চলারপথে রিপোর্ট :
মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-প্রকল্পের আওতায় ঘর। এর মধ্যে রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ১০৫ টি পরিবার, আখাউড়া উপজেলায় ৮ টি পরিবার, নবীনগর উপজেলায় ১০০ টি পরিবার, বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ১২৬ টি পরিবার, সরাইল উপজেলায় ৪৯ টি পরিবার, আশুগঞ্জ উপজেলায় ২০ টি পরিবার ও নাসিরনগর উপজেলায় ২৫৪টি পরিবার।
আজ ২০ মার্চ সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম এই তথ্য জানান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, মুজিব বর্ষে বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবেনা” মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২-প্রকল্পের আওতায় ‘ক’ শ্রেনীর ভূমিহীন (যাদের জমি নেই, ঘরও নেই) তাদের পুর্নবাসনের জন্য চতুর্থ পর্যায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় চতুর্থ ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাবেন ঘর।
আগামী ২২ মার্চ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্পের এসব ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬৬২টি পরিবারকে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, লক্ষ্য অর্জিত হওয়ায় ওইদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি উপজেলাকে “ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী। “ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলাগুলো হচ্ছে বিজয়নগর উপজেলা, নাসিরনগর উপজেলা, সরাইল উপজেলা, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা, আশুগঞ্জ উপজেলা ও আখাউড়া উপজেলা।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আরো বলেন, ইতিমধ্যেই ঘরগুলোর নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। ২ শতাংশ খাস জমিতে দুই কক্ষ বিশিষ্ট প্রতিটি আধা পাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৫ শত টাকা। সব গুলো ঘর একই নকশায় তৈরী করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ওইঘর গুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ইতিমধ্যেই সুবিধাভোগী ভূমি ও গৃহহীনদের নামে ভূমির দলিল রেজিষ্ট্রি করা হয়েছে। কয়েকটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের সামনে খোলা মাঠ রয়েছে। নির্মানকৃত প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম আরো বলেন, বাংলাদেশে ভূমিহীনদের পূর্নবাসনের ক্ষেত্রে এটি একটি বিপ্লব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এদেশে কেউ গৃহহীন থাকবেন না। একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠনই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারি কমিশনার গোলাম মুস্তফা মুন্না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ, জেলা থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন দৈনিকের সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাজধানীর সোনারগাঁহ প্যান প্যাসিফিক হোটেলে মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক ২০২৪ অনুষ্ঠান ৪ মার্চ সোমবার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দিন খান আলমগীর ও অন্যান্য অতিথিগণ। অনুষ্ঠানে চিকিৎসা সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেনকে মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক ২০২৪ প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, তিনি দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় ধরে ডায়াবেটিক সমিতির চিকিৎসা সেবার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ আশেপাশের জেলা থেকেও এই প্রতিষ্ঠানের সেবা নিতে আসছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেছেন মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এ সময় শাখাওয়াত হোসেনকে স্বাগত জানান বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান। মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে কুশল বিনিময় শেষে বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জেলার দায়িত্বভার তুলে দেন নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের হাতে। এ সময় জেলার উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজে আসলে নবাগত পুলিশ সুপারকে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন রেজা, সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এমরানুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পুলিশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরস্থ বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মোঃ জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) মোঃ সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মোঃ আনিছুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা সার্কেল) কামরুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণ। পরবর্তীতে তিনি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা পুলিশের সকল উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা করেন। নবাগত পুলিশ সুপার দায়িত্ব পালনে এবং জেলার আইনশঙ্খলা রক্ষার্থে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে ১৫২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ২২টিতে ভোটগ্রহণ ইভিএমে করা হবে।
আজ ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার ২৯তম কমিশন বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ তফসিল ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৫ এপ্রিল, বাছাই ১৭ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। ভোট হবে ৮ মে।
মোট চার ধাপের এই নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোট ২৩, ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।
প্রথম ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট হবে
চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণাবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল, কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ, লাকসাম, লাঙ্গলকোট ও মেঘনা; চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর (ইভিএম) ও মতলব দক্ষিণ (ইভিএম); ফেনী জেলার পরশুরাম ও ফুলগাজী; নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর ও হাতিয়া; লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি ও কমলনগর, চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই, সীতাকুন্ডু ও সন্দ্বীপ; কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া(ইভিএম) , সদর (ইভিএম) ও মহেশখালী (ইভিএম); খাগড়াছড়ি জেলার মনিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি, রামগড় ও মাটিরাঙ্গা; রাঙ্গামাটি জেলার সদর, কাউখালী, জুরাছড়ি ও বরকল; বান্দরবান জেলার সদর, রোয়াংছড়ি, থানছি ও আলীকদম।
রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার সদর, তেতুলিয়া ও আটোয়ারী; ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর, নীলফামারী জেলার ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুর জেলার কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী, চর রাজিবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ও ফুলছড়ি।
রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁ জেলার ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোর জেলার সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জ জেলার সদর(ইভিএম), কাজিপুর (ইভিএম) ও বেলকুচি (ইভিএম); পাবনা জেলার সাঁথিয়া (ইভিএম) , সুজানগর (ইভিএম) ও বেড়া (ইভিএম)।
খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলার সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়া জেলার খোকসা, সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর ও দামুড়হুদা, ঝিনাইদহ জেলার সদর ও কালীগঞ্জ; যশোর জেলার মনিরামপুর (ইভিএম) ও কেশবপুর (ইভিএম); মাগুরা জেলার সদর ও শ্রীপুর; নড়াইল জেলার কালিয়া; বাগেরহাট জেলার সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর।
বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলার সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুর জেলার সদর (ইভিএম), নাজিরপুর (ইভিএম) ও ইন্দুরকানী (ইভিএম)।
ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জ জেলার সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গীপাড়া; নারায়নগঞ্জ জেলার সদর ও বন্দর; গাজীপুর জেলার সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ী জেলার কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর (ইভিএম) ও হরিরামপুর (ইভিএম); ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন, মধুখালী ও সদর; মাদারীপুর জেলার সদর, শিবচর ও রাজৈর, শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া (ইভিএম) ও ভেদরগঞ্জ (ইভিএম)। নরসিংহী জেলার সদর ও পলাশ, টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জ জেলার সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া।
ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুর জেলার সদর (ইভিএম) ও সরিষাবাড়ি (ইভিএম); শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী, নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।
সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই ও শাল্লা; সিলেট জেলার সদর, বিশ্বনাথ, গোলাপগঞ্জ ও দক্ষিণ সুরমা; মৌলভীবাজার জেলার জুড়ি, কুলাউড়া ও বড়লেখা; হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ ও বানিাচং।
স্টাফ রিপোর্টার :
সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশ এবং সময় টিভির রংপুর অফিসের ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সামসুল হক কর্তৃক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়েরকৃত হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে আজ ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সূধীজন এর ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামির সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও যায়যায়দিনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরি বাপ্পি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার আবদুন নূর, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম কাউছার এমরান, সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, শিহাব উদ্দিন বিপু, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অসীম কুমার বর্ধন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাগরিক ফোরামের সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য্য, সাধারণ সম্পাদক রতন কান্তি দত্ত, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবু হোরায়রাহ, খেলাঘর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, মোজ্জামেল চৌধুরি, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু, জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখ।
সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সময় টিভির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যুরো প্রধান উজ্জ্বল চক্রবর্তী প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো সাংবাদিককে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে না। কিন্তু বাস্তবে এই কথার উল্টো চিত্র আমরা দেখছি। সাংবাদিকদের কন্ঠরোধ করার জন্য সারা দেশেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দেয়া হচ্ছে।
বক্তারা বলেন, মামলা দিয়ে সাংবাদিকদের কন্ঠ রোধ করা যাবেনা। বক্তারা অবিলম্বে সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশ এবং সময় টিভির রংপুর অফিসের ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার ও জিডিটাল নিরাপত্তা আইনটি বাতিল করার দাবি জানান।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক এমপি’র ব্রাহ্মণবাড়িয়া শুভাগমন উপলক্ষে জেলাপরিষদের পক্ষ থেকে গতকাল রবিবার সার্কিট হাউজ ভিআইপি কক্ষে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, পরিষদ সদস্য এম এ আজিজ, অধ্যাপিকা রুমানুল ফেরদৌসী এবং কসবা পৌরসভার মেয়র এম এ জি হাক্কানী।