ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন স্কাউটার, স্কাউটস, কাবদের মধ্যে সম্প্রীতির লক্ষ্যে প্রাক্তন স্কাউটসদের সমন্বয়ে Brahmanbaria Ex-Scouts (BES)এর উদ্যোগে আগামী ১৮ মার্চ শনিবার মৌচাক জাম্বুরী মাঠ, গাজীপুরে প্রাক্তন স্কাউটস স¦পরিবারে পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হবে। এই পূর্নমিলনী সফলের লক্ষ্যে আগামী ৪ মার্চ শনিবার বেলা ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন স্কাউটার স্কাউট, কাবদের উপস্থিত থাকার জন্য এবং রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঘূর্ণিঝড়, বন্যাসহ দেশের দুর্যোগে মৃত্যু ঝুঁকি কমাতে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারণায় অবদান রাখায় বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মো: মানসুরুল হক।
‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস, ২০২৪ উপলক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে তাকে উক্ত সম্মাননা প্রদান করা হয়।
জাতিসংঘের ডি আর আর ফেলো- মো: মানসুরুল হক মডেলিং, নাট্যাভিনয় সহ উপস্থাপনার মাধ্যমে মিডিয়া জগতে পরিচিত হলেও মূলত তিনি দেশের প্রথম স্যাটেলাইট চ্যানেল এটিএন বাংলায় প্রচারিত ‘উন্নয়নে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও উপস্থাপনার মাধ্যমেই দর্শকপ্রিয়তা লাভ করেন।
এছাড়া মানসুরুল হকের পরিকল্পনা ও উপস্থাপনায় চ্যানেল আই- তে ‘দুর্যোগ কথা’ -ও আরটিভিতে ‘দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশে’ শীর্ষক অনুষ্ঠান প্রচারিত হচ্ছে নিয়মিতভাবে। সরকারি চাকুরিজীবী হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কর্মরত মানসুর সাম্প্রতিক সময়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ে মিডিয়ার মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, তার পিতা মোঃ জহিরুল হক ছিলেন বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট এসোসিয়েশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। তারই সুযোগ্য উত্তরসূরী মোঃ মানসুরুল হক কর্মজীবনে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার হাস্যোজ্জ্বল প্রাণবন্ত ব্যক্তিত্ব ও মানবিক কার্যক্রমের জন্যও তিনি সুপরিচিত। একজন উপদেষ্টা হিসেবে ড্রিম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশনের সাথে সম্পৃক্ত মানসুরুল হক দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। দেশের কল্যাণে আজীবন কাজ করে যাওয়া তার অন্যতম স্বপ্ন ও লক্ষ্য।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে আজ ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়। সকালে জাতীয় পতাকা নিয়ে শহরে র্যালি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উদযাপন পরিষদের ব্যানারে মুক্তিযোদ্ধারা
সকাল ১০টায় শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন মুক্ত মঞ্চে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তক অর্পন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
পরে পর্যায়ক্রমে মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বাঙ্গালী বীরের জাতি এর প্রমান করেছে মহান মুক্তিযুদ্ধে।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছিলো একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর। সীমান্তবর্তী অনেক জেলা মুক্ত হওয়ার আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত হয়। ওইদিন শহরের পুরাতন কাচারী প্রাঙ্গনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের বিজয় পতাকা উত্তোলন করেন মুক্তিযুদ্ধের দক্ষিন পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের চেয়ারম্যান জহুর আহমেদ চৌধুরী।
এসময় তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, দেশে এখন নির্বাচনী পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষ উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট কেন্দ্রে আসবে। তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে বিএনপি ধ্বংসাত্মক ও নাশকতা করছে। তাদের ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে সরকারের কিছুই হবেনা, বিএনপি নিজেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ডের আয়োজনে স্থানীয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। আলোচনা সভায় জেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্রুমুক্ত করতে ৩০ নভেম্বর থেকে জেলার আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় মিত্রবাহিনী পাকবাহিনীর ওপর বেপরোয়া আক্রমণ চালাতে থাকে। ১ ডিসেম্বর আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় ২০ পাকিস্তানী সৈন্য নিহত হয়। ৩ ডিসেম্বর আখাউড়ার আজমপুরে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সেখানে ১১ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয়। শহীদ হন ৩ মুক্তিযোদ্ধা।
এরই মধ্যে বিজয়নগর উপজেলার মেরাশানী, সিঙ্গারবিল, মুকুন্দপুর, হরষপুর, আখাউড়া উপজেলার আজমপুর, রাজাপুর এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে।
৪ ডিসেম্বর পাক হানাদাররা পিছু হটতে থাকলে আখাউড়া অনেকটাই শত্রæমুক্ত হয়। এখানে রেলওয়ে স্টেশনের যুদ্ধে পাক বাহিনীর দু’শতাধিক সেনা হতাহত হয়। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হয়।
এরপর চলতে থাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করার প্রস্তুতি। মুক্তিবাহিনীর একটি অংশ কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে এবং মিত্রবাহিনীর ৫৭তম মাউন্ট ডিভিশন রেজিমেন্টের সদস্যরা আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। শহরের চারিদিকে মুক্তিবাহিনী অবস্থান নিতে থাকায় ৬ ডিসেম্বর পাক সেনারা পালিয়ে যাওয়ার সময় রাজাকারদের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজের অধ্যাপক কে.এম লুৎফুর রহমানসহ জেলা কারাগারে আটক অর্ধশত বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষকে চোখ বেঁধে শহরের করুলিয়া খালের পাড়ে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।
৭ ডিসেম্বর রাতের আঁধারে পাকিস্তানীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ছেড়ে আশুগঞ্জের দিকে পালাতে থাকে। পরে ৮ ডিসেম্বর কোনও ধরনের প্রতিরোধ ছাড়াই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শত্রুমুক্ত হয়।
৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টার দিকে মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল যুদ্ধের পরিচালনাকারী জহুর আহমেদ চৌধুরী স্থানীয় পুরাতন কাচারী প্রাঙ্গনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। একই দিন সন্ধ্যায় জেলার সরাইল উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য শোকাবহ দিন। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১ ছাত্রলীগ নেতাসহ ১২জনের মৃত্যুবার্ষিকী আজ। দিবসটি উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ২০১১ সালের এইদিন বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের উপ-নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামীলীগ নেতা বর্তমানে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি’র সফর সঙ্গী হয়ে টুঙ্গীপাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার জিয়ারত শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার সলিলদিয়ায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১২ সন্তান।
এরা হচ্ছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী আলম শান্ত (৩১), সরকারি কলেজের সাবেক এজিএস আরিফুল ইসলাম বাবু (৩০), জেলা ছাত্রলীগ নেতা শওকত হোসেন লিয়েন (২৮), মোর্শেদ আলম (২৯), শাহজাহান রহমতুল্লাহ রুমেল (২৮), অ্যাডভোকেট জিয়াউল আমিন রিয়াদ (২৯), শেখ রায়হান উদ্দিন (২৮), হাফেজ আব্দুল্লাহ মাসুদ তানভীর (২৯), মোঃ ইমরানুর রেজা ইমরান (২৮), নূরুল আসিফ চৌধুরী (২৮) ও মিজানুর রহমান (৩৫)। পরদিন ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মোঃ আলমগীর (২৮)।
পরবর্তীতে শহরের পৌর মুক্ত মঞ্চের প্রধান ফটকের সামনে তাদের স্মরণে একটি স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত দলের মূলহোতা ছাবিদুল মিয়াসহ (২৪) ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯। গতকাল শনিবার দিবাগত গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রামরাইল ইউনিয়নের মাগুরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
আজ ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায় র্যাব-৯। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ছাবিদুল মিয়া (৩৫), মো. বাবুল মিয়া (৩৭), রুবেল মিয়া (৩০), মোঃ মোস্তফা বাবু সুমন (৪২), মোঃ চুনু মিয়া (২৫), রাষ্টু মিয়া (৩২) ও মোঃ সুমন মিয়া (৩৫)। তাদের বাড়ি জেলার বিজয়নগর ও পাশ্বর্র্বতী হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলায়।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব-৯ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রামরাইল ইউনিয়নের মাগুরা এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব-৯ এর সদস্যরা। অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাতদলের মূলহোতা ছাবিদুল মিয়াসহ ৮ জনকে আটক করা হয়। এই সময় তাদের কাছ থেকে ২টি রামদা, ১টি ছুরি, ১টি লোহার পাত, ৩টি পাঞ্চা, ৮টি মোবাইল ও নগদ ৯৮০২ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়। তারা আরো জানায়, জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে ডাকাতির বিরুদ্ধে র্যাব-৯ এর গোয়েন্দা তৎপরতা ও চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ এবং বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের দাবিতে গতকাল শুক্রবার বিকেলে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জোটের আহবায়ক আবদুন নূর।
জোটের সদস্যসচিব সঞ্জীব ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় সমাবেশে দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের জেলা সহ সভাপতি ডা. অরুণাভ পোদ্দার, জেলা উদীচীর সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রহমান, আবরণী আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের মুমিনুল ইসলাম বাবু, খেলাঘরের মিনহাজ নবী খান পলাশ, তরী বাংলাদেশের সভাপতি শামীম আহমেদ, নারী নেত্রী ফজিলাতুন্নাহার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে তৃণমূল পর্যায়ে সাংস্কৃতিক জাগরণের প্রয়াসে জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি সময়ের দাবি। তারা বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের ও দাবি জানান।