চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
আজ ৪ মার্চ শনিবার বেলা ১১টার দিকে কলেজ প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি।
পিঠা উৎসবের আয়োজকেরা বলেন, এটি গ্রাম বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য। এক সময় বাংলার ঘরে ঘরে শীত আসলে পিঠা বানানোর ধুম পড়ে যেত। কিন্তু আধুনিকতার উৎকর্ষে এ ঐতিহ্য অনেকটাই হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের কাছে ঐতিহ্যটাকে ধরে রাখতে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
নবীনরা এ ঐতিহ্যকে লালন করে আগামী প্রজন্মের কাছে নিজেকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে এ আয়োজন সার্থক বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর খান রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে পিঠা উৎসবে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক আবু জাফর মোহাম্মদ আরিফ হোসেন।
পিঠা উৎসবে ২০টি স্টলে প্রায় শতাধিক প্রকারের দেশীয় পিঠা প্রদর্শন করা হয়। এর মধ্যে পাপড়ি, ঝিনুক, তালের কোন, নারিকেল, পাক্কন, রেশমি, ত্রিভুজ, ঝিলমিল, ডিম সুন্দরী, হৃদয় হরণ, বেণী, চন্দ্রপুলি, চিংড়ি পিঠা, মুখ চাহনী ইত্যাদি। পরে অতিথিরা বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, তৃনমূল থেকে জেলা সদর পর্যন্ত প্রতিটি উপজেলার আয়তন, জনসংখ্যা এবং অনগ্রসরতা বিবেচনায় জেলা পরিষদ থেকে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে অতীতের মত গোপনীয়তা বা অর্থলোটপাটের অভিযোগ করার কোন সুযোগ থাকবেনা।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে তাঁর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় তিনি এই প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেন। সভায় চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদের রাজস্ব এডিপি ও সংসদ সদস্যদের চাহিত প্রকল্পে বিশেষ বরাদ্দের আওতা সর্ব মোট প্রায় ১১ কোটি টাকার দুই শতাধিক প্রকল্প গৃহীত হয়েছে।
এসব প্রকল্পের মধ্যে জেলা ঈদগাহ ময়দানের বাউন্ডারি দেয়াল, স্টেডিয়াম গেইট নির্মাণ, ডাকবাংলা স্থাপন ও সংস্কার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, ঈদগাহ মাঠ ও কবরস্থানের উন্নয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণ প্রকল্প উল্লেখ যোগ্য।
জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা উপ-সচিব আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান অলিও, কসবা উপজেলা চেয়াম্যান অ্যাড. রাশেদুজ্জামান কাওসার, আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সী, সরাইল উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ঠাকুর, নবীনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোরাদ হোসেন ভূইয়া, নবীনগর পৌরমেয়র অ্যাড. শিব শংকর দাস, আখাউড়া পৌরমেয়র তাকজিল খলীফা কাজল, কসবা পৌরমেয়র গোলাম হাক্কানী এবং প্যানেল চেয়ারম্যান (১) মোঃ আব্দুল আজিজ (২) মোঃ নাছির উদ্দিন (৩) সনি আক্তার, সদস্য সামসুল কিবরিয়া রাজা ও রুমানুল ফেরদৌসী সহ কর্মকর্তা সদস্য নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়েছে। “করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ ১ মার্চ শুক্রবার জেলা প্রশাসন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বীমা ফোরামের যৌথ উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়।
এ উপলক্ষে আলোচনা ও র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গনে বেলুন উড়িয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
পরে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এসে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোঃ জয়নাল আবেদিন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোঃ জামসেদুল আলম, জেলা বীমা ফোরামের সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ভিপি মফিজুল ইসলাম, ডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানীর জে এ ভিপি শাহ মোঃ সেলিম, পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর কামরুজ্জামান ভূইয়া, চার্টাড লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর তোরকান শাহ প্রমুখ। বক্তারা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে বীমা শিল্পকে স্মার্ট শিল্প হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
খোকন নামের এক মাদকসেবিকে ৩ মাসের কারাদন্ড ও এবং ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
মঙ্গলবার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নাহিদা আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ওই যুবককে এই দন্ডাদেশ প্রদান করেন।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নাহিদা আক্তার জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনকে টিকেট কালোবাজারি মুক্ত করতে প্রায়ই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার বিকেলে রেলওয়ে স্টেশনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে টিকেট কালোবাজারিরা দৌড়ে পালিয়ে যায়।
এক পর্যায়ে স্টেশনে খোকন নামে এক যুবকের আচরণবিধি সন্দেহ হলে তাকে তল্লাশি করা হলে তার কাছে ট্রেনের একটি টিকেট ও এক পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া যায়। পরে ওই যুবককে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩ মাসের কারাদন্ড এবং ৫০০টাকা জরিমানা করা হয়। ট্রেনের টিকেটটি যাচাই করে এর বৈধতা পাওয়া যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেছেন, পুলিশের প্রতি মানুষের ক্ষোভ আছে, কারণ পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করে নাই। কমান্ডিং থেকে নিচের স্তর পর্যন্ত সবাই অসুস্থ প্রতিযোগীতার মধ্যে দিয়ে পার করেছে। একটা দলের আজ্ঞাবাহ হয়ে কাজ করতে হয়েছে। সবকিছুতে পুলিশ টাকা নিয়েছে বলে একটা দুর্নাম ছিলো। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এখন আর কোনো রাজনৈতিক দলের চাপ নেই।
আজ ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার জাবেদুর রহমান আরো বলেন,‘সরকার আমাদেরকে যে বেতন দিচ্ছে, সেটা চলার জন্য যথেষ্ট। মাসিক কল্যাণ সভায় বলে দিয়েছি এতে কারো না পোষালে চাকরি ছেড়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে।’
নবাগত পুলিশ সুপার জাবেদুর রহমান আরো বলেন, ‘পুলিশে অনেক আবর্জনা আছে। এগুলো দূর করতে হবে। পুলিশের মনোবল একেবারে ভেঙে যাবে এমন কোনো বিষয় নেই। সেই পুলিশের মনোবল ভাঙবে যে অসৎ। আর যে পেশাদারিত্বে থাকবে তার মনোবল ভাঙার কোনো কারণ নেই। তবে এটা ঠিক যে নানা কারণে পুলিশের কার্যক্রমে ধীরগতি আছে। এ অবস্থা থেকে কাটিয়ে উঠার চেষ্টা চলছে। সদর দপ্তর থেকে চেষ্টা করা হচ্ছে আমাদেরকে যথেষ্ট সাপোর্ট দেওয়ার। কিন্তু ইচ্ছা করলেই সব কিছু এখনই করা যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ত্রুটি ছিলো। সেই ত্রুটি সংশোধনের চেষ্টা করবো। আমরা সুযোগ দিচ্ছি। আপনারাও সুযোগ দিবেন। কেউ পুলিশকে ঘুষখোর বললে আমারও খারাপ লাগে। আমরা এ অবস্থা থেকে ফিরে আসার চেষ্টা করছি। আশা করছি ভালো কিছু হবে। তিনি এর জন্যে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
মতবিনিয়ম সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বিল্লাল হোসেন, সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা, ব্রাসহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম কাউসার এমরান ও দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-আমীন শাহীন, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য্য, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মোঃ আকরাম, ইব্রাহিম খান সাদাত ও মফিজুর রহমান লিমন, প্রেসক্লাবের কার্যকরি কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম শাহজাদা, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম, বিশ্বজিৎ পাল বাবু, মোঃ শাহাদৎ হোসেন প্রমুখ।
সভায় বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলা নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে সফিকুল ইসলাম (২৫) নামে এক যুবককে ছুরিকাঘাত করে খুন করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত সফিকুল ইসলাম সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের গৌতমপাড়া গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় ট্রাক চালক ছিলেন।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে ঘাটুরা গ্রামের গৌতম পাড়ায় ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় একই এলাকার কাসেম আলীর ছেলের জামানের সাথে সফিকুল ইসলামের চাচাতো ভাই আবদুল্লার খেলা নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। খেলা শেষে গ্রামের মুরুব্বীরা তা মিটমাট করে দেন।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সফিককে একা পেয়ে জামান ও রিয়াদ তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা সফিকুল ইসলামকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সফিকুল ইসলামের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোন মামলা দায়ের হয়নি। আমরা অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা করছি।