চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত শিক্ষা সামগ্রী আজ ২০ মার্চ সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও রামকানাই হাই একাডেমীর শতাধিক শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শিক্ষা সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে স্কুলব্যাগ, ছাতা, স্কেল, কলমদানি, টিফিনবক্স, খাতা, পানির পট, জ্যামিতি বক্স, পার্স।
আনন্দময়ী বালিকা উচ্ছ বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আবদুল মান্নান সরকার, সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজু, সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য কিংকর দাস, মিজানুর রহমান।
সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবু জামাল।
রামকানাই হাই একাডেমীতে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আবদুল মান্নান সরকার, সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজু, সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী। সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম।
উভয় অনুষ্ঠানে বক্তারা দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলনকে জোরদার করার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৮ জন। রোববার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২১ হাজার ৭৮১ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৮ জন। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন ছয় কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৪২ শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৬৮৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
এদিকে, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০টি। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৪২১ শিশুকে। অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ জনকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৭০ জন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের ফিরোজুর রহমানসহ জেলার ছয়টি সংসদীয় আসনের ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
আজ ৩ ডিসেম্বর রবিবার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ ঘোষণা দেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থনকারীদের জাল স্বাক্ষর, আবেদন ও আয়ের বিবরণীতে অমিল, ঋণখেলাপি এবং নিজেই সমর্থনকারী, নিজেই প্রস্তাবকারীর কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
মনোনয়ন বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন-
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, কাজী জাহাঙ্গীর ও জহিরুল ইসলাম চৌধুরী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে জাকের পার্টির বজলুর রহমান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোস্তাক ও নজরুল ইসলাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম জানান, রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি আসনের মধ্যে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়েছে। এই ৬টি আসনে ৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। ফলে ৪৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে, রবিবার দুপুরে মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পর ফেসবুক লাইভে এসে আইনিভাবে মনোনয়ন ফিরিয়ে আনবেন বলে ঘোষণা দেন ফিরোজুর রহমান।
তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে আমার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় এমপির (উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী) সামনে এসপি, ইউএনওরা ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও সঠিকটা করতে পারে না। তাই আমি নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়ন বৈধ করে নিয়ে আসব।
তিনি আরো বলেন, যখন মনোনয়ন অবৈধ করা হলো তখন আমি কথা বলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমাকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেছেন আপিলের মাধ্যমে আমাকে কথা বলতে হবে। আমার শতকরা এক ভাগ ভোটারের স্বাক্ষরের মধ্যে একজনের স্বাক্ষরকে বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু যে ভোটারের স্বাক্ষর বাতিল করা হয়েছে তাকে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখিয়ে স্বাক্ষরটি ভুয়া বলে স্বীকার করানো হয়েছে। তবে যা ভালো লাগে তারা করুক। আমার সমর্থকরা ধৈর্য ধারণ করুন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে ফিরোজুর রহমান নৌকার টিকিট পাওয়া বর্তমান সংসদ সদস্য উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে সর্বত্র আলোচিত। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে অব্যাহত তীব্র তাপদাহে প্রাণী ও পরিবেশ ক্রমশ: উত্যপ্ত হয়ে উঠছে। যেখানে একটু ছায়ার জন্য হন্যে হয়ে ছুটছে মানুষ, সেখানে শুধু মাত্র পেটের দায়ে এক শ্রেণীর শ্রমজীবী মানুষ তীব্র রোদে পুড়ে শ্রম বিক্রি করছে।
জানা যায়, জেলার নাসিরনগর, সরাইলসহ বিভিন্ন এলাকায় চলতি মৌসুমের পাকা ধান কাটা শুরু হয়েছে। এসব ধান কেটে বাড়ি নিয়ে আসার জন্য বিপুল পরিমান শ্রমিকের প্রয়োজন। মাথা পিছু দাম দর যাই থাকুক না কেন পাকা ধান ঘরে আনতে হবে তাই শ্রমিক প্রয়োজন। এদিকে বাধ্য হয়ে প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে মাঠ থেকে ধান কেটে বাড়িয়ে নিয়ে আসছেন শ্রমিকরা বিনিময়ে পাচ্ছেন কিছু টাকা। কিন্তু এই গরমে তাদেরও রয়েছে প্রাণনাশের ঝুঁকি।
অপরদিকে জেলা শহরের আশেপাশের বিভিন্ন জায়গায় ভবন নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে। এ সমস্ত নির্মাণ শিল্পে কাজ করছেন বিপুল সংখ্যক নারী পুরুষ। চলমান তাপদাহের প্রচন্ড গরম তাদের কাছে যেন কিছুই না। অথচ জীবিকার প্রয়োজনে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে তারাও কাজ করছেন এই গরমে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে জেলা ক্রীড়া সংস্থা চুয়াডাঙ্গার ব্যবস্থাপনায় চুয়াডাঙ্গা জেলা স্টেডিয়ামে গতকাল ৯ মার্চ ২০২৪ শনিবার টিয়ার ওয়ানের গুরুত্বপূর্ণ খেলায় নাটকীয় ম্যাচে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৩ উইকেটে রাজশাহী জেলাকে পরাজিত করে টানা ৩ ম্যাচ জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে চুড়ান্ত পর্বের টিকেট পেয়ে যায়।
টসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অধিনায়ক মো: সুমন জয়লাভ করে ১ম বল করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
রাজশাহী ১ম ব্যাট করে ৪৮.২ ওভারে ২১৩ রানে অলআউট হয়।
আলিফ, ফারদিন, জালাল প্রত্যেকেই ২টি করে উইকেট পায়। বিরতির পর ব্যাট করতে নেমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনেক নাটকীয়তার পরে ৪৮.২ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। উদয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান, হেমায়েত ৩৯ রান, রোহান ৩৬ রান, সুমন ও ফারদীন উভয়েই ২০ রান করে উইকেট কিপার ব্যাটার প্রসেঞ্জিত ১৮ ও সজিব ১৭ রান করে।
১ম ২ ম্যাচে ৮ উইকেট নেয়া ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের তারকা ক্রিকেটার বাঁমহাতি স্পিন অলরাউন্ডার শামীম মিয়া খেলতে পারেনি তার ক্লাব হতে ছুটি না পাওয়ায় কিন্তু তার শুন্যস্থান পূরণ করতে ঢাকা ১ম বিভাগ লীগে লালমাটিয়ার ক্রিকেটার সজিব মিয়া ও ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের আশফাক আহমেদ রোহান এই দুই তারকা ক্রিকেটারকে খেলার আগের দিন রাতে ক্লাব হতে ছুটি নিয়ে জরুরী ভাবে দলের সাথে যোগ করায় দলের শক্তি বেড়ে যায়। এতে দল ও জয়লাভ করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া দলের সদস্যগণ হলেন মো: সুমন (অধিনায়ক), প্রসেনজিত দাস (উইকেট কিপার ও সহ-অধিনায়ক), রোহান, ফারদীন, সজিব, জালাল, হেমায়েত, নিশাদ, আলিফ,উদয়, নাইম, রাহিম, বিজয়, অমি, পারভেজ ও শামীম কোচ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুছ শামীম (বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) ম্যানেজার আবুল কাসেম (সহ-সভাপতি জেলা ক্রীড়া সংস্থা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।