চলারপথে রিপোর্ট :
মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ১০৫টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-প্রকল্পের আওতায় ঘর। আজ ১৯ মার্চ রবিবার বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ এই তথ্য জানান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, মুজিব বর্ষে দেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবেনা” মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২-প্রকল্পের আওতায় ‘ক’ শ্রেনীর ভূমিহীন (যাদের জমি নেই, ঘরও নেই) তাদের পুর্নবাসনের জন্য চতুর্থ পর্যায়ে সদর উপজেলায় ১০৫টি পরিবারের জন্য গৃহ নির্মান করা হয়েছে।
এরই মধ্যে এই ঘর গুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। ২ শতাংশ খাস জমিতে ২ কক্ষ বিশিষ্ট প্রতিটি আধাপাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৫ শত টাকা। সব গুলো ঘর একই নকশায় তৈরী করা হয়েছে। সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের বড় সুলতানপুর ও সুলতানপুরে ১০টি, শিলাউরে ৬টি, মজলিশপুর ইউনিয়নের মজলিশপুর ও আমীরপাড়ায় ২৪টি, মৈন্দ গ্রামে ১টি, মাছিহাতা ইউনিয়নের পশ্চিম কাঞ্চনপুর ও কাঞ্চনপুরে ৪২টি ও বুধল ইউনিয়নের খাঁটিখাতা গ্রামে ২২টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এসব ঘরের উপকারভোগীদের তালিকা নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামী ২২ মার্চ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পর ১০৫ টি পরিবারকে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করা হবে।
তিনি বলেন, এ পর্যন্ত সদর উপজেলায় ১ম পর্যায়ে ৩২টি, ২য় পর্যায়ে ১৪৫টি এবং ৩য় পর্যায়ে ৬৯টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সদর উপজেলার সব ভূমিহীন ও গৃহহীনদের এই কর্মসূচির আওতায় আনা হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেনসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী হত্যা মামলায় ছাত্তার মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেছে আদালত।
আজ ১৭ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র দায়রা ও জেলা জজ শারমিন নিগার এই রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্ত ছাত্তার মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের হিন্দুপাড়ার মৃত সানু মিয়ার ছেলে। রায় ঘোষনার সময় আসামি ছাত্তার মিয়া আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৮ মে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের হিন্দুপাড়ায় ছুরিকাঘাতে খুন হন চার সন্তানের জননী জোসনা বেগম। এ ঘটনায় জোসনা বেগমের পিতা আবদুল মন্নাফ বাদি হয়ে নিহত জোসনার স্বামী ছাত্তারসহ ৪জনকে আসামি করে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ মামলার আসামী ছাত্তারকে গ্রেফতার করে। পুলিশ ছাত্তারকে আদালতে হাজির করলে সে ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
একই বছরের ৫ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার ৪জন আসামীর মধ্যে ৩জনের কোন সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় প্রধান আসামী ছাত্তারকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আদালত সকল সাক্ষি, প্রমাণ বিচার বিশ্লেষণ করে প্যানেল কোড ৩০৪ এর পার্ট-১ অনুযায়ী আসামী ছাত্তারের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। ইতিমধ্যে সে যে হাজতবাস করেছে তা সাজার মেয়াদ থেকে বাদ যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার নবগঠিত এ্যাডহক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ এপ্রিল রোববার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার নবগঠিত এ্যাডহক কমিটির আহবায়ক ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলমের সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সাইফুল ইসলাম, এ্যাডহক কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার, এ্যাডহক কমিটির সদস্য মামুন খান, মো. আজিম, জাহাঙ্গীর আলী, মাইনুল ইসলাম চপল, তানিম শাহেদ রিপন, আকিব জাবেদ মুন্না ও আবুল হাসনাত মো. রাফি।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ক্রীড়ার উন্নয়নে বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। কমিটির আহবায়ক জেলা প্রশাসক এ্যাডহক কমিটির সদস্যদের সহযোগিতা কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার ও কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি করেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ ১০ জুলাই বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
এ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের কলেজ গেইট, কালিবাড়ি মোড়, টি.এ রোডসহ প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান কর্মসূচি করে।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সমন্বয়কারি ফাহিম মুনতাসির, সানিউর রহমান, আইরিন মৃধা, প্রহর আচার্য্য, সুস্মিতা দাসসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তারা বলেন, তাদের এই আন্দোলন সরকার বার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়। বরং মেধাবীদের যোগ্য স্থানে ঠাঁই দিতেই তারা আন্দোলনের মাঠে নেমেছেন।
তারা বলেন, কোটা ব্যবস্থার কারণে মেধাবীরা বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি বৈষম্যের শিকার। এতে করে দেশে মেধার সংকট দেখা দিবে। তাই মেধাবীদের মূল্যায়ন করতে দেশ ও জনগনের স্বার্থে কোটা সংস্কার করে ৫% নিয়ে আসা এবং কর্মসংস্থানের দাবি জানান। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা আন্দোলনের মাঠে থাকার কথা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। আজ ১৬ ডিসেম্বর শনিবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটি শুভ সূচনা হয়। একই সময়ে শহরের ফারুকী পার্কে অবস্থিত স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তক অর্পনের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
প্রথমেই স্মৃতি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষে নবাগত জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম. মাহমুদুর রহমান, পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
পরে পুলিশের একটি চৌকস দল শহীদদের স্মরণে গার্ড অব অনার প্রদান করে। এ সময় বিউগলে করুন সুর বেজে উঠে।
এর পর স্মৃতিসৌধ উম্মুক্ত করে দিলে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন জেলা আওয়ামীলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব, বাংণাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিট, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, এলজিইডিসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সকাল ৮টায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান। পরে কুচকাওয়াজ, ডিসপ্লে, ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা, মোরগ লড়াই, কারাতে, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কাউতলীস্থ শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব জেসমিন সুলতানা, জেলা পুলিশের পক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোহাম্মদ ইশতিয়াক ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মোহাম্মদ রতন মিয়া বাহার চৌধুরি, আবু হোরায়রাহ প্রমুখ। স্মৃতিস্তম্ভে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ, সিভিল সার্জন কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভা, গণপূর্ত বিভাগগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ সমাজসেবা বিভাগ সহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
আজ ৮ ডিসেম্বর রবিবার সকালে নানা আয়োজনে ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় পৌর মুক্তমঞ্চ থেকে একটি র্যালি শুরু হয় এবং শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে গিয়ে তা শেষ হয়। এরপর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইউনিট, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)জেসমিন সুলতানা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী।
সাবেক সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু হুরায়রাহ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের আহবায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. বাহার চৌধুরী, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা গাজী মো. রতন মিয়া, সাবেক জেলা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর শুরু হয় আলোচনা সভা।
সভার প্রথমেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হযরত মাওলানা ক্বারী আল আমীন বিন রেনু। পবিত্র গীতা পাঠ করেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা শ্যামল দাশ গুপ্ত। অনুষ্ঠানে সকল শহীদ বীরমুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা সহ জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের দীর্ঘায়ু এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। এর আগে শহরের কাউতলীতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা একটি বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। তারা বলেন, আমরা সবাই মিলে বৈষম্যবিহীন ও দুর্নীতিমুক্ত একটা বাংলাদেশ গড়তে চাই। এজন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরী।