চলারপথে ডেস্ক :
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘সংসদে বঙ্গবন্ধু’ ও ‘মুজিববর্ষ বিশেষ অধিবেশন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির দ্বাদশ বৈঠকে কমিটির সদস্য ও সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বই দুটির মোড়ক উন্মোচন করেন। কমিটির সভাপতি জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়ের পর ক্ষমতা না দেওয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা অর্জিত হয়। স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই বঙ্গবন্ধু জাতিকে উপহার দেন সংবিধান। এরপর ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান- এটা বিশ্বে বিরল।
বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন- কমিটির সদস্য বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, আনিসুল হক, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
বৈঠকে একাদশ জাতীয় সংসদের ২২তম ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের দ্বিতীয় এবং জাতীয় সংসদের ৫০বছর পূর্তি ‘সুবর্ণ জয়ন্তী’ উপলক্ষে বিশেষ অধিবেশনের কার্যাদি নিষ্পন্নের জন্য সময় বরাদ্দ নিয়ে আলোচনা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় অধিবেশন শুরু হয়ে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে মর্মে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। ৭ এপ্রিল বিকাল ৩ টায় এবং ৮ ও ৯ এপ্রিল সকাল ১০টায় অধিবেশন শুরু হবে।
এ অধিবেশনে জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি ‘সুবর্ণ জয়ন্তী’ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আগামীকাল ৭ এপ্রিল বিকেল সোয়া ৩টায় স্মারক বক্তৃতা দেবেন।
এ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য ২০টি ও অন্যান্য মন্ত্রীর জন্য ৪৪৯টি প্রশ্নসহ মোট ৪৬৯টি প্রশ্ন পাওয়া গেছে, বিধি-৭১ মনোযোগ আকর্ষণের নোটিশ পাওয়া গেছে ৩৫টি। অধিবেশনে উত্থাপনের জন্য ৮টি সরকারি বিলের নোটিশ পাওয়া গেছে। গত অধিবেশনে অনিষ্পন্ন ৯টি বিলসহ ১৭টি বিলের মধ্যে কমিটিতে পরীক্ষাধীন ৭টি, পাসের অপেক্ষায় ১টি ও উত্থাপনের অপেক্ষায় ৯টি। বেসরকারি সদস্যদের বিলের কোন নোটিশ পাওয়া যায়নি।
বৈঠকে সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম সঞ্চালনা করেন। এছাড়া সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বাসস।
অনলাইন ডেস্ক :
ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়ল ব্যক্তি করদাতাদের। নভেম্বর ৩০ তারিখ থেকে ২ মাস বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এছাড়া কোম্পানি করদাতাদের রিটার্ন জমার মেয়াদ ১৫ জানুয়ারি থেকে দেড় মাস বাড়িয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করা হয়েছে।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নির্বাচনকে সামনে রেখে সময় বাড়ানো হলো।
উল্লেখ্য, ৩০ নভেম্বর রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, বর্ধিত সময় অনুসারে করদাতারা ৩০ নভেম্বরের পরিবর্তে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। কোম্পানি করদাতাদের জন্য রিটার্ন জমার নির্ধারিত সময় ছিল ২০২৪ সালের ১৫ জানুয়ারি; এই সময় বাড়িয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি করা হয়েছে।
চলতি নভেম্বর মাসজুড়ে ছলছে আয়কর সেবা মাস, যা চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১৯ লাখ আয়কর রিটার্ন জমা হয়েছে। এ রিটার্নের বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে চার হাজার ২০০ কোটি টাকা।
হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান দেশে টিআইএন নম্বরধারীর সংখ্যা প্রায় ৯৪ লাখ। এর মধ্যে গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ছিল ২২ লাখ ৯৯ হাজার ৬২৫টি। তার আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ছিল ২২ লাখ ৯৯ হাজার ৬২৫টি। এ বছর ৩০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সেখানে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে দুই-তৃতীয়াংশ।
চলারপথে ডেস্ক :
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে বুধবার এ তথ্য জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানটি হবে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে।
ওই দিন সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী অতিথিদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। সকাল ১১টায় বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, কূটনীতিক, সিনিয়র সচিব, সচিব এবং সমমর্যাদার বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেও মহামারি করোনার কারণে তিন বছর ধরে এ আয়োজন বন্ধ রাখা হয়েছিল।
করোনার আগে সর্বশেষ ২০১৯ সালে ঈদুল আজহার দিন গণভবনে সরাসরি সর্বস্তরের জনগণ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলে সেই সময় থেকে সরাসরি ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়নি সরকারপ্রধানের।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেসরকারি হাসপাতাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চিকিৎসকরা কি লিখছেন তা নজরদারী করে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিরা। চিকিৎসকদের চেম্বার থেকে কোন রোগী বের হলেই ১০-১২ জন প্রতিনিধি রোগীকে ঘিরে ধরে রোগীর হাত থেকে ব্যবস্থাপত্র হাতে নিয়ে মোবাইল ফোন দিয়ে একের পর এক ছবি তুলতে থাকে। বিষয়টি কি বা কেন তা বুঝতে পারে না রোগীরা। অনেকে ভয় পায় বিব্রত হয়। বিভিন্ন চেম্বারের সামনে দেখা যায় রোগীর চেয়ে প্রতিনিধির সংখ্যা বেশী।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানী তাদের ওষুধ লেখার জন্য চিকিৎসকদের নানা উপঢৌকন দেয়। পরনের পোষাক, বেল্ট, সুগন্ধি, টিভি, ফ্রিজ, গাড়ি, খাতা কলম, এমনকি নগদ অর্থ উপঢৌকন হিসেবে দেয়া হয়। এর বিনিময়ে চিকিৎসকরা সে সব কোম্পানীর ওষুধ লিখে কিনা তা দেখতেই রোগীর কাছ থেকে ব্যবস্থা পত্র নিয়ে টানাটানি হয়।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের বিপরীতে ক্রিসেন্ট হাসপাতালের সামনে এমনি এক দৃশ্য দেখা গেছে। এ সময় এক রোগীরা অভিযোগ করেন, হাত থেকে ব্যবস্থা পত্র টেনে নেয়ার ঘটনায় প্রথমে ভয় পেয়ে গেছি, বেশ কিছুক্ষণ দাড়াতে হয়েছে বিষয়টি বিব্রতকর।
ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধি এরোস্টাফার্মার মোঃ শাহীনের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা চিকিৎসকদের আমাদের কোম্পানীর ওষুধ লিখার জন্য অনুরোধ করি, সেটা লিখেছে কি না, তা দেখতে ছবি তুলেছি।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বিএনপি নিজেরাই তাদের অফিসে তালা মেরে রেখেছে। তারা অফিসে ঢুকতে চাইলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে দগ্ধদের দেখতে আজ ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে এসে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপি কার্যালয়ে আপনারা তালা মেরে রেখেছেন, ঢুকতে দিচ্ছেন না, ঘিরে রেখেছেন– সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা বিএনপি কার্যালয়ে তালা মেরে রাখিনি, তারা নিজেরাই তালা মেরে রেখেছে। তাদের কার্যালয়ে তারা যেকোনো সময় আসতে পারবে। এতে আমাদের কোনো বাধা নেই। তবে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ সেখানে মোতায়েন থাকবে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, অবরোধ কর্মসূচিতে নৃসংসভাবে মানুষকে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। নাঈম নামে একজন পরিবহন শ্রমিককে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। আহতরা অনেকে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। এখানে যেসব পরিবহন শ্রমিকরা চিকিৎসাধীন রয়েছে তাদের আর্থিক সহায়তা দেয়ার চিন্তা করেছি, আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি।
গতকাল সোমবার খিলক্ষেত এলাকায় পুলিশের এক এএসআইকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতের ঘটনায় করা এক প্রশ্নের জবাবে হাবিবুর রহমান বলেন, পুলিশের এই ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক কোনো ঘটনার সম্পৃক্ততা নেই। খিলক্ষেত থানায় একটি মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
অবরোধে বেশিরভাগ বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটছে সন্ধ্যার পর এবং ভোরে– এ বিষয়ে আপনারা কী পদক্ষেপ নেবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রথমে আমি এটি বলব, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় সজাগ রয়েছে। তবে তারা কিছু চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাচ্ছে। এ ঘটনায় যারা জড়িত তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।
এসময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ ৩ জানুয়ারি বুধবার দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রপ্রধান ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা বঙ্গভবনের ক্রেডিনশিয়াল হলে ডাকযোগে ভোট দেন।
দেশবাসীর উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আসুন নিজে ভোট দেই এবং অন্যকে ভোট দানে উৎসাহিত করি। একজন নাগরিক হিসেবে ভোট দেওয়া প্রত্যেকের দায়িত্ব। ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক রায় দেয়। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটই হচ্ছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি। সকলের অংশগ্রহণে এ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।’
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) অনুচ্ছেদ ২৭ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে সক্ষম হন। নিবন্ধিত ভোটার, যারা কারাবন্দী বা আইনি হেফাজতে আছেন, প্রবাসী বাংলাদেশী এবং ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা, যারা অন্য কোনো ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
ভোটকেন্দ্রে যেতে অসমর্থ এমন চার ধরনের ভোটাররা ডাকে (পোস্টাল ব্যালটে) ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে এ বিধান চালু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে এবারের সংসদ নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে প্রচারণার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে উৎসাহিত করতে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসহ সংশ্লিষ্টদের মাঝে প্রচারণার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ইসির বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, একজন ব্যক্তি যিনি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে আগ্রহী, তাকে পোস্টাল ব্যালট পেপারের জন্য তার নির্বাচনী এলাকার রিটার্নিং অফিসারের কাছে আবেদন করতে হবে। আবেদনে অবশ্যই ভোটারের নাম, ডাক ঠিকানা এবং ভোটার তালিকায় ক্রমিক নম্বর থাকতে হবে। রাষ্ট্রপতির ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালটের বিষয়টি জনপ্রিয় করতে চায় নির্বাচন কমিশন। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী পাবনা সদরের ভোটার। রিটার্নিং অফিসার সময়সীমার মধ্যে তাদের প্রাপ্ত পোস্টাল ভোটগুলো বিবেচনা করবেন এবং সেই ভোটগুলো গণনা করে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করবেন।
এসময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।