কসবা প্রতিনিধি :
কসবায় ৯ কেজি গাঁজাসহ মোঃ শফিক (৩৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের গোপীনাথপুর বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মোঃ শফিক কসবা উপজেলার শাহপুর (রাজাপুর) এলাকার মোর্তুজ আলীর ছেলে।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে গোপীনাথপুর বাজারের দক্ষিন পাশে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার সাথে থাকা বস্তা তল্লাশী করে ৯ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মহিউদ্দিন জানান, তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্যের আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচনে সীমাহীন অনিয়ম ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর সহযোগীতায় ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ২০ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী এবং বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন (আনারস প্রতীক) এবং নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে পরাজিত প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান (তালা প্রতীক) মোঃ মনির হোসেন।
আজ ২২ মে বুধবার দুপুরে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবনের বাসভবনের সামনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওছার ভূইয়া জীবন অভিযোগ করে গত ২১ মে মঙ্গলবার কসবায় প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে উপজেলার ৮৩টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে মান্দারপুর ভোট কেন্দ্র, শাহপুর ভোট কেন্দ্রসহ ২০টি ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের ( আনারস প্রতীক) বের করে দিয়ে প্রতিপক্ষ ও বিজয়ী প্রার্থী ছাইদুর রহমান স্বপনের (কাপ পিরিচ প্রতীক) সমর্থকরা আইন-শৃংখলাবাহিনীর সদস্যদের সহযোগীতায় ব্যালেট পেপারে সীল মেরেছে।
তিনি বলেন, আমি ও মনির (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী) বার বার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবিহিত করলেও তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনের দিন আইন-শৃংখলা বাহিনীর এলোপাথারি মারধোরে তার ৫ শতাধিক কর্মী সমর্থক আহত হয়েছেন। তিনি বলেন, ২০টি ভোট কেন্দ্রের সামনে আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের কর্মী সমর্থকদেরকে মারধোর করে সরিয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষের প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা কেন্দ্রে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ব্যালেট পেপারে সীল মারে। এসব ঘটনার স্থিরচিত্র ও ভিডিও তার কাছে আছে দাবি করে তিনি প্রহসনের এই ভোটের ফলাফল বাতিল করে ২০টি কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মনির হোসেন বলেন, উপজেলার বায়েক এলাকার তাদের একজন কর্মীকে প্রতিপক্ষের লোকজন মারধর করে তুলে নিয়ে গেলেও তার কোনো সন্ধান এখনো তারা পাননি। তারা বলেন, প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের হামলা-মামলার ভয়ে তাদের সমর্থকরা এখন আতঙ্কে আছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী (তালা প্রতীক) মোঃ মনির হোসেন, কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন, যুগ্ম আহবায়ক কাজী মানিক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আবু তাহের উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলার কুটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন (কাপ পিরিচ প্রতীক) ৮৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন (আনারস প্রতীক) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ ভোট।
অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ছিলেন।
অপর দিকে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোঃ শফিকুল ইসলাম (চশমা প্রতীক) ৭৬৫৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন (তালা প্রতীক) পেয়েছেন ৪৯১৯১ ভোট।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় সিএনজি চালিত অটোরিক্সা উল্টে সায়মুন (১২) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে।
আজ ৮ মার্চ বুধবার দুপুরে উপজেলার কসবা পশ্চিম ইউনিয়নের কসবা-নয়নপুর আঞ্চলিক সড়কের আকছিনা বটতলী এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সায়মুন কসবা পৌর এলাকার কৃষ্ণপুর গ্রামের ফারুক মিয়ার ছেলে।
এ ব্যাপারে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, দুপুরে উপজেলার আকছিনা এলাকায় একটি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই সায়মুন মারা যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করে। পুলিশ সিএনজি চালককে আটক করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় দেয়াল চাপায় মোঃ আকির হোসেন (৯) নামে এক মাদরাসার ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে উপজেলার কুটি ইউনিয়নের গৌরীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আকির হোসেন পাশ্ববর্তী মেহারী ইউনিয়নের চৌবেপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে। সে চৌবেপুর জামিয়া শামছুল উলুম ইসলামিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার নুরানী বিভাগের ছাত্র ছিলো। নিহতের চাচা দেলোয়ার হোসেন জানান, পারিবারিক অস্বচ্ছলতার কারনে আকির তার নানার বাড়িতে থেকে মাদরাসায় পড়তো। সোমবার দুপুরের দিকে আকির হোসেন তার নানার বাড়ি থেকে সামান্য দুরত্বে বাবুল মিয়ার বাউন্ডারির দেয়ালে উঠে বড়ই পারার সময় হঠাৎ করে পুরাতন দেয়ালটি ধসে পড়ে যায়। দেয়ালের উপর দাঁড়িয়ে থাকা আকির হোসেনও পড়ে যায়। এসময় দেয়াল চাপায় মুখমন্ডল থেতলে গিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত হয়। পরে বাবুল মিয়ার বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। দরিদ্রতার কারনে নানা বাড়িতে থেকে চৌবেপুরে গ্রামের মাদ্রাসায় গিয়ে পড়াশুনা করতো।
বাবুল মিয়া জানান, বাড়ির এই পুরাতন বাউন্ডারি দেয়ালটি ভেংগে ফেলার জন্য ভেকু মেশিন ভাড়া করেছিলেন। দু-একদিনের মধ্যে ভাংগার কথা ছিলো। সোমবার দুপুরে বড়ই পাড়তে গেলে ছেলেটিসহ দেয়ালটি ধসে পড়ে মর্মান্তিকভাবে ছেলেটি মারা যায়। বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজু আহমেদ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নাশকতা ও বিস্ফোরক মামলায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
৯ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও নবীনগর উপজেলায় পৃথক অভিযানে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো:- সেলিম (৬১), মো. ইসরাইল মিয়া (৫০), মো. হাসান উদ্দিন (৫৩) ও মো. মোরসালিন আহম্মদ চৌধুরী (২৮)।
সেলিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের উলচাপাড়া এলাকার মৃত ছাহেদ আলীর ছেলে। তিনি রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া মো. ইসরাইল মিয়া পৌর শহরের বিরাসার এলাকার মৃত সফর আলীর ছেলে। ইসরাইল মিয়া বিরাসার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
মো. হাসান উদ্দিন নবীনগর উপজেলার জিনোদপুর ৪নং ওয়ার্ডের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। বর্তমানে তিনি জিনোদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য এবং আটককৃত মোরসালিন কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর এলাকার স্বপন চৌধুরী ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন বলেন, শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় বিভিন্ন স্থানের অভিযান পরিচালনা করে দুইজন আওয়ামী লীগ নেতা ও একজন ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম, ইসরাইল এবং ছাত্রলীগ নেতা মোরসালিনকে হত্যা ও বিস্ফোরক মামলা গ্রেফতার করা হয়েছে।
অপরদিকে, নবীনগর থানার ওসি হুমায়ূন কবির বলেন, জিনোদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য হাসান উদ্দিনের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টা ও নাশকতার মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি কসবা উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের চান্দাইসার গ্রামের সফিক মিয়ার ছেলে সবুজ মিয়ার সঙ্গে একই ইউনিয়নের মজলিশপুর গ্রামের মিন্টু মিয়ার ছেলে শরীফ মিয়ার একটি নারী সংক্রান্ত ঘটনায় বিরোধ হয়। ওই বিরোধ মেটাতে এলাকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নেতৃস্থানীয়রা দুই গ্রামবাসীর উদ্যোগে চান্দাইসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একটি সালিশ বৈঠকে বসেন। সাবেক ইউপি সদস্য মো. মতিন মিয়ার সভাপতিত্বে এবং বিল্লাল হোসেনের সঞ্চালনায় বৈঠকে ইউপি সদস্য রাশেদুল ইসলাম রাসেলসহ এলাকার অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক চলাকালীন দুই গ্রামের লোকজনদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে দুই গ্রামের মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তারা। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চলে এ সংঘর্ষ। খবর পেয়ে কসবা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এ সময় উভয়পক্ষের কমপক্ষে ৫০ জন আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে থেকে গুরুতর আহতরা কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
অপরদিকে অন্যান্য আহতদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ আশপাশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালীন দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় মজলিশপুর গ্রামের ফারুক হোসেন বাদী হয়ে চান্দাইসার গ্রামের ৯ জনের বিরুদ্ধে এবং চান্দাইসার গ্রামের সুজন মিয়া বাদী হয়ে ২৪ জনের বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগ দায়ের করেন।
বিনাউটি ইউনিয়নের স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার রাশেদুল ইসলাম রাসেল বলেন, একটি নারীসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সবুজ ও শরীফ মিয়ার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই বিরোধ মেটাতে সালিশ বৈঠক চলাকালীন দু’পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে আবারো সংঘর্ষ হয়। এ সময় দু’পক্ষই তাদের গ্রামের মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ জড়ায়।
কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. জাকিয়া সুলতানা বলেন, নয়জনকে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল।
কসবা থানার ওসি মো. রাজু আহমেদ বলেন, দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। দু’পক্ষ দুটি অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগ দুটি প্রাথমিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।