আখাউড়া প্রতিনিধি :
ভারত থেকে ৯৫৮ টন রডের প্রথম চালান আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ত্রিপুরায় নেওয়া হয়েছে। আজ ২৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে আখাউড়া স্থলবন্দর থেকে বাংলাদেশি ট্রাকে করে রডগুলো আগরতলা স্থলবন্দর থেকে খালাস করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, টাটা স্টিলের ৯৫৮ টন রড এমভি বোলকার নামের একটি জাহাজে গত ৭ জানুয়ারি কলকাতার হলদিয়া বন্দর থেকে লোড করা হয়। শনিবার সন্ধ্যায় জাহাজটি আশুগঞ্জ বন্দরে এসে নোঙর করে। পরে আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে সড়কপথে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এগুলোর সিঅ্যান্ডএফের দায়িত্বে আছে আখাউড়া স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল।
আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী আক্তার হোসেন জানান, আশুগঞ্জ নৌবন্দরে জাহাজ থেকে ট্রাকযোগে আখাউড়া স্থলবন্দরে আনা হয়। কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সোমবার দুপুর থেকে রডগুলো ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা বন্দরে খালাস করা হয়।
তিনি বলেন, ত্রিপুরার আগরতলার মেসার্স এসএম করপোরেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য রডগুলো নেওয়া হচ্ছে।
আখাউড়া বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) আতিকুল ইসলাম জানান, ইন্দো-বাংলা প্রোটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেডের আওতায় এ পণ্য পরিবহন করা হচ্ছে। বন্দরে রক্ষণাবেক্ষণ বন্দর মাশুলবাবদ ৩০৫ টাকা ২২ পয়সা ট্রাকপ্রতি পাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরে আয়োজিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাফেজ ফয়সাল আহমেদ।
তার এ অর্জনে বাবা-মাসহ গর্বিত জেলাবাসী।
তিনি জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামের মো. সিরাজ মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সময় ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার এশার নামাজের পর বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে বিজয়ী ফয়সালের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মক্কার ডেপুটি গভর্নর প্রিন্স বদর বিন সুলতান।
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ১৬৬ জন প্রতিযোগীর মধ্যে ফয়সাল আহমেদ তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। যার পুরস্কার হিসেবে তাকে দেওয়া হয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ৫২ লাখ ৬২ হাজার ৫৭৯ টাকা) ও সম্মাননা পদক। ফয়সাল রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছেন।
তার বাবা মো. সিরাজ মিয়া দীর্ঘদিন সৌদি আরবে প্রবাস জীবন কাটিয়ে বর্তমানে বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। হাফেজ ফয়সালের এক ছোট বোন রয়েছেন। ফয়সাল বড় সন্তান।
হাফেজ ফয়সাল আহমেদের বাবা মো. সিরাজ মিয়া বলেন, ফয়সাল আহমেদ ছোট থেকেই ইসলামী পড়ালেখার প্রতি বেশ মনোযোগী। সে সব সময় স্বপ্ন দেখত, ইসলামী বিষয়ে ভালোভাবে পড়ালেখা করে একজন আলেম হবে। সে স্বপ্ন নিয়েই সে এগিয়ে যাচ্ছে। তার প্রথম হেফজ বিষয়ে শিক্ষাজীবন শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মৈন্দ বারুরা দারুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা থেকে। এরপর সে জেলা শহরের ইকরা মাদ্রাসায় কিছুদিন পড়াশোনা করে। বর্তমানে ফয়সাল রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় পড়ছে। সে সৌদি আরবে এতো প্রতিযোগীদের সঙ্গে অংশ নিয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করে যে সুনাম বয়ে এনেছে, তাতে পিতা হিসেবে আমি গর্বিত। আমি চাই, আমার ছেলে একজন ভালো মানুষ ও একজন ভালো আলেম হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলুক।
তার মা বলেন, ফয়সাল সব সময় বলে, সে ইসলামী শিক্ষার মাধ্যমে আল্লাহর ঘর দেখবে। প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনবে। আমার ছেলে এত বড় কৃতিত্ব অর্জন করেছে, আমি তাতে গর্বিত। আমরা স্বপ্ন দেখি, ফয়সাল যেন ভালো আলেম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে এবং ইসলামের খেদমতের পাশাপাশি দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে পারে।
এ বিষয়ে ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বকুল জানান, ফয়সালের এ কৃতিত্ব কেবল ইয়াছাপুরা ইউনিয়নের নয় বরং ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সমগ্র বাংলাদেশের কৃতিত্ব। তার এমন অর্জনে আমরা সবাই গর্বিত। তিনি দেশে এলে আমাদের ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে তাকে সম্মাননা জানানো হবে।
গত ২৫ আগস্ট সৌদি আরবের ইসলাম ও দাওয়াহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্ববধানে মক্কায় ৪৩তম বাদশাহ আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এতে বিশ্বের ১১৭টি দেশ থেকে ১৬৬ প্রতিযোগী অংশ নেন। পাঁচ বিভাগে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সর্বমোট ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতায় পূর্ণ কোরআন হিফজ বিভাগে তৃতীয় হয়েছেন হাফেজ ফয়সাল আহমেদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র মাস মাহে রমজানের প্রথমদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বাজার তদারকিমূলক অভিযান চালিয়ে মূল্য তালিকা না থাকায় নয়টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
আজ ২৪ মার্চ শুক্রবার দুপুরের দিকে আখাউড়া পৌর শহরের সড়ক বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অংগ্যজাই মারমা।
জানা গেছে, মূল্য তালিকা না থাকায় সাতটি সবজি দোকান ও দুইটি মুদি দোকানকে ওই জরিমানা করা হয়। অভিযানকালে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অংগ্যজাই মারমা বলেন, রমজানকে সামনে রেখে কেউ যাতে বাজার অস্থিতিশীল করতে না পারে, সেজন্য আমাদের কর্মকর্তারা কাজ করছেন। এরই অংশ হিসেবে বিভিন্ন মুদি ও সবজির দোকানে অভিযান চালিয়ে ওই জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দল গোছাতে শুরু করেছে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে নির্বাচনমুখি নানা কর্মকান্ড পরিচালনা করছে আওয়ামীলীগ। দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরতে আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌরসভা ভবনের তৃতীয় তলায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল লিখিত বক্তব্য পাঠ করে দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দলকে শক্তিশালী করতে নবীন প্রবীনের সমন্বয়ে পৌরসভাসহ প্রতিটি ইউনিয়নের মেয়াদোত্তীর্ণ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ সহযোগি সংগঠনগুলোর নতুন কমিটি গঠনের কাজ চলছে। এতে তৃনমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে আখাউড়ায় আওয়ামীলীগ অনেক বেশি শক্তিশালী। আইনমন্ত্রীর নেতৃত্বে আখাউড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। শহর থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
সমাজের দর্পন হিসেবে সরকারের এসব উন্নয়ন গণমাধ্যমে তুলে ধরার জন্য তিনি সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল দাবী করেন, আখাউড়ায় আওয়ামীলীগে কোন গ্রুপিং বা বিভেদ নাই। দলের নবীন-প্রবীণ সকল নেতাকর্মীকে মূল্যায়ন করেই জাতীয় নির্বানকে সামনে রেখে দলীয় কর্মকান্ড চলছে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূঁইয়া, মোঃ মনির হোসেন বাবুল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আব্দুল মমিন বাবুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খান, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় রেলসেতু পারাপারের সময় ৪ জন নিহত হওয়ার পর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেই রেলসেতুটির উভয় পাশে দেওয়া হয়েছে বাঁশের নিরাপত্তা বেষ্টনী। পাশাপাশি রেললাইন এলাকায় মানুষের চলাচল নিরাপদ রাখতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঢাকা-সিলেট রেলপথের খরমপুর রেলসেতুটির উভয় পাশে বাঁশ দিয়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী দেওয়া হয়েছে যাতে রেলসেতুর ওপর দিয়ে কেউ চলাচল করতে না পারে। ট্রেন আসার সময় বাঁশগুলো সরিয়ে ফেলা হয়, চলে গেলে আবার বাঁশ বেঁধে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, তিতাস নদী হয়ে নৌকায় করে এসে অনেকেই রেললাইনের পাশ দিয়ে খরমপুর মাজারে যাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে নিরাপত্তা দিতে অতিরিক্ত পুলিশ রেললাইন এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি কার্যক্রম শুরু করেছে। ১২ আগস্ট শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কমিটির সদস্যরা। এ সময় তারা সরেজমিনে ঘটনার খোঁজ-খবর নেন।
এর আগে বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ঢাকা) ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন। আখাউড়া সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (রেলওয়ে) মেহেদী হাসান আহমেদ তারেককে কমিটির আহ্বায়ক করে রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সহকারী কমাডেন্ট, একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং একজন সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকে সদস্য করা হয়েছে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করে ডিআরএম (ঢাকা) মো. শফিকুর রহমান বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জানা যায় ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে আখাউড়া পৌরশহরের খড়মপুর কল্লা শহীদ (র.) বার্ষিক ওরস শুরু হয়। ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাজার শরীফের পশ্চিম পাশে ঢাকা-সিলেট বাইপাস রেলপথ দিয়ে ভক্ত-আশেকানরা মাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় সিলেট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তঃনগর পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেন রেলওয়ে সেতু অতিক্রম করার সময় ট্রেনের থাক্কায় এবং নদীতে ছিটকে পড়ে চারজনের মৃত্যু হয়। ওই রাতেই ২ জন এবং পরদিন শুক্রবার দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ একমাস পর ভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় গেলেন সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনার আরিফ মোহাম্মদ।
আজ ৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরের দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে তিনি ভারত যান। এর আগে ২ ডিসেম্বর ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনারের কার্যালয়ে হামলা চালায় উগ্রবাদী গোষ্ঠী। এরপরই সহকারী হাই কমিশনার আরিফ মোহাম্মদকে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়।
৮ ডিসেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
আখাউড়া স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ মো. শফিকুল ইসলাম জানান, সহকারী হাই কমিশনার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দেড়টা নাগাদ সময়ের মধ্যে আগরতলায় যান। এসময় তিনি একাই ছিলেন।
আরিফ মোহাম্মদও তার যাওয়ার বিষয়টি স্থলবন্দর এলাকায় স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে নিশ্চিত করেন। তবে কবে নাগাদ সেখানকার কার্যক্রম চালু হতে পারে এ বিষয়ে তিনি কিছু জানাতে পারেননি। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তার ভারতীয় অফিসিয়াল নম্বরে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।