চলারপথে ডেস্ক :
বিজয়নগর থানাধীন নলগড়িয়া গ্রামের বশির মিয়ার ছেলে শাহজালাল (২৫) কে উথারিয়াপাড়া ভুট্টো মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে ৮০০ পিস ইয়াবাসহ আটক করা হয়। পৃথক অভিযানে শ্রীপুর গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে মোঃ ওয়াসিম মিয়া প্রকাশ জসিম মিয়া (২৩) কে উথারিয়াপাড়া উজির বাড়ির মোড় থেকে আড়াই কেজি গাঁজাসহ আটক করা হয়।
গতকাল শনিবার বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদ এর নেতৃত্বে বিজয়নগর থানায় কর্মরত এস আই মোঃ শরিফুল ইসলামসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে এ মাদক উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেন।
বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক কারবারিদেরকে মাদকদ্রব্য সহ আটক করা হয়েছে। আটককৃত ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আর কে কে জড়িত আছে তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলায় লিচুর বাম্পার ফলন হওয়ায় হাসি ফুটেছে বাগান মালিকদের মুখে। এই উপজেলার লিচু সুস্বাদু হওয়ায় সারা দেশেই কদর রয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বাগানের পাশাপাশি বাসা-বাড়ির ফাঁকা জায়গাতেও লিচুর আবাদ করেছেন স্থানীয়রা।
বিজয়নগর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিষ্ণুপুর, কাঞ্চনপুর, কাশিমপুর, সিঙ্গারবিল, আদমপুর, কালাছড়া, মেরাশানী, সেজামুড়া, কামালমুড়া, হরষপুর, মুকুন্দপুর, নোয়াগাঁও, অলিপুর, কাশিনগর, ছতুরপুর, বক্তারমুড়া, রূপা, শান্তামুড়া, কামালপুর, কচুয়ামুড়া, গোয়ালনগর, ভিটিদাউপুর ও পত্তন এলাকায় লিচুর ব্যাপক চাষ হয়েছে।
বিশেষ করে পাটনাই, বম্বে, চায়না থ্রি, চায়না-২ ও এলাচি জাতের লিচুর আবাদ হয় এই উপজেলায়। লিচুর জন্য সেখানকার সবচেয়ে বড় বাজার হিসেবে পরিচিত আউলিয়া বাজার। পাশাপাশি সিংগারবিল, হরষপুর ও চম্পকনগর বাজারে বিক্রি হয় অধিকাংশ লিচু। এসব বাজার থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নরসিংদী, ভৈরব, নোয়াখালী, চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, সিলেট, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ফেনী ও রাজধানী ঢাকার ব্যবসায়ীরা পাইকারি দরে লিচু কিনে নিয়ে যান।
বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের ভিটিদাউদপুর, সেজামুড়া ও কামালমুড়ার বিভিন্ন বাগানে ঘুরে দেখা যায়, শেষ সময়ে বাগান মালিকরা বাগানের পরিচর্যা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। স্থানীয় বাগান মালিকরা জানান, চলতি মৌসুমে বাগানে প্রচুর লিচু এসেছে। বিক্রি গত বারের তুলনায় অনেক বেশি হবে।
হরষপুর গ্রামের লিচু চাষি আবুল হাসেম বলেন, আমার ৫০ টি লিচু গাছ রয়েছে। লিচু গাছে এবার অনেক ভালো ফলন হয়েছে। এই বছর ৪ লাখ টাকার লিচু বিক্রি করার আশা করছি।
কামালপুর গ্রামের বাগান মালিক কাউছার ভূঁইয়া বলেন, আমার ৪টি বাগানে ১৭০টি লিচু গাছ আছে। এ বছর ১২ লাখ টাকার লিচু বিক্রি করার আশা করছি।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাব্বির আহমেদ জানান, উপজেলায় চলতি বছর ৪৩০ হেক্টর জমিতে লিচুর আবাদ হয়েছে। লিচু বাগান আছে ৯০০টি। তিনি আরো জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ১৮ কোটি ৯০ লাখ টাকার লিচু বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন বার্ষিক কর্মসম্পাদন চূক্তির (এপিএ)”র আওতায় বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নোয়াগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পৃথক উঠান বৈঠক আজ ২ ডিসেম্বর সোমবার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান সমূহে তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এর সভাপতিত্বে ভিডিও কলে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান।
প্রধান অতিথি উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান ডেঙ্গু, শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দান, শিশু ও নারীর অধিকার, শিশুর যথাযথ বিকাশ, অটিজম, ও শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য, জন্ম নিবন্ধন, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও দুর্যোগকালীন নারী- শিশুর সচেতনতা, জেণ্ডার সমতা, নিরাপদ মাতৃত্ব, বাল্য বিবাহ, ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে উন্মুক্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠান সমূহে ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আমজাদ হোসেন খান, সহকারী শিক্ষক জিন্নাত সুলতানা, সহকারী শিক্ষক রুমা আক্তার, সহকারী শিক্ষক সালেমা বেগম, সহকারী শিক্ষক শিউলী বেগম, সহকারী শিক্ষক রোহেনা বেগু, সহকারী শিক্ষক মাজেদা আক্তার, সহকারী শিক্ষক মাহবুবা বেগম, সহকারী শিক্ষক তানজিনা আক্তার, সহকারী শিক্ষক জুলহাসা বেগম, সহকারী শিক্ষক আমেনা বেগম এবং নোঁয়াগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ মাহবুব উল্লাহ ভুঞা, সহকারী শিক্ষক রুনা লাইলা, সহকারী শিক্ষক মোঃ আজাহারুল ইসলাম ভুঞা, সহকারী শিক্ষক তাহমিনা আক্তার, সহকারী শিক্ষক তানজুমা আক্তার সহ প্রায় ছয় শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে শ্বশুর বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়া গৃহবধূর এখনো সন্ধান মেলেনি। নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ১ মাস ধরে মেয়ের সন্ধানে আত্মীয় স্বজনসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেন গৃহবধূর বাবা- মা ও তার স্বজনরা। এতো খোঁজাখুঁজির পরও নিখোঁজ মেয়ের সন্ধান না পেয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বিজয়নগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন নিখোঁজ হওয়া গৃহবধূর মা সুমি বেগম।
জানা গেছে, নিখোঁজ হওয়া গৃহবধূ খাজিদা আক্তার ময়না বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ছতুরপুর গ্রামের সেলিম মিয়া মেয়ে। প্রায় ৭ বছর আগে একই উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামের মোঃ রমজান মিয়ার ছেলে সৌদি প্রবাসী রাসেল মিয়ার সাথে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয় ময়নার। স্বামী প্রবাসে থাকলেও ওই গৃহবধূর তাবাচ্ছুব (০৫) বছরের একটি কন্যা সন্তান নিয়ে বসবাস করতেন স্বামীর বাড়িতে। গত ১৯ জানুয়ারি বিকেল ৩ টায় খাদিজা আক্তার ময়না (২৫) তার শ্বশুর বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। প্রায় এক মাস অতিবাহিত হলেও কোন সন্ধান মেলেনি ওই গৃহবধূর।
ময়না নিখোঁজ হওয়ার পর সম্প্রতি একটি ভয়েস বার্তা প্রকাশ পাই। ভয়েস বার্তা প্রকাশের পর ঘটনাটি মোড় নেয় ভিন্ন দিকে।
ময়নার স্বামীর কাছে পাঠানো ভয়েস বার্তায় গৃহবধূ জানায়, আমারে কিভাবে ভুলে থাকতেছো, আমাকে কি বাঁচাইবানা, আমি কোথায় আছি বলতে পারছি না। চারপাশে পাহাড় আর প্রচন্ড ঠান্ডা। আম্মা (শাশুড়ি) এবং আপা (স্বামীর ছোট বোন) জানে আমি কোথায় আছি। আমার মোবাইল পপি আপা কোথায় জানি রাখছে। তুমি পপি আপার সাথে কথা বল। এখানে অনেক ঠান্ডা।
স্বামীর কাছে ইমুর মাধ্যমে খাদিজা আক্তার ময়নার পাঠানো ভয়েস বার্তায় পেয়ে স্বামী রাসেল মিয়া প্রবাস থেকে এ ভয়েস বার্তা ময়নার বাবার কাছে পাঠিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। ময়নাকে উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে জানান বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ময়নার চাচা মোশাররফ হোসেন। তিনি আরো বলেন, আমার ভাতিজি একজন সরল সহজ মেয়ে। এ ব্যাপারে থানায় মামলার দায়ের করার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এটি কি নিখোঁজ না কি গুম তা নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন। এদিকে শনিবার সকালে ময়নার শ্বশুর ও শ্বাশুড়িকে পুলিশি হেফাজতে আনা হয়েছে। তথ্য সংগ্রহের কাজ করছে পুলিশ।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম বলেন, গৃহবধু নিখোঁজের বিষয়ে একটি জিডি করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে গৃহবধু উদ্ধারের বিষয়ে কাজ করছে পুলিশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
যৌথ বাহিনীর পৃথক দুটি অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক, দেশীয় অস্ত্র, পুরাতন মোবাইল ফোনসেট, ল্যাপটপসহ অন্যান্য পণ্য উদ্ধার হয়েছে। এ সময় মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে একজনের কাছ থেকেই পাওয়া যায় ৩৯টি মোবাইল ফোনসেট। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্ণঘাটের মাদক ব্যবসায়ী নূর মোহাম্মদ (৩৮), বিজয়নগরের বিষ্ণুপুরের রুবি আলমগীর (৩৩), মো. সামি ভূঁইয়া (১৬), মো. সিয়াম ভূঁইয়া (১৪) ও মো. সানি ভূঁইয়া (২৪)।
তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে সদর ও বিজয়নগর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
অভিযান সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন যৌথবাহিনী পৌর এলাকার গোকর্ণঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী নূর মোহাম্মদকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে তিনটি দেশীয় অস্ত্র, ৫০৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, একটি ক্ষুর, দুটি ল্যাপটপ, চারটি ট্যাব, ১৭টি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনসেট, ২২টি বাটন মোবাইল ফোনসেট, চারটি পাসপোর্ট ও প্রায় দুই লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়।
এদিকে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে যৌথ বাহিনী বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়িতে (ভূঁইয়া ফার্ম হাউস) অভিযান চালানো হয়।
এ সময় মাদক ব্যবসায়ী রুবি আলমগীর তার ছেলে সামি ভূঁইয়া, সিয়াম ভূঁইয়া ও সানি ভূঁইয়াকে আটক করে। পরে তাদের কাছ থেকে ২০টি দেশীয় অস্ত্র (কুড়াল, চাপাতি, রামদা, ছুরি, হাতুড়ি), ৫২৫ বোতল ফেনসিডিল, ৭৪৫ বোতল স্কাফ সিরাপ, ৬০০ গ্রাম গাঁজা, ৯৯ হাজার ১০০ টাকা, দুই হাজার ২৯০ ইন্ডিয়ান রুপি, ৩০ কাতার রিয়াল, দুটি পাসপোর্ট, একটি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনসেট, একটি বাটন মোবাইল ফোনসেট ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর প্রতিনিধি :
মৃত মহিষ জবাই দেখিয়ে বিক্রির পাইতারার অভিযোগে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মেহেদী হাসান খাঁন শাওন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এক ব্যক্তিকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে এবং মহিষকে ১০ ফিট গর্ত করে পুঁতে ফেলার নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের প্রকাশ্যে জনসম্মুখে পশু জবাই পূর্বক বিক্রির নির্দেশ প্রদান করেন।
২৫ জানুয়ারি গভীর রাতে এক ব্যবসায়ী উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের রোগাক্রান্ত মহিষ ট্রাক যোগে নিয়ে যাওয়া সময় মহিষটি ট্রাকের উপরেই মারা যায়। এসময় উক্ত ব্যবসায়ী ক্ষতি থেকে বাঁচতে মৃত মহিষটির গলা কেটে জবাই দেখিয়ে মাংস বিক্রি করার পাইতারা কালে বিজয়নগর উপজেলা প্রশাসনের গোপনে অনুসন্ধানী চলমান অবস্থায় তাদের নজরে পরলে তারা এমন পরিস্থিতি হাতে নাতে গভীর রাতে আটক করে এই অর্থদন্ড প্রদান করেন।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, উপজেলা আইন শৃংখলা কমিটির সিদ্ধান্ত মতে গরুর মাংস যেই স্থানে বিক্রি করা হচ্ছে সেখানে জনসাধারণের সামনে গরু জবাই করে বিক্রি করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে কয়েক মাস আগেই।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, সেনেটারি ইন্সপেক্টর, পুলিশ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, বাজারের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব পেয়েছেন। তার পরেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের আশায় বিভিন্ন জায়গায় চোরাই গরু এবং রোগাক্রান্ত গরু জবাই করে বিক্রি করছে এমন খবরের ভিত্তিতে গোপন নজরদারি ফলে এমন ঘৃণিত ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড আরোপ করা হয় এবং মহিষটি ১০ ফিট গর্ত করে পুঁতে ফেলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।