প্রধান কার্যালয়ের ভিজিলেন্স টিমের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর বাদশা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শাহ আলম, ব্যবস্থাপক জসীম উদ্দীন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম অভিযানে অংশ নেন।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহও করে আসছে বাখরাবাদ।
বাখরাবাদের সূত্র জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও বকেয়া বিল আদায়ের লক্ষ্যে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে বাখরাবাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের পাশাপাশি প্রধান কার্যালয়ের ভিজিল্যান্স টিম।
আভিযানিক টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও সরাইল এলাকার প্রতিটি মহল্লার প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে কাগজপত্র পরীক্ষা করে সংযোগ অবৈধ হলে বিচ্ছিন্ন করছেন, বিল বকেয়া থাকলে আদায় করছেন, তাৎক্ষণিক বিল পরিশোধ না করে সময়ক্ষেপণ করলে সঙ্গে সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে শহর, সদর উপজেলা, ও সরাইল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্রমান্বয়ে বাখরাবাদের আওতাধীন সবগুলো পাড়া-মহল্লা-গ্রাম পরিদর্শনের কাজ চলমান আছে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, রামরাইলে অভিযানে ৪০টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ৮শত ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ উত্তোলন, কিলোমিটার অধিক ১ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। অবৈধ গ্যাস সংযোগ চিহ্নিত করনে ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সারা দেশের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত ৫৩ জন আক্রান্ত ব্যক্তি জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তবে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখনও কারো মৃত্যু হয়নি।
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের স্বজন ও সাধারণ মানুষের অভিযোগ, পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো মশক নিধনের জন্য পর্যাপ্ত ওষুধ না ছেটানোর কারণে বিভিন্ন বর্জ্য, নালা ও ড্রেনে ডেঙ্গু মশার উপদ্রব বাড়ছে। এর ফলে জেলায় অনেক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন।
এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. একরাম উল্লাহ্ বলেন, জেলায় এখন পর্যন্ত ১৪০ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৬৭ জন সুস্থ হয়েছে এবং ৭৩ জন রোগী জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তিনি আরো বলেন, আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হওয়ার সংখ্যা বেশি। এছাড়া আক্রান্ত রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাশাপাশি ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়াতে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণের পাশাপাশি বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বেগম খালেদা জিয়া’র মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ প্রেরণের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৯ অক্টোবর সকাল ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
পুলিশী বাধার কারণের বিএনপির মিছিলটি জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে আয়োজিত সমাবেশে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি’র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক জহির। এসময় জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শফিকুল ইসলাম, সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক এবিএম মোমিনুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক আলী আজম, জেলা জেলা যুবদলের আহবায়ক মনির হোসেন, যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারন সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, যুবদলের সহ সভাপতি রাশেদ কবীর আখন্দ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।