চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল (২৬) নামে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লিল মিয়ার ছেলে।
এ ঘটনায় দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আবদুল আহম্মদের মা আমেনা বেগম। ডাকযোগে পাঠানো অভিযোগটি ২২ মার্চ বুধবার দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে৷
অভিযুক্তরা হলেন, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আল-আমিন মানিক ও উপজেলার দুর্গাপুরের মধ্যপাড়ার বাসিন্দা রবি উল্লাহ।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রবি উল্লাহ সঙ্গে আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেলের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে আবদুল আহম্মদের পরিবার রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও করেছে। মামলাটি চলমান। এরই জেরে রবি উল্লাহর সঙ্গে আহম্মদের বিরোধ আরো প্রকট হয়। রবি উল্লাহ ক্ষিপ্ত হয়ে আহম্মদ ও তার পরিবারের লোকজনের ক্ষতি করার চেষ্টা করে আসছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মার্চ বিকেলে রবি উল্লাহর প্ররোচনায় ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় অন্যায়ভাবে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার এএসআই আল আমিনসহ চারজন সাদা পোশাকের পুলিশ সদস্য আবদুল আহাম্মদকে তার বাড়ি থেকে আটক করেন। থানায় নিয়ে রবি উল্লাহর কথা মতো পরিদর্শক তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল-আমিন দফায় দফায় লাঠি দিয়ে আবদুল আহাম্মদকে মারধর করেন। মারধরের কারণে আহাম্মদের পুরো শরীরে রক্তাক্ত জখম হয়।
আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আব্দুলকে আদালতে না পাঠিয়ে থানায় শারীরিকভাবে নির্যাতন অব্যাহত রাখলে তার মা সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জেনে তড়িঘড়ি করে আটকের একদিন পর ১৬ মার্চ দুপুরের দিকে আবদুলকে একটি মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
সেখানে আব্দুলের শরীরের জখম দেখে আদালতের পুলিশ সদস্যরা তাকে গ্রহণ না করে চিকিৎসার পরামর্শ দেন। সেসময় আদালত থেকে আবদুলকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে পুনরায় আদালতে নেওয়া হয়। পরে আদালত তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এই ঘটনায় গত ১৯ মার্চ রবিবার নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে তাদের তিনজনকে আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আহাম্মদের মা আমেনা বেগম বাদী হয়ে অভিযোগ দেন। পরদিন ২০ মার্চ সোমবার জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার মামলাটি খারিজ করে দিয়ে এ বিষয়ে পুলিশ সুপারকে জানানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে কিছু নির্দেশনা দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহম্মদের মা।
আবদুল আহম্মদের স্ত্রী মায়া মনি বলেন, আমার স্বামীকে আটকের পর পুলিশ হেফাজতে রেখে নির্যাতন করে। ১৪ মার্চ তাকে আটক করলেও ১৬ মার্চ তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতের পাঠায়।
তিনি আরো বলেন, আবদুলকে প্রচুর নির্যাতন করে আদালতে পাঠালে কোর্ট পুলিশ আহতাবস্থায় তাকে গ্রহণ করেনি। আদালত থেকে চিকিৎসার জন্য তাকে নিয়ে যাওয়ার প্রমাণ সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে মিলবে। পুলিশের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি।
জানতে চাইলে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দেবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে উপজেলা ও পৌর বিএনপির মধ্যে বিরোধের জেরে হওয়া সংঘর্ষের ঘটনায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে ।
গতকাল ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সম্মেলনস্থলসহ পুরো পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবুল মুনসুর মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টায় দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই এ আদেশ কার্যকর করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। ওই সময় উল্লেখিত স্থানের মধ্যে কোথাও কোনো ধরণের সভা-সমাবেশ করা যাবে না।
আজ ২০ নভেম্বর বুধবার সকালে এসএম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন হওয়ার কথা। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর উপস্থিত থাকার কথা ছিলো। এরই মধ্যে সোমবার সম্মেলন বিরোধী পক্ষ মিছিল বের করলে এতে প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা করে। পরে দু’পক্ষের মধ্যে হওয়া সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হন। এক পক্ষ সম্মেলন করার বিষয়ে ও অন্য পক্ষ প্রতিহতের বিষয়ে অনঢ় থাকে। এ অবস্থায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করল।
গত ২৩ অক্টোবর বাঞ্ছারামপুর, কসবা, আখাউড়া পৌর ও উপজেলা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। ওই চারস্থানেই বিএনপি’র একাধিক পক্ষ রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে আজ ২৪ আগস্ট শনিবার শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।
বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা না করার অভিযোগ তুলে ওই ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
দাবি আদায় না হলে শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন ও লাগাতার কর্মসূচির দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
ইনস্টিটিউটের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, তারা বন্যা দুর্গত এলাকায় সহযোগিতা করার জন্য সবাই মিলে টাকা উঠাচ্ছিল। এসময় একজন দোকানদার তাদের চ্যালেঞ্জ করে কলেজের অধ্যক্ষকে ফোন করে। তখন কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ওরা তার কলেজের শিক্ষার্থী না, তারা চাঁদাবাজ, তাদেরকে পুলিশে দেওয়ার জন্য বলেন। যদিও শিক্ষার্থীদের গলায় ওই কলেজের কার্ড ঝুলানো ছিল।
তারা জানায়, অধ্যক্ষ অস্বীকার করার পর তাদেরকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হোস্টেল সুপার ফোন করে দায়িত্ব নিয়ে তাদেরকে নিয়ে আসে। এরপর থেকে কলেজের সব শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষের অপসারণ দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা ২৪ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়েছে।
শিক্ষার্থী মুশফিক সরওয়ার বলেন, আমর বাড়ি থেকেও বন্যা দুর্গতদের জন্য অর্থ সহায়তা পাঠানো হয়েছে। মানবিক কাজে সাড়া দেয়ার লক্ষ্যে বন্যায় কষ্ট পাওয়া মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা দোকানে দোকানে অর্থ সহায়তা নিতে গিয়েছিল। যাদের পক্ষে সম্ভব তারা সহায়তা দিয়েছেন, যারা দিতে চাননি তাদের জোর করা হয়নি। অধ্যক্ষের এমন আচরণ মেনে নেয়ার মতো না। আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
অধ্যক্ষের সাথে যোগাযোগ করার জন্য একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে ফেনসিডিলসহ একজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ফেনসিডিলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়
গ্রেফতার ছানাউল্লাহ (৪৫) জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মীরবাড়ী (কালিকাপুর) এলাকার বাসিন্দা।
আজ ২৮ জুন শুক্রবার দুপুরে র্যাব-৯, সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেলের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে উল্লেখ হয়, বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে কালিকাপুর এলাকার ছানাউল্লাহর বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার বসতঘর তল্লাশি করে ৬৮ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। সে এলাকার একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে বাঞ্ছারামপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, রক্ত সাগর পাড়ি দেয়া রাজপথে তৈরি রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে। আওয়ামী লীগই পারে দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেদের রক্ত বিলিয়ে দিতে। তার প্রমাণ করেছে ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে রক্তিম পতাকা ছিনিয়ে এনে। আওয়ামী লীগ জন্মলগ্ন থেকে সংগ্রাম করে করে এই পর্যন্ত এসেছে। সেই আওয়ামী লীগের সামনে আন্দোলন করে টিকে থাকার শক্তি কারো নেই।
গতকাল শনিবার বিকেলে মানিকপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মানিকপুর ইউনিয়র আওয়ামী লীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ মোল্লার সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদুল হাসান ভূইয়া, শ্রমিকলীগ আহ্বায়ক সৈয়দ আ. আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারণ সম্পাদক আ. রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।
এর পূর্বে তিনি আইয়ূবপুর ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সামাজিক সুরক্ষার আওতায় উপকারভোগী ব্যক্তিদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে ১২ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে ফারুক মিয়া (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ৯ মার্চ শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে কুমিল্লা জেলার হোমনা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার ফারুক মিয়া বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের ভুরভুরিয়া উত্তর হাটির মৃত শাহজাহান মেম্বারের ছেলে।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন জানান, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ১২ বছরের ওই শিশু তার বান্ধবীর নানার বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়। বাড়ি থেকে বের হয়ে সে পথ হারিয়ে ফেলে। এ অবস্থায় স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ফারুক মিয়া তাকে পথ দেখিয়ে দেবে বলে একটি ভুট্টাক্ষেতে নিয়ে যান। পরে সেখানে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন।
শিশুটি বাড়িতে ফিরে তার পরিবারকে ঘটনাটি জানালে লোকলজ্জার ভয়ে বিষয়টি গোপন রাখতে চেয়েছিল। কয়েকদিন আগে ফেসবুকে কে বা কারা বিষয়টি ছড়িয়ে দেয় এবং পুলিশের নজরেও আসে। পরে শনিবার নিপীড়নের শিকার শিশুর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। মামলায় অভিযুক্ত ফারুক মিয়াকে অভিযান চালিয়ে কুমিল্লার হোমনা থেকে রাতেই গ্রেফতার করা হয়।
তিনি আরো জানান, গ্রেফতার আসামি ফারুককে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে এর আগেও মাদক মামলা চলমান রয়েছে। শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্যে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হয়েছে।