চলারপথে রিপোর্ট :
ভলিবল স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ কাবাডি দলের উল্লাস৷ ফাইনালের অতিথি হয়ে আসা বিশেষ ব্যক্তিরাও শরীক হলেন জাতীয় খেলার আন্তর্জাতিক এই সাফল্য উদযাপনের। গ্যালারিতে থাকা দর্শকরা পতাকা উড়িয়ে শিরোপা উদযাপন করছেন। ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি, বাংলাদেশের নাম’ গান বাজছে এর সঙ্গে চলছে বাংলাদেশ দলের উদযাপন। বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন, তিনবারই অপরাজিত। আজ শহীদ নূর হোসেন স্টেডিয়ামে চাইনিজ তাইপেকে ৪২-২৮ ব্যবধানে পরাজিত করে বাংলাদেশ।
টুর্ণামেন্টের অন্য ম্যাচের মতো আজ শুরু খানিকটা কঠিন ছিল। এক পর্যায়ে ৭-৬ পয়েন্টে লীড ছিল প্রতিপক্ষ চাইনিজ তাইপের। এরপর প্রতিপক্ষকে আর লীড নিতে দেননি তুহিন তরফদাররা। প্রথমার্ধ বাংলাদেশ শেষ করে ২০-১৪ পয়েন্টে।
দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ শুরুতেই লোনা আদায় করে। ম্যাচের আট মিনিট বাকি থাকতে বাংলাদেশ আরেকটি লোনা আদায় করে। দ্বিতীয় লোনার সময় ম্যাচের স্কোরলাইন ছিল ৩৭-২১। ম্যাচের সময় যত যেতে থাকে চাইনিজ তাইপে পয়েন্টে আরো পেছনে পড়তে থাকে। বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন হওয়া তখন শুধু সময়ের অপেক্ষা হয়ে দাঁড়ায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভাদুঘর অল সুপার স্টার ক্লাব আয়োজিত ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা আজ ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত ফাইনাল খেলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক সদর-বিজয়নগর আসনের ধানের শীষের কান্ডারী ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেন, যুব সমাজকে ক্রীড়ামুখী করতে ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলার ব্যবস্থা করতে হবে। আমাদের প্রজন্মরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা, নৈতিক শিক্ষাসহ শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে স্বৈরাচার বিরোধী দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, সুস্থ শরীর গঠনে খেলাধূলার বিকল্প নেই। খেলাধুলাই পারে মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্ম থেকে যুবসমাজকে ফিরিয়ে আনতে।
কাউছার ভূইয়া সভাপতিত্বে এবং তোফাজ্জল হল ভূইয়ার পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ভিপি জহিরুল হক খোকন, সাবেক সহ-সভাপতি সফিকুর রহমান, গোলাম সারোয়ার খোকন, যুগ্ম সম্পাদক এ বি এম মমিনুল হক, অ্যাডঃ তারিকুল ইসলাম খাঁন রোমা, আলী আজ্জম, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সাবেক জি এস মাইনুল হোসেন চপল, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সিনিয়র সহ- সভাপতি অ্যাডঃ আব্দুর রহিম গোলাপ, সহ- সভাপতি রাশেদুল হক, জসিম, রাশেদ কবির আকন্দ, যুগ্ম সম্পাদক বুলবুল আহমেদ মুসা, অ্যাডঃ মাসুদ, মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব ইয়াছিন, দিদার, জিয়াউল, সাঈদ হাসান সানি, স্বেচ্ছাসেবক নেতা মাইনুল ইসলাম, আমিন আরিফ, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সাজিদুর রহমান, জিমি হৃদয়, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আদি, সহ-সভাপতি রাশেদ, কামরুল, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাব্বির বাবু ছাত্রদল নেতা রায়হান মেহেদি, তানিম, সাইফুল রানা প্রমুখ।
স্পোর্টস ডেস্ক
আইপিএলের ফাইনাল ম্যাচ এমন হবে, সেটি কল্পনাও করতে পারেননি অনেক ক্রিকেটভক্ত। বলা যায়, একেবারেই একপেশে লড়াই। যে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এই মৌসুমের লিগপর্বে রান তুলেছিল ২৬৬, ২৭৭ এমনকি ২৮৭ করে, সেই দলই ফাইনালে অলআউট হয়ে গেছে মাত্র ১১৩ রানে।
কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) ৩ পেসার- আন্দ্রে রাসেল, মিচেল স্টার্ক ও হার্শিত রানার তোপে পুরো ইনিংসও খেলতে পারেনি হায়দরাবাদ। অলআউট হয়ে গেছে ৯ বল আগেই। লক্ষ্য ছোট হওয়ায় আইপিএলের তৃতীয় শিরোপা ঘরে তুলতে কোনো বেগই পেতে হয়নি কলকাতাকে। মাত্র ১০.৩ ওভারে ৮ উইকেট হাতে রেখে হায়দরাবাদের দেওয়া লক্ষ্য টপকে যায় তারা।
চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে ১১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিং করে কলকাতা। দলীয় ১১ রানে ওপেনার সুনিল নারিন (২ বলে ৬) আউট হয়ে গেলেও রান তোলায় গতি কমাননি ভেঙ্কটেশ আয়ার ও রহমানুল্লাহ গুরবাজ। ৮ ওভারেই ৯৩ রান তোলেন তারা।
৩২ বলে ৩৯ রান করে আউট হয়ে যান গুরবাজ। তবে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন ভেঙ্কটেশ। ফিফটি হাঁকান তিনি। ২৬ বলে ৫২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ভেঙ্কটেশ। তার সঙ্গে ৬ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক শ্রেয়ার আয়ার।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে একেবারেই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে পড়ে হায়দরাবাদ। দলীয় ৬ রানে ২ উইকেট, ২১ রানে ৩ উইকেট হারায় প্যাট কামিন্সের দল।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে অভিষেক শর্মাকে (৫ বলে ২) বোল্ড করে দেন মিচেল স্টার্ক। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে ট্রাভিস হেডকে (১ বলে ০) রানের খাতাই খুলতে দেননি বৈভব অরোরা। রাহুল ত্রিপাতি ম্যাচ ধরার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। ১৩ বল খেললেও ৯ রান করে স্টার্কের দ্বিতীয় শিকার হন তিনি।
এরপর ধৈর্য ধরে হায়দরাবাদকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এইডেন মার্করাম ও নিতিশ কুমার রেডি। ১০ বলে ১৩ রান নিতেই নিতিশের উইকেট নেন হার্ষিত রানা। ফলে ভেঙে যায় কষ্টার্জিত ২৬ রানের ছোট জু্টি।
মার্করামও টিকে থাকতে পারেননি। ২৩ বলে ২০ রান করে আন্দ্রে রাসেলের শিকার হন তিনি। ৬২ রানে ৫ উইকেট হায়দরাবাদের। কিছুই করতে পারেননি শাহাবাজ। ৭ বলে করেন ৮ রান।
যাকে নিয়ে কলকাতার শঙ্কা ছিল, সেই হেনরিখ ক্লাসেনও ছিলেন একেবারে অনুজ্জ্বল। শেষ দিকে অন্তত তাকে নিয়ে কিছুটা হলেও আশা করছিল হায়দরাবাদ। সেটিও হলো না। ১৭ বলে ১৬ রান করে আউট হয়ে যান ক্লাসেন।
শেষ দিকে একাই লড়াই করে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৩ রান করেন (১৯ বলে) অধিনায়ক কামিন্স। রাসেলের বলে স্টার্কের হাতে ক্যাচ হন তিনি।
কলকাতার হয়ে আন্দ্রে রাসেল নেন ১৯ রান খরচায় ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট শিকার করেন হার্শিত রানা ও মিচেল স্টার্ক।
অনলাইন ডেস্ক :
অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া নিয়ে এতদিন চুপই ছিলেন মালাইকা আরোরা। অবশেষে মুখ খুললেন তিনি। অর্জুন কাপুরের জন্মদিনে মালাইকার অনুপস্থিতি সেই খবরকে আরও পাকাপোক্ত করেছে। এদিকে মালাইকা একটি সাক্ষাতকারে প্রেমের সম্পর্ক আছে কি নেই- সেই বিষয়ে কিছু না বলে শুধুই বলেছেন যে, ‘প্রেমের ব্যাপারে আমি হাল ছাড়ি না। শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে যাই।’
গত মাসে অর্জুন-মালাইকার বিচ্ছেদের খবর সামনে আসে। তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছিল, বিচ্ছেদ হলেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তাদের মধ্যে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তারা। মঙ্গলবার মাঝরাতে ছিল অর্জুনের এলাহি জন্মদিনের পার্টি। কিন্তু দেখা যায়নি অর্জুনের প্রেমিকা মালাইকা অরোরাকে।
ইনস্টাগ্রামে একটি ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা শেয়ার করেছেন মালাইকা। যাতে লেখা রয়েছে, ‘আমার সেই মানুষদের পছন্দ করি যাদের আমি চোখ বন্ধ করে এবং পিছনের দিকে না তাকিয়েও বিশ্বাস করতে পারি।’ এরপরই গুঞ্জন আরও দৃঢ় হয়। তাহলে দুজনের মধ্যে তিক্ততা দানা বেঁধেছে! প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের পর থেকে প্রেমের কারণেই অধিক চর্চিত মালাইকা। নিজের থেকে ১২ বছরের ছোট অর্জুন কাপুরের সঙ্গে তার প্রেম।
বলিউডে যুগলদের সম্পর্ক ভাঙা-গড়ার খবর প্রায়ই শিরোনামে উঠে আসে। গত মে মাসে সেই তালিকায় সংযোজন হয় ‘পাওয়ার কাপল’ মালাইকা আরোরা ও অর্জুন কাপুর। এখনও পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় বা সংবাদমাধ্যমের সামনে নিজেদের বিচ্ছেদ নিয়ে কোনও কথা বলেননি অর্জুন বা মালাইকা কেউই। সূত্র : জি নিউজ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি-২০২৩-২৪ এর হকি ও দাবা প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আজ ৯ জুন রবিবার সকাল ১০টায় অন্নদা স্কুল প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা ক্রীড়া সংস্থা আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটনের সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন মেড্ডা আলীয়া মাদ্রাসার ক্রীড়া শিক্ষক আতাউর রহমানসহ অনন্যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকৃ বৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি শিশুদের ক্রীড়ামূখী করতে বর্তমান সরকার বিভিন্ন পদপক্ষে গ্রহণ করছে। তিনি আরো বলেন, আমাদের নতুন প্রজন্মরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলা, সংস্কৃতি চর্চা, নৈতিক শিক্ষাসহ শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে দেশ প্রেমিক নাগরিক করে গড়ে তুলতে হবে। হকি ও দাবা প্রতিযোগিতায় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, মডেল গালর্স হাই স্কুল, মেড্ডা আলীয়া মাদ্রাসা, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ জিয়াউল হক মীর বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলতে কিছু নেই, আমরা প্রতিবন্ধী না বলে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বা ব্যক্তি বলতে পারি। তাদেরকে অবহেলা করলে হবে না। আমরা তাদেরকে ভাল আচরণ করে সমাজের মুল শ্রোতে আনতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তাদের জন্য রয়েছে আলাদা চিন্তা এবং তাদের সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার একটি মহা পরিকল্পনা।
আজ ২৫ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় টেংকেরপাড় আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসব এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে তিনি আরো বলেন, প্রধামন্ত্রী সুবর্ণ নাগরিক সন্তাদের নিয়ে একটি ক্রীড়াযজ্ঞ তৈরী করেছে এবং তাদের এ ক্রীড়ার মাধ্যমে উৎসাহিত করছে।
কণ্ঠ শিল্পী আনিসুল হক রিপনের সঞ্চালনায় এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন সমাজ সেবা উপ-পরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা গায়ত্রী দেবনাথ। এসময় আসমনাতুন্নেছা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলসহ প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয়ে প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিভিন্ন প্রতিবন্ধী, মুক বধির ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীসহ শতাধিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসবে অংশ গ্রহন করেন।
উভেন্টের মধ্যে ছিলো ফুটবল, দড়ি লাফ, ৫০ মিটার দৌড়, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ২০ মিটার হাটা এবং পরে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।