চলারপথে ডেস্ক :
দেশের শিক্ষাবোর্ডগুলোর পরিকল্পনা ছিল আগামী জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহে ২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু করার। তবে বেশিরভাগ কলেজ ও মাদ্রাসায় সিলেবাস শেষ না হওয়ায় এ পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে যাচ্ছে। এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আগামী আগস্টে নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটি। শীগ্রই শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানা গেছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটি সূত্রে জানা গেছে, করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের মার্চ থেকে টানা প্রায় দেড় বছর দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় সশরীরে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেওয়া বন্ধ ছিল। সে কারণে এলোমেলো হয়ে যায় শিক্ষাপঞ্জি, যা এখনো স্বাভাবিক হয়নি। স্বাভাবিক সময়ে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতো ফেব্রুয়ারিতে। আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। গত বছর ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হয় গত বছরের মার্চ থেকে। তারাই এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় বসবেন।
এবার পুনর্বিন্যাস করা পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা হলেও প্রশ্নপত্রের ধরন হবে আগের মতোই। করোনার সময় যেমন বেশি প্রশ্নপত্র থেকে কম প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছিল, এবার সেই সুবিধা নেই। মূলত এসব কারণেই জুলাইয়ে এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে এল শিক্ষা বোর্ডগুলো।
অনলাইন ডেস্ক :
ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত দুর্গতদের পাশে সরকারি কর্মকর্তাদের থাকতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের গতানুগতিক অবস্থার বাইরে এসে কাজ করতে নির্দেশনা দিয়েছেন।
আজ ২৮ মে মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। সভা শেষে সাংবাদিকদের সামনে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার, পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল আব্দুস সালাম (অব.) এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনাসচিব সত্যজিত কর্মকার, কৃষি, পানি ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) আব্দুল বাকী এবং ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) ড. এমদাদউল্লাহ মিয়ান।
পরিকল্পনাসচিব জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি পর্যবেক্ষণে রাত ২টা পর্যন্ত জেগে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রত্যেক জেলার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে ব্যবস্থাপনা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। তা ছাড়া ল্যান্ডফোনকে গুরুত্ব দিতে বলেছেন। কেননা রিমালে ল্যান্ডফোনের গুরুত্ব সামনে এসেছে।
প্রধানমন্ত্রী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছেন, যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার যথাযথ হিসাব বের করতে হবে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে যেসব ক্ষয়ক্ষতির চিত্র এসেছে তা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ সংস্কার করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তা ছাড়া দ্রুত দুর্গত এলাকায় খাবার পানির ব্যবস্থা করতে বলেছেন।
একনেক সভায় রোহিঙ্গাদের উন্নয়নসহ ১১ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ হাজার ৩৩৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ছয় হাজার ৫৪১ কোটি ৫২ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ সহায়তা থেকে সাত হাজার ৮৭৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে ৮৩ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ পুকুরে স্কুলভিত্তিক সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে দুপুরে এ সাঁতার প্রতিযোগিতায় চারটি গ্রুপে বিভিন্ন ক্লাসের ১০০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে।
জেলা ক্রীড়া অফিসার কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-লোহাগড়া পৌর মেয়র সৈয়দ মসিয়ূর রহমান। এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন-লোহাগড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফরিন জাহান, ক্রীড়া সংগঠক দিলীপ চক্রবর্তীসহ অনেকে। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচীর আওতায় এ সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি লোহাগড়া পৌর মেয়র সৈয়দ মসিয়ূর রহমান বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে মানুষের শরীর গঠনসহ মানসিক দিক ভালো থাকে। খেলার মাধ্যমে দেশের সুনাম অর্জিত হয়। দেশের গৌরব অর্জিত হয়। এখান থেকে ক্ষুদে সাঁতারুরাও ভালো কিছু অর্জন করবে এমন প্রত্যাশা করছি।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সরকার যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক, সময়োপযোগী ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। যাতে তারা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হয়। আমরা চাই, আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।’
আজ ২ মার্চ শনিবার সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেজিমেন্ট, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট’ তথা ‘বীর’ এর তৃতীয় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন সরকারপ্রধান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর সেনাবাহিনীতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পদাতিক ডিভিশন, ব্রিগেড, ইউনিট ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে এবং আধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার পদক্ষেপ আমরা হাতে নিয়েছি। কাজেই আমরা চাই, আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।’
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়ায়। শুধু তাই নয়, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ব্যাপকভাবে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং আমাদের সশস্ত্র বাহিনীও সেভাবেই মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘কাজেই এভাবেই আমরা সবাই এক হয়ে আমাদের দেশকে গড়ে তুলে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব, এটাই আমাদের লক্ষ্য। ইতোমধ্যেই আমরা আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি নিচ্ছি। তাছাড়া দারিদ্র বিমোচন করে দেশকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়ায় আজকের বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের রোল মডেল বলে পরিচিতি পেয়েছে। আজকের বাংলাদেশকে এখন আর কেউ অবহেলা করতে পারে না। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেভাবেই সামনের দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একটি আধুনিক, পেশাদার ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গঠনের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। তার নির্দেশেই ১৯৭২ সালে কুমিল্লায় গড়ে তোলা হয় বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি। এ ছাড়া তিনি কম্বাইন্ড আর্মস স্কুল ও প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং সেন্টারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। জাতির পিতার সুদূরপ্রসারী প্রতিরক্ষা নীতির আলোকেই আমরা ‘প্রতিরক্ষা নীতি ২০১৮’ ও ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন করা হচ্ছে।”
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দুর্জয়, দুরন্ত, নির্ভীক–এই মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সঙ্গে রয়েছে আমার গভীর বন্ধন। কারণ, জাতির যে আকাঙ্ক্ষা ছিল বাংলাদেশের নামে একটি রেজিমেন্ট হবে। ২০০১ সালেই সেই রেজিমেন্ট আমরা প্রতিষ্ঠা করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এই রেজিমেন্টকে ‘রেজিমেন্টাল কালার’ প্রদান করি এবং ২০১১ সালে আমিই এই রেজিমেন্টকে মর্যাদাপূর্ণ ‘জাতীয় পতাকা’ প্রদান করি। বর্তমানে এই রেজিমেন্টে দুটি প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নসহ মোট ৪৬টি ইউনিট রয়েছে।” ‘এই ইউনিটের সদস্যরা দেশ ও দেশের বাইরে দক্ষতা, সুনাম ও দেশপ্রেমের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে’, উল্লেখ করে সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, ‘তারা এই যে কাজের মধ্যদিয়ে সুনাম অর্জন করেছেন, তা অব্যাহত রেখে এগিয়ে যাবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এখন শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও অবদান রেখে যাচ্ছেন এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনছেন। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেখানেই যাচ্ছে, সেখানেই তারা মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করছে। সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সৌরভ হোসেন (২০) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার বিনাই এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ক্ষেতলাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সৌরভ হোসেন ক্ষেতলাল উপজেলার আটিদাশড়া গ্রামে শহিদুল ইসলামের ছেলে।
(ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, সৌরভ উপজেলার বিনাই গ্রামে মোহাম্মদ আলী নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন ভবনে নির্মাণ শ্রমিক হিসাবে কাজ করছিলেন। এ সময় অসাবধানতাবশত নির্মাণাধীন ভবনের পাশে গরুর সেডে বৈদ্যুতিক সংযোগকৃত ছেঁড়া তারের সঙ্গে জড়িয়ে গুরুতর আহত হন সৌরভ। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১৩তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর হলো- ০৮৫৮৭১৯।
তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৭২৬২০১। আর তৃতীয় পুরস্কার এক লাখ টাকা করে দুটি হলো, ০৭২৪৪৯১ ও ০৭৬৬৯০৪। ৫০ হাজার টাকা বিজয়ী চতুর্থ পুরস্কার নম্বর দুটি হলো ০৬২৮১৪৫ ও ০৭৬৭৪৩৯।
আজ ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলামের -এর সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাইজবন্ডের ১১২তম ‘ড্র’, প্রথম পুরস্কার বিজয়ী ০৭৯৮৮৯০
১১১তম প্রাইজবন্ডের ড্র, ছয় লাখ টাকা বিজয়ী ০৬৪০৮৬৪
১১০তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, ছয় লাখ টাকা বিজয়ী ০০৮৮৭০৮
প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৭৫টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রত্যেক সিরিজের জন্য একই নম্বর) এ ‘ড্র’ পরিচালিত হয়। এগুলো হলো: কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ, গন, গফ, গব, গম, গল, গষ এবং গপ এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত।
এছাড়া পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে পাবেন ৪০ জন। তাদের নম্বরগুলো হলো: ০০৩৫৮৮৬, ০১৯৪৭৮৭, ০৪৫০৩৫৬, ০৬৩৬০৫৩, ০৮০৭৬২৯, ০০৩৬৩৬৯, ০২৩৭৩৯৬, ০৪৬৩৭৪৮, ০৬৫৮৩৮২, ০৮৩৯৫৪১, ০০৫২০৪২, ০২৬৮২৭৩, ০৫৩৭২৩৯, ০৬৮০২১৭, ০৮৬০৫৮১, ০০৯০৬৪৯, ০২৭০৬৪১, ০৫৬৭২০০, ০৭১৩৬৬৩, ০৯০৮৮৬২, ০১১৯২১২, ০২৮৩২১০, ০৬০৯৩৪৪, ০৭৩২৭৮৩, ০৯৪৮৫১৯, ০১২০৮৫৯, ০৩৪১৮৭৩, ০৬১৩৯৯০, ০৭৪৩০৯১, ০৯৭৮১৯৯, ০১৬২৫৩৪, ০৩৪৩৪২০, ০৬১৪৬৬৯, ০৭৪৪৫৩৩, ০৯৮৯৪৮০,০১৬৯৬৯৩, ০৪৪২৪৭৫, ০৬৩১২৪৭, ০৭৭২৬৩৯ এবং ০৯৯১৭১২ ।