চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাভার্ডভ্যান চাপায় রবিউল চৌধুরী (১৪) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে। ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিয়াল্লিশ্বর কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ঘটে এই ঘটনা।
নিহত রবিউল সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চাঁন্দপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান চৌধুরীর ছেলে।
খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকুল চন্দ্র বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মহাসড়কের পাশ দিয়ে রবিউল নামের এক কিশোর হেঁটে যাচ্ছিল। এসময় কুমিল্লাগামী একটি কাভার্ডভ্যান তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা আছে।
তিনি আরো জানান, এই ঘটনায় কাভার্ডভ্যানটি আটক করা হয়েছে। তবে এর চালক পালিয়ে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য রাজনৈতিক ঐক্যমত একান্ত প্রয়োজন। একে অপরের প্রতি সহনশীলতা, সহমর্মিতা হতে মানুষ দূরে সরে যাচ্ছে। সভ্যতার প্রয়োজনে আবারও আমাদের পরষ্পরের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে কাজ করতে হবে বলে মনে করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সকল দলের, ধর্মের ও সর্বশ্রেণীর মানুষের, একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ জনপদের জন্য সকল মতের মানুষের পারষ্পরিক সহযোগিতা ও সহাবস্থান অপরিহার্য। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়ে তোলার গুরুত্ব তুলে ধরেন মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম (এমএএফ) ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।
আজ ২১ নভেম্বর বৃহষ্পতিবার শহরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত ‘জননিরাপত্তা’ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠান থেকে এই আহ্বান জানানো হয়। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, যুব সংগঠন প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। সম্প্রতি পরিবর্তীত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ইস্যুতে মানুষের মধ্যে একধরণের শংকা বিরাজ করছে, মব জাষ্টিস, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির চেষ্টা এসকল ক্ষেত্রে জনগনণর অসন্তুষ্টি মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম (এমএএফ) এর কাছে দৃশ্যমান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে জনভোগান্তি নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে এই গোল-টেবিল বৈঠকের আয়োজন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এমএএফ। ইউকেএইড এর অর্থায়নে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত বাংলাদেশ ষ্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল একাউন্টিবিলিটি ফর সিটিজেন এমপাওয়ারমেন্ট (বি-স্পেস) প্রকল্প এই উদ্যোগের সহায়তা প্রদান করেছে। সভায় বক্তারা যে সকল সমস্যা তুলে ধরেন। সভায় তলে ধরা সমস্যা ও সুপারিশ সমূহঃ
১. শহরে নারী নিরাপত্তার অভাব রয়েছে, রাস্তায়, বাসে, শিক্ষাঙ্গনে নিয়মিত হয়রানীর শিকার হতে হয়। ৬৫% নারী মনে করে পুলিশ যথাযথ সহায়তা করে না ফলে তারা কোন অভিযোগ দায়ের করতে চায়না।
২. সাইবার ও অনলাইন প্রতারণা নিয়মিত ঘটনা, যা জননিরাপত্তার জন্য হুমকি
৩. বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীদের অযথা মব জাষ্টিস না করে প্রকৃত অপরাধীকে আইনের হাত তুলে দেওয়া উচিত। অথযা রাজনৈতিক ট্যাগ লাগিয়ে তাকে হয়রানী করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
৪. সকল ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি রাখা প্রত্যেকের দায়িত্ব, এক্ষেত্রে কেউ যেন বাড়াবাড়ি না করে । সকল ধর্মের প্রকৃত শিক্ষাই হল সম্প্রীতি ও সহমর্মিতা ।
৫. কিশোর গ্যাং, ছিনতাই, মাদক মানুষের জীবনমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে, যা জননিরাপত্তার জন্যও হুমকি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি হিসাবে মোহাম্মদ রুহুল আমিন, উপ-পরিচালক, স্থানীয় সরকার বিভাগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন। প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি আহবায়ক কমিটি সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোজাফফর হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক শামীম আহমেদ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী। জাতীয় পার্টির সদস্য আবু কাওছার খান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শামীমা বাছির স্মৃতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুমানুল ফেরদৌসি। এছাড়াও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, গণ-অধিকার পরিষদ, মুসলিম, খ্রীষ্টান ও হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও বিভিন্ন যুব সংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও ম্যাফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাধারণ সম্পাদক এবিএম মমিনুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের তরুণ ফেলো সাঈদ হাসান সানি, সমির চক্রবর্তী, শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনদিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। বৃক্ষরোপন ও বৃক্ষ বিতরণের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু হয়।
২১ জুন শুক্রবার বেলা ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সীতানগর বালুরমাঠ এলাকায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শতাধিক মানুষের মধ্যে ফলদ-বনজ বৃক্ষ বিতরণ ও রোপণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন পিপি, আওয়ামীলীগে নেত্রী অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, আবদুল খালেক বাবুল, স্বপন রায়, অধ্যক্ষ আবুল কালাম, সুজন দত্ত, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরিন ফাতিহা জুই, পৌর কাউন্সিলর মিজান আনসারী, সদর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলী আজম ও ইউপি সদস্য নিশিকান্ত ঋষী।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি করার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগ মনোননীত প্রার্থী ও এই আসনের সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে তিনি নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের কাছে তার মনোনয়নপত্র জমা দেন।
এসময় তাঁর সহধর্মীনি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ. এইচ মাহবুব আলমসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলাম। বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন অগ্রগতির বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন। চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত করার জন্য তিনি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছেন।
র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী তার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন। তিনি বলেন, আমি জনগণের জন্য কাজ করেছি। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।
উল্লেখ্য, র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি টানা চতুর্থবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা। সংসদ সদস্য হওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন।
২০১০ সালের ২২ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু মৃত্যুবরণ করলে উপ-নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে এই আসন থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি জাতীয় সংসদদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। টানা তিনবার বিজয়ী হয়ে তিনি তার সংসদীয় এলাকায় বিপুল উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার পরিচিতি সভা ও অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।
আজ ৪ নভেম্বর শনিবার দুপুর ২ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মসজিদ রোডে অবস্থিত ক্বারী চাইনিজ হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্টের অডিটোরিয়ামে এ অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটির সভাপতি ডাঃ মোঃ মোকলেছুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. এম. নাঈমুর রহমান ও কার্যকরি সদস্য মোহাম্মদ জামাল হোসেন পান্নার যৌথ সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ ইব্রাহিম খান সাদাত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটির উপদেষ্টা এড. কামরুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন রানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্বনামধন্য ডাঃ মেরাজুল ইসলাম অভিষেক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাঃ মাও. নুরুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ মুমিনুল ইসলাম, কার্যকরি সদস্য ডাঃ ফাতেমা তোজ্জোখরা প্রমুখ।
বক্তাগণ গত ২ নভেম্বর জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা বিল-২০২৩ পাস করায় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক ও হোমিওপ্যাথিক বোর্ড চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ রায় সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
এছাড়াও বক্তগণ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের এক্য ও কল্যাণের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
পবিত্র কুরআন থেকে তেলোয়াত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হোমিওপ্যাথিক হেলথ এন্ড মেডিকেল সোসাইটির দপ্তর সম্পাদক ডাঃ মুফতী সাইফুল ইসলাম শাওন।