নাসিরনগর প্রতিনিধি :
নাসিনরনগরে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করেছেন শেখ জহির উদ্দিন তুন্নান। তিনি পেশায় প্রকৌশলী ও নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদের ছেলে। বিয়ের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে তুন্নান হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেছেন।
কনে লিগার সুলতানা লিসা ও একজন প্রকৌশলী। তিনি নাসিরনগর উপজেলা সদরের সাবেক স্বাস্থ্য পরিদর্শক হাবিবুর রহমানের মেয়ে।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে বর তুন্নান কয়েকজন বরযাত্রী নিয়ে তার গ্রামের বাড়ি নাছিরপুর থেকে হেলিকপ্টার চড়ে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অবতরন করেন। সেখান থেকে ঘোড়ার গাড়িতে করে কনের গ্রামে পৌছান।
বিয়ের পর বিকেলে তুন্নান নববধূকে নিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে করে আশুতোষ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে নাসিরনগর প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ের মাঠে অবতরণ করেন। এদিকে হেলিকপ্টারে বিয়ে হওয়া নব দম্পতিকে দেখতে ভিড় করে শত শত উৎসুক জনতা। উপচেপড়া মানুষের ভীড় সামলাতে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে প্রকৌশলী শেখ জহির উদ্দিন তুন্নান জানান, বিয়ের দিনটাকে স্মরণীয় করে রাখতেই হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেছি।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টির নিশ্চিত করেছেন।
মুরাদ মৃধা, নাসিরনগর :
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের যথাযথ বিচার ও সন্ত্রাসীদের সাজা নিশ্চিত করা, একইসাথে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে ভূমিকা পালনকারীদের তদন্ত সাপেক্ষে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে নাসিরনগর উপজেলা ও নাসিরনগর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের উদ্যোগে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন এবং অধ্যক্ষ বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মামুন মিয়া, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান চৌধুরী পনি, যুগ্ম আহবায়ক শরিফ ভূঁইয়া, নাসিরনগর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক ইয়াছিন মাহমুদ, সদস্য সচিব খাইরুল বাশার, যুগ্ম-আহবায়ক শাকিল সিদ্দিক সহ নাসিরনগর উপজেলা, কলেজ, বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
অনলাইন ডেস্ক :
কোটিপতি লিগ হিসেবে বিশ্ব ক্রিকেটে জনপ্রিয় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ফ্র্যাঞ্চাইজি এ টুর্নামেন্টে বিশ্বের তারকা ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য নতুন পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ।
ক্রিকেট খেলুড়ে দলগুলো তাদের তারকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তি সই করে থাকে। সেই চুক্তির মতোই এবার বিশ্বের তারকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তিসই করতে যাচ্ছে আইপিলের ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকরা। এ চুক্তি কার্যকর হলে ক্রিকেটাররা বিভিন্ন দেশের লিগেও খেলার সুযোগ পাবেন।
আইপিএলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ থাকলে ক্রিকেটাররা নিজ দেশের জাতীয় দলে খেলতে গেলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের অনুমতি নিতে হবে।
কারণ সেরা ক্রিকেটারদের ধরে রাখতে বার্ষিক চুক্তির দিকে এগোচ্ছেন আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকরা।
ইংল্যান্ডের একটি সংবাদমাধ্যমের দাবি, জোফরা আর্চার হতে পারেন এ ধরনের প্রথম ক্রিকেটার। যিনি দেশের আগে পাকাপাকিভাবে বেছে নিতে পারেন ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটকে। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে ধরে রাখার জন্য বার্ষিক চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে। আর্চার প্রস্তাব মেনে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাকে ইংল্যান্ড দলে রাখতে হলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আগাম অনুমতি নিতে হবে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডকে।
চোটের জন্য গত বছর আইপিএল খেলতে পারেননি আর্চার। এবারো কনুইয়ের চোটের জন্য প্রতিযোগিতার মাঝপথে দেশে ফিরে গেছেন। গত বছর নিলামে আর্চারকে ৮ কোটি টাকা দিয়ে কিনেও সেই অর্থে লাভ হয়নি মুম্বাইয়ের।
আগামী দিনে যাতে এমন সমস্যা না হয়, তা নিশ্চিত করতেই আর্চারের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তির ভাবনা মুম্বাই কর্তৃপক্ষের। তাহলে আর্চার বছরে কতগুলো ম্যাচ দেশের হয়ে খেলবেন, কোন কোন সিরিজে খেলবেন- এসব কিছুই নির্ধারণ করবে মুম্বাই। ফ্র্যাঞ্চাইজির অনুমতি না নিয়ে তাকে খেলাতে পারবে না ইংল্যান্ড।
আর্চার মুম্বাইয়ের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তিতে থাকলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের টি-টোয়েন্টি লিগে খেলতে পারবেন।
ইংল্যান্ডের সংবাদমাধ্যমটির দাবি, শুধু আর্চার নন ইংল্যান্ডের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার রয়েছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির নজরে। তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন অ্যালেক্স হেলস। ২০২২ সালের নিলামে কলকাতা নাইট রাইডার্স তাকে কিনলেও আইপিএল থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। তার সঙ্গেও বার্ষিক চুক্তি করতে যাচ্ছে আইপিএলের একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
চলারপথে রিপোর্ট :
ফিলিস্তিনে মুসলিমদের উপর ইসরাইলের আগ্রাসন এবং নির্বিচারে নিরপরাধ নারী ও শিশুসহ মুসলিমদের হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা উলামা পরিষদ এবং তৌহিদী জনতার ব্যানারে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণ থেকে মিছিলটি বের হয়। উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় কলেজ মোড় প্রাঙ্গনে সমাবেশ ও দোয়ার মাধ্যমে মিছিলটি শেষ হয়।
নাসিরনগর উপজেলা উলামা পরিষদের সভাপতি মাওলানা শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুস সাত্তার, উপজেলা কমপ্লেক্স মসজিদের খতিব মুফতি মুখলেছুর রহমান, মাওলানা তামজিদুল হক এনামী, হাফেজ ইকবাল, হাফেজ হোসাইন আহমেদ, মাওলানা আব্দুল কাদির, মাওলানা নাসির উদ্দিন, মুফতি সাইদুর রহমান, এস এম শহীদুল্লাহ, মাওলানা ইসলাম উদ্দিন ফারুকী, মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম, মাওলানা আশরাফ আলী, মাওলানা মোবারক উল্লাহ, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা আব্দুল করিম, মুফতি মুজিবুর রহমান, হাফেজ কামরুল ইসলাম, মাওলানা নুর আহমদ, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মুফতি সুলাইমান, মুফতি ফিরোজ আহমদ, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা ইসমাইল, মাওলানা আশরাফুল ইসলাম, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা নুরুল হক, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন, মাওলানা মঞ্জুরুল হক, মাওলানা হুজাইফা, মাওলানা শরিফ উদ্দিন, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন, মোঃ গিয়াস উদ্দিন, মাওলানা নুরুল আমিন, মাওলানা ইউসুফ বিন ইকবাল, মোঃ ইমরানুর রশীদ, মাওলানা জয়নাল আবদিন, মাওলানা ইসহাক, মাওলানা সফিউল্লাহ, মাওলানা জুবায়ের আহমদ প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইসরাইল একটি অবৈধ রাষ্ট্র। তারা ফিলিস্তিনে মুসলমানদের ওপর হামলা, নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। মুসলমানদের অন্যায়ভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। প্রত্যেক মুসলমানদের ঈমানি দায়িত্ব অসহায় নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানো।
এছাড়াও দেশের সকলের প্রতি ইসরাইলি সমস্ত পণ্য বয়কট করা সহ ফিলিস্তিনিদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে সকল মুসলমানদের এক হয়ে ইসরাইলদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান বক্তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
ভেনিস ইন্টারকালচার ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ও বুদাপেস্ট চলচ্চিত্র উৎসবে গোলাম রাব্বানী পরিচালিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আনটাং’ অনারেবল মেনশন অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। নির্মাতা তথ্যটি নিজেই নিশ্চিত করেছেন। গোলাম রাব্বানীর চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন মিজানুর রহমান, প্রসুন আজাদ, চন্দনা বিশ্বাস, জয়নাল আবেদীন ও মানিক সাহা প্রমুখ।
মানুষের বাক স্বাধীনতা ও কথা বলার মৌলিক অধিকারের গল্প নিয়ে ২০২৪ সালের শুরুর দিকে নির্মিত এই চলচ্চিত্র এরই মধ্যে দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। হিল চলচ্চিত্র উৎসব, বিইউএফ ফিল্ম ফেস্ট, ইন্ডিপেনডেন্ট চলচ্চিত্র উৎসব, ভ্রাম্যমাণ চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটির কয়েকটি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ছবিটির মিউজিক ও সাউন্ড করেছেন আকিব শাওন ও বাউলা নাজমুল। ছবির একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রাশেদ সাগর। সানজিদ মাহমুদের প্রোডাকশন ডিজাইনে ছবিটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন রয় সন্দীপ। এর আগে গোলাম রাব্বানী নির্মাণ করেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ছুরত’। ছবিটি ২২তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের স্পিরিচুয়াল চলচ্চিত্র বিভাগে স্পেশাল ম্যানশন অ্যাওয়ার্ড পায়। মুক্তির অপেক্ষায় আছে এই নির্মাতার ‘স্টিচ লাইফ’ ও ‘নিশি’ নামে দুইটি ছোট ছবি।
২০২৪ সালেই মুক্তি পেয়েছে গোলাম রাব্বানীর চিত্রনাট্য ও সংলাপে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ময়ূরাক্ষী’। ছবিটি নির্মাণ করেছেন রাশিদ পলাশ। মুক্তির অপেক্ষায় পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘রঙবাজার’। গোলাম রাব্বানীর চিত্রনাট্য ও সংলাপে এ ছবিটিও নির্মাণ করেছেন রাশিদ পলাশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে রনি মিয়া (৬) নামে এক শিশুকে খুন করার তিনদিন পর তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ০২ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রনি মিয়া কুলিকুন্ডা গ্রামের রহিম উদ্দিনের ছেলে। সে কুলিকুন্ডা দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলো। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে পুলিশ রিফাত মিয়া (১৩) ও লিটন মিয়া (১৭) নামে দুই কিশোরকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত রিফাত মিয়া কুলিকুন্ডা গ্রামের শাহ আলমের ছেলে ও লিটন মিয়া একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে রনি মিয়া ইউনিয়নের দাঁতমন্ডল গ্রামের ওরসে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন ওরসে মাইকিং করে। পরে শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে নাসিরনগর থানায় একটি ডায়রি করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে নিহতের বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, ধারনা করা হচ্ছে শিশু রনি মিয়ার কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়ার জন্য তাকে খুন করে তার লাশ পুকুরে ফেলে দেয়া হয়।
তিনি বলেন, ২৮ ফেব্রুয়ারি দাঁতমন্ডল গ্রামের ওরসে যাওয়ার কথা বলে রনি মিয়া ঘর থেকে বের হয়। গ্রামের লোকজন রিফাতের সাথে রনি মিয়াকে ওরসে যেতে দেখে।
পরিবারের লোকজন রিফাতের ব্যাপারে সন্দেহ পোষন করায় আমরা প্রথমে রিফাততে আটক করি। রিফাত পুলিশের কাছে হত্যাকান্ডের সাথে তার সম্পৃক্ততার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করে ও তার সাথে লিটন মিয়া ছিলো বলে জানায়।
পরে লিটনকেও গ্রেফতার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে লিটনও হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্য মতে কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে শিশু রনি মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।