চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে, বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের অংশিদারিত্বে ও বৃটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ এর পিফোরডি প্রকল্পের আওতায় ডিষ্ট্রিক্ট পলিসি ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আয়োজনে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে স্টেকহোল্ডার সভা আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডিষ্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডিষ্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শরীফউদ্দিন।
বাল্য বিবাহের প্রতিরোধ বিষয়ে আলোচনা করেন জেলা রেজিষ্টার লুৎফুল কবির, সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ফরহাদ হোসেন ভূঁইয়া, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, আ. ফ. ম কাউছার এমরান, অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান আল আমিনুল হক পাভেল, প্রধান শিক্ষক মোঃ সাহিদুল ইসলাম, মোস্তফা কামাল, কাজী ইয়াহিয়া মাসুদ, পুরোহিত উজ্জ্বল চক্রবর্তী, ইপসার জেলা কো অর্ডিনেটর গোলাম সারওয়ার, পাদ্রী তিতাস দাস গুপ্ত প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বাল্য বিবাহের কুফল তুলে ধরে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানান।
সভায় জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধি, ইমাম, কাজী, পুরোহিত, পাদ্রী, ভুক্তভোগীগনসহ পিফরডি প্রকল্পের রিজিয়ন কো-অর্ডিনেটর মোঃ আলমগীর মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
ভায় সঞ্চালক ছিলেন ডিপিএফর সদস্য এস.এম শাহীন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় নিহতদের স্মরণে সরকার ঘোষিত দেশব্যাপী শোক দিবসের কর্মসূচি পালন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ। আজ ৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে এ কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো অবস্থান, কালো ব্যাজ ধারণ ও দোয়া। আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার সকাল ১০ টা থেকে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জমায়েত হতে থাকেন। এরপর কালো ব্যাজ ধারণ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে থাকেন। দুপুরে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন ওলামা সমন্বয় পরিষদ নেতা মাও. আবদুল্লাহ। এসময় জেলা আওয়ামী লীগ সিনিয়র সহ-সভাপতি মো.হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন,যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত,সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মো.মহসিন,তানজিন আহমেদ,দপ্তর সম্পাদক মো.মনির হোসেন,ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল,বন পরিবেশ সম্পাদক শাহআলম আলম,সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম,বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল,ধর্ম সম্পাদক মাও.আবুল কালাম,যুব ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ,উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত,কার্যকরী সদস্য জায়েদুল হক,জাহাঙ্গীর আলম,মাহমুদুর রহমান জগলু,সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম,জেলা যুবলীগ সভাপতি এড.শাহানুর ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক এড.সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস,জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড.লোকমান হোসেন,সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ,জেলা কৃষকলীগ যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা,জেলা শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা,জেলা তাতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল,জেলা মৎস্যজীবী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহপরান।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া’য় মহান বিজয়ের আলোচনা সভা
স্টাফ রিপোর্টার :
দেশের শিক্ষার্থী সমাজকে স্বাধীনতার চেতনায় সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর চেয়ারম্যান এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি বলেন- ১৯৭১ সালে মৃত্যুর সন্নিকট থেকে ফিরে এসে জীবনের সন্ধান পেয়েছিলাম এই বিজয় দিবসে। এর যে অনুভূতি, তার কোনো তুলনা হয় না। এটা বর্তমান প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি স্বল্প উন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তর করেছি বলে দাবি করি, ২০২৩ সালের মধ্যে অন্যান্য সূচকগুলোকে যদি আমরা প্রতিপালন করতে পারি তাহলে সত্যি সত্যি আমরা একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হব, ২০৩০ সালে স্থায়ীভাবে আমরা একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হব এবং ২০৪১ সালে আমরা একটি স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হব।
গত শুক্রবার ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর আয়োজনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোকতাদির চৌধুরী এমপি এ কথা বলেন। আলোচনা শেষে পুরস্কার বিতরণী ও জাঁকজমকপূর্ণ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারুক আহম্মদ উল্লাহ খান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মোকতাদির চৌধুরী আরো বলেন, আমরা এখন বিশ্ব উন্নয়নের অংশীদার। বিশ্বের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অংশীদার আমরা। কিন্তু এটিই শেষ নয় আমাদের আরও অনেকদূর এগিয়ে যেতে হবে। আর এই অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম এবং পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কারপ্রাপ্তদের মাঝে বই উপহার হিসেবে প্রদান করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তুকি মূল্যে কার্ডধারী নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে টিসিবির নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে।
আজ ১৫ মে বুধবার বেলা ১১টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ চত্ব¡রে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোনাব্বর হোসেন কার্ডধারী মানুষের মাঝে বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
প্রত্যেক কার্ডধারী ৬০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল, ১০০ টাকা লিটার দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল পায়।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোনাব্বর হোসেন জানান, সদর উপজেলার নিম্ন আয় ও সুবিধাবঞ্চিত কার্ডধারী মানুষের মাঝে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
পৌরসভায় ৪৯ ৫২ জনসহ সদর উপজেলায় ১৬৬১৮ জন নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির এই পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। বুধবার সদর উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট, আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে এই টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে এই কার্যক্রমটি খুবই জনবান্ধব। নিম্ন আয়ের মানুষেরা যেনো সঠিকভাবে এই পণ্য পায়, তার জন্য জোরদার ভাবে তদারকি করা হচ্ছে। কোন ডিলার দুর্নীতি করলে তার বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
উচ্চ আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনসহ দুটি স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। অভিযানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে থাকা ২৫ শতক জায়গা উদ্ধার করা হয়। ৯ জুলাই বুধবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শহরের মসজিদ রোড এলাকায় জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত জাবীন এই অভিযান পরিচালনা করেন।
মামলার রায় ও জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শহরের মসজিদ রোড এলাকায় জেলা প্রশাসন অর্পিত সম্পত্তির ২৪ দশমিক ৮৯ শতক জায়গা ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিসহ বিভিন্ন জনের কাছে বন্দোবস্ত দেন। ২০১২ সালের জুলাই মাসে লীলাময় ভট্টাচার্য নামে এক ব্যক্তি জায়গাটির মালিকানা দাবি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালতে মামলা দায়ের করেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি। ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা জজ আদালত লীলাময় ভট্টাচার্যের পক্ষে রায় দেন। সরকার পক্ষ এই অর্পিত আপীল রায় ডিক্রির বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে উচ্চ আদালতে রিভিউ দায়ের করেন। পরে মামলার বাদি রিভিউর বিরুদ্ধে একটি আবেদন করেন। উচ্চ আদালতের আপীল ট্রাইব্যুনাল ২০১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালের অর্পিত আপীল মোকদ্দমার রায় ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য এক আদেশ দেন।
জেলা প্রশাসন মামলায় হেরে যায়। উচ্চ আদালত জায়গাটি প্রকৃত মালিকদের বুঝিয়ে দিতে নির্দেশনা দেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের (আইন অধিশাখা-৪) ২০১৮ সালের ৩ এপ্রিলের পরিপত্র দ্বারা অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন ২০০১ এর ২২ (৩) ধারা বিধান বিদ্যামান থাকায় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্মারকে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন ট্রাইব্যুনাল ও আপীল ট্রাইবুনালের রায় বাস্তবায়নের নির্দেশনা রয়েছে। আপীল ট্রাইবুনালের রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে প্রতিকার চাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই উচ্চ আদালত রিট দায়েরের জন্য কোনো প্রস্তাব প্রেরণের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করে। ২০১৬ সালের অর্পিত আপীল রায়ের কার্যকারিতার উপর সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা বা স্থগিতাদেশ নেই। অর্পিত আপীল ট্রাইব্যুনাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালত দেয়া ডিক্রি বাস্তবায়নের আদেশ বিদ্যমান থাকায় মামলার রায়-ডিক্রি বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে আইনত আর কোনো বাধা নেই বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মতামত দেন।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে মসজিদ রোড এলাকায় উপস্থিত হন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র ভবনে থাকা দোকানদারকে মালামাল সরিয়ে নিতে ২টা পর্যন্ত সময় দেয়া হয়। ২টার পরে জেলা প্রশাসন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
তবে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, আমাদেরকে উচ্ছেদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। চেম্বারও কিছু বলেনি।
জমির মালিক লীলাময় ভট্টাচার্যের ছেলে নির্মল ভট্টাচার্য বলেন, ‘জায়গাটি আমাদের পূর্বপুরুষদের। বিভিন্ন কারণে এটি পরে অর্পিত সম্পত্তি হিসেবে নথিভুক্ত হয়। উচ্চ আদালতের রায়ে জায়গাটি আমাদের পক্ষে আসে।
এ ব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার নুসরাত জাবীন বলেন, আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে চেম্বারসহ দুটি স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় র্যালি ও আলোচনা সভা আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে শহরের পৌর মুক্ত মঞ্চ থেকে একটি র্যালি বের হয়।
র্যালিটি শহরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সুর সমরাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আমির আলীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোহাম্মদ ইশতিয়াক ভূইয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আব্দুল মতিন, জেলা জামায়েত ইসলামের আমীর গোলাম ফারুক প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, আজকের তরুণ সমাজরা হচ্ছে আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশের কর্ণধার। তাদের সার্বিক উন্নয়নে বর্তমান সরকার নানামুখী কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে।