চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী নির্বাচন বর্জন করলে বিএনপি গুরুত্বহীন দলে রূপান্তরিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ ৯ এপ্রিল রবিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (টিসিএ) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা চাই আগামী নির্বাচনে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করুক। দেশের গণতন্ত্র সংহত হোক।
আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক যে, দেশে যখন জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি হচ্ছে, তখন তারা সংসদে নেই। আসলে তারা পার্লামেন্টারি ডেমোক্রেসি বা সংসদীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সে কারণে তারা সংসদে থাকলেও কিছুদিন আগে পদত্যাগ করেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি ভেবেছিল তারা সংসদ থেকে পদত্যাগ করলে সরকারের মধ্যে ঝাঁকুনি লাগবে, সরকার কাঁপবে, পড়ে যাবে। কিন্তু সরকারের কিছুই হয়নি, একটু কাতুকুতু লেগেছে, এর বেশি কিছু না।
তথ্যমন্ত্রী এসময় ক্যামেরা সাংবাদিকসহ সব সাংবাদিকের কাজকে রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক কাজের মধ্যদিয়ে দেশ এগিয়ে যাবে।
টিসিএ সভাপতি শেখ মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক জীবনের সঞ্চালনায় সভায় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কাদের খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, এশিয়ান টিভির চেয়ারম্যান হারুন অর রশীদ বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজকের সূর্যাস্ত যে রাত নিয়ে আসবে তা অসামান্য মহাপূণ্যে ঘেরা। এটি মহিমান্বিত লাইলাতুল মেরাজ। প্রিয়নবি হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নবুওয়াত লাভের একাদশ বর্ষে এ রাতে (২৭ রজব) মহান আল্লাহর বিশেষ মেহমান হিসাবে আরশে আজিমে আরোহণ করেন। তখন তিনি আল্লাহর দিদার লাভ করেন। অবলোকন করেন সৃষ্টিজগতের সবকিছুর অপার রহস্য। উম্মতের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে উপহার হিসাবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের হুকুম নিয়ে আসেন, যে নামাজ মুমিনের মেরাজস্বরূপ। রাসূল (সা.)-এর জীবনের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা মেরাজ (ঊর্ধ্বলোকে পরিভ্রমণ)।
মুুসলিম জাহানের কাছে এ রাতের তাৎপর্য অপরিসীম। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত, রোজা রাখা ও নফল নামাজ আদায়ের মধ্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা শবেমেরাজ পালন করেন।
৬২০ খ্রিষ্টাব্দের পবিত্র এ রাতে মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহ তায়ালার খাস রহমতে প্রথমে মক্কা মুকাররমার কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মোকাদ্দাস বা মসজিদুল আকসায় যান। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরিফের সুরা বনি ইসরাইলের শুরুতেই বলা হয়েছে, ‘পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্ত্বা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত ভ্রমণ করালেন, যার চতুর্দিকে আমার রহমত ঘিরে রেখেছেন-যেন আমি কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই।’ মেরাজের ঘটনায় বলা হয়েছে, মসজিদুল আকসায় রাসূল (সা.) জামাতে ইমামতি করে ঊর্ধ্বলোকে গমন করেন। আসমানে হজরত আদম (আ.) ও বিশিষ্ট নবিদের সঙ্গে বিশ্বনবীর (সা.) সালাম ও কুশলাদি বিনিময় হয়। তারপর তিনি সিদরাতুল মুনতাহায় উপনীত হন। এ পর্যন্ত হজরত জিবরাইল (আ.) তার সফরসঙ্গী ছিলেন। সেখান থেকে তিনি একা রফরফ নামক বিশেষ বাহনে সত্তর হাজার নূরের পর্দা পেরিয়ে আরশে আজিমে মহান আল্লাহ তায়ালার দিদার লাভ করেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের হুকুম নিয়ে দুনিয়াতে প্রত্যাবর্তন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফরিদপুরে আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করেছে। আজ ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ সময় শহরের হাজী শরীয়তউল্লাহ বাজারের বিভিন্ন দোকানে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় বাজারে আলু প্রকারভেদে পাইকারি ৩৭-৩৮ টাকা এবং খুচরা ৪০-৪৫ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। সেট অভিযানের আগে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ৫-৬ টাকা বেশি দামে বিক্রি হতো।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ জানান, গত ১ সপ্তাহের তুলনায় আলু পাইকারি পর্যায়ে ৪ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৫-৬ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে অভিযানের সময় পাকা ক্রয়-বিক্রয় মূল্যে তালিকার হাল নাগাদ রশিদ না পাওয়ায় এবং দাম বেশি নেওয়ার জন্য মেসার্স সিকদার ট্রেডার্সকে ১ হাজার টাকা, মেসার্স মিতা বাণিজ্যালয়কে ১ হাজার টাকা এবং মেসার্স হাবিব স্টোরকে ৩ হাজার টাকাসহ মোট ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পরে পাকা ক্রয়-বিক্রয় রশিদ সংরক্ষণ ও মূল্য তালিকা হালনাগাদ টানানোর বিষয়ে ব্যবসায়ীদের বিশেষভাবে সচেতন হতে বলেন তিনি।
অভিযানের সময় সিনিয়র বিপণন কর্মকর্তা, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও জেলা পুলিশের ১টি টিম এবং বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় গেলে নাগরিককেন্দ্রিক, স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক, জ্ঞানভিত্তিক, কল্যাণমুখী, সমন্বিত দক্ষ ‘স্মার্ট প্রশাসন’ গড়ার মাধ্যমে জনগণকে উন্নত ও মানসম্মত সেবা প্রদান ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করবে।
আজ ২৭ ডিসেম্বর বুধবার সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহার ঘোষণা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকাকালীন সরকারের নেওয়া নানা উন্নয়ন কাজের চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষের গড় আয়ু থেকে শুরু করে খাদ্য উৎপাদন, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ সকল ক্ষেত্রে উন্নয়ন সাধন করেছে আওয়ামী লীগ। দেশের মানুষকে ভ‚মিহীন ও গৃহহীন থেকে উত্তরণ ঘটাতে সরকার কাজ করছে।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের রূপান্তর ঘটেছে। আজকের বাংলাদেশ দারিদ্র্যক্লিষ্ট, অর্থনৈতিকভাবে ভঙ্গুর বাংলাদেশ নয়। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আজকে ভূমিহীন, গৃহহীন জেলা ৩২টি। ইন্টারনেট সেবায়ও আওয়ামী লীগ উন্নয়ন ঘটিয়েছে। সিম কার্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। আইসিটি রফতানি আওয়ামী লীগ আমলে শুরু হয়েছে। হিজড়াদের পারিবারিক, সামাজিক ও সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য সরকার কাজ করছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার পুস্তিকা আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে আমরা গড়ে তুলব। বিচারবিভাগের স্বাধীনতা রাখা হবে।
বঙ্গবন্ধুকন্যা আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে যখন ক্ষমতায় আসি একটি মাত্র টেলিভিশন, একটি মাত্র রেডিও ছিল। এখন ৩৩টি বেসরকারি টেলিভিশন। এখানে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। একইসঙ্গে মানুষের কথা বলার মাধ্যম তৈরি হয়েছে৷
স্মার্ট বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্মার্ট ও আধুনিক হিসেবে আমরা গড়ে তুলব। পাঠ্যক্রমে দুর্নীতির কুফল যুক্ত করা হবে৷
বর্তমান সরকারের আমলে দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। সম্ভাবনার হাতছানি দেওয়া দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলা দুরন্ত বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনা বলেন, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের রূপান্তর ঘটেছে। আজকের বাংলাদেশ দারিদ্র্যক্লিষ্ট, অর্থনৈতিকভাবে ভঙ্গুর বাংলাদেশ নয়। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
আজ ২৭ নভেম্বর সোমবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৯টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি ১১টি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান চুন্নু।
প্রার্থীরা হলো :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) মোঃ শাহানুল করিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এডভোকেট আব্দুল হামিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) এ্যাড. মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) তারেক আহমেদ আদেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) মোঃ মোবারক হোসেন দুলু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) এডভোকেট আমজাদ হোসেন,
পঞ্চগড়-১ মোঃ আবু সালেক/মোঃ আব্দুর রহিম, পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-১ মোঃ রেজাউল রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন্নাহার বেগম, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক এমপি), দিনাজপুর-১ মোঃ শাহিনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২ এ্যাড. জুলফিকার হোসেন মাহবুবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ মোঃ মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫ এ্যাড. নুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৬ মোঃ ফিরোজ সুলতান আলম, নীলফামারী-১ লেঃ কর্ণেল (অবঃ) তসলিম, নীলফামারী-২ মোঃ শাহজাহান আলী চৌধুরী, নীলফামারী-৩ মেজর (অবঃ) রানা মোঃ সোহেল, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-১ মোঃ হাবিবুল হক বশু মিয়া, লালমনিরহাট-২ মোঃ দেলোয়ার, লালমনিরহাট-৩ (লালমনিরহাট সদর উপজেলা) জাহিদ হাসান, রংপুর-১ এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, রংপুর-২ আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ মোঃ আনিছুর রহমান, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ উপজেলা) মোঃ নূর আলম মিয়া, কুড়িগ্রাম-১ একেএম. মো স্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আব্দুস সুবহান, কুড়িগ্রাম-৪ একেএম সাইফুর রহমান, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশীদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ইঞ্জিনিয়ার মাইনুর রাব্বী চৌধুরী, গাইবান্ধা-৪ ( গোবিন্দগঞ্জ) কাজী মোঃ মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) মোঃ আতাউর রহমান সরকার, জয়পুরহাট-১ ডা. মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ নুরুল্লাহ, বগুড়া-১ মোঃ গোলাম মো স্তফা বাবু মন্ডল, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, বগুড়া-৩ এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, বগুড়া-৪ শাহীন মো স্তফা কামাল ফারুক, বগুড়া-৫ মোঃ ওমর ফারুক, বগুড়া-৬ আজিজ আহমেদ রুবেল, বগুড়া-৭ এটিএম আনিসুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মোঃ আফজার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ এ্যাড. আব্দুর রশীদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ মো স্তাফিজুর রহমান মুকুল, নওগাঁ-১ মোঃ আকবর আলী, নওগাঁ-২ অ্যাড. মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৩ মাসুদ রানা, নওগাঁ-৪ (মান্দা) মোঃ আলতাফ হোসেন, নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) মোঃ ইফতারুল ইসলাম বকুল, নওগাঁ-৬ আবু বেলাল হোসেন, রাজশাহী-১ সামসুদ্দিন মন্ডল, রাজশাহী-২ সাইফুল ইসলাম স্বপন, রাজশাহী-৩ সোলায়মান হোসেন, রাজশাহী-৪ মোঃ আবু তালেব প্রামাণিক, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬ মোঃ শামসুদ্দিন রিন্টু, নাটোর-১ মোঃ আশিক হোসেন, নাটোর-২ ডা. মোঃ নুরুন্নবী মৃধা, নাটোর-৩ আনিসুর রহমান, নাটোর-৪ অধ্যাপক মোঃ আলাউদ্দিন মৃধা, সিরাজগঞ্জ-১ মোঃ জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-২ মোঃ আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ জাকির হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসেম, সিরাজগঞ্জ-৫ মোঃ ফজলুল হক, সিরাজগঞ্জ-৬ মোঃ মো৩ার হোসেন, পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, পাবনা-২ শহিদুল ইসলাম দায়েন, পাবনা-৩ মীর নাদির মোঃ ডাবলু, পাবনা-৪ মোঃ রেজাউল করিম, পাবনা-৫ তারিকুল আলম স্বাধীন, মেহেরপুর-১ মোঃ আব্দুল হামিদ, মেহেরপুর-২ কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১ শাহরিয়ার জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ শহীদুল ইসলাম ফারুকী, কুষ্টিয়া-৩ নাফিজ আহমেদ খান টিটু, কুষ্টিয়া-৪ মোঃ আয়ান উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহ-১ মনিকা আলম, ঝিনাইদহ-২ মেজর (অব.) মাহফুজুর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ মোঃ আব্দুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ এমদাদুল ইসলাম বাচ্চু, যশোর-১ মোঃ আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ মোঃ মাহবুব আলম, যশোর-৪ মোঃ জহুরুল হক, যশোর-৫ এম এ হালিম, যশোর-৬ জি এম হাসান, মাগুরা-১ মোঃ সিরাজুস সায়েফিন সাঈফ, মাগুরা-২ মোঃ মুরাদ আলী, নড়াইল-১ মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২ এ্যাড. খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, বাগেরহাট-১ মোঃ কামরুজ্জামান, বাগেরহাট-২ হাজারা শহীদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, বাগেরহাট-৪ সাজন কুমার মিস্ত্রী, খুলনা-১ কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ গাউসুল আজম, খুলনা-৩ আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৪ মোঃ ফরহাদ আহমেদ, খুলনা-৫ মোঃ শহীদ আলম, খুলনা-৬ মোঃ শফিকুল ইসলাম মধু, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত, সাতক্ষীরা-২ মোঃ আশরাফুজ্জামান আশু, সাতক্ষীরা-৩ অ্যাড. মোঃ আলিফ হোসেন, সাতক্ষীরা-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-১ মোঃ খলিলুর রহমান, বরগুনা-২ মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী-১ এ.বি.এম. রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ মোঃ মহসিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-৩ মোঃ নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আব্দুল মান্নান হাওলাদার, ভোলা-১ শাহজাহান মিয়া, ভোলা-২ মোঃ মিজানুর রহমান, ভোলা-৩ মোঃ কামাল উদ্দিন, ভোলা-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-১ ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী, বরিশাল-২ রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-৫ ইকবাল হোসেন তাপস, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, ঝালকাঠী-১ মোঃ এজাজুল হক, ঝালকাঠী-২ মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পিরোজপুর-১ মোঃ নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, পিরোজপুর-৩ মোঃ মাশরেকুল আজম রবি, টাঙ্গাইল-১ মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-২ মোঃ হুমায়ুন কবির তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ মোঃ আব্দুল হালিম, টাঙ্গাইল-৪ মোঃ লিয়াকত আলী, টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল-৭ জহিরুল ইসলাম জহির, টাঙ্গাইল-৮ মোঃ রেজাউল করিম, জামালপুর-১ এস.এম আবু সায়েম, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩ মীর সামসুল আলম লিপটন, জামালপুর-৪ বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-৫ মোঃ জাকির হোসেন খান, শেরপুর-১ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুল হক মনি, শেরপুর-৩ মোঃ সিরাজুল হক, ময়মনসিংহ-১ কাজল চন্দধ মহন্ত, ময়মনসিংহ-২ মোঃ এনায়েত হোসেন, ময়মনসিংহ-৩ ডা. মো স্তাফিজুর রহমান আকাশ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বাবুল, ময়মনসিংহ-৭ মোঃ আব্দুল মজিদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম এমপি, ময়মনসিংহ-৯ আলহাজ¦ হাসমত মাহমুদ তারিক, ময়মনসিংহ-১০ মোঃ নাজমুল হক, ময়মনসিংহ-১১ মোঃ হাফিজ উদ্দিন, নেত্রকোণা-১ গোলাম রাব্বানী, নেত্রকোণা-২ রহিমা আক্তার আসমা সুলতানা, নেত্রকোণা-৩ মোঃ জসীম উদ্দীন ভূঁইয়া, নেত্রকোণা-৪ এডভোকেট লিয়াকত আলী খান, নেত্রকোণা-৫ ওয়াহিদুজ্জামান আজাদ, কিশোরগঞ্জ-১ ডা. মোঃ আব্দুল হাই, কিশোরগঞ্জ-২ আবু সাঈদ আজাদ খুররম ভূইঁয়া, কিশোরগঞ্জ-৩ এ্যাড. মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ মোঃ আবু ওহাব, কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ মাহবুবুল আলম, কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল, মোঃ হাসান সাঈদ, মানিকগঞ্জ-২ এস.এম. আব্দুল মান্নান, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১ এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-২ মোঃ জয়নাল আবেদীন, মুন্সিগঞ্জ-৩ এএফএম রফিকুল্লাহ সেলিম, ঢাকা-১ এ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি, ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৩ মোঃ মনির সরকার, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, ঢাকা-৫ মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৬ এ্যাড. কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, ঢাকা-৭ তারেক এ আদেল, ঢাকা-৮ মোঃ জুবায়ের আলম খান রবিন, ঢাকা-৯ কাজী আবুল খায়ের, ঢাকা-১০ হাজী মোঃ শাহজাহান, ঢাকা-১১ মোঃ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, শামীম আহমেদ রিজভী, ঢাকা-১২ খোরশেদ আলম খুশু, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোঃ আলমাস উদ্দিন, ঢাকা-১৫ মোঃ শামসুল হক, ঢাকা-১৬ মোঃ আমানত হোসেন আমানত, ঢাকা-১৭ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, ঢাকা-১৯ বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, ঢাকা-২০ খান মোঃ ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর-১ এমএম নিয়াজ উদ্দিন, আল আমিন সরকার, গাজীপুর-২ জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আলহাজ¦ মোঃ কামরুজ্জামান মন্ডল, এফএম সাইফুল ইসলাম, গাজীপুর-৪ মোঃ সামসুদ্দিন খান, গাজীপুর-৫ এমএম নিয়াজ উদ্দিন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান, নরসিংদী-১ মোঃ ওমর ফারুক মিয়া, নরসিংদী-২ এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম, নরসিংদী-৩ এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান, নরসিংদী-৪ মোঃ কামাল উদ্দিন, নরসিংদী-৫ প্রকৌশলী মোঃ শহীদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-১ মোঃ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর সিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৪ আলহাজ্ব ছালাহ্ উদ্দিন খোকা মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-৫ একেএম সেলিম ওসমান, রাজবাড়ী-১ এ্যাড. খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, রাজবাড়ী-২ এ্যাড মোঃ শফিউল আজম খান, ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান, ফরিদপুর-৩ এস.এম. ইয়াহিয়া, গোপালগঞ্জ-১ শহিদুল ইসলাম মোল্লা, গোপালগঞ্জ-২ কাজী শাহীন, মাদারীপুর-১ মোঃ মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ একেএম নুরুজ্জামান জামান, মাদারীপুর-৩ মোঃ আব্দুল খালেক, শরীয়তপুর-২ মোঃ ওয়াহিদুর রহমান, শরীয়তপুর-৩ এডভোকেট মোঃ আব্দুল হান্নান, সুনামগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুল মান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুল রহমান মিজবাহ, সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা হিমেল, সিলেট-১ নজরুল ইসলাম বাবুল, সিলেট-২ মাকসুদ ইবনে আজিজ লামা, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান আতিক, সিলেট-৪ এটিইউ তাজ রহমান, সিলেট-৫ আলহাজ¦ সাব্বির আহমদ, সিলেট-৬ সেলিম উদ্দিন, মৌলভীবাজার-১ আহম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ আব্দুল মালিক, মৌলভীবাজার-৩ রুহুল আমিন, হবিগঞ্জ-১ এম.এ. মুনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-৩ আব্দুল মুমিন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৪ আহাদ উদ্দিন চৌধুরী শাহীন,
কুমিল্লা-১ মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ এটিএম মঞ্জুরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪ এ্যাড. ইউসুফ আজগর, কুমিল্লা-৫ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা-৬ এয়ার আহমেদ সেলিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল করিম মোহন, কুমিল্লা-৭ লুৎফর রেজা খোকন, কুমিল্লা-৮ এইচ এন এম ইরফান, কুমিল্লা-৯ মোঃ গোলাম মো স্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ জোনাকী মুন্সি, কুমিল্লা-১১ মোস্তফা কামাল, চাঁদপুর-১ একে এস এম শহীদুল ইসলাম, চাঁদপুর-২ মোঃ এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৩ এ্যাড. মহাসিন খাঁন, চাঁদপুর-৪ সাজ্জাদ রশিদ, চাঁদপুর-৫ মোঃ ওমর ফারুক, ফেনী-১ শাহরিয়ার ইকবাল, ফেনী-২ খন্দকার নজরুল ইসলাম, ফেনী-৩ লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নোয়াখালী-১ ফজলুল করিম মোঃ ইয়াসিন, নোয়াখালী-২ মোঃ তালেবুজ্জামান, নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ মিয়া, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন আজাদ, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, নোয়াখালী-৬ মুশফিকুর রহমান, লক্ষীপুর-১ মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, লক্ষীপুর-২ বোরহান উদ্দিন আহমেদ মিঠু, লক্ষীপুর-৩ মোঃ রাকিব হোসেন, চট্টগ্রাম-১ মোঃ এমদাদ হোসেন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ মোঃ শফিউল আজম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ এম এ সালাম, চট্টগ্রাম-৪ মোঃ দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৬ মোঃ শফিউল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মুসা আহমেদ রানা, চট্টগ্রাম-৮ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ সানজিদ রশীদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ মোঃ নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৩ আব্দুর রব চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোঃ ওলিউল্ল্যাহ, চট্টগ্রাম-১৫ মোঃ সালেম, চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ খোসনেআরা, কক্সবাজার-২ মাহমুদুল করিম, কক্সবাজার-৩ এ্যাড. মোঃ তারেক, কক্সবাজার-৪ নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টু, পার্বত্য খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, পার্বত্য রাঙ্গামাটি হারুনুর রশীদ মাতুব্বর, পার্বত্য বান্দরবন এটি এম শহীদুল ইসলাম।
ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার বনানীর জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণকালে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
এর আগে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ২০ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে জাপা। ২৩ নভেম্বর ছিল ফরম বিক্রির শেষ দিন। পরে তা শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।