চলারপথে ডেস্ক :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আগেও বলেছি, এখনও বলছি, উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া মন্ত্রিপরিষদে যাওয়ার আগে এর অংশীজনদের সঙ্গে আবারও আলাপ-আলোচনা করা হবে। এর আগেও আমরা অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত থাকবে যাতে এই আইনটির বিষয়ে এমন মনে না হয় যে, এটা উপাত্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য করা হচ্ছে। এটার উদ্দেশ্যই হচ্ছে উপাত্ত সুরক্ষা করা। উপাত্ত সুরক্ষাই যাতে দেওয়া হয়, সেই ব্যবস্থাই থাকবে এতে।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সেমিনার হলে ১৪শ বিজেএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী জজদের জন্য ১২শ ওরিয়েন্টশন কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে সংবিধান উপহার দেন, সেখানে তিনি পরিষ্কারভাবে বাক-স্বাধীনতাকে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে রাখেন এবং তার সঙ্গে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতাও মৌলিক অধিকার হিসেবে রাখা হয়, যা বহু গণতান্ত্রিক দেশের সংবিধানে রাখা হয়নি। তাই কেউ যদি এমন দুশ্চিন্তা বা কল্পনা করেন যে, শেখ হাসিনার সেবামূলক সরকারের সময় এমন একটি আইন হবে, যেখানে জনগণের বাক-স্বাধীনতা বা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নষ্ট হবে, সেটা সঠিক নয়।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় নির্বাচন করতে পারবেন কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ৬৬নং অনুচ্ছেদে বলা আছে, কারো যদি নৈতিক স্খলনের কারণে দুই বছর বা তার বেশি সাজা হয়, তাহলে তিনি সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করতে পারবেন না। এগুলো তো স্পষ্ট।
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সাওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তব্য রাখেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ছয় দফা দাবি উপস্থাপন করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। আজ ৩১ আগস্ট শনিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব দাবি উপস্থাপন করে দলটি। সভা শেষে সাংবাদিকদের এমনটা জানান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে নিহতসহ সম্প্রতি ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায় হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেছি। ৫ মে ও পরবর্তী সময়ে হেফাজতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলোর নেতাদের বিরুদ্ধে দেওয়া মামলাগুলো এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার দাবি জানিয়েছি।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা তার সরকারকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন উল্লেখ করে মামুনুল বলেন, আমরা সহযোগিতা করার প্রত্যয় জানিয়েছি। নির্বাচন ও প্রশাসনসহ প্রতিটি খাতের প্রয়োজনীয় সংস্কার করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন করার দাবি জানিয়েছি।
সভায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের পক্ষ থেকে লিখিত আকারে যে দাবিগুলো প্রস্তাব করা হয়েছে, তা হলো :
১. প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করাক. নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কার: জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগকারীদের সম্ভাব্য সর্বোচ্চ প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা। সে জন্য আসনভিত্তিক বিজয়ী সংসদ সদস্যদের বাইরে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে সংসদে প্রতিনিধিত্বের ব্যবস্থা করা।
খ. নির্বাচনবিধি সংক্রান্ত সংস্কার: প্রার্থীদের নিজস্ব প্রচারণার পরিবর্তে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রচার ও প্রকাশনার ব্যবস্থা করা। যোগ্য, সৎ ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা।
২. সাংবিধানিক সংস্কার
ক. বর্তমান সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া একচ্ছত্র ক্ষমতা স্বৈরতন্ত্রের জন্ম দেয়। তাই এ ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে ভারসাম্য সৃষ্টি করা।
খ. দুই মেয়াদের বেশি একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ব্যবস্থা বন্ধ করা।
গ. প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দলীয় পদ থেকে পদত্যাগের বিধান করা।
ঘ. সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুযোগ রাখা।
৩. বিচারব্যবস্থা
ক. বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করা। বিচার বিভাগে সরকারের হস্তক্ষেপমুক্ত রাখার স্বার্থে বিচারপতি নিয়োগ ও বিয়োগের জন্য জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা।
৪. শিক্ষাব্যবস্থা
শিক্ষাব্যবস্থা থেকে ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিতর্কিত বিষয়গুলো বাদ দিয়ে ধর্মীয় ও নৈতিকতা শিক্ষা সংযোজন করা।
৫. পুলিশ ও প্রশাসন
পুলিশ ও প্রশাসনকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত রাখা। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তাদের ব্যবহারের পথ বন্ধ করা।
৬. ধর্মীয় আইন
কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী আইন ও নীতি প্রণয়ন না করা।
অবশেষে দেশে ফিরেছেন মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত জনপ্রিয় ইসলামি বক্তা মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। আজ ২ অক্টোবর বুধবার বিকেলে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্ধরে পৌছেন তিনি। এ বিষয়ে বুধবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছেন মিজানুর রহমান আজহারী। ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, সালামাতে প্রিয় মাতৃভূমিতে এসে পৌঁছালাম। পরম করুণাময় এই প্রত্যাবর্তনকে বরকতময় করুন। দুআর নিবেদন।’
আলাদা পোষ্টে মিজানুর রহমান আজহারীর মামা মোশারফ হোসেন বিমানবন্দরে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছার ছবি পোস্ট করেন। তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের প্রিয় রাহবার এখন প্রিয় মাতৃভুমি বাংলাদেশে’।
এর আগে গত ৬ জুলাই ফেসবুক লাইভে তিনি বলেন, অনেকে আমাকে মেসেজ করে ও ব্যক্তিগতভাবে ফোন করে জানতে চেয়েছেন আমি কবে দেশে ফিরবো। আমি তাদের বলতে চাই, আমি দ্রুতই দেশে ফিরবো। আপনাদের সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় রয়েছি আমি নিজেও। শিগগির সাম্য, মানবিকতার মুক্ত-স্বাধীন, বাংলাদেশে আমি আপনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই।
দীর্ঘ ওই ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, তাজা রক্তের মাধ্যমে যারা আন্দোলনকে সফল করেছেন সেই শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি ও রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং এখনো কষ্ট করে যাচ্ছেন তাদের শুভেচ্ছা জানাই।
অনলাইন ডেস্ক :
৬ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস। হবিগঞ্জে র্যালি আলোচনা সভা ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসন আয়োজিত একটি র্যালি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স থেকে শুরু হয়। র্যালিটি থানা মোড় প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে গিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রভাংশু সোম মহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক, মো. শাহজাহান মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি নুরুল হক টিপুসহ অন্যান্যরা।
র্যালির পূর্বে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ করা হয়। র্যালিতে মুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ছাড়াও বিভিন্ন লোকজন অংশগ্রহণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের আদেশ আজ ২৬ মে সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে আদেশ দেবেন।
গত ১৯ মে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য এদিন ধার্য করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রওশন আলী। কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম ফিরোজ।
এর আগে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক বিষয় পর্যালোচনর জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী এ রিট দায়ের করেন।
আইনজীবী বলেন, উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট, ২০২৫-এর অধ্যায় ৩, ৪, ৬, ১০, ১১ এবং ১২-এ অন্তর্ভুক্ত সুপারিশসমূহ ইসলামী শরিয়তের বিধানসমূহের পরিপন্থি, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির পরিপন্থি এবং বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায়, এই বিষয়ে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।
উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট-২০২৫- এই রিপোর্টটি ৩১৮ পৃষ্ঠাব্যাপী এবং সম্প্রতি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত ও আলোচিত হয়েছে। রিপোর্টের বিভিন্ন সুপারিশ ইসলামী শরিয়ত, আমাদের সংবিধান এবং দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মূল্যবোধের সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক।
প্রথমত, রিপোর্টের অধ্যায় ১১-তে পুরুষ ও নারীর জন্য সমান উত্তরাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সরাসরি কোরআনের সুরা নিসা (৪:১১)-এর পরিপন্থি।
দ্বিতীয়ত, রিপোর্টে বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব এসেছে, যা ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত একটি বিধান এবং সংবিধানের ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ধর্মচর্চার অধিকার ক্ষুণ্ন করে।
তৃতীয়ত, মাই বডি মাই চয়েজ স্লোগানকে অন্ধভাবে সমর্থন দিয়ে শরিয়তের ওপর ভিত্তি না রেখে নৈতিকতার সীমা অতিক্রম করার চেষ্টা করা হয়েছে।
চতুর্থত, যৌনকর্মকে বৈধ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা ইসলামি মূল্যবোধ এবং সংবিধানের ২(ক) ও ২৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।
পঞ্চমত, রিপোর্টে লিঙ্গ পরিচয় এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা শরিয়তবিরোধী এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
রিটে তিনটি মন্ত্রণালয় এবং উইমেন রিফর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান বিবাদী করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান বলেন, সরকার যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলছেন, সেটি কেমন হতে পারে। যে কোন উদ্ভাবন হবে বর্তমান চাহিদা মিটিয়ে ভবিষ্যৎ ব্যবহারের যোগ্য করে তোলা। এ ধরণের পরিকল্পনা করেই আমাদের কাজ করতে হবে।
আজ ২ জুন শুক্রবার দুপুরে চাঁদপুর মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ, বিজ্ঞান মেলা এবং সপ্তম জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মেলায় বিভিন্ন ইভেন্টে অনেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বশির আহমেদ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. অশিত বরণ দাস, পুরান বাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার ও বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন, জেলা শিক্ষা অফিসার প্রাণ কৃষ্ণ দেবনাথ।
সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম বাবুর উপস্থাপনায় ‘সৌর বিদ্যুতের সম্ভাবনা’ বিষয়ে মূখ্য আলোচকের বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট বিজ্ঞান ক্লাব সংগঠক ডা. পীযূষ কান্তি বড়ুয়া এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চাঁদপুর সরকারি কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো. শেখ সাদী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ অতিথিরা শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী স্টল পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। মেলার আয়োজনে চাঁদপুর জেলা প্রশাসন, তত্ত্বাবধানে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘর এবং পৃষ্ঠপোষকতায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।