চলারপথে রিপোর্ট :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, জয় বাংলা শ্লোগানকে বুকে ধারন করতে হবে। জয় বাংলা এখন জাতীয় শ্লোগান। জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে আমরা অস্ত্র হাতে নিয়ে ছিলাম।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালে জয় বাংলা আমাদের শক্তি ও সাহস যুগিয়ে ছিল। শিশু কিশোরদের সাথে মিশলেই ভাল মানুষ হওয়া যায়। শিশু কিশোরদের নিয়ে সুন্দর পৃথিবী ও দেশ গড়ার জন্য আমার জীবনের শেষদিন পর্যন্ত কাজ করে যাব।শিশু এবং কিশোররাই হল আগামী দিনেন ভবিষ্যৎ। বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ মাঠে খেলাঘর আসরের চারদিন ব্যাপী ক্যাম্পের তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ মাঠে শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যামে তৃতীয় দিন অতিবাহিত করেছে শিশু কিশোররা। এই ক্যাম্প চলবে আগামীকাল ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবারের ক্যাম্পের মূল শ্লোগান ‘বাল্য বিবাহকে না বলুন’।
আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিকালে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় এতে কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি ডাঃ আবু সাঈদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর-বিজয়নগর আসনের সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক প্রনয় সাহা, সভাপতি মন্ডলীর সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান শহীদ, অ্যাডঃ ইমাম হোসেন ঠান্ডু, হান্নান চৌধুরী, ভারত থেকে আগত সর্বভারতীয় সবপেয়েছির আসরের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ চক্রবর্তী, জেলা খেলাঘর আসরের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সহ-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সুনীল কুমার মিন্টু ও জেলা খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার। পরে বিভিন্ন আসরের শিশু কিশোরদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে কবিতা, গান, নিত্যসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এ ক্যাম্পে বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক শিশুসহ ভারতীয় শিশু-কিশোর সংগঠনের সদস্যরা অংশ গ্রহন করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস নদীর তীরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ঐতিহ্যবাহী ভাদুঘরের বান্নি (বারুণী) মেলা।
আজ ২৭ এপ্রিল) শনিবার সকালে তিতাস নদীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গঙ্গা স্নানের মধ্য নিয়ে এই বান্নি শুরু হয়। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের ১৪ তারিখ এ বান্নি অনুষ্টিত হয়। ঠিক কত বছর আগে এই বান্নির যাত্রা শুরু হয়েছে, তার সঠিক তথ্য কেউ জানাতে পারেননি। মূলত গঙ্গাস্নান কে কেন্দ্র করে তিতাস পাড়ে বসে এ বান্নি মেলা। মেলায় অংশ নেয়া ভক্ত ভক্তপূর্ণার্থীদের পাশাপাশি দোকানিরা পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। বেঁচাকেনা ভাল হওয়ায় বেশ খুশি তারা।
শনিবার সকালে ভাদুঘর তিতাস পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকেই নদীর তীরে এসে জড়ো হয়েছেন হাজারো ভক্তপুন্যার্থী। তারা তিথি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গঙ্গা স্নানে অংশ গ্রহন করেন। নদীর পবিত্র জলে গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা নিজেদের পরিবারের পাশাপাশি দেশ জাতীর কল্যাণ কামনায় তারা বিশেষ প্রার্থনা করেছেন।
সুস্মিতা রানী দাস নামে এক ভক্ত জানান, নদীতে গঙ্গাস্নান করেছি নিজের জড়ো দেহের জানা অজানা পাপ মোচনের জন্য। গঙ্গাস্নান শেষে গঙ্গা মায়ের কাছে পরমকরুনাময় ভগবানের কাছে নিজের পরিবার ও দেশের মানুষের মঙ্গলকামনায় প্রার্থনা করেছি।
মিষ্টিদেব নামে অপর ভক্ত জানায়, গঙ্গার পবিত্র জলে স্নান করার পর রোগশোগ মোচন হয়। এই বিশ্বাস থেকে গঙ্গাস্নানে অংশ নিয়েছি। ভগবান যেন সবার মঙ্গল করেন।
মেলায় আসা বিজয় দাস বলেন, গঙ্গাস্নান করেছি।মেলা থেকে নারু, মন্ডা মিঠাই,তিল্লাই, খই,চিড়া কিনেছি। বাচ্চাদের জন্য খেলনা সামগ্রী ক্রয় করেছি, বেশ ভাল লেগেছে।
এ দিকে ঐতিহ্যবাহী এ গঙ্গাস্নান কে কেন্দ্র করে তিতাস নদীর তীর ঘেষো বসেছে লৌকজ মেলা (বান্নি)। মেলায় নাগরদৌলা, হরেক রকম বাহারী খাবার মুড়ি-চিড়া, মাঠা, তিল্লাই, বাতাসাসহ মাঠির তৈরী বাহারী খেলনা দোকানের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। ভক্ত সমাগম বৃদ্ধির পাশাপাশি বেঁচাকেনা ভাল হওয়ায় খুশি বিক্রেতারা।
খাবারের দোকানের পসরা নিয়ে আসা রথিন্দ্র নাথ রায় জানান, ক্রেতাদের উপস্থিতি বেশ ভাল। বেঁচা-কেনাও হচ্ছে বেশ। তাই তিনি বেশ খুশি।
মাটির খেলনা সামগ্রী নিয়ে আসা পবিত্র পাল বলেন, প্রতিবছর ভাদুঘরের বান্নিতে আসি। এবারো এসেছি। ক্রেতাদের উপস্থিতি বেশ ভাল।
মেলায় ঘুরতে আসা রাফি বলেন, বৈশাখ মাসে জেলার বিভিন্ন স্থানে মেলা হয়ে থাকে। তবে ভাদুঘরের এই মেলা ঐতিহ্য রয়েছে। এই মেলাকে আমরা বান্নি বলে থাকি। আগে বাবা দাদাদের সাথে আসতাম। আজ নিজের ছেলে মেয়ে কে নিয়ে এসেছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আসলাম হোসেন জানান, মেলায় যে কোনো ধরনের অপতৎপড়া রোধ করার জন্যে পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
দিনব্যাপী এই মেলায় অন্তত ৫’শতাধিক দোকানি বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। এর থেকে কোটি টাকারও বেশি বাণিজ্যের আশাবাদ স্থানীয়দের।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস নদীর পাশ থেকে সুমন সাহা (৪২) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ১৪ জুন বুধবার সকালে শহরের পূর্ব পাইকপাড়া তিতাস নদীর পাশ থেকে গলায় রশি প্যাচানো অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। সুমন সাহা শহরের কালাইশ্রীপাড়ার অশোক সাহার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, সকালে তিতাস নদীর পাশে গলায় রশি প্যাচানো অবস্থায় সুমনের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করে।
সুমনের পড়নের গেঞ্জিতে কলম দিয়ে লিখা ছিলো “আমার বাবার হক আমি পাইলাম না, আমার মেয়েরা যেন সেই হক পায়”। তবে গেঞ্জির লিখাটা সুমনের না হত্যাকারীদের কারো হাতে লিখা এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, এটি হত্যা না আত্মহত্যা ময়নাতদন্তের পর নিশ্চিত করে বলা যাবে। তার লাশ ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিএনপির শুভবুদ্ধির উদয় হোক। তারা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ছেড়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে সরকারের কোনো আপত্তি থাকবে না।
আজ ২৪ নভেম্বর শুক্রবার দুপুরে ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া খরমপুর কেল্লা শহীদের মাজার জিয়ারতকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কিছু বলার থাকলে তারা ইলেকশন কমিশনকে বলুক। কমিশন সেটি বিবেচনা করবে।
মন্ত্রী বলেন, যদি বিএনপি নির্বাচনে আসতে চায় আমরা তাদের সব সময় অভিনন্দন জানাই। ধ্বংসাত্মক কাজ ছেড়ে সাংবিধানিক পথে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা থাকবে।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমা, কসবা-আখাউড়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন, আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার বাহার মালদার প্রমুখ।
মামলা করার পরদিনই মামলা প্রত্যাহার করেছেন বাদী। ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন শহরের কাজীপাড়া গোকর্ণ রোডের বাসিন্দা মো: শিহাব উদ্দিন চৌধুরী। এতে গত ৪ আগষ্ট শহরের মৌলভীপাড়া ও পৌর মুক্ত মঞ্চ এলাকায় সংগঠিত ঘটনার বিষয়ে দায়ের করা এই মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীসহ ২৪০জনকে এজাহারনামীয় আসামী করা হয়। অজ্ঞাত আসামী করা হয় আরো এক-দেড়শো জনকে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ৪ আগস্ট ১ থেকে ৫নং আসামীর নির্দেশে অন্যান্য আসামীরা তিনিসহ কয়েকজন সাক্ষীর উপর হামলা করেন। এতে তারা বেশ কয়েকজন আহত হন। এছাড়া আসামীরা ব্যাংক এশিয়া, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়, নন্দিতা কালার ল্যাবসহ বিভিন্ন স্থাপনায় পেট্রল বোমা ও ককটেল মেরে আনুমানিক পাঁচ কোটি টাকার ক্ষতি করে। আদালত মামলাটিকে নথিভুক্ত করতে সদর থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন।
মামলায় এজাহারনামীয় আসামীদের উল্লেখযোগ্য কয়েকজন আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ, ডাক্তার আবু সায়ীদ, ডাক্তার ডিউক চৌধুরী, ব্যবসায়ী আশিষ পাল, পৈরতলার কাউসার মিয়া, মধ্যপাড়ার আল মামুন, রাধুনী হোটেলের মো: ফখরুল হাসান, কসবার গোপীনাথপুরের প্রিন্সিপাল আকরাম খান, সদরের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো: মহসীন মিয়া, নাটাই উত্তরের আবু সায়ীদ চেয়ারম্যান, কালীসীমার শাহআলম চেয়ারম্যান, নাটাই দক্ষিণের সাবেক চেয়ারম্যান কদর আলম সিদ্দিকী, ইউপি সচিব মান্না চক্রবর্তী।
গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার এই মামলাটি প্রত্যাহার করে নেন বাদী।
বাদী মো: শিহাব উদ্দিন চৌধুরী মামলাটি প্রত্যাহার করে নেয়ার কথা স্বীকার করলেও এবিষয়ে আর কোন কথা বলতে রাজী হননি। বাদী পক্ষের একজন আইনজীবি জহিরুল ইসলাম মামলা প্রত্যাহারের কারন সম্পর্কে সাংবাদিকদের জানান-বাদী বলেছেন স্বাক্ষীদের ভুল তথ্য বা তার ভুল বুঝাবুঝির কারনে মামলা করেছিলাম। আমি মামলা চালাবোনা। প্রত্যাহার করে নিলাম।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ আজ ১০ অক্টোবর মঙ্গলবার বেলা ১১টায় সদর উপজেলার সুহিলপুর ৫ আনসার ব্যাটালিয়নে অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী কুমিল্লা রেঞ্জের পরিচালক ও রেঞ্জ কমান্ডার মোহাম্মদ আবদুল আউয়ালের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর কমান্ড্যান্ট আবদুল্লাহ আল হাদী, আশুগজ্ঞ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ সোহরাব উদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি নয়, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচনে আনসারদের কাজ সবচেয়ে কঠিন। যারা ভোট ডাকাত, আমাদের ভোটাধিকারকে নষ্ট করেছে সে সমস্ত লোকেরা যাতে ভোট কেন্দ্র জবর দখল করতে না পারে সেটি প্রতিহত করা আপনাদের জন্যে গুরুত্বপূর্ন কাজ।
আগামী নির্বাচনে ভোট ডাকাতরা যেন ভোট ডাকাতি না করতে পারে সেজন্য নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালনের জন্য আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহবান জানান।
সমাবেশে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বাইসাইকেল, সেলাই মেশিন ও ছাতা বিতরণ করা হয়। সমাবেশে তিনশত আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য অংশ গ্রহণ করে।