চলারপথে রিপোর্ট :
যুব সমাজকে মাদকের ছোঁবল থেকে দূরে রাখা এবং তৃণমূল থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় তুলে আনার লক্ষ্যে আখাউড়ায় অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ কমিউনিটি গোল্ডকাপ টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট শুরু হয়েছে।
টুর্ণামেন্টের আয়োজক কমিটির আহবায়ক ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ মোশাররফ হোসেন নির্জন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ মাঠে টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, অনুষ্ঠানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী মোশাররফ হোসেন নির্জন, আখাউড়া থানার ওসি মোঃ আসাদুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, মোঃ মনির হোসেন, ওসি (তদন্ত) মোঃ শফিক আহমেদ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন, সাবেক ক্রিকেটার নয়ন ঘোষ প্রমুখ।
প্রধান পৃষ্ঠপোষক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী মোশারফ হোসেন নির্জন বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতেই আমাদের এই উদ্যোগ। আমার বিশ্বাস এই উদ্যোগ সফল হলে আখাউড়া থেকে অনেক তরুন ক্রিকেটার জাতীয় পর্যায়ের খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। তিনি আরো বলেন, টুর্ণামেন্ট চলাকলে মাদক বিরোধী প্রচারণাও চলবে।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধক আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, খেলাধুলায় বাড়ে বল, মাদক ছেড়ে খেলতে চল। মুক্তিযুদ্ধের উজ্জল স্মৃতিময় স্থান হলো আখাউড়া। আমাদের পূর্বজনেরা যে আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন তার প্রতিফলন হিসেবে আমাদের মাদক গ্রহণ করা উচিত না। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের একটি আন্দোলন করে তুলতে হবে। খেলাধুলাই হবে তার একটি দৃষ্টান্ত।
আখাউড়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভা থেকে মোট ৮টি দল দু’টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে। বিজয়ী দলকে গোল্ডকাপ ট্রফি এবং নগদ অর্থ প্রদান করা হবে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন টুর্ণামেন্ট আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব মোঃ শরীফুল ইসলাম।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া সীমান্তপথে ভারতে গেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আজ ৩ মে শনিবার দুপুরে আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় প্রবেশ করেন।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় প্রবেশ করেন। এর আগে, সন্তু লারমা সড়কপথে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে আখাউড়ায় আসেন।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে তিনি জানান, প্রথমবারের মতো তিনি এপথে ভারত যাচ্ছেন। সেখানে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ছাড়াও মাতৃ-পিতৃ তর্পণ ও ধর্মীয় আচারাধি সম্পাদন অনুষ্ঠানে যোগদান করারও কথা রয়েছে তার।
সন্তু লারমাকে পাহাড়ে নিরাপত্তাসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিষয়াদি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে সন্তু লারমা বলেন, একবার আসুন রাঙামাটি ঘুরে দেখে যান- তবেই বুঝবেন। এর বেশি কোনো কথা বলতে আগ্রহ দেখাননি সন্তু লারমা।
এ পথেই তিনি দেশে ফিরে আসবেন বলে তার ব্যক্তিগত সহকারী শ্যামল লারমা নিশ্চিত করেছেন। কখন আসবেন তিনি তা জানাতে পারেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রবিবার ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে পিঠা উৎসব হয়েছে। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকদের মিলন মেলা বসে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবতীর্, জেলা পরিষদের সদস্য সাংবাদিক মোঃ সাইফুল ইসলাম, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন।
কাজী হান্নান খাদেমের সঞ্চালনা অনুষ্ঠানে ম্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন বাবুল, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মোঃ আতাউর রহমান নাজিম, উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, উপজেলা যুবলীগের যু্গ্ম আহবায়ক মোঃ আব্দুল মমিন বাবুল, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল ফারুক বকুল।
বক্তারা বলেন, বাঙালী ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপুর্ণ অংশ শীতের পিঠা। শীতকালে গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে মানুষ নানান রকম সুস্বাধু পিঠা তৈরি করে পরিবার ও প্রতিবেশি নিয়ে আনন্দ করে খায়। পিঠা উৎসবের আয়োজন করায় সাংবাদিকদেরকে ধন্যবাদ জানান বক্তারা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া রেলওয়ে নিরাপত্তা বানিহীর (আরএনবি) চীফ ইন্সপেক্টর মোঃ আবু সুফিয়ান, আখাউড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর স্বপন চন্দ্র দাস, পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ ফয়ছাল আহমেদ খান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আব্দুল হান্না, যুবলীগ নেতা মনির হোসেন সহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজিবি দিবসকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া চেকপোষ্ট সীমান্তের শূণ্য রেখায় বিজিবি-বিএসএফ যৌথ রিট্রিট সিরিমনি প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বিজিবি আখাউড়া আইসিপি এবং ভারতের ত্রিপুরার ৪২ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ আগরতলা আইসিপির মধ্যে যৌথ রিট্রিট সিরিমনি প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়েনের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়েনের উপ-অধিনায়ক মেজর এ এম জাবের বিন জব্বার, পুলিশ সুপার মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তারসহ বিজিবি ও বিএসএফ এর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অতিথিদের আগমনের পর বন্ধুত্বের সেতু বন্ধনের অংশ হিসেবে বিজিবি-বিএসএফ প্যারেড কন্টিজেন্ট দল চমকমপ্রদ ও মনোমুগ্ধকর প্যারেড প্রদর্শন করেন। বিউগলের সুরের সাথে দুই দেশের জাতীয় পতাকা নমিত করা হয়। এসময় সীমান্তের দুই অংশে শত শত দর্শনার্থী দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্যারেড উপভোগ করেন এবং করতালির মাধ্যমে তাদেরকে অভিনন্দন জানান।
প্যারেড শেষে বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ এবং বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী পরস্পরকে বিজিবি দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুল ও মিষ্টি উপহার দে।
বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী বিজিবি দিবসে শুভেচ্ছা জানান।
বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রয়েছে। এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সর্ম্পক উন্নয়নের একটি মাধ্যম।
তিনি বলেন, এই এলাকায় বর্তমানে সীমান্ত হত্যা প্রায় শূণ্যের কোটায়। গত এক বছরে একটি সীমান্ত হত্যার ঘটনা ঘটে। এটা আমাদের দ্ইু বাহিনীর মধ্যে যে সুসম্পর্ক তারই বহিঃপ্রকাশ। এ ধরনের অনুষ্ঠান দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়ন ও মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
বিএসএফ’র আপত্তিতে আখাউড়া ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার বলেন, এটা অচিরেই শুরু হয়ে যাবে। মন্ত্রণালয় পর্যায়ে কথাবার্তা চলছে। অচিরেই এ ব্যপারে সিদ্ধান্ত পেয়ে যাবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলার ছয়গড়িয়া শাহ আলম উচ্চ বিদ্যালয়ের বহিস্কৃত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগমের স্থায়ী বরখাস্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার সকালে বিদ্যালয় মাঠে মানববন্ধনে শতাধিক শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী অংশ নেয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগম মিথ্যা মামলা দিয়ে বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা ও সাবেক সভাপতি আবুল বাশার ওরফে মোঃ মোবারক হোসেনকে হয়রানি করেছেন। মানসিক নির্যাতনে চলতি বছরের ১০ জুলাই মোবারক হোসেন মারা গেছেন। বিদ্যালয়ের পড়ালেখার সুুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সেলিনা বেগমকে স্থায়ী বরখাস্ত করে নতুন প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জান্নাত মনি, মেহের, ইমতিয়াজ,সুমন প্রমুখ।
৮ম শ্রেণীর হামিম ইসলাম বলেন, আমি ৪ বছর ধরে এই স্কুলে পড়ালেখা করতেছি। সেলিনা ম্যাডাম ইংরেজি শিক্ষক হয়েও কোন ক্লাশ নিতনা। আমরা তাকে ক্লাশ করার কথা বললে তিনি আমাদেরকে ধমক দিতেন, বকাঝকা করতেন। তিনি ১২টার সময় স্কুলে এসে ২টায় চলে যেতেন। আমরা এই অযোগ্য শিক্ষককে চাইনা।
৮ম শ্রেণীর ছাত্রী মেহের বলেন, সেলিনা ম্যাডাম স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। এজন্য স্কুলে ঠিক ভাবে ক্লাশ হয়না। আমরা সঠিক ভাবে লেখাপড়া করতে চাই। সেলিনা ম্যাডামের পদত্যাগ চাই।
জানা গেছে, প্রধান শিক্ষকসহ শূণ্য পদে নিয়োগ নিয়ে গড়িমসি, বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়ের হিসাব না দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিদ্যালয়ের ম্যনেজিং কমিটি গত ৫ জুলাই মোছাঃ সেলিনা বেগমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি এবং সহকারি প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে।
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি নিহত মোবারক হোসেনের মেয়ে রেখা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমার বাবা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া এবং আয় ব্যয়ের হিসাব চাওয়ায় সেলিনা বেগম বাবার সাথে খারাপ আচরণ করতো। তিনি মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার বাবাকে হয়রানি করেছে। মানসিক চাপে আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। আমি সেলিনা বেগমের বিচার চাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় মো. জুনায়েদ মোস্তফা (১০) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ ১৪ জুন শুক্রবার বিকাল ৪টার দিকে উপজেলা শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের পুকুর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। মৃত মো. জুনায়েদ মোস্তফা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলা ফুলবাড়িয়া গ্রামের মিয়া বাড়ির জলিল মিয়ার ছেলে। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, মৃত জুনায়েদ মোস্তফার পরিবার কলেজ পাড়া এলাকায় অস্থায়ী ভাবে বসবাস করতো।