চলারপথে ডেস্ক :
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কোন আলোচনা নয়, সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়ে নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি। আজ ১১ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, আওয়ামী লীগ জানে কিভাবে আন্দোলন করতে হয় বা প্রতিহত করতে হয়।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন, তাদের দেশের মানুষের প্রতি আস্থা নেই, তাদের আস্থা বিদেশীর উপর। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জনগণ আবারও শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে।
পরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নং ওয়ার্ডের তিন হাজার দুস্ত অসহায় পরিবারের মাঝে ইদ উপহার বিতরণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন,ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তার হোসেন ৫৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল নুরে আলম, ৫৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল মোহাম্মদ হোসেন, ৫৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল সাইদুল মাদবর প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি বলেছে অক্টোবরে নাকি ফাইনাল খেলা হবে। আমরাও ফাইনাল খেলার জন্য বসে আছি। কিন্তু ফাইনাল খেলার আগে বিএনপি দেখতে পাবে তাদের খেলার টিমে ১১ জন নাই। আগামী কয়েক সপ্তাহে দেখতে পাবেন বিএনপির খেলোয়াড়রা টিম ছেড়ে অন্যদলে পালিয়ে গেছেন।
যে পথে তাদের নেতা শমসের মবিন ও তৈমুর আলম খন্দকার গেছেন, সেভাবে আরো অনেকেই পালানোর তালিকায় আছেন।
আজ ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শামসুদ্দোহা সিকদার আরজুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘আজ দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে তখন দেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
বিএনপি কয়দিন গণমিছিল, কয়দিন অবস্থান, আবার কয়দিন হাঁটা, কয়দিন দৌড় কর্মসূচি, কয়দিন বসা কর্মসূচি দেয়। এখন বিএনপির বাকি আছে হামাগুড়ি কর্মসূচি দেওয়া। এখন দেখার বিষয় বিএনপি কখন হামাগুড়ি কর্মসূচি দেয়।’
ভিসানীতিতে সরকার বা দল নয়, বিএনপিই চাপে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণের ওপর বিএনপির কোনো ভরসা নেই, ধীরে ধীরে তাদের সমাবেশ ছোট হয়ে আসছে, এ জন্য ঘনঘন বিদেশিদের কাছে ধরনা দেয়।
যুক্তরাষ্ট্র যেই ভিসানীতি ঘোষণা করেছে তাতে বলা হয়েছে- যারা একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রতিপক্ষ হবে তারাই এই ভিসানীতির মধ্যে আসবে। আর বিএনপি এখন নির্বাচনে বাধা দেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছে। বিএনপি বলছে নির্বাচন প্রতিহত করবে। তাহলে কারা এই ভিসানীতির আওতায় আসবে -প্রশ্ন রাখেন তথ্যমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরো বলেন, ‘ভিসানীতিতে সরকার কিংবা আমাদের দল কোনো চাপ অনুভব করছে না।
আমরা এটিকে স্বাগত জানাই। এটির প্রেক্ষিতে বরং বিএনপির ওপরই চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তারা বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো লাভ হয় নাই। সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ থাকবে।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বিদেশি বন্ধুদের উদ্দেশ্যে বলেন, এদেশ আমাদের, এদেশে নির্বাচন কিভাবে হবে সেটি আমরা ঠিক করব, নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে। কাউকে আমাদের গণতন্ত্র শেখাতে হবে না। আমরা গণতান্ত্রিক রীতিনীতির চর্চা জানি। কিভাবে সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষা নির্বাচন হয় সেটিও আমরা জানি।’ তিনি প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, দেশে অবশ্যই আগামী নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং সেই নির্বাচনে বিজয়ের মাধ্যমে আবারো জননেত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চমবারের মতো সরকারপ্রধান হিসেবে শপথগ্রহণ করবেন।
যুবলীগকে আওয়ামী লীগের ভ্যানগার্ড ও শেখ হাসিনার অগ্রগামী বাহিনী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি রাঙ্গুনিয়ায় এখন গর্তের মধ্যে ঢুকে আছে। গর্তের ভেতর থেক মাথা তুলে উঁকি দেয়, গর্ত থেকে যাতে বের হতে না পারে সেজন্য যুবলীগকে সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। তারা করোনাসহ কোন দুর্যোগ-দুর্বিপাকে রাঙ্গুনিয়ার কারো পাশে দাঁড়ায়নি। ভোটের সময় ভাঁজওয়ালা পাঞ্জাবি পড়ে মাঠে নামবে শীতের পাখির মতো। গতবার ধানের শীষ বর্গা দিয়েছিল বলে রাঙ্গুনিয়ায় বিএনপির মহিলা নেত্রীরা ঝাড়ু মিছিল করেছিল। এবার কাকে দেয়, সেটিই দেখার বিষয়।’
উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুচের সঞ্চালনায় ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম রাশেদুল ইসলাম, প্রধান বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ এবং সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আজ ২৭ জুন বৃহস্পতিবার নবীনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর পূর্বে দলের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল এমপি’র নেতৃত্ব একটি বিশাল র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ফয়জুর রহমান বাদল এমপি বলেন, ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে দ্রুত একটি শক্তিশালী উপজেলা আওয়ামীলীগ পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে এবং সাংগঠনিক কাঠামোকে গতিশীল করতে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটিগুলিকে নতুন করে সাজানো হবে। বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির, মেয়র অ্যাড. শিব সংকর দাস, বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাড. সুজিত কুমার দেব, ইয়াবের হাসান জামিল, চেয়ারম্যান জসিম উদ্দীন আহমেদ, শফিকুল ইসলাম, নুরুন্নাহার বেগম, আবদুর রউফ, পিন্টু ভদ্র, মাহাবুব আলম লিটন, গৌরাঙ্গ দেব নাথ, জহির রায়হান, মাহমুদা আক্তার শিউলি, প্রবীর ভট্টাচার্য, চেয়ারম্যান মাসুম আনোয়ার হোসেন, হাবিবুর রহমান, সঞ্জয় সাহা, শামস আলম, সালাউদ্দিন বাবু, খলিলুর রহমান, শামীম, আব্দুল্লাহ আল রোমান, আব্দুল্লা আল মামুন প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছোটবেলা থেকেই এ দেশের মানুষের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করতেন। শিশুকাল থেকেই তিনি বাঙালির অধিকার, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই বাঙালি অধিকার আদায় শিখেছিল।
জাতির পিতার ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আজ ১৬ আগস্ট বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সরকারি শিশু পরিবারের শিশুদের মধ্যে খাবার পরিবেশন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। আইন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আনিসুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে বলার উল্লেখযোগ্য দিক হলো, শিশুদের প্রতি তিনি খুবই দুর্বল ছিলেন। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুদেরকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং এ ভালোবাসা ছিল তাঁর হৃদয় থেকে।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের চেষ্টা ছিল বাঙালির বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করা। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, সফল হয়েছেন; আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, এ দেশেই তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
শিশুদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে স্মরণে রেখে তোমাদের জীবন, পড়াশোনা, আচার-ব্যবহার সাজাতে হবে। তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার, যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা এবং তেজগাঁও সরকারি শিশু পরিবার ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান স্বৈরশাহী দেশে বিরোধীদলহীন নিষ্ঠুর একদলীয় রাষ্ট্র কায়েমে বদ্ধপরিকর। তবে তাদের এই সাধ কোনোদিন পূরণ হবে না। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপ্রিয়, তারা বহু মত, পথ ও বিশ্বাসের ঐতিহ্যকে কখনোই ধুলিস্যাৎ হতে দেবে না।
আজ ২১ জুলাই শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষের তালা লাগিয়ে দেওয়ার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দলটির নেতাকর্মীদের পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যরাতের মহাভোট ডাকাতির নির্বাচনের পর বর্তমান সরকারের দুঃশাসন আরো ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। সরকার দেশকে বিরোধী দলশূন্য করতে এখন মাঠে নেমেছে। আর এজন্য বিরোধী দলের নেতাকর্মী এবং প্রতিবাদী জনগণের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়ে দেশব্যাপী আতঙ্কের বিস্তার ঘটাচ্ছে, যাতে সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কেউ সমালোচনা করতে সাহসী না হয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষ কর্তৃক তালা লাগিয়ে দেওয়াসহ ভবনে প্রবেশের সময় পুলিশ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মীকে আহত করার ঘটনায় তা আবারও প্রমাণিত হলো।
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এক বিবৃতিতে, জাতীয় সংসদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আবদুস সাত্তারের বিজয়কে ‘ষড়যন্ত্র ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের বিজয় হিসাবে’’ উল্লেখ করে একটি সুষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় তিনি সরাইল ও আশুগঞ্জ নির্বাচনি এলাকার ভোটার এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি উপ-নির্বাচনে কম ভোটার উপস্থিতির বিষয় উল্লেখ করে বলেন, উপ-নির্বাচনটিতে রাজনৈতিক দল ভিত্তিক প্রার্থী বা প্রতিযোগীতা এবং শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকায় নির্বাচনে উত্তাপ ছিলনা। সে কারণে ভোটারদের আগ্রহ ও কাক্সিক্ষত উপস্থিতি ছিলনা।
তবে, সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ফলে ‘বিএনপি’র নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহতের ঘোষণা’ জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখাত হয়ে বিএনপি একটি জনসমর্থন বিহীন ক্ষয়িষ্ণু রাজনৈতিক দল হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি