চলারপথে রিপোর্ট :
১ মার্চ থেকে চালু হয়েছে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন পদ্ধতি। এই নিয়মে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে হয়। তবে, নতুন এই নিয়ম চালুর দুইদিন পর আসন বিহীন টিকিট ক্রয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের বাধ্যবাধকতা বাতিল করেছে রেলওয়ে। এতোকিছুর পরও সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়নি। বরং নতুন নিয়মের সঙ্গে সঙ্গে টিকিট কালোবাজারিতেও এসেছে নতুনত্ব।
মূলত টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে এই নিয়ম চালু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এতেও প্রতিরোধ করা যায়নি রেলওয়ের টিকিটের কালোবাজারির স্বর্গ হিসেবে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে। কালোবাজারিরা বিভিন্ন জনের আইডি দিয়ে টিকিট কেটে চড়া দামে সেগুলো বিক্রি করছেন সাধারণ যাত্রীদের কাছে। পাশাপাশি যাত্রীদের একটি স্ট্যান্ডিং টিকিট নিতে বলছেন, যেন চেকিংয়ের সময় সেটি দেখাতে পারেন।
১৪ মার্চ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, আগের মতোই স্টেশনের প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কালোবাজারিরা। কয়েকজন উচ্চস্বরে ডাকছেন- ‘ঢাকা-ঢাকা, চট্টগ্রাম-চট্টগ্রাম’ বলে। তাদের কাছে টিকিট কিনতে আসছেন যাত্রীরাও। কিন্তু টিকিট বিক্রির সময় নতুন পদ্ধতিতে শর্ত জুড়ে দিচ্ছেন কালোবাজারিরা। তাদের তৈরি নিয়মে আসনসহ টিকিটের সঙ্গে আসন বিহীন টিকিট নিতে হচ্ছে যাত্রীদের।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকায় ট্রেনের শোভন আসনের ভাড়া ১৪৫ টাকা এবং এসি ২৭০ টাকা। কালোবাজারিরা প্রতি শোভন আসনের টিকিট বিক্রয় করছেন ৪০০ টাকা। এছাড়া এসি আসনের টিকিট ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রয় করছেন তারা।
সামিয়া আক্তার নামের ঢাকাগামী এক ট্রেনযাত্রী জানান, পারিবারিক একটি কাজে দ্রুত ঢাকা যেতে হচ্ছে। কাউন্টারে টিকিট শেষ হয়ে গেছে। বাসে যেতেও অনেক সময় লাগে। রেলস্টেশনে দেখলাম ব্ল্যাকাররা (কালোবাজারি) টিকিট বিক্রি করছেন। সন্ধ্যার মহানগর ট্রেনের টিকিট নিয়েছি ৪০০ টাকায়। এর সঙ্গে একটি স্ট্যান্ডিং টিকিট কিনতে বলেছেন তারা। ট্রেনে চেকিং করলে স্ট্যান্ডিং টিকিট দেখাতে বলেছেন।
মহিবুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী বলেন, বাসে যেতে অনেক সময় লাগে। তাই ঢাকায় যেতে হলে সবসময় ট্রেনেই যাতায়াত করি। নতুন নিয়মে আমিও রেজিস্ট্রেশন করেছি। কিন্তু কাউন্টারে টিকিট শেষ। বাধ্য হয়ে ব্ল্যাকারের কাছ থেকে টিকিট নিয়েছি। শুধু একটি স্ট্যান্ডিং টিকিট কাটতে বলছে। মোবাইল কোর্টে ধরলে স্ট্যান্ডিং টিকিট দেখাতে বলেছে। আসনসহ টিকিট যেন না দেখাই, তাও বলে দিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক টিকিট কালোবাজারি জানান, নতুন পদ্ধতিতে সরাসরি আমরা টিকিট নিতে পারি না। আলাদা আলাদা পরিচয়পত্র দিয়ে টিকিট কাটতে হয়। যার আইডি কার্ড দিয়ে টিকিট কাটে, তাকে প্রতি টিকিটে ১০০ টাকা করে দিতে হয়।
তবে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক হাতেম আলী ভূইয়ার কাছে দাবি করেন, নতুন নিয়মে কালোবাজারিরা টিকিট কিনতে পারেন না। এখন কালোবাজারি নেই স্টেশনে। কিন্তু স্টেশনে কালোবাজারি আছে- এমন প্রমাণ থাকার কথা জানালে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৪ মামলার এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ২৮ জুন শুক্রবার সকালে পৌর শহরের কান্দিপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত রিগ্যান পাঠান (৩২) কান্দিপাড়া এলাকার ইয়াছিন পাঠানের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সুমন বনিক জানান, শুক্রবার সকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার রিগ্যানের বিরুদ্ধে ডাকাতি, ডাকাতির প্রস্তুতি, ছিনতাই, মাদক, চুরি, অস্ত্র, বিস্ফোরক আইনে ১৪টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নত সন্ত্রাসী। দুপুরে কোর্টের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সংবাদ প্রকাশের জেরে দুর্বৃত্তদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছে বাংলানিউজটুয়েন্টিফোর.কমের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট গোলাম রাব্বানী নাদিম। তার এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব।
আজ ১৫ জুন বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নেতারা।
বিবৃতিদাতারা হলেন : প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পাঠাগার সম্পাদক এইচএম সিরাজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও মীর মোহাম্মদ শাহীন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বাংলানিউজের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট গোলাম রাব্বানী নাদিমকে হত্যার ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
পাশাপাশি সারাদেশের সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য সরকারে কাছে দাবি জানান জেলার সাংবাদিক নেতারা।
এদিকে নাদিম হত্যার ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হবেও বিবৃতিতে জানিয়েছেন তারা।
উল্লেখ্য, গোলাম রাব্বানী নাদিম বকশিগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের গোমের চর গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে।
১৪ জুন বুধবার রাতে পেশাগত দায়িত্বপালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশীগঞ্জের পাথাটিয়ায় পৌঁছালে অস্ত্রধারী ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত নাদিমকে পিটিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এরপর রাত ১২টায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি মারা যান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাগবিতণ্ডার জেরে ইকরাম মিয়া (৩০) নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। আজ ২৪ মে বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়ায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য রেদোয়ান আনসারী রিমোর বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইকরাম মিয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, শহরের মুন্সেফপাড়ায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রেদোয়ান আনসারী রিমোর বাসায় আসা যাওয়া ছিল ইকরাম মিয়ার। আজ সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে মোটর সাইকেলের চাবি নিয়ে রিমোর মামাতো ভাই রায়হানের সঙ্গে ইকরামের বাগবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে রায়হান ছুরিকাঘাত করেন ইকরামকে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় রায়হানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থগিত হওয়া সিএনজিচালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন দ্রুত চালু করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (সিএনজি) চালিত অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতি। আজ ৩ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা (সিএনজি) চালিত অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার চৌধুরী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দীর্ঘ ৮ বছর ধরে সিএনজি চালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন বন্ধ ছিল। নিবন্ধনহীন গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে গাড়ির মালিক চিহ্নিত করা কষ্টকর হতো। চালকরা রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় রেজিষ্ট্রেশন না থাকায় পুলিশের হাতে নানা ভাবে নাজেহাল হতো।
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি বিআরটিএ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অফিস পুনরায় রোজিষ্ট্রশন কার্যক্রম চালু করে। সরকার অটোরিক্সার লাইসেন্স চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর জেলা (সিএনজি) চালিত অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা জেলার জন্য ১০ হাজার লাইসেন্স দেওয়ার আবেদন করে। আবেদনের প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই ১ হাজার ৮৫০টি সিএনজি চালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স প্রদান করা হয়। যা থেকে সরকার প্রায় ৪ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাশের কুমিল্লা জেলায় ২৩ হাজার, মৌলভীবাজার জেলায় ২১ হাজার এবং হবিগঞ্জ জেলায় ১৩ হাজার নিবন্ধনকৃত সিএনজি চালিত অটোরিক্সা রয়েছে। কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন করে ১ হাজার ৮৫০টি সিএনজি চালিত অটোরিক্সার রেজিষ্ট্রেশনের পর হঠাৎ করে একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। এতে করে সিএনজি মালিক-চালকরা বিপাকে পড়ে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে প্রতিটি অটোরিকসার রেজিষ্ট্রেশন করি। কাউকে কোন ধরনের অনৈতিক সুবিধা দেইনি।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অবিলম্বে স্থগিত হওয়া সিএনজিচালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন দ্রুত চালু করার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ হাজার নতুন রেজিষ্ট্রেশন দেয়ার দাবি জানান। এতে করে একদিকে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব পাবে অপর দিকে সড়কে বৈধ যানচলাচল বৃদ্ধি পাবে। সড়কে যান চলাচলে শৃংখলা ফিরে আসবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা (সিএনজি) চালিত অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ কুদ্দুস মিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হারুন মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ শামিম, সাংগঠনিক সম্পাদক তাহের মিয়া, অর্থ সম্পাদক কামাল মিয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি মোটর সাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষে মোঃ আলাউদ্দিন (২৫) নামে এক যুবক নিহত এবং মোহন মিয়া (৩২) নামে অপর মোটর সাইকেল যাত্রী আহত হয়েছেন।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাধিকা-শিবপুর সড়কের সদর উপজেলার বিরামপুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আলাউদ্দিন জেলার নবীনগর উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে। আহত মোহন মিয়াকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে নবীনগরে যাওয়ার পথে রাধিকা-শিবপুর সড়কের বিরামপুরে দুটি মোটর সাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়।
এ সময় মোটর সাইকেল আরোহীরা সড়কে এবং সড়কের পাশের খাদে পড়ে যায়।
স্থানীয়রা আহতবস্থায় আলাউদ্দিন ও মোহন মিয়াকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আলাউদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত মোহন মিয়াকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।