চলারপথে রিপোর্ট :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি বলেছেন, অদ্বৈতের তিতাস একটি নদীর নাম উপন্যাস এখনও একক এবং তুলনাহীন।’ ‘অদ্বৈত মল্লবর্মণের তিতাস একটি নদীর নাম মূলত জেলে জীবনের পাঁচালি। জেলে জীবনভিত্তিক যে যে উপন্যাস রচিত হয়েছে, এদের কোনোটিই তিতাসের সমতুল্য নয়। নদীপাড়ের কৈবর্তজীবনের অনুপুঙ্খ দলিল বলা যেতে পারে তিতাসকে। তিনি বলেন, ব্যক্তিগত জীবনে অদ্বৈত মল্লবর্মণ ছিলেন অকৃতদার। স্বল্প আয়ের অদ্বৈত মল্লবর্মণ নিজের সাহিত্য আর জীবন দিয়ে তুলে এনেছিলেন নিম্নবর্গের মানুষদের আত্মকথা। ক্ষুদ্র জীবনে তিনি হয়ে উঠেছেন সাহিত্যে নিম্নবর্গের মানুষদের সবচেয়ে বড় প্রতিনিধি।
তিনি আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌর এলাকার গোকর্ণঘাটে কালজয়ী ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক অদ্বৈত মল্লবর্মণ এর জন্মভিটায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্রের আয়োজনে তিনব্যাপী “অদ্বৈত গ্রন্থমেলা ২০২৩” এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ রুহুল আমিন, সাহিত্য একাডেমির সভাপতি জয়দুল হোসেন, ভারতের ত্রিপুরার কবি বিমলেন্দ্র চক্রবর্তী।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদ্দূস।
এ সময় পৌরসভার কাউন্সিলর ও কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আবৃত্তি পরিবেশনা করেন তিতাস সাহিত্য- সংস্কৃতি পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং সঙ্গীত পরিবেশন করবেন আনন্দলোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৭তম জন্মদিনে আজ ২৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায় ও দরিদ্র শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছে জেলা যুবদল।
বিকেলে পৌর এলাকার পুনিয়াউটে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলের বাসভবনে জেলা যুবদলের উদ্যোগে ৩ শতাধিক মানুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়।
জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহবায়ক জিল্লুর রহমান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সদস্য জহিরুল হক খোকন, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, এবিএম মমিনুল হক, আসাদুজ্জামান শাহীন, জেলা যুবদল নেতা আতিকুল হক জালাল, রাশেদুল হক, রাশেদ কবির আখন্দ, নাসির উদ্দীন, জোবায়ের আহমেদ মানিক, মোঃ শরীফ, সৈয়দ তৈমুর, সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রুবেল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ৩৫০জন অসহায় ও দরিদ্র শীতার্তের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা।
আজ ১৯ জানুয়ারি রবিবার বিকালে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাঙ্গণে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক সভাপতি ডা. মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী।
ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি ডা. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. হিমেল খানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. জহিরুল ইসলাম ও ড্যাবের উপদেষ্টা ডা. আমান উল্লাহ আমান, ডা. এ.এস.এম. মুসা, সহ-সভাপতি ডা. রহিমা খাতুন শেফালী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আকতার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ডা. মনির হোসেন, ডা. পিবি রায় সুপ্রিয়, ডা. কাজী শান্তুনু সায়হম অর্নব ও দপ্তর সম্পাদক ডা.কাজী আশরাফুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদস্য ডা. সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, ডা. জাকিয়া সুলতানা রুনা, ডা. মাহবুবুর রহমান এমিল, ডা. মাইনুল হক উপল, ডা. সারোয়ার, ডা. কিরণ, ডা. সাদ্দাম, ডা. রাকিব, ডা. তৌফিকা তামান্না প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্ম না হলে এদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে পারতো না। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক এটা চিরন্তন সত্য। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যখন মারা গেছেন তখন তার বাসায় একটি স্যুটকেস পাওয়া যায়নি কিন্তু ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় তখন তার হেলিকপ্টারে ১৪টি ব্রিফকেসে করে মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। এই হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য। পরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেষে এসব কম্বল বিতরণ করা হয়।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড জনবীমা ব্রাহ্মণবাড়িয়া এরিয়া-১৯ এর আয়োজনে ফেব্রুয়ারি ক্লোজিং মাস উপলক্ষে ব্যবসা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টি.এ রোডস্থ ফারুক টাওয়ারে এরিয়া কার্যালয়ে ব্যবসা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১৯ এর এরিয়া ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রধান ইনর্চাজ মো: জহিরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম। প্রধান অতিথি বিমা কর্মীদের সঠিক সুন্দর দিক নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করে বলেন, দেশের বীমা খাতে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রথম বেসরকারি বীমা কোম্পানী। ১৯৮৫ সালের জম্ম। আগামী ২৩ এপ্রিল আমার ৪০ বছরে পা রাখবো। দীর্ঘ ৩৯ বছরের পথচলায় স্বচ্ছতা ,বিশ্বস্ততা আর উন্নত গ্রাহক সেবার কারণে ন্যাশনাল লাইফ পৌঁছে গেছে মানুষের আস্থার শীর্ষে এবং ন্যাশনাল লাইফ দেশে এক নম্বরে রয়েছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (উন্নয়ন) হেলাল আহমেদ জনবীমা পূবাঞ্চল, কোম্পানীর সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: কামাল হোসেন, সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: জামাল উদ্দিন। উন্নয়ন সভায় বক্তব্য রাখেন, সহকারী জোন ইনচার্জ মো: আকবর আলী, আক্তার হোসেন, সাদেুকুল ইসলাম, এজিএম বাবুল মিয়া,তাকলিমা বেগম, আসমা বেগম,শাবান আক্তার, ঝুমা বেগমসহ ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগন। এসময় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড জনবীমার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নাসিরনগর ও নবীনগর বিকেন্দ্রীক জেলায় কর্মরত সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার,সুপারভাইজার ও কালেক্টররা অংশগ্রহন করেন।