চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় অগ্নিকান্ডে একটি ঘর পুড়ে কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে একটি গাভী গরু মারা গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সোয়া আটটার দিকে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের ধলেশ^র গ্রামে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে আখাউড়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনে। প্রাথমিকভাবে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুণের সূত্রপাত বলে ধারনা করছে ফায়ার সার্ভিস।
ভূক্তভোগী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, রাত সোয়া আটটার দিকে ধলেশ^র গ্রামের আলী আমজাদ চৌধুরীর একটি চারচালা টিনের রান্না ঘরে আগুন লাগে। এসময় বাড়ির লোকজন তারাবির নামাজ পড়ছিলেন। আগুনের শিখা ছড়িয়ে পড়লে ঘরের লোকজন বের হয়ে দেখে আগুন জ¦লছে। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসে।
বাড়ির লোকজন স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। এরই মধ্যে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিয়ে রাত পোনে ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ২০ মিনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে ওই ঘরে থাকা একটি অন্তস্বত্বা গাভী গরু, কয়েকটি মুরগি মারা যায়। কিছু কাঠ এবং একটি পানির পাম্প মেশিন আগুনে পুড়ে গেছে। এতে ২/৩ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারনা করছেন বাড়ির মালিক। এ ব্যপারে জানতে চাইলে আলী আমজাদ চৌধুরীর ছেলে মোঃ শওকত চৌধুরী বলেন, রাতে সবাই যখন নামাজ পড়ছিল তখন হঠাৎ করে রান্না ঘরে আগুন লাগে। এতে একটি গাভী গরুসহ ঘরের ভিতরের মালামাল পুড়ে প্রায় তিন লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
আখাউড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন অফিসার মুনিম সারোয়ার বলেন, রাত পোনে নয়টা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। প্রাথমিকভাবে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারনা করছি।
জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও পরিছন্নতা কাজ শুরু করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরসভা। পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল নিজে খালে নেমে ময়লা পরিস্কার করার কাজে অংশ নেন। এসময় মেয়রের সাথে ২ শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক খাল পরিস্কার কাজে অংশ নেন।
আজ ৬ জুলাই শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় পৌর শহরের মসজিদ পাড়া এলাকার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়। ফায়ার সার্ভিসের সামনে থেকে আখাউড়া-আগরতলা সড়ক পার হয়ে খালাজোড়া এলাকায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে সীমান্ত পার হয়ে আসা সাইনধারা নদীতে মিলিত হয়েছে। বর্তমানে খালটি খালাজোড়া এলাকায় সাইনধারা নদী পর্যন্ত ৮ জন দখলদার দখল করে খালের চিহ্ন মুছে দিয়েছে।
খাল পরিস্কার কাজ দেখার জন্য ভিডিও কলে যুক্ত হয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক খাল পরিস্কার কাজে অংশ নেওয়া সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এমন জনকল্যাণকর কাজে সবসময় যুক্ত থাকার আহবানও জানান। এসময় মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা মন্ত্রীকে খাল দখলসহ বর্তমান অবস্থার কথা জানালে মন্ত্রী আগামী ১২জুলাই সরেজমিনে এসে পরিদর্শনে এসে দখলমুক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।
মসজিদ পাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ মুক্তার হোসেন, জুবায়ের আহমেদ ও আসিফুর রহমান সুমন বলেন, দীর্ঘদিন থেকে এই খালটি দখল ও দূষণে ভরাট হয়ে যাওয়া বৃষ্টি হলে আমরা জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে ছিলাম। আমাদের দাবি ছিলো খালটি পরিস্কার করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা। আজকে পৌর মেয়র নিজে এসে খাল পরিস্কার কাজ শুরু করায় আমার অত্যন্ত আনন্দিত। আমাদের দাবি, যত দ্রুত সম্ভব খালটি দখল মুক্ত করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা হউক।
পৌর মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, দখল দূষণে পৌরসভায় জলাবদ্ধতা নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে গিয়েছিল। আমরা পৌর শহরের সকল খাল সচল করব। মাননীয় আইনমন্ত্রী মহোদয় নিজে এসে এগুলো দেখে যাবেন বলে জানিয়েছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন বাবুল, ওয়ার্ড কাউন্সিলর সিরাজুল হক চৌধুরী ইমরান, এনামুল হক খাদেম, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মিলি আক্তার, সড়ক বাজার পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক বাবুল পারভেজ প্রমূখ।
সকাল সাড়ে ৯টা থেকে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এসময় ভেকু দিয়ে ময়লা পরিস্কার করে ট্রাকে করে সরানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন হরে বহুল কাঙ্ক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ। ইতিমধ্যেই উদ্বোধনের সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন রেলওয়ের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোঃ ইয়াছিন।
প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) শহীদুল ইসলাম, পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, আখাউড়া-লাকসাম ডুয়েলগেজ ডাবললাইন প্রকল্পের পরিচালক মোঃ সুবক্তগীনসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি আখাউড়া-আগরতলা রেলপথটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের প্রারম্ভিক স্টেশন আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ট্যাক কারে করে ভারত সীমান্তবর্তী শিবনগর পর্যন্ত ঘুরে দেখেন।
পরিদর্শন শেষে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক আবু জাফর মিয়া বলেন, প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। খুব শীঘ্রই এটি উদ্বোধন হবে। কিছু কাজ যেগুলো বাকি আছে- তা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে। রেলপথটি দিয়ে প্রথমে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করবে। এর মাধ্যমে ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য আরো বাড়বে।
উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলার নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। রেলপথটির ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশ অংশে। প্রকল্পের কাজটি বাস্তবায়ন করছে ভারতের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের সাড়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৪১ কোটি টাকা।
দেড় বছরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারীসহ নানা সংকটের কারণে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। পরে কয়েক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত জুন মাসে। এই রেলপথটি উত্তর-পূর্ব ভারতের সাথে সরাসরি যুক্ত করবে বাংলাদেশকে।
ইতিমধ্যেই প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের রেলপথে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ। এছাড়াও প্রকল্পের ১৬টি সেতু ও কালভার্টের সবকটিরই কাজ শেষ হয়েছে। আর ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৯৫ ভাগ।
চলারপথে রিপোর্ট :
“আমার জীবন আমার সম্পদ, বীমা করলে থাকবে নিরাপদ” এই প্রতিপাদ্যে আখাউড়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে আজ ০১ মার্চ বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিতে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্মা এবং বিভিন্ন বীমা কোম্পানীর কর্মকর্তা ও কর্মীরা অংশ নেয়। পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা। উপজেলা বীমা ফোরামের সভাপতি ও ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি, আখাউড়া ইসলামী তাকাফুল জোনের প্রধান মোঃ নিসারুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মৎস্য অফিসার মোঃ রেজাউল করিম, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোসলে উদ্দিন, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সরকারি জোনাল ইনচার্জ আব্দু রউফ ভূঁইয়া, আখাউড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাজী হান্নান খাদেম, আখাউড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি’র এজিএম মো: জালাল হোসেন মামুন, প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি’র আখাউড়া অফিসের ইনচার্জ মো: জামির হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ শরীফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা ইন্সুরেন্সের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারূপ করে বক্তব্য রাখেন। গ্রাহক সেবা বৃদ্ধি, সচ্ছতার সাথে বীমা করে মানুষের আস্থা অর্জনের আহবান জানান।
বীমার মেয়াদান্তে গ্রাহকরা যাতে ভোগান্তির শীকার না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখার অনুরোধ জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে আড়াই বছর পর ভারতে ফিরে গেছে এক কিশোরী। আজ ৪ ডিসেম্বর বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
স্থলবন্দরের একাধিক সূত্র জানায়, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সিপাহিজলা জেলার সোনামুড়া থানার দমদমা গ্রামের আব্দুল হাসেমের মেয়ে শাহীনা আক্তার (১৫) ২০২২ সালের ২৪ জুন অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশের পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর তাকে জেলে যেতে হয়।
প্রায় আড়াই বছর গাজীপুরের পুনর্বাসন কেন্দ্রে থাকার পর বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে তাকে ভারতে পাঠানো হয়।
নথিপত্র ঘেঁটে দেখা যায়, সীমান্তে ঘুরতে ঘুরতে বাংলাদেশে প্রবেশ করে শাহীনা। তাকে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ এলাকায় পাওয়া যায়। পুলিশ তাকে আটক করে আদালতে পাঠায়।
নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আমলি আদালত-৭ এক আদেশে ওই ভারতীয় শিশুকে গাজীপুরের শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন সিগন্যাল কেবিনে এয়ারকন্ডিশন (এসি) বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ ৮ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই নিচতলায় স্থাপিত একটি এসি যন্ত্র বিস্ফোরিত হলে মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে সিগন্যাল যন্ত্রের ক্ষতি হয় এবং অফিস কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। পরে রেল কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা পানি সংগ্রহ করে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মো. মাহবুবুল আলম বলেন, ঠিক কি কারণে অগ্নিকান্ড ঘটেছে তা এখনও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের কেবিন মাস্টার আরিফুল ইসলাম আরিফ জানান, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সিগন্যাল ব্যবস্থার ক্ষতি হয়েছে। তবে দ্রুত ব্যবস্থায় তিনটার পর পুনরায় লাইন সচল হয়।
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের সুপার নূর নবী জানান, সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সিগন্যাল লাইন সচল ছিল না। সাড়ে চার ঘণ্টা পর লাইন সচল করা হয়। এসময় বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক।