চলারপথে রিপোর্ট :
অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৪৯ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে (বোর্ডিং মাঠ) অনুষ্ঠিত খেলার উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন। উক্ত ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইভেন্টসমূহ ছিল দৌড়, নিক্ষেফ, লাফ-ঝাঁপ ও স্মৃতি শক্তি পরীক্ষা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ভবিষ্যত স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় শিক্ষার্থীদেরই এগিয়ে আসতে হবে। তাই শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার পাশাপাশি সুস্থ সবল হয়ে উঠতে হবে। খেলাধুলা শরীর ও মন সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শিক্ষার একটি বড় অংশ। নিজের মেধাকে বিকশিত করতে হলে স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। শিক্ষার্থীদের জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পড়াশোনায় অধিকতর মনোযোগী হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
দেশের বিভিন্ন স্থানে শিশু ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের ঘটনায় অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে ছাত্র-জনতা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যাগে মশাল মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার রাতে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের প্রধান ফটক থেকে একটি মশাল মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রেস ক্লাবের সামনে এসে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মেহরুন নেসা মুনিয়া, রেহনা বুশরা, তানিশা, ফাহিমা প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা সম্প্রতি শিশু আছিয়ার ধর্ষণকারীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী নির্যাতনের সাথে জড়িত অপরাধীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমকে (৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। পারিবারিক সূত্র জানায়, আবুল হাশেম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত শনিবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. ইসমত আলী, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৫ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মেডিকেল কলেজ, একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে পদযাত্রা ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ ৯ মে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির উদ্যোগে শহরের পৌর আধুনিক সুপার মার্কেটের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসকের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মাসুদ আহমেদ, জেলা যুব মৈত্রীর আহবায়ক অ্যাডভোকেট নাসির মিয়া, বিজয়নগর উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, জেলা জেলা যুব মৈত্রীর যুগ্ম আহবায়ক কাজী তানভীর মাহমুদ শিপন, সদস্য সচিব ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি ফাহিম মুনতাসির, সাধারণ সম্পাদক সানিউর রহমান প্রমুখ।
এ ব্যাপারে জেলা যুব মৈত্রীর আহবায়ক অ্যাডভোকেট নাসির মিয়া বলেন, শিক্ষা ও সংস্কৃতির রাজধানী বলে খ্যাত ব্রাহ্মণবাড়িয়া একটি সমৃদ্ধ জেলা। এ জেলায় রয়েছে রেলওয়ে জংশন, স্থলবন্দর, নৌ-বন্দর, দেশের বৃহৎ ইউরিয়া সার কারখানা, তিতাস গ্যাস ক‚প ও বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র।
একটি সমৃদ্ধ জেলা হলেও মহান স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়নি। তিনি অবিলম্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মেডিকেল কলেজ, একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীনের বদলির আদেশ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
আজ ৫ অক্টোবর শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে পৌনে ১২টা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে জড়ো হন। সেখান থেকে শিক্ষার্থী পায়ে হেঁটে প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীনের বদলির আদেশ বাতিলের এক দফা দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বেলা সাড়ে ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন তারা। এসময় শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীনকে ‘আমাদের জননী’ বলে সম্বোধন করে বদলির আদেশ বাতিলের দাবি জানান। তারা বেলা সাড়ে ১০টা থেকে পৌনে ১১টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন। এক পর্যায়ে কয়েকজন শিক্ষার্থী ফরিদা নাজমীনের বদলির আদেশ বাতিলের দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের কাছে তারা স্মারকলিপি প্রদান করেন।
স্মারকলিপি সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ১৫০ বছরের ইতিহাসের সাক্ষী ও সবচেয়ে প্রাচীন বিদ্যাপীঠ অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যাপীঠ জেলার গর্ব। গত ১৫ বছর ধরে এটি ইতিহাসের স্বর্ণযুগের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই স্বর্ণযুগের সূচনা ও পরিচালনার কারিগর প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন। সম্প্রতি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বদলির আদেশ জারি করা হয়েছে। ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বরের আগে বিদ্যালয়ে নিয়ম-শৃঙ্খলার কোনো তোয়াক্কা করা হতো না। যোগদানে পর থেকে বিদ্যালয়ের সেই পরিবেশের পরিবর্তন এনেছেন ফরিদান নাজমীন। এই বিদ্যালয় নিয়ম শৃৃঙ্খলার বিষয়ে অন্য বিদ্যালয়ের কাছে আদর্শ। একজন মা যেমন তাঁর সর্বোচ্চটা দিয়ে নিজের সন্তানকে আগলে রাখেন তেমনি তিনিও একইভাবে শিক্ষার্থী ও বিদ্যালয়কে আগলে রেখেছেন। তাঁর ভূমিকায় অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় প্রায় প্রতি বছর ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে’ শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ এবং ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে’, ‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ’, ‘শিশু পুরস্কার’ এর মতো জাতীয়ভাবে আয়োজিত জেলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে মেধা ও গৌরব অর্জন করেছে শিক্ষার্থীরা।
‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় ২০১৪ সালে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জুবায়ের রহমান গণিত ও কম্পিউটার, ২০১৬ সালে মোতাকাব্বির বিন মোতাহার বাংলাদেশ ও ইতিহাস বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছে। বিদ্যালয়ে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে প্রধান শিক্ষকের বদলির আদেশ বাতিলের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, বড় ম্যাডাম না থাকলে এই বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ও শিক্ষার মান ধসে পড়বে। জেলার শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয়ে ম্যামের থাকা অত্যাবশ্যক।
প্রতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় বিদ্যালয়ের পাসের হার শতভাগ ও সর্বাধিক সংখ্যক জিপিএ-৫ আসে এই বিদ্যালয় থেকে। তিনি না থাকলে এই অর্জনের ধারাবাহিকতা থাকবে না।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখার সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-১) দূর্গা রানী সিকদার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ফরিদা নাজমীনকে হবিগঞ্জ সদরের বসন্ত কুমারী গোপাল চন্দ্র সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে বদলি করেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, তাদের স্মারকলিপি পেয়েছি। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবগত করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় “বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি’’ (এপিএ)’র আওতায় আজ ২৫ মার্চ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এহসান মুরাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো: আবদুল মতিন, সিভিল সার্জন ডা: মো: নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এহসান মুরাদ বলেন, ১৭ মার্চ টিক্কা খান ও রাও ফরমান আলী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামক কর্মসূচির মাধ্যমে বাঙালির ওপর নৃশংস হত্যাকান্ড পরিচালনার নীলনকশা তৈরি করে। ২৫ মার্চ রাতে পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম গণহত্যা, ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরু হয়। ইয়াহিয়া খাঁন ও জুলফিকার আলী ভুট্টো ২৫ মার্চ গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন। ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। হত্যা করে বহু মানুষ। পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনস, পিলখানা ইপিআর সদর দপ্তর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আক্রমণ চালায় ও নৃশংসভাবে গণহত্যা ঘটায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে ২৫ শে মার্চের রাত ‘কালরাত্রি’ নামে পরিচিত। এ দিবসটি এখন ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হয় পাকিস্তানি সশস্ত্র সেনাদের সঙ্গে বাঙালি, আনসার ও নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের এক অসম লড়াই, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে মহান মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আবু হোরায়রাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোবারুল হক; বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মো: রতন মিয়া; বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সমাপনী বক্তৃতার মাধ্যমে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়। উক্ত আলোচনা সভায় প্রায় চার শতাধিক নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।