চলারপথে রিপোর্ট :
অর্থায়নের সুদহার কমাতে উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ১৪ মার্চ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীতে হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ও এডিবির অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী জানান, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সহায়তা প্রায় ৩ গুণ বেড়েছে। বর্তমানে এডিবির ক্রমবর্ধমান অবদান দাঁড়িয়েছে ২৮ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এডিবির পোর্টফোলিওতে বাংলাদেশ এখন তৃতীয় বৃহত্তম গ্রাহক।
‘এডিবি আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। গত ৫০ বছরে আমাদের উন্নয়নে এডিবির বিশেষ সহযোগিতা রয়েছে’ বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এডিবির উদার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এসময় তিনি সংকটকালীন সময়ে সহায়তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
সরকার প্রধান বলেন, চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে আমি দক্ষতা উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, আইসিটি ভিত্তিক উদ্যোক্তা, মানসম্পন্ন অবকাঠোমো, জলবায়ু পরিবর্তন, মানবসম্পদ উন্নয়নের ওপর কৌশলগত গুরুত্বারোপসহ অর্থায়নে নমনীয় পদ্ধতি এবং উদ্ভাবনী অর্থায়নের জন্য এডিবির প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারিখাতকে কাজে লাগানো একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ। যা বিনিয়োগবান্ধব ব্যবসার পরিবেশ তৈরিতে অবদান রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
‘আমি আশা করি, এডিবির সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও সৃদৃঢ় হবে, শক্তিশালি হবে।’ যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।
৩ জানুয়ারি বুধবার রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বুধবার দেশের পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি অংশ নেন। বিকেল ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে এসব জনসভায় যুক্ত হন তিনি।
শেখ হাসিনা পর্যায়ক্রমে রংপুরের গাইবান্ধা, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা জেলা ও উত্তর-দক্ষিণ মহানগর এবং চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আগামী ১৫ ফ্রেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও প্রশ্নফাঁসের গুজবমুক্ত পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত দেশর সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ ২৮ জানুয়ারি রবিবার অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এসএসসি পরীক্ষা গুজবমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
সভায় সিদ্ধান্ত হয় কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রেজারি-থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা কোনো ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এমন কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না।
তাছাড়া প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে। ট্যাগ অফিসার ট্রেজারি, থানা হেফাজত থেকে কেন্দ্র সচিবসহ প্রশ্ন বের করে পুলিশ প্রহরায় সব সেটের প্রশ্ন কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৫ মিনিট আগে প্রশ্নের সেট কোড ঘোষণা করা হবে। সে অনুযায়ী কেন্দ্র সচিব, ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার স্বাক্ষরে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট বিধি অনুযায়ী খুলবেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত গুজব কিংবা এ কাজে তৎপর চক্রগুলোর কার্যক্রমের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নজরদারি জোরদার করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসন কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম ও পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য সরবরাহের প্রয়োজন হলে আন্তঃবোর্ডের সমন্বয়ক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেনের মাধ্যমে গণমাধ্যমে সরবরাহ করা হবে।
সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা, আইনশৃঙ্খলা ও পরীক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। এসএসসি, দাখিল, এসএসসি-ভোকেশনাল ও দাখিল-ভোকেশনাল পরীক্ষায় মোট ২০,২৪,১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় দফায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।
আজ ৬ মার্চ বুধবার রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মনীষা চাকমার সই করা ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতেও এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩ এর তৃতীয় গ্রুপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের লিখিত পরীক্ষা প্রশাসনিক কাজের স্বার্থে আগামী ২২ মার্চের পরিবর্তে ২৯ মার্চ সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে।
২৯ মার্চ সকাল ১০টায় লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মর্মে অবগত করা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার অনুরোধ জানিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে চিঠি দেওয়ার জন্য অনুরোধও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি রংপুর, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের ক্লাস্টারের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এরপর ২২ মার্চ রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ১৭ জুন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
প্রথম ধাপে তিন লাখ ৬০ হাজার ৭০০, দ্বিতীয় ধাপে চার লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন। বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।
বগুড়া প্রতিনিধি :
দুপচাঁচিয়া উপজেলায় ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে যানবাহনে তল্লাশি ও ফুটপাতের দোকানে অভিযান চালাচ্ছিলেন দুই যুবক। খবর পেয়ে পাল্টা অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে রবিবার রাত ৯টায় দুপচাঁচিয়া পৌরশহরের সিও অফিস বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃতরা হলেন- গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালী গ্রামের সুকুমার চন্দ্র শীলের ছেলে সঞ্জয় চন্দ্র শীল (২৫) ও বগুড়ার গাবতলী উপজেলার সুখানপুকুর গ্রামের সন্তোষ কুমার শীলের ছেলে শয়ন কুমার শীল (২১)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুপচাঁচিয়ায় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃতরা সম্পর্কে মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাদের বিরুদ্ধে দুপচাঁচিয়ায় থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোসাদ্দেক আলী বাদী হয়ে প্রতারণা মামলা করেছেন।
আবুল কালাম বলেন, সঞ্জয় তার মামাতো ভাই শয়নকে নিয়ে নিজেদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে পরিচয় দিয়ে যানবাহন তল্লাশি করছিলেন। এ সময় তিনি নিজেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অজয় দেবনাথ (মাদক ও তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল) পরিচয় দেন। একপর্যায়ে বিভিন্ন ফলের দোকান তল্লাশির সময় তার সঙ্গে পুলিশ না থাকায় স্থানীয়দের সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়ে সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অজয় দেবনাথ নামের ভুয়া ভিজিটিং কার্ড বের করে দেন। কার্ড দেখে পুলিশের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সঞ্জয় জানিয়েছেন- নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য যানবাহন তল্লাশি করছিলেন। এ কাজে মামাতো ভাই শয়ন তাকে সহযোগিতা করতেন। তিনি নিজেকে পেশায় একজন পল্লী চিকিৎসক দাবি করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছয়দিনের সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন। আজ ২৪ এপ্রিল বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর আনুমানিক ১টা ৮ মিনিটে ব্যাংককের ডং মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। বিমানবন্দরে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয় তাকে।
ব্যাংককে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিন। থাইল্যান্ডের গভর্ণমেন্ট হাউসে আজই দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে দুই প্রধানমন্ত্রীর।
এর আগে সকাল ১০টা ১২ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে সফরসঙ্গীদের নিয়ে ঢাকা ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে তার এ সফর।
প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারিতে বর্তমান সরকার গঠনের পর এটিই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর। গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এটি একটি দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উভয় সফর। এই সফর উভয় পক্ষের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এতে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের (বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড) মধ্যে সহযোগিতার নতুন জানালা উন্মোচিত হবে।
সফরকালে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার পাশাপাশি আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনার অভিপ্রায়পত্রসহ বেশ কিছু সহযোগিতার চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। এর মধ্যে সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি, শক্তি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং সম্পর্ক সম্প্রসারণের জন্য পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আরো দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করার সম্ভাবনা রয়েছে।