ডেস্ক রিপোর্ট :
নির্বাচনে বাধা দিতে এলে প্রতিহত করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সবাইকে বলছি— এই নির্বাচনে আসতে। তবে যারাই বাধা দেবে তাদের প্রতিহত করব।
আজ ২৮ এপ্রিল শুক্রবার বনানী কবরস্থানে শহিদ শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আমরা করব।
বিএনপির আন্দোলনের বিপরীতে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা কোনো পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি করতে যাচ্ছি না। বিএনপি কখনো দ্রুত, কখনো ধীরগতির আন্দোলন, মানববন্ধন, পদযাত্রা, গণঅভ্যুত্থান করছে। এ জন্য অপরাজনীতি থেকে এ দেশের জনগণের জানমাল রক্ষা করার জন্য আমরা শান্তি সমাবেশ করছি। আমরা সময়সীমা দিয়ে কোনো কর্মসূচি দিচ্ছি না। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকব। জনগণকে শান্তির ডাক জানিয়ে দিতে চাই।
এ সময় সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী বলেন, মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ড জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় ‘৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ও ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। এই তিনটি ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা।
ওবায়দুল কাদের বলেন, হত্যা, যড়যন্ত্র, বিশ্বাসঘাতকতার বদলে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হবে। একই সঙ্গে আমরা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলব, তাদের পরাজিত করব, পরাভূত করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
আজ ২৭ নভেম্বর সোমবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৯টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি ১১টি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান চুন্নু।
প্রার্থীরা হলো :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) মোঃ শাহানুল করিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এডভোকেট আব্দুল হামিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) এ্যাড. মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) তারেক আহমেদ আদেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) মোঃ মোবারক হোসেন দুলু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) এডভোকেট আমজাদ হোসেন,
পঞ্চগড়-১ মোঃ আবু সালেক/মোঃ আব্দুর রহিম, পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-১ মোঃ রেজাউল রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন্নাহার বেগম, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক এমপি), দিনাজপুর-১ মোঃ শাহিনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২ এ্যাড. জুলফিকার হোসেন মাহবুবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ মোঃ মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫ এ্যাড. নুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৬ মোঃ ফিরোজ সুলতান আলম, নীলফামারী-১ লেঃ কর্ণেল (অবঃ) তসলিম, নীলফামারী-২ মোঃ শাহজাহান আলী চৌধুরী, নীলফামারী-৩ মেজর (অবঃ) রানা মোঃ সোহেল, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-১ মোঃ হাবিবুল হক বশু মিয়া, লালমনিরহাট-২ মোঃ দেলোয়ার, লালমনিরহাট-৩ (লালমনিরহাট সদর উপজেলা) জাহিদ হাসান, রংপুর-১ এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, রংপুর-২ আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ মোঃ আনিছুর রহমান, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ উপজেলা) মোঃ নূর আলম মিয়া, কুড়িগ্রাম-১ একেএম. মো স্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আব্দুস সুবহান, কুড়িগ্রাম-৪ একেএম সাইফুর রহমান, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশীদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ইঞ্জিনিয়ার মাইনুর রাব্বী চৌধুরী, গাইবান্ধা-৪ ( গোবিন্দগঞ্জ) কাজী মোঃ মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) মোঃ আতাউর রহমান সরকার, জয়পুরহাট-১ ডা. মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ নুরুল্লাহ, বগুড়া-১ মোঃ গোলাম মো স্তফা বাবু মন্ডল, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, বগুড়া-৩ এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, বগুড়া-৪ শাহীন মো স্তফা কামাল ফারুক, বগুড়া-৫ মোঃ ওমর ফারুক, বগুড়া-৬ আজিজ আহমেদ রুবেল, বগুড়া-৭ এটিএম আনিসুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মোঃ আফজার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ এ্যাড. আব্দুর রশীদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ মো স্তাফিজুর রহমান মুকুল, নওগাঁ-১ মোঃ আকবর আলী, নওগাঁ-২ অ্যাড. মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৩ মাসুদ রানা, নওগাঁ-৪ (মান্দা) মোঃ আলতাফ হোসেন, নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) মোঃ ইফতারুল ইসলাম বকুল, নওগাঁ-৬ আবু বেলাল হোসেন, রাজশাহী-১ সামসুদ্দিন মন্ডল, রাজশাহী-২ সাইফুল ইসলাম স্বপন, রাজশাহী-৩ সোলায়মান হোসেন, রাজশাহী-৪ মোঃ আবু তালেব প্রামাণিক, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬ মোঃ শামসুদ্দিন রিন্টু, নাটোর-১ মোঃ আশিক হোসেন, নাটোর-২ ডা. মোঃ নুরুন্নবী মৃধা, নাটোর-৩ আনিসুর রহমান, নাটোর-৪ অধ্যাপক মোঃ আলাউদ্দিন মৃধা, সিরাজগঞ্জ-১ মোঃ জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-২ মোঃ আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ জাকির হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসেম, সিরাজগঞ্জ-৫ মোঃ ফজলুল হক, সিরাজগঞ্জ-৬ মোঃ মো৩ার হোসেন, পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, পাবনা-২ শহিদুল ইসলাম দায়েন, পাবনা-৩ মীর নাদির মোঃ ডাবলু, পাবনা-৪ মোঃ রেজাউল করিম, পাবনা-৫ তারিকুল আলম স্বাধীন, মেহেরপুর-১ মোঃ আব্দুল হামিদ, মেহেরপুর-২ কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১ শাহরিয়ার জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ শহীদুল ইসলাম ফারুকী, কুষ্টিয়া-৩ নাফিজ আহমেদ খান টিটু, কুষ্টিয়া-৪ মোঃ আয়ান উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহ-১ মনিকা আলম, ঝিনাইদহ-২ মেজর (অব.) মাহফুজুর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ মোঃ আব্দুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ এমদাদুল ইসলাম বাচ্চু, যশোর-১ মোঃ আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ মোঃ মাহবুব আলম, যশোর-৪ মোঃ জহুরুল হক, যশোর-৫ এম এ হালিম, যশোর-৬ জি এম হাসান, মাগুরা-১ মোঃ সিরাজুস সায়েফিন সাঈফ, মাগুরা-২ মোঃ মুরাদ আলী, নড়াইল-১ মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২ এ্যাড. খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, বাগেরহাট-১ মোঃ কামরুজ্জামান, বাগেরহাট-২ হাজারা শহীদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, বাগেরহাট-৪ সাজন কুমার মিস্ত্রী, খুলনা-১ কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ গাউসুল আজম, খুলনা-৩ আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৪ মোঃ ফরহাদ আহমেদ, খুলনা-৫ মোঃ শহীদ আলম, খুলনা-৬ মোঃ শফিকুল ইসলাম মধু, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত, সাতক্ষীরা-২ মোঃ আশরাফুজ্জামান আশু, সাতক্ষীরা-৩ অ্যাড. মোঃ আলিফ হোসেন, সাতক্ষীরা-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-১ মোঃ খলিলুর রহমান, বরগুনা-২ মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী-১ এ.বি.এম. রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ মোঃ মহসিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-৩ মোঃ নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আব্দুল মান্নান হাওলাদার, ভোলা-১ শাহজাহান মিয়া, ভোলা-২ মোঃ মিজানুর রহমান, ভোলা-৩ মোঃ কামাল উদ্দিন, ভোলা-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-১ ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী, বরিশাল-২ রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-৫ ইকবাল হোসেন তাপস, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, ঝালকাঠী-১ মোঃ এজাজুল হক, ঝালকাঠী-২ মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পিরোজপুর-১ মোঃ নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, পিরোজপুর-৩ মোঃ মাশরেকুল আজম রবি, টাঙ্গাইল-১ মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-২ মোঃ হুমায়ুন কবির তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ মোঃ আব্দুল হালিম, টাঙ্গাইল-৪ মোঃ লিয়াকত আলী, টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল-৭ জহিরুল ইসলাম জহির, টাঙ্গাইল-৮ মোঃ রেজাউল করিম, জামালপুর-১ এস.এম আবু সায়েম, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩ মীর সামসুল আলম লিপটন, জামালপুর-৪ বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-৫ মোঃ জাকির হোসেন খান, শেরপুর-১ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুল হক মনি, শেরপুর-৩ মোঃ সিরাজুল হক, ময়মনসিংহ-১ কাজল চন্দধ মহন্ত, ময়মনসিংহ-২ মোঃ এনায়েত হোসেন, ময়মনসিংহ-৩ ডা. মো স্তাফিজুর রহমান আকাশ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বাবুল, ময়মনসিংহ-৭ মোঃ আব্দুল মজিদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম এমপি, ময়মনসিংহ-৯ আলহাজ¦ হাসমত মাহমুদ তারিক, ময়মনসিংহ-১০ মোঃ নাজমুল হক, ময়মনসিংহ-১১ মোঃ হাফিজ উদ্দিন, নেত্রকোণা-১ গোলাম রাব্বানী, নেত্রকোণা-২ রহিমা আক্তার আসমা সুলতানা, নেত্রকোণা-৩ মোঃ জসীম উদ্দীন ভূঁইয়া, নেত্রকোণা-৪ এডভোকেট লিয়াকত আলী খান, নেত্রকোণা-৫ ওয়াহিদুজ্জামান আজাদ, কিশোরগঞ্জ-১ ডা. মোঃ আব্দুল হাই, কিশোরগঞ্জ-২ আবু সাঈদ আজাদ খুররম ভূইঁয়া, কিশোরগঞ্জ-৩ এ্যাড. মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ মোঃ আবু ওহাব, কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ মাহবুবুল আলম, কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল, মোঃ হাসান সাঈদ, মানিকগঞ্জ-২ এস.এম. আব্দুল মান্নান, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১ এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-২ মোঃ জয়নাল আবেদীন, মুন্সিগঞ্জ-৩ এএফএম রফিকুল্লাহ সেলিম, ঢাকা-১ এ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি, ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৩ মোঃ মনির সরকার, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, ঢাকা-৫ মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৬ এ্যাড. কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, ঢাকা-৭ তারেক এ আদেল, ঢাকা-৮ মোঃ জুবায়ের আলম খান রবিন, ঢাকা-৯ কাজী আবুল খায়ের, ঢাকা-১০ হাজী মোঃ শাহজাহান, ঢাকা-১১ মোঃ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, শামীম আহমেদ রিজভী, ঢাকা-১২ খোরশেদ আলম খুশু, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোঃ আলমাস উদ্দিন, ঢাকা-১৫ মোঃ শামসুল হক, ঢাকা-১৬ মোঃ আমানত হোসেন আমানত, ঢাকা-১৭ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, ঢাকা-১৯ বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, ঢাকা-২০ খান মোঃ ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর-১ এমএম নিয়াজ উদ্দিন, আল আমিন সরকার, গাজীপুর-২ জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আলহাজ¦ মোঃ কামরুজ্জামান মন্ডল, এফএম সাইফুল ইসলাম, গাজীপুর-৪ মোঃ সামসুদ্দিন খান, গাজীপুর-৫ এমএম নিয়াজ উদ্দিন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান, নরসিংদী-১ মোঃ ওমর ফারুক মিয়া, নরসিংদী-২ এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম, নরসিংদী-৩ এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান, নরসিংদী-৪ মোঃ কামাল উদ্দিন, নরসিংদী-৫ প্রকৌশলী মোঃ শহীদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-১ মোঃ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর সিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৪ আলহাজ্ব ছালাহ্ উদ্দিন খোকা মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-৫ একেএম সেলিম ওসমান, রাজবাড়ী-১ এ্যাড. খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, রাজবাড়ী-২ এ্যাড মোঃ শফিউল আজম খান, ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান, ফরিদপুর-৩ এস.এম. ইয়াহিয়া, গোপালগঞ্জ-১ শহিদুল ইসলাম মোল্লা, গোপালগঞ্জ-২ কাজী শাহীন, মাদারীপুর-১ মোঃ মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ একেএম নুরুজ্জামান জামান, মাদারীপুর-৩ মোঃ আব্দুল খালেক, শরীয়তপুর-২ মোঃ ওয়াহিদুর রহমান, শরীয়তপুর-৩ এডভোকেট মোঃ আব্দুল হান্নান, সুনামগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুল মান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুল রহমান মিজবাহ, সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা হিমেল, সিলেট-১ নজরুল ইসলাম বাবুল, সিলেট-২ মাকসুদ ইবনে আজিজ লামা, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান আতিক, সিলেট-৪ এটিইউ তাজ রহমান, সিলেট-৫ আলহাজ¦ সাব্বির আহমদ, সিলেট-৬ সেলিম উদ্দিন, মৌলভীবাজার-১ আহম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ আব্দুল মালিক, মৌলভীবাজার-৩ রুহুল আমিন, হবিগঞ্জ-১ এম.এ. মুনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-৩ আব্দুল মুমিন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৪ আহাদ উদ্দিন চৌধুরী শাহীন,
কুমিল্লা-১ মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ এটিএম মঞ্জুরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪ এ্যাড. ইউসুফ আজগর, কুমিল্লা-৫ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা-৬ এয়ার আহমেদ সেলিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল করিম মোহন, কুমিল্লা-৭ লুৎফর রেজা খোকন, কুমিল্লা-৮ এইচ এন এম ইরফান, কুমিল্লা-৯ মোঃ গোলাম মো স্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ জোনাকী মুন্সি, কুমিল্লা-১১ মোস্তফা কামাল, চাঁদপুর-১ একে এস এম শহীদুল ইসলাম, চাঁদপুর-২ মোঃ এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৩ এ্যাড. মহাসিন খাঁন, চাঁদপুর-৪ সাজ্জাদ রশিদ, চাঁদপুর-৫ মোঃ ওমর ফারুক, ফেনী-১ শাহরিয়ার ইকবাল, ফেনী-২ খন্দকার নজরুল ইসলাম, ফেনী-৩ লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নোয়াখালী-১ ফজলুল করিম মোঃ ইয়াসিন, নোয়াখালী-২ মোঃ তালেবুজ্জামান, নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ মিয়া, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন আজাদ, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, নোয়াখালী-৬ মুশফিকুর রহমান, লক্ষীপুর-১ মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, লক্ষীপুর-২ বোরহান উদ্দিন আহমেদ মিঠু, লক্ষীপুর-৩ মোঃ রাকিব হোসেন, চট্টগ্রাম-১ মোঃ এমদাদ হোসেন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ মোঃ শফিউল আজম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ এম এ সালাম, চট্টগ্রাম-৪ মোঃ দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৬ মোঃ শফিউল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মুসা আহমেদ রানা, চট্টগ্রাম-৮ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ সানজিদ রশীদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ মোঃ নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৩ আব্দুর রব চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোঃ ওলিউল্ল্যাহ, চট্টগ্রাম-১৫ মোঃ সালেম, চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ খোসনেআরা, কক্সবাজার-২ মাহমুদুল করিম, কক্সবাজার-৩ এ্যাড. মোঃ তারেক, কক্সবাজার-৪ নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টু, পার্বত্য খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, পার্বত্য রাঙ্গামাটি হারুনুর রশীদ মাতুব্বর, পার্বত্য বান্দরবন এটি এম শহীদুল ইসলাম।
ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার বনানীর জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণকালে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
এর আগে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ২০ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে জাপা। ২৩ নভেম্বর ছিল ফরম বিক্রির শেষ দিন। পরে তা শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
চলারপথে ডেস্ক :
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস ময়দানে আগামীকাল শনিবার আওয়ামী লীগের বিভাগীয় জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে বিভাগীয় জনসভায় ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও জামালপুর থেকে অন্তত ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা করছেন নেতারা।
আজ ১০ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সভাস্থলের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমার ধারণা স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ আগামীকাল সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সমাবেশে (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সংকটের কথা বলবেন, সমাধানের কথা বলবেন। সমস্যার কথা বলবেন এবং উত্তরণের উপায় সম্পর্কে বলবেন। যেটা আমাদের নেত্রী সব সময় বলে থাকেন। আগামী দিনের জন্য বার্তা দেবেন। কী করণীয় সে সম্পর্কে বলবেন। আগামী নির্বাচনের জন্য বার্তা দেবেন। অবশ্যই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্গ এ ময়মনসিংহে নৌকার পক্ষে জনগণের সমর্থনের বিষয়টি জনগণের কাছ থেকে আশ্বস্ত হতে চাইবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ময়মনসিংহে যা উন্নয়ন হয়েছে তার কোনো তুলনা নেই। এ ময়মনসিংহে যেদিকে যান সেদিকেই উন্নয়ন। এক আলোকিত ময়মনসিংহ। গ্রেটার ময়মনসিংহে এই উন্নয়নটা হয়েছে। মানুষ চোখের সামনেই দেখছে উন্নয়ন। উন্নয়ন তো ঢেকে রাখার বিষয় নয়। আমাদের অর্জন সবকিছুই জনগণের চোখের সামনে।’
ময়মনসিংহবাসীর জন্য নতুন কোনো খবর আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভাগ হয়ে গেছে, সিটি করপোরেশন হয়ে গেছে, ময়মনসিংহের যেদিকেই তাকান শুধু রাস্তা-ব্রিজ। এ রকম রোড কানেক্টিভিটি ময়মনসিংহের ইতিহাসে কখনো হয়নি। ময়মনসিংহবাসীর চাওয়ার কিছু নেই। সবকিছুই হয়েছে। আগামী নির্বাচন হলে নতুন করে যদি কোনো দাবি ওঠে সেটা দেখা হবে। এখন আর কোনো উন্নয়ন নয়। এই বৈশ্বিক সংকটে এখন শেখ হাসিনার প্রায়োরিটি হচ্ছে দেশের মানুষকে বাঁচানো।
ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজার রহমান জানান, শনিবার দুপুর ১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভুঁইয়া স্টেডিয়াম মাঠে অবতরণ করবেন। সেখান থেকে সার্কিট হাউসে এসে বিশ্রাম নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। পরে বিকেল ৩টায় সার্কিট হাউস মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা মনে করে, বিদেশে তাদের কিছু মুরুব্বির কাছে কান্নাকাটি করলে ক্ষমতায় আসতে পারবে।
আজ ৩ ফেব্রুয়ারি শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের নবনির্মিত বনগজ সেতু উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াতের কাজই হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ যাতে কষ্টে থাকে সে ব্যবস্থা করা। ২০১৪ সালে তারা নির্বাচন বয়কটের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। নিরীহ মানুষকে বাসে পুড়িয়ে মেরেছে। এরপর ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করেছে। মানিলন্ডারিং করে টাকা বিদেশে নিয়ে গেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়েও ষড়যন্ত্র হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনেও বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করেছিল। মানুষের কাছে তারা ভোটের জন্য আসে না।
তিনি আরো বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতারা হত্যা করে রাজনীতি করতেন। বাংলাদেশের মানুষ তাদের চিনে ফেলেছে, তারা আর সেই খেলা খেলতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষ ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করেছে। এই জনপ্রতিনিধিরাই বাংলাদেশের মানুষের সেবা করবে।
আখাউড়া উপজেলার বড়বাজার-ধরখার সড়কের বনগজ এলাকায় নবনির্মিত একটি সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োচিত জনসভায় সভাপতিত্ব করেন ধরখার ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শানু মিয়া।
ইউপি চেয়ারম্যান সাফিকুল ইসলাম সাফিকের সঞ্চালনায় জনসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মো. তাকজিল খলিফা ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভুঁইয়া, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান নাজিম, উপজেলা পরিষদের বাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদ হোসেন ভুঁইয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ১৫ আগষ্টের নৃশংস, বর্বরোচিত হত্যকান্ডের বিচার হয়েছে। এই হত্যাকান্ড করে এখনও যে খুনীরা বেঁচে আছে তাদেরকে ধৃত করে বাংলাদেশের মাটিতে এনে আদালতের রায় কার্য করবো।
১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের কেউ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছায়ার বাইরে নয়। কারণ বঙ্গবন্ধুর ছায়া এত বিশাল তা বাংলাদেশকে ঢেকে রেখেছে। আমরা কেউ-ই সেই ছায়ার বাইরে নয়। সকলে মিলে আল্লাহর কাছে আমাদের নেতা, জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য দোয়া চাইব। তাঁর পরিবারের জন্য দোয়া চাইব। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে শোক দিবস পালন করবো। ঐক্যবদ্ধভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশের উন্নয়ন কাজে তাকে সহযোগিতা করব।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, পৌর মেয়র ও সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক অধ্যক্ষ মোঃ জয়নাল আবেদীন, সাবেক সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ বোরহান উদ্দিন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
দেশের স্বাধীনতা নষ্ট করতে কিছু রাজনৈতিক দল ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক। গতকাল ২৯ এপ্রিল শনিবার কসবা উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত এক জনসভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে, দেশের এ উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে। আমরা দেখেছি শতভাগ বিদ্যুতায়ন, আমরা দেখেছি পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মানুষের অর্থে তৈরি করতে। আমরা দেখেছি গৃহায়ণ প্রকল্প, যার মাধ্যমে গৃহহীনদের বঙ্গবন্ধু কন্যা গৃহ দিয়েছেন। এসব দেখে আমাদের বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিন বাংলাদেশ শুধু এগিয়ে যাবে, বাংলাদেশের মানুষকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।
আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, আজকেও স্বাধীনতা নষ্ট করার জন্য কিছু রাজনৈতিক দল বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে একজোট হয়েছে তথাকথিত বুদ্ধিজীবী, যারা নিজেদেরটা ছাড়া অন্যের বুঝে না। ২০০৭ সালে বলেছিল, আমি একটা রাজনৈতিক দল তৈরি করব, তারপর রাজনৈতিক দল তৈরি করছে। যদি রাজনৈতিক দলের সদস্য হতে চান আমার কাছে ম্যাসেজ পাঠাবেন, কিন্তু একজনও সাড়া দেয়নি। বাংলাদেশের একটা লোকও সাড়া দেয়নি। এখনও তারা ষড়যন্ত্র করছে।
কাইমপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল কায়সার ভূঁইয়া জীবন, পৌর সভার মেয়র এমজি হাক্কানী, জেলা পরিষদের সদস্য এম এ আজিজ, কাইমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কাইমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকতেকার আলম রনি প্রমুখ।