চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যায়ের প্রাক্তন ছাত্রদের সমন্বয়ে সংগঠন এসোসিয়েশন অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা এক্স স্টুডেন্টস (আবেশ) এর উদ্যোগে কৃতি ছাত্রদের সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট বিতরণ অনুষ্ঠান হয়েছে।
আজ ৬ মার্চ সোমবার বিকেলে স্কুল প্রাঙ্গনে এ অনুষ্ঠানে জিপিএ ৫ সহ প্রায় ৩ শত মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আবেশ এর সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন সাগীর আহমেদ।
স্বাগত জানান সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইমাম শামীম, বক্তব্য রাখেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫৭ ব্যাচের ছাত্র শিল্প উদ্যোক্তা খলিলুর রহমান, ৭১ ব্যাচের ছাত্র নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. এম ইমদাদুল হক, আবেশ এর উপদেষ্টা মোঃ হাবিবুর রহমান. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ তৌফিকুল ইসলাম মিথিল, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শিক্ষক আবদুস সাকির ছোটন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট লিগ্যাল এইড গঠন করতে বড় কিছু করতে হয়না একটিই শুধু ই-সেবা। যেমন একটি স্মার্ট মোবাইল এবং ইন্টারনেট যাহা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গ্রামে গঞ্জে পৌছে দিয়েছেন এবং আজ আমরা তার সুফল ভোগ করছি ভবিষ্যতেও করবো। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির স্বপ্ন এবং এই স্বপ্নে স্বপ্নিত হচ্ছে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয়।
আজ ২৮ এপ্রিল রবিবার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে র্যালি শেষে আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সরকারি খরচে অসহায় মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে স্কুল, এনজিও, ইমাম এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রচার করে লিগ্যাল এইডকে আমরা শক্তিশালী করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, যার জন্ম না হলে আমরা আইনগত অধিকারের কথা বলতে পারতামনা তিনি হলেন সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত আইনের চোখে সবাই সমান এবং সমান ভাবে আইনের আশ্রয় নেয়ার অধিকারী। আদালতে আসা দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায় ও যাদের আর্থিক সংগত নেই সেই ধরনের লোকদের নির্দেশনা দেয়ার মতো কেউ থাকে না। কিন্তু বর্তমান সরকারের নির্দেশনায় লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায়, গরীব মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপী এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকির যৌথ সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্যে রাখেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচার মোহাম্মদ ফারুক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন, জজ কোর্টের পিপি অ্যাডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা লিগ্যাল এইড এর মাধ্যমে সেবা গ্রহীতা আনোয়ার হোসেন এবং শারমিন বেগম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মোঃ আবদুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক মোঃ আল আমিন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাখাওয়াত হোসেন এবং জেলা জজশীপ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আইনজীবী সমিতি, এনজিও,স্কাউট, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীগন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন সিনিয়র সহকারী জজ ও জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নি।
র্যালি শেষে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার ফিতা কেটে স্টল এবং ভিডিও প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সদ্য ঘোষিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি বাতিল করে সৎ, যোগ্য ও ত্যাগী নেতৃত্বের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করার দাবি জানিয়েছেন জেলা বিএনপির একাংশের নেতা- কর্মীরা।
আজ ৬ নভেম্বর বুধবার দুপুরে শহরের কান্দিপাড়ায় জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাড: গোলাম সারোয়ার ভূইয়া খোকনের বাসভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন সদ্য ঘোষিত আহবায়ক কমিটির সদস্য মইনুল হোসেন চপল। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গত ৪ নভেম্বর বিএনপির নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত ঘোষিত কমিটিতে এমন কিছু নাম এসেছে, যাদের নাম দেখে বিএনপির ত্যাগী নেতা-কর্মীরা অনেকটা হতাশ।
এই কমিটিতে আন্দোলন সংগ্রামে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত এবং যাদেরকে আন্দোলন সংগ্রামে কখনো দেখা যায়নি এরকম অনেক বিতর্কিত নাম এসেছে। তারা ঘোষিত আহবায়ক কমিটিকে বিতর্কিত, অগ্রহণযোগ্য ও পরিবারতান্ত্রিক এবং পকেট কমিটি হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে ঘোষিত কমিটি বিলুপ্ত করে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে পুনরায় নতুন আহবায়ক কমিটি করার দাবি জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঘোষিত আহবায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও পৌর সভার সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ঘোষিত কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ.বি.এম মমিুনুল হক ও আলী আজম, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, সাবেক যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, সাবেক শিল্প বিষয়ক সম্পাদক নিয়ামুল হকসহ জেলা বিএনপি অঙ্গ-সংগঠনের বিভিন্ন নেতা-কর্মীগণ।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, খাদ্য ঘাটতি কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে দেশে এখন আর কোন মানুষ অভুক্ত থাকেনা। মানুষ যাতে কোন ধরনের কষ্ট না করে সেজন্য করোনা মাহামারীর সময়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দিয়েছেন।
তিনি আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পশ্চিম পাইকপাড়ায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের নতুন ভবনের নির্মান কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
পরে জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণী সম্পদের প্রতি খুবই গুরুত্ব দিয়েছেন।
সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাণী সম্পদ ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের পদ মর্যাদা দিয়েছেন। আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসাইন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সেলিম শেখ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে রেলপথে ট্রেন চলাচলের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ পূর্বাঞ্চলীয় রেলপথের বিভিন্নস্থানে নির্দেশিত গতি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে ট্রেন চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যে কারণে ওই সময়টাতে নির্ধারিত সূচি মেনে ট্রেন চলাচল করতে পারেনি। এতে ট্রেনের নির্ধারিত সময় সূচির বিপর্যয় ঘটে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রেললাইনের উপর সাধারণত ৪৫ থেকে ৪৬ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকলে সহনীয় ধরা হয়। তাপমাত্রা এর বেশি হলে রেললাইন বেঁকে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকে। যে কারণে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সোমবার পূর্বাঞ্চল রেলপথের বিভিন্নস্থানে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যে কারণে দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ ওই পথের আন্তঃনগরসহ সব ধরণের ট্রেন চলাচলে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
লোকো রানিং স্টাফ সমিতি, আখাউড়ার সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের দিনে যখন তাপ বেশি থাকে তখন গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকালে তিতাস কমিউটার ট্রেন নিয়ে আখাউড়া থেকে ঢাকা আসতে কয়েকটি জায়গায় বিভিন্ন কারণে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা ছিলো। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তালশহর স্টেশনের মাঝে একটি জায়গায় যেখানে সম্প্রতি দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার নির্দেশনা ছিলো।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মোঃ মেহেদি হাসান তারেক সোমবার সন্ধ্যায় জানান, তার আওতাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম পথের আখাউড়া থেকে আশুগঞ্জ ও আখাউড়া- সিলেট পথের শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন নাগাদ গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। দুপুর একটা থেকে ৫টা নাগাদ যাত্রীবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার ও মালবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলার নির্দেশনা ছিলো।
উল্লেখ্য, গরম পড়ার আগেই পূর্বাঞ্চল রেলপথের সিলেট-আখাউড়া সেকশনের আজমপুর রেলওয়ে স্টেশন পার হয়ে রেললাইন বাঁকা হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গত ৩ মার্চের এ ঘটনায় অন্তত ১৫ ফুটের মতো রেললাইন বেঁকে যায়। এর আড়ে গত বছরের ২৯ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দারিয়াপুর এলাকায় গরমে রেললাইন বাঁকা হয়ে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ এর উদ্যোগে এক আনন্দ মিছিল ও গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৯ আগস্ট শুক্রবার জুমার নামাজের পর থেকে বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল সহকারে সমাবেশে যোগদান করেন দলীয় লোকজন।
জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা মাহমূদুল হাসান হিফয্ এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ মোহাম্মদুল্লাহর যৌথ সঞ্চালনায় গণ-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাবেক জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ, সাবেক জেলা সভাপতি ও আখাউড়া উপজেলা সভাপতি আলহাজ্ব মুসলেহ উদ্দীন ভূঁইয়া, সাবেক সহসভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ আনোয়ার আহমদ, জেলা সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাওলানা গাজী নিয়াজুল করিম, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মাওলানা সামছ্ আল ইসলাম ভূঁইয়া, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি শেখ মুহাম্মদ শাহ আলম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি মুফতি আশরাফুল ইসলাম বিলাল, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সভাপতি মাওলানা নূরুল আলম, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সভাপতি এম আবু হানিফ নোমানসহ আন্দোলনের সকল উপজেলা সভাপতিবৃন্দ।
এসময় বক্তারা বলেন, স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। এর বিচার মহান আল্লাহ করেছেন। দীর্ঘদিন জুলুম-অত্যাচার করেছে আওয়ামী লীগ। এসময় তারা নবীন প্রবীণ মিশ্রিত নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অভিনন্দন জানান। বক্তারা ভেঙ্গে পড়া শাসন ব্যবস্থা পুনঃস্থাপনের করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য আহবান জানান।