চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় পার্টির পুর্নগঠন প্রক্রিয়ার যুগ্ম মহাসচিব ও এরশাদ ট্রাস্টের সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক পীরজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমেদের ইফতার ও দোয়া মাহফিল আজ ১০ এপ্রিল সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব আবু কাউসার খানের সঞ্চালনায় পীরজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমেদ, জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক নাজমুল হক শেরিন, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ মোশারফ হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ কবির ফারুক, অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন, অ্যাডভোকেট ছদর উদ্দিন, সদস্য মেরাজ মৃধা, গাজী জামান, সৈয়দ কুতুবুল আলম, পৌর জাতীয় পার্টির আহবায়ক সৈয়দ রুহুল আমিন, মাজেদ আলী, ছাত্র সমাজের আহবায়ক রাকিব উদ্দিন, সদস্য সচিব মোঃ মনিরুজ্জামান রতিুল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পীরজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমেদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় পার্টির সার্বিক উন্নয়নের কার্যক্রমকে আরো বেগবান ও গতিশীল করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি উন্নয়নের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে জেলার সকল সাংবাদিকদের সহযোগীতা কামনা করেন।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪খ্রি. পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত আজ ৬ এপ্রিল সকাল ১১টায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র কনফারেন্স রুমে তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসাইন। ডাক্তার মাহমুদুল হাসান এর উপস্থাপনায় “স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে : কাজ করি একসাথে” শীর্ষক প্রতিপাদ্য বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার সুমন ভূঁইয়া। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোগী মৃত্যুর বিভিন্ন কারণ বর্ণনা করেন ডাক্তার খোকন দেবনাথ। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা নাজবাহুল ইসলাম বকুল, সাংবাদিক আবুল হাসনাত অপু, সিনিয়র স্টাফ নার্স (শিশু বিভাগ ইনচার্জ) মোছাম্মত হেলেনা বেগম, নার্স মোছাম্মত রুনা আক্তার, হেলথ এডুকেটর মোঃ শরিফুল ইসলাম। পরে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে জেনারেল হাসপাতালে আগত রোগী ও অভিভাবকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে র্যালী অনুষ্ঠিত হয়। উভয় কর্মসূচীতে অতিথিবৃন্দসহ ডাক্তার আজহারুর রহমান তুহিন, ডাক্তার শামীমা সুলতানা, ডাক্তার মারুফ হোসেন, ডাক্তার হিমেল এবং সাংবাদিক ও নার্সগণ অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমান জনসংখ্যা অনুপাতে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শয্যা (বেড) সংখ্যা খুবই কম। প্রয়োজনের ১০ ভাগের এক ভাগ মাত্র। আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে আরো উন্নত করতে হবে। আমাদের স্ট্রাকচারাল উন্নয়ন হয়েছে। এখন দরকার মানসিক উন্নয়ন। দেশ থেকে মেধাবী সন্তানেরা চলে যাচ্ছে বিদেশে, এই একেবারে যাওয়াটা আমাদের জন্য দেশের জন্য ক্ষতির কারণ। স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে মোটিভেট দিয়ে রোগমুক্ত করতে হবে। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নয়ন বাংলাদেশের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন বর্তমানে শিশু মৃত্যু হার, মাতৃ মৃত্যু হার কমেছে। পুষ্টিমান বেড়েছে, এই পুষ্টিমান বৃদ্ধিকে ধরে রাখতে হবে। দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। সেবা গ্রহিতা ও সেবা দানকারীদের মাঝে আন্তরিক সম্পর্ক স্বাস্থ্য সেবার মানকে বাড়িয়ে দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের আয়োজনে হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল শনিবারসকাল থেকে রাত পর্যন্ত মাছিহাতার দরবার শরিফের মাঠ প্রাঙ্গণে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ৩ শতাধিক মাদরাসাছাত্র কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা শাহ সৈয়দ নাজেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পীরজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমেদ।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের সদস্য অ্যাডভোকেট শাহ সৈয়দ মো. ইকবাল ও আবু কাওসার খান, মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের সদস্য অ্যাড. শাহ সৈয়দ মো. ইকবাল,মাছিহাতা ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মাওলানা শাহ সৈয়দ মো. আহসান, উপদেষ্টা শাহ সৈয়দ কাউছার, মাছিহাতা দরবার শরিফের পীরজাদা মুর্তজা বিন হাসান ,মাছিহাতা সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসা পরিচালক শাহ সৈয়দ ফাইসাল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিটির সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট ফরহাদ।
কোরআন প্রতিযোগিতায় ৫ পাড়া গ্রুপে প্রথম স্থান হয়ে স্বর্ণপদক অর্জন করেন মুয়াজ বিন বোরহান। ১০ পারা গ্রুপে প্রথম স্থান হয়ে স্বর্ণপদক অর্জন করেন ওমর ফারুক বিন ইকবাল। এছাড়াও দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের রৌপ্যপদক দেওয়া হয়। পরে অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৬ মে রবিবার বিকালে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূস।
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি এস.আর.এম ওসমান গনির সজিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আব্দুল মান্নান সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলাম।
আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গান কবিতা আবৃতি ও তার জীবনী আলোচনা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
গোষ্ঠীগত বিরোধকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।
আজ ১৩ নভেম্বর সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিসীমা পশ্চিম পাড়ায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অর্ধশতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। সংঘর্ষে আহতদের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ আলম জানান, খানিবাড়ি ও সিরাজ আলী বাড়ির গোষ্ঠীর সঙ্গে দোলাবাড়ি গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব রয়েছে। একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেলা পরিষদ সদস্য বাবুল মিয়া। আরেকটি গ্রুপের নেতৃত্বে ইউপি মেম্বার আরজু মিয়া। কিছুদিন আগে আরজু মেম্বার গ্রুপের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদের ছেলেকে মারধর করেন খানিবাড়ির ছেলেরা। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়।
১২ নভেম্বর রবিবার আবার মারধর করা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদকে। এ ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হলে সদর মডেল থানার সদস্যরা সেখানে যান। সোমবার সকালে ঘটনাটি থানায় মীমাংসার জন্য সালিশ সভা ডাকা হয়। সকালে সভা চলাকালীন দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ঘে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। উভয় পক্ষ ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। কয়েকটি বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সদর মডেল থানা পুলিশের কয়েকটি দল ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অর্ধশতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল। এ ঘটনায় আহতদের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশপাশের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সোহেল আহমেদ বলেন, সকালে গোষ্ঠীগত বিরোধে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সংঘর্ষে যারা জড়িত তদন্ত করে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রম্য লেখক, নাট্যব্যক্তিত্ব ও ঔপন্যাসিক পরিমল ভৌমিকের নতুন বই ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ উপন্যাসের মোড়ক উন্মোচন ও পাঠচক্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকালে চেতনায় স্বদেশ গণগ্রন্থাগারের আয়োজনে জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের হল রুমে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
চেতনায় স্বদেশ গণগ্রন্থাগারের সভাপতি ও কথা সাহিত্যিক আমির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার মোঃ আবদুল কুদ্দূস।
সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন সাহিত্য একাডেমির সভাপতি, কবি ও গবেষক জয়দুল হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম লিমন, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট অঞ্চল) সাংবাদিক মোঃ মনির হোসেন।
সভায় ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ উপন্যাসের উপর বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করেন সাহিত্য একাডেমির সহ-সভাপতি কবি ও কথাসাহিত্যিক অ্যাডভোকেট মানিক রতন শর্মা, তিতাস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদের উপদেষ্টা মোঃ আব্দুর রহিম, আশুগঞ্জ ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক এম.এ হানিফ, জেলা পাবলিক লাইব্রেরির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মমিনুল আলম বাবু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কবি পরিষদের সভাপতি, কবি ও গল্পকার শৌমিক ছাত্তার।
ঝিলমিল একাডেমির পরিচালক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক মোঃ আব্দুল মতিন (সেলিম)।
সভায় বক্তারা বলেন, পরিমল ভৌমিক একজন নির্ভেজাল মানুষ। তিনি একজন সজ্জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। পেশায় শিক্ষক হয়ে পড়ন্ত বয়সেও পরিমল ভৌমিকের গীতিশীল লেখালেখি তরুণ লেখকদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা যোগাবে।
উল্লেখ্য ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ পরিমল ভৌমিক ভৌমিকের প্রকাশিত সপ্তম বই (দ্বিতীয় উপন্যাস)। তাঁর বেশ প্রকাশিত অন্যান্য গ্রন্থ সমূহ হলো- বহু রূপি ভূত (২০০৮) দৈত্য দানব ভূত (২০০৯), ১০টি রম্য রচনা (২০১০), ‘নাম ফাটুক-মনে কিছু কইরেন না’ (রম্য রচনা-২০২০), ভৌতিক গল্প ‘ভূত গবেষণা ইনস্টিটিউট’ (২০২১) ‘কাহিনির শেষ পাতায়’ (উপন্যাস-২০২২) ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ (উপন্যাস-২০২৩) বইগুলো প্রকাশ করেছে জ্ঞানজ্যোতি প্রকাশনী, ঢাকা।