চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ত্রিপুরা রাজ্যে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করা হয়েছে।
২৫ মার্চ শনিবার সন্ধ্যায় আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের উদ্যোগে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে হাইকমিশন কার্যালয় প্রাঙ্গণে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে সব শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা ও মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচি পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সব শহীদের আত্মার মাগফিরাতের জন্য কোরআন তিলাওয়াত ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দোয়া করা হয় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ এবং দেশের শান্তি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনার্থেও। মোনাজাত পরিবেশ করেন মিশন প্রধান আরিফ মোহাম্মদ।
পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ অনুষ্ঠানে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং মিশনের প্রথম সচিব আল আমীন প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ করেন ।
সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের গবেষক ড. দেবব্রত দেব রায়, রাজ্যের শিক্ষাবিদ ড. মুজাহিদ রহমান, ড. আশিষ কুমার বৈদ্য, ড. মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ-ভারত সম্মননাপ্রাপ্ত সাংবাদিক মহিউদ্দিন মিশু।
অনুষ্ঠানে একাত্তরের গণহত্যার ওপর একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। পরে গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতা ও গণহত্যার ব্যাপকতার ওপর আলোকপাত এবং ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি করা হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জর্জিয়া স্টেট সিনেটর হিসাবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিলা ইসলাম। গত ৫ নভেম্বরের নির্বাচনে জর্জিয়ার ৭ম সিনেট জেলা থেকে তিনি নির্বাচিত হন। ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার নাবিলা তার স্বামী পার্কেস এবং নবজাতক ছেলে আহসানকে সঙ্গে নিয়ে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিশু ও পরিবার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, এবং প্রাক্তন সেনা, সামরিক ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিষয়ক সিনেট কমিটিগুলিতে মনোনীত হয়েছেন।
সিনেটর নাবিলা ইসলাম সম্প্রতি জর্জিয়া উইমেনস লেজিসলেটিভ ককাসের সহ-চেয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। নাবিলা ইসলাম একজন উদীয়মান নেত্রী এবং সমাজসেবী। তিনি জর্জিয়ার ডুলুথ একজন বাসিন্দা এবং একজন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, যিনি তার কর্মজীবন ও পারিবারিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কমিউনিটির সেবা প্রদান করছেন।
নাবিলা ইসলামের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী পরিবারে। তার বাবা-মা একটি উন্নত জীবন গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হন। নাবিলা জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন।
নাবিলা ইসলাম ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো জর্জিয়া রাজ্যের ৭ম সিনেট জেলা থেকে নির্বাচিত হন। তিনি অত্যন্ত প্রতিভাবান, দক্ষ এবং জনগণের সমস্যাগুলোর প্রতি আন্তরিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছেন। তার পিতামাতার অভিবাসী জীবন থেকে তার অনুপ্রেরণা আসে, এবং তিনি সবসময় তার কণ্ঠস্বর ব্যবহার করেন কমিউনিটির উন্নতির জন্য।
শপথ গ্রহণের পর সিনেটর নাবিলা ইসলাম বলেন, একজন শ্রমজীবী অভিবাসীর কন্যা হিসেবে, আমি সবসময় আমাদের বৈচিত্রময় সম্প্রদায়গুলিকে উজ্জীবিত করতে আমার কণ্ঠস্বর ব্যবহার করব। তিনি বলেন, একজন নতুন মা হিসেবে, আমি বুঝতে পারি যে জর্জিয়ার পরিবারগুলো কী ধরণের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। আমি প্রস্তুত, যতটুকু সম্ভব, জর্জিয়াকে এমন একটি স্থানে পরিণত করতে যেখানে পরিবারগুলো সফল হতে পারে এবং শিশুরা উন্নতি করতে পারে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারত সফররত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল দেশটির ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রেসিডেন্ট জগত প্রকাশ নাড্ডা ও জেনারেল সেক্রেটারি বিনোদ তড়ের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছে।
আজ ৭ আগস্ট সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য মেরিনা জাহান কবিতা ও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য আরমা দত্ত বিজেপি প্রেসিডেন্ট জে পি নাড্ডার বাসভবনে তার সঙ্গে বৈঠক করেন।
বিজেপির আমন্ত্রণে সফররত দলের নেতারা এরপর বিজেপির সদরদপ্তরে পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি বিনোদ তড়ের সঙ্গে আলোচনায় মিলিত হন। আন্তরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ দুই বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক নানা বিষয়ের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতা, জঙ্গিবাদ দমন ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিশেষ গুরুত্ব পায় বলে জানা গেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
গাজায় স্থল অভিযান পরিচালনাকালে ইসরায়েলের আরো এক সেনা নিহত হওয়ার খবর জানিয়েছে আইডিএফ (ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স)। এতে স্থল অভিযানে বাহিনীটিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫১ জনে দাঁড়িয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, উত্তর গাজায় রাতভর লড়াইকালে নতুন করে যে কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন তার নাম শ্লোমো বেন নুন। তার বয়স ২২ বছর। বেন নুন প্যারাট্রুপ ব্রিগেডের ২০২তম ব্যাটালিয়নে কোম্পানির ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন।
তাছাড়া উত্তর গাজা উপত্যকায় লড়াইয়ে ৭৫তম ব্যাটালিয়ন, ৭তম ব্রিগেড ও ৯২১৫ তম ব্যাটালিয়ন ও ২০৫তম ব্রিগেডে একজন করে সংরক্ষিত সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়েছে, যে সব সদস্য আহত হয়েছে তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং তাদের পরিবারকেও জানানো হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর তাৎক্ষণিক পদত্যাগ দাবি করেছেন দেশটির বিরোধী নেতা ইয়াইর লাপিদ। তিনি বলেছেন, হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ শেষের অপেক্ষা নয়, এখনই সরে দাঁড়াতে হবে নেতানিয়াহুকে।
গতকাল ১৫ নভেম্বর ইসরায়েলি টিভি চ্যানেল এন১২’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাপিদ বলেন, নেতানিয়াহুর অবিলম্বে সরে যাওয়া উচিত। আমাদের পরিবর্তন দরকার, নেতানিয়াহু আর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না।
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েল এর সাথে ইরানের পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে চারদিন ধরে। এসব হামলায় উভয় দেশের মধ্যে নিহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। ইসরায়েলের জাতীয় পরিষেবা জানিয়েছে, আজ সোমবার ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত শুক্রবার থেকে আজ ১৬ জুন সোমবার পর্যন্ত ইসরায়েলে নিহতের সংখ্যা ২০ জনে পৌঁছুল। আজ এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
অন্যদিকে, আল-জাজিরা বলছে, ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরায়েলি বিমান হামলায় রবিবার পর্যন্ত ইরানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ জনে পৌঁছেছে।
ইসরায়েলের জাতীয় জরুরি পরিষেবার প্রধান ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, মধ্য ইসরায়েলজুড়ে ইরানের হামলায় চারজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে দুইজন নারী। এর আগে সিএনএন ইসরায়েলের ১৫ জন নিহত হওয়ার খবর দেয়। ইসরায়েলের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম কানের খবর বলছে, বন্দরনগরী হাইফায় অন্তত দুইজন আহত হয়েছেন। এছাড়া, তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন।
রবিবার ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানায়, ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু হয়েছে। একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে ইসরায়েল। বর্তমানে হামলা প্রতিহত করার কাজ চলছে বলে জানিয়েছে আইডিএফ।
সিএনএনের এক খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, তেল আবিব ও জেরুজালেমসহ ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে জরুরি সতর্ক সংকেত (সাইরেন) বাজতে শুরু করেছে। আইডিএফ সতর্ক করে বলেছে, তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি অভেদ্য নয়।
সিএনএনের একজন প্রযোজক জেরুজালেমে সাইরেন এবং একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। তার তোলা ভিডিওতে আকাশে বহু ক্ষেপণাস্ত্র ছুটে যেতে দেখা গেছে।
ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবা সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড আদোম জানিয়েছে, তাদের দলগুলো আক্রান্ত এলাকার দিকে রওনা দিয়েছে।
সারা দেশের নাগরিকদের আশ্রয়কেন্দ্রে ঢুকতে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সেখানে থাকার আহ্বান জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, বর্তমানে বিমানবাহিনী হামলা প্রতিহত করার পাশাপাশি পাল্টা হামলা চালানোর কাজ করছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াইনেট নিউজের বরাতে বিবিসি জানায়, মধ্য ইসরায়েলের পেতাহ টিকভা শহরের একটি ভবনে একটি ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র সরাসরি আঘাত হেনেছে। হামলার ফলে ওই স্থানে আগুন ধরে যায়। তবে এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে মধ্য ইরানে একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনী এ তথ্য জানিয়েছে। সেনাবাহিনীর দাবি, বিভিন্ন ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনা লক্ষ্য করে এসব হামলা চালানো হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি বিমানবাহিনী সফলভাবে মধ্য ইরানে অবস্থিত একাধিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে। আমাদের গোয়েন্দা তথ্য বলছে, এসব স্থাপনা থেকে ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হচ্ছিল।’
তবে ইসরায়েলের এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইরান এখনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় রবিবার পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ জনে পৌঁছেছে।
বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৯০ শতাংশেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। হামলায় ১ হাজার ২৭০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
এপির প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, গত ১৩ জুন ইরানে বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ওই হামলায় ইরানের নাতাঞ্জ ও ইসফাহান অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরানে বর্তমানে মসজিদ ও মেট্রো স্টেশনগুলোকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের তিন শিশুসহ অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন।
ইসরায়েল সরকার জানায়, এছাড়া ইরানের হামলায় কমপক্ষে ৩৮৫ জন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাতজনের অবস্থা গুরুতর।
অনলাইন ডেস্ক :
তুরস্কের স্কি রিসোর্টের হোটেলে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো কমপক্ষে ৫১ জন। বলুর এলাকায় আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলী ইয়েরলিকায়ার জানিয়েছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলী ইয়েরলিকায়ার জানিয়েছেন, ১২তলা বিশিষ্ট গ্র্যান্ড কার্টাল হোটেলে স্থানীয় সময় ভোর ৩টা ২৭ মিনিটে আগুন লাগে। ছুটির মৌসুমে হোটেলটিতে ২৩৪ জন লোক অবস্থান করছিলেন।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, জানালা দিয়ে ঝুলন্ত দড়ি দেখা গেছে যা জ্বলন্ত ভবন থেকে পালানোর চেষ্টাকারীরা ব্যবহার করেছিলেন।
বোলুর গভর্ণর আব্দুল আজিজ আইদিন জানিয়েছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে হোটেলের চতুর্থ তলার রেস্তোরাঁ অংশে আগুন লেগেছে এবং তা উপরের তলায় ছড়িয়ে পড়ে।
আগুন ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে অতিথিরা তাদের কক্ষে আটকা পড়েছিলেন কিনা তা তদন্ত করছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।
গভর্ণর সাংবাদিকদের জানান, কার্তালকায়ায় অবস্থিত হোটেল এবং বলুর কেন্দ্রস্থলের মধ্যে দূরত্ব এবং ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে দমকল বাহিনীর ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে এক ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি, রয়টার্স