চলারপথে রিপোর্ট :
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে পূর্ব বিরোধের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন। তাদের হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ ৮ এপ্রিল শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার কুশিয়ারতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জাহাঙ্গীর মিয়া (৩৫) ওই গ্রামের ধলাই মিয়ার ছেলে। বুকে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা যান।
পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আজমান মিয়া ও কাছম আলীর সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বিষয়টি সমাধানের জন্য গত ২৭ মার্চ সালিশ ডাকা হয়। সেখানে সমস্যার সমাধানও হয়। শনিবার বিকেলে বিষয়টি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ দিকে, চিকিৎসা নিতে এসেও উভয় পক্ষের লোকজন আরেক দফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় হাসপাতাল থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়।
হবিগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ বদিউজ্জামান জানান, আহতরা হাসপাতালে এসেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে তাদের শান্ত করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ‘বাংলা ব্লকেট’ কর্মসূচি থেকেই সারাদেশে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে এখন পর্যন্ত রেল চলাচল বন্ধই রয়েছে। কবে নাগাদ ট্রেন চলাচল করবে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) সরদার সাহাদাত।
২৮ জুলাই রবিবার সকালে এ তথ্য জানান তিনি। সরদার সাহাদাত বলেন, ট্রেন চলাচলের সিদ্ধান্ত হলে জানানো হবে। ট্রেন চলাচলের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ট্রেন চালানো কোনো বিষয় না, বিষয়টি হচ্ছে নিরাপত্তা।
তিনি আরো বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে মন্ত্রী, সচিব এবং সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে কবে থেকে ট্রেন চলবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই রাজধানীর নাখালপাড়া রেলগেট এলাকায় কোট আন্দোলনকারীরা রেললাইনের ওপর আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করলে জননিরাপত্তার স্বার্থে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
অনলাইন ডেস্ক :
গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরো চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে একজন ঢাকায় ও তিনজন ঢাকার বাইরে। এ নিয়ে নভেম্বরের চার সপ্তাহে মৃত্যু হয়েছে ২৬২ জনের। গত একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে ৯৫৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২০১ জন ও ঢাকার বাইরে ৭৫৮ জন।
আজ ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৬১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৯৩১ জন ও ঢাকার বাইরে ৬৭৯ জন। চলতি বছরের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ১০ হাজার ৪৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ সাত হাজার ৪৯৯ জন ও ঢাকার বাইরে দুই লাখ দুই হাজার ৫৪৭ জন।
বর্তমানে সারা দেশে তিন হাজার ৫৬৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক হাজার জন ও ঢাকার বাইরে দুই হাজার ৫৬৭ জন। চলতি মাসের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩৮ হাজার ৮৭১ জন।
চলতি বছরের এ পর্যন্ত তিন লাখ চার হাজার ৮৬৯ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ পাঁচ হাজার ৫৬৮ জন ও ঢাকার বাইরে এক লাখ ৯৯ হাজার ৩০১ জন।
গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৬২ হাজার ৩৮২ জন ও ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান ২৮১ জন।
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্ব এইডস দিবস আজ। মরণব্যাধি এইডসকে রুখে দিতে বিশ্ব সচেতনতা গড়ে তুলতে প্রতিবছর ১ ডিসেম্বর পালিত হয় দিবসটি। প্রতিবারের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমে পালিত হচ্ছে এ দিবস। দেশে গত এক বছরে ১ হাজার ৪৩৮ জন নতুন করে এইডসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ বছর এইডসে মারা গেছেন ১৯৫ জন। বাংলাদেশে ১৯৮৯ সালে প্রথম এইচআইভি (এইডসের ভাইরাস) পজিটিভ ব্যক্তি শনাক্ত হয়। এর মধ্যে এবার এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা, কুষ্ঠ ও এইডস নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির (টিবি-এল অ্যান্ড এএসপি) সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। আজ ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস। এ উপলক্ষে দেশের এইডস–সংক্রান্ত নানা পরিসংখ্যান তুলে ধরবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বিশ্ব এইডস দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইভি/এইডস যাবে চলে’।
এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও এ বছর এ রোগে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। তবে বয়সে তরুণদের মধ্যে এ রোগে আক্রান্তের হার বেড়ে গেছে। বিবাহিতদের মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি।
বিশ্বের প্রতিটি দেশে ১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্ব এইডস দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইডিভ/এইডস যাবে চলে’।
এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং হিজড়াদের মধ্যেও সংক্রমণ কমছে না। তরুণ বয়সী এবং হিজড়া ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ঝুঁকির মধ্যে আছে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১৯৮৯ সালে এক ব্যক্তির এইচআইভি শনাক্ত হয়। এরপর প্রতিবছরই এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তি পাওয়া গেছে। দু-এক বছর এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা কমে গেলেও বেড়ে যাওয়ার প্রবণতাই ছিল বেশি। ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের বছর বাদ দিলে গত ১০ বছরে এইচআইভিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। গত বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৭৬। সে অনুযায়ী, চলতি বছর ১৬২ জন রোগী বেড়েছে।
জাতিসংঘের সংস্থা ইউএন এইডসের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. সায়মা খান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত ও সেবার পরিধি বেড়েছে। তবে তরুণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া রোধে প্রচারকাজ বাড়ানো যেতে পারে। আর পাঠ্যক্রমে এ বিষয়ে আরও সচেতনতামূলক বিষয় যুক্ত করা দরকার।
বিবাহিতদের মধ্যে সংক্রমণ বেশি, মৃত্যু নিয়ে শঙ্কা
চলতি বছর যতজন এইডসে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৫ শতাংশই বিবাহিত। আর অবিবাহিত রয়েছেন ৪০ শতাংশ। বিধবা বা তালাকপ্রাপ্ত রয়েছেন ৫ শতাংশ।
গত বছর বিবাহিতদের মধ্যে সংক্রমণের হার ছিল ৬০ শতাংশ। আর অবিবাহিতদের মধ্যে তা ছিল ৩১ শতাংশ।গত বছরের মতো এবারও ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে এইচআইভিতে।
গত বছর এইচআইভিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ২৬৬। এবার এ সংখ্যা ১৯৫। মৃত্যুর সংখ্যা কমে গেলেও তা এখনো শঙ্কাজনক পর্যায়ে আছে বলেই মনে করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য নজরুল ইসলাম। এই ভাইরোলজিস্ট বলেন, এখন এইচআইভির চিকিৎসার ব্যবস্থা যথেষ্ট উন্নত। তারপরও এত মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। মৃত্যুর কারণ হতে পারে নিয়মিত এবং যথাযথ চিকিৎসা নিচ্ছেন না আক্রান্ত ব্যক্তিরা। আবার যেসব ওষুধ দেওয়া হচ্ছে, তা প্রতিরোধী হয়ে উঠছে কি না, সে বিষয়েও নজর দেওয়া দরকার।
এইচআইভি ভাইরাসের মাধ্যমে এই মরণব্যাধি একজন থেকে অন্যজনের মধ্যে সংক্রমিত হয়। ভাইরাসটি ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অকার্যকর করে দেয়। ফলে এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে রোগী। তাই রোগটি থেকে বাঁচতে প্রতিরোধ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির বিকল্প নেই।
দেশের প্রায় সকল জেলা সদরের সরকারি হাসপাতালে এইচআইভি সংক্রমণ পরীক্ষার সুযোগ থাকলেও উপজেলা হাসপাতালে তা নেই। উপজেলা পর্যায়ে এইচআইভি পরীক্ষার ব্যবস্থা করা দরকার বলে মনে করেন অধ্যাপক নজরুল ইসলাম।
অনলাইন ডেস্ক :
তরুণরা এই দেশ স্বাধীন করতে পেরেছে, তারা এটা মনের মতো করে গড়তে পারবে বলে মন্তব্য করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, তরুণদের মধ্যে যে সৃজনশীলতা রয়েছে, সেটাকে কাজে লাগাতে পারবে। এখন আমাদের কাজ হলো তারা যে স্বাধীনতা অর্জন করে নিয়ে এসেছে তা আমাদের রক্ষা করা।
আজ ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার ফ্রান্স থেকে দেশে ফিরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। এরপরই তিনি বিমানবন্দরে এসব কথা বলেন।
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘তরুণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এরা এ দেশকে রক্ষা করেছে। তরুণরা দেশকে পুর্নজন্ম দিয়েছে।’
এসময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আজকে আমার আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। যে আবু সাঈদের কথা দেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁধে আছে। আবু সাঈদের গুলি খাওয়ার পর থেকে আর কোন তরুণ হার মনেনি। তারা বুক পেতে গুলি খেতে ভয় করেনি।’
‘আমাদের এই স্বাধীনতা রক্ষা করতেই হবে। আর এই বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অর্থ হলো তার নিজের পরিবর্তন।’, বলেন তিনি।
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘দেশবাসীর ওপরে বিশ্বাস রাখেন, ভরসা রাখেন, দেশের কোনো জায়গায় হামলা হবে না।’
চলারপথে রিপোর্ট :
চাঁদপুরে ব্যস্ত সময় পার করছেন ১৫০০ কামার শিল্পের প্রায় তিন হাজার কারিগর। কোরবানি উপলক্ষে রাত-দিন খেটে তৈরি করছেন, দা-বটি, ছুরিসহ লোহার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। যদিও দাম কিছুটা বেশি নেওয়ার অভিযোগ ক্রেতাদের। কাঁচামাল ও প্রয়োজনীয় মালামালের দাম বাড়ার ফলে এখন আগের মতো লাভ হচ্ছে না। এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা সরকারের বিশেষ সহায়তার প্রত্যাশা করছেন।
হাতুড়ি তৈরির শব্দ জানান দিচ্ছে কামারশালায় কর্মতৎপরতা বেড়েছে। বছরের অন্যান্য সময় লোহার সামগ্রীর কদর কম থাকলেও ঈদুল আজহার আগে তাদের দম ফেলার সময় থাকে না। ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে, বাড়ছে তত ব্যস্ততা। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জিনিস সরবরাহের চাপও রয়েছে।
কামার দীপক চন্দ্র কর্মকার বলছেন, আমরাসহ কারিগররা দিনরাত খাটছি। বর্তমানে শ্রমিকদের পারিশ্রমিক, কয়লা ও লোহার দাম বেড়েছে। এসব লোহার জিনিসপত্র বানাতেও খরচ পড়ে অনেক। দরদাম তাই একটু বেশি নিয়েও পুষিয়ে উঠতে পারছি না। ব্যবসা টিকিয়ে রাখা এখন কঠিন। পূর্ব-পুরুষদের থেকে করা পেশা ছাড়তেও পারছি না।
আ. কুদ্দুস মুন্সি ও মজিবুর রহমান বলেন, প্রতিটি বটি দা বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকায়, হাত দা অর্থাৎ চাপাতি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা, আকার ভেদে ছুরি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ৪০০ টাকা। বিগত বছরের তুলানায় এবার দাম অনেকটা বেশি। তাই অনেকেই পুরানো দা ছুরিগুলো শান দিয়ে নিচ্ছেন।
চাঁদপুর বিসিক জেলা কার্যালয়ের সহকারী মহা-ব্যবস্থাপক মো. রবিউল আলম বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে কামার শিল্পকে সার্বিক সহযোগিতা করা হয়ে থাকে। আমরা বিসিক’র পক্ষ থেকে তাদের সকল ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত। তারা আমাদের কাছে প্রশিক্ষণ বা আর্থিক সহায়তার জন্য আসলে, তখন তাদের জন্য সব ধরনের সহযোগিতা থাকবে। আগে অনেকেই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প থেকে ঋণ নিয়েছেন। এখনও যদি কেউ ঋণ নিতে চায়, তবে আমাদের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। জেলায় ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১৫০০ কামারশালা রয়েছে।