চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আগামীকাল ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে পাঁচটি পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। পণ্যগুলো হলো চিনি, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল, ছোলা ও খেজুর। সারা দেশে ভর্তুকি মূল্যে পণ্যগুলো বিক্রি করবে টিসিবি।
আজ ৮ মার্চ বুধবার টিসিবির যুগ্ম পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, রাজধানীর তেজগাঁও তিব্বত মোড় সংলগ্ন টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে এ বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ফ্যামেলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবার টিসিবির ডিলারদের দোকান ও স্থায়ী স্থাপনা থেকে এ পণ্য কিনতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, একজন কার্ডধারী ৬০ টাকা দরে এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৭০ টাকা দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ৫০ টাকা দরে এক কেজি ছোলা ও ১০০ টাকা দরে এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন। তবে খেজুর শুধুমাত্র ঢাকা সিটি করপোরেশনে বিক্রি হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গোপালগঞ্জে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ জুলাই বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন সেমিনারে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলী খান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামার বাড়ির অতিরিক্ত উপ পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু, গোপালগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. সাদ মাহমুদ খান জয়, গণমাধ্যম কর্মী সৈয়দ মিরাজুল ইসলাম, এস এম হুমায়ুন কবির, প্রসূন মন্ডল, এস এম নজরুল ইসলাম, আজিজুর রহমান রনি সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন বলেন, সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করে আমাদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানির (বিজিএফসিএল) আওতাধীন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাসক্ষেত্রের ২৪ নম্বর কূপ থেকে ফের গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে ৷
একসময় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা এই কূপ থেকে আজ ৯ জুন শুক্রবার সকাল ১১টার পর দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. শোয়েব।
তিনি জানান, পরিত্যক্ত হওয়ার পর কূপটির ওয়ার্কওভার (সংস্কার) করে রাষ্ট্রীয় কোম্পানি বাপেক্স ৷ ৪৫ দিনে ওয়ার্কওভার কাজ শেষ হয়। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে কূপটি খনন করেছিল চীনের কোম্পানি সিনো প্যাক।
এ বিষয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী তার ফেসবুক পেইজে লিখেছেন, ‘তিতাস-২৪নং কূপ থেকে আজ (শুক্রবার) হতে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে।’
তিনি আরো লিখেছেন, ‘বাপেক্সসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অবিরাম প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ নিজস্ব জ্বালানি সক্ষমতায় আরেক ধাপ এগিয়ে গেল।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে সরকারি চাকরিসহ ৪ দফা দাবিতে ফের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (আইএলএসটি) শিক্ষার্থীরা। এসময় আইএরএসটি প্রধানের কার্যালয় অবরুদ্ধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষাক্ষর্থীরা। লাগাতার কর্মসূচি দেওয়ার হুমকী দেন বিক্ষুব্ধরা।
আজ ৪ ডিসেম্বর বুধবার দুপুরে আইএলএসটি ভবনের সামনে রাস্তা অবরোধ করে কর্মসূচিতে অংশ নেন প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী। ডিপ্লোমা ইন লাইভস্টক স্টুডেন্ট ফেডারেশন নাসিরনগর শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। বেশকিছুধিন ধরে ক্লাশ বর্জন করে শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি পালন করে আসছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি মেনে না নিলে সারা দেশে আইএলএসটির পুরো কার্যক্রম বন্ধ করে দিবেন বলে জানা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
বক্তব্য বিডিএলএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আয়াতুল্লাহ খান শিহাব, নাসিরনগর শাখার সভাপতি আহসান হাবিব, সাধারণ সম্পাদক তাহমিদ নিশাত ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকুল হক আরফান ও ফারাহ সাদিয়া পুতুল।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, ডিপ্লোমা ইন লাইভস্টক (আইএলএসটি) অধিদপ্তরের ২০২০সালে গঠিত অর্গানোগ্রামে দু’হাজারের উপরে নতুন পদ সৃস্টি করা হয়েছে। যা ডিপ্লোমাধারীদের জন্য মুখ্য পদ। কিন্তু এ পদে তাদের বাদ দিয়ে নন-টেকনিক্যাল প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ২০২৩ এর অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের জন্য ৭২টি পদ সৃস্টি করা হয়েছে। সেখানেও তাদের নিয়োগ না দিয়ে নন-টেকনিক্যাল প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।
তারা বলেন, এখন পর্যন্ত চারটি ব্যাচ আইএলএসটি থেকে পাস করেও চাকরী পায়নি। তারা বেকার। নুতন চারটি ব্যাচ বের হবে। তাদেরও চাকরীর নিশ্চয়তা নেই। আর কোন শিক্ষার্থী পড়তে আসছেনা। এটি বেকার তৈরির একটি কারখানা।
বক্তারা আরও বলেন, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পড়ালেখা করেও চাকরী না পেয়ে বিপদগামী হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। যদি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না হয় তাহলে আমাদের সার্টিফিকের আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হোক। আরো নতুন নতুন ইনস্টিটিউট স্থাপনের কাজ করছে। প্রতি বছর হাজার হাজার বেকার যুবকই বের হবে।
শিক্ষার্থীদের চার ধফা দাবির মধ্যে অন্যতম হলো-অর্থমন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগবিধি মোতাবেক উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (কৃত্রিম প্রজনন ও প্রাণিস্বাস্থ্য) পদে দ্রুত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে তা কার্যকর করা। ভিএফ ও সমমানের পদে ডিপ্লোমা ইন লাইভস্টক থেকে পাস করে বের হওয়া শিক্ষার্থীদের যুক্ত করে ৭০ শতাংশ পদে অগ্রাধিকার দিয়ে নিয়োগ কার্যক্রম চুড়ান্ত করা। ওভারশিয়ার (কৃষি, বায়ার এবং ডেইরি) বায়ার ওভারশিয়ার ও ডেমনস্ট্রেটর পদসমূহে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া। নবসৃষ্ট গ্রেড-৩, গ্রেড-৫, গ্রেড-৬ ও গ্রেড-৯ পদ সমূহের বিপরীতে খসড়া নিয়োগবিধির আলোকে পূরণকৃত সকল নিয়োগ এবং পদোন্নতি বাতিল করা।
নাসিরনগর শাখার সভাপতি আহসান হাবিব বলেন, বিছুদিন আগে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ফ্যাসিস্ট সরকারকে পতন ঘটিয়েছি। কিন্তু আমাদের আইএলএসটির শিক্ষার্থীরা এখনো বৈষম্যের শিকার হচ্ছি। আমাদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নন-টেকনিক্যাল লোকদের নেওয়া হচ্ছে। ডিপ্লোমা ইন লাইভস্টক (আইএলএসটি) অধ্যক্ষ ডাঃ কাজী রফিকুজ্জামান বলেন, শিক্ষাথীদের সকল দাবিই যৌক্তিক। কিন্তু উপর মহলকে তাদের দাবির গুরুত্বটি বুঝতে হবে এবং বুঝাতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা প্রাথমিকভাবে লো প্রোফাইল বজায় রেখে কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের ছদ্মবেশে প্রবেশ করেছিল। কিন্তু পরে তারা বিপজ্জনকভাবে আন্দোলনের সামনের সারিতে চলে আসে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল মারিয়া সিসতিয়াগা ওচহোয়া ডি চিনচিক্রু আজ ২৮ জুলাই রোববার গণভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাইমুল ইসলাম খান সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। সূত্র : বাসস
এই প্রসঙ্গে তিনি কোভিড হাসপাতাল,মেট্রো রেল, এক্সপ্রেসওয়ে,সেতু ভবন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন এবং ডেটা সেন্টারের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন,‘আমাদের সকল উন্নয়নের প্রতীক,যা জনগণকে স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধা দিয়েছিল,সেগুলো ধ্বংসের শিকার’ হয়েছে।
সেনা মোতায়েনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনীর সদস্যরা এই পরিস্থিতিতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ধৈর্য দেখিয়েছেন।
তিনি আরো উল্লেখ করেন,তার দল আওয়ামী লীগের প্রায় ২১ জন এই সহিংসতায় নিহত হয়েছেন।
দলমত নির্বিশেষে তিনি নিহত বা আহত সকলকে সাহায্য করা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,‘আমি তাদের সাহায্য করার সময় দলীয় পরিচয় বিবেচনা করিনি।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের দাবির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন,তারা আন্দোলনের গতির শীর্ষে থাকতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের স্থিতাবস্থার কারণে দেশে কোটার অস্তিত্ব ছিল না। তিনি বলেন,‘তখন তাদের দাবির যৌক্তিক ভিত্তি কী হবে?’
শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, সরকার মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের বেঁচে থাকা ও জীবিকা নির্বাহের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং আহত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা ও তাদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করছে।
স্পেনের রাষ্ট্রদূত শান্তি ও সমৃদ্ধির স্বার্থে সেনা মোতায়েন এবং কারফিউ জারির প্রশংসা করে বলেন, ‘এখন ধীরে ধীরে সবকিছুর উন্নতি হচ্ছে।’
রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, শান্তি ও অগ্রগতি নিশ্চিত করতে যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা তিনি বোঝেন এবং এর প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন,‘আমি টেলিভিশনে সবকিছু দেখেছি কিন্তু ভাষার পার্থক্যের কারণে সেগুলো সঠিকভাবে বুঝতে পারিনি, তবে সংবাদপত্র থেকে আমি ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ এবং মারামারি থেকে ধ্বংসের বিষয় জানতে পেরেছি।’
রাষ্ট্রদূত জানান, তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে কয়েকটি ভাংচুর স্থান পরিদর্শন করেছেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বাজেট বরাদ্দ জনগণের কল্যাণে সরকারের আন্তরিকতা নিশ্চিত করে। ‘অনেক দেশে এই ধরনের বাজেট সমর্থন বিদ্যমান নেই’ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ সময় এম্বাসেডর এট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃ তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত দুই শতাধিক পরিবারের মাঝে সরিষার বীজ, টিন ও নগদ অর্থ বিতরণ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশন।
আজ ২৯ সেপ্টেম্বর রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে অস্থায়ী সেনাবাহিনীর ক্যাম্প থেকে এসব পন্য বিতরণ করেন ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
আখাউড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১০টি পরিবারকে ৪ বান টিন, নগদ ৪ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও ২০০ পরিবারের মাঝে সরিসার বীজ ও নগদ ১ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ১০১ পদাতিক কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সাঈদ আল মসউদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠান শেষে জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে রিলিফ বিতরণ করেছি। এখন পুনর্বাসনের চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে ৫৬০টি টিন বিতরণ করা হয়েছে। আরো ২০০ জনকে টিন দেওয়া হবে। প্রতিটি পরিবারকে ৪ বান টিন ও নগদ ৪ হাজার করে টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। পরে ধানের চারা বিতরণ করা হবে। পর্যায়ক্রমে ১৭ হাজার কেজি রবিশস্য ১৭ হাজার পরিবারের মাঝে বিতরন করা হবে। পরে আখাউড়ার নারায়ণপুর এলাকায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় বৃদ্ধ কুলসুম বেগমের (৬০) বাড়ি পরিদর্শন করেন মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। এসময় তিনি কুলসুম বেগমের সাথে কথা বলেন। তার সুবিধা অসুবিধার কথা শুনেন এবং ঘর নির্মাণের জন্য টিন ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন।