স্পোর্টস ডেস্ক :
পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পেয়েছে পাকিস্তান। টানা দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি করলেন ড্যারিল মিচেল। এবার ১২৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন তিনি। তবে মাত্র ২ রানে জন্য তিন অঙ্কের স্কোর ছুঁতে পারেননি টম ল্যাথাম। মিচেলের সেঞ্চুরি আর ল্যাথামের ৯৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ৩৩৬ রানের বড় স্কোর গড়ে নিউজিল্যান্ড।
রাওয়ালপিন্ডিতে ৩৩৭ রানের বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে সিরিজে টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেছেন ফখর জামানও। তাঁর অপরাজিত ১৮০ রানের সঙ্গে বাবর আজমের হাফসেঞ্চুরিতে কিউইদের ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-০-তে এগিয়ে গেছে পাকিস্তান। ১০ বল বাকি থাকতে ৩৩৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে স্বাগতিকরা। ১৪৪ বলে ১৭টি চার ও ৬টি ছক্কার সাহায্যে ১৮০ রান করেন ফখর। বাবর আজম খেলেন ৬৬ বলে ৬৫ রানের ইনিংস। মোহাম্মদ রিজওয়ান অপরাজিত থাকেন ৪১ বলে ৫৪ রানে।
ওপেনার ইমাম-উল-হকের ব্যাট থেকে ২৪ ও আব্দুল্লাহ শফিকের ব্যাট থেকে ৭ রান আসে। বুধবার সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডে করাচিতে অনুষ্ঠিত হবে।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেত্রী মিশেল ট্রাকটেনবার্গ (৩৯) মারা গেছে। নিজ ফ্ল্যাট থেকে মিশেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানায়, পুলিশের তথ্য মতে, অভিনেত্রীর মৃত্যুর পেছনে কোনো সন্দেহজনক কারণ পাওয়া যায়নি। ফরেনসিক পরীক্ষার পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
অন্যদিকে, এক বিবৃতিতে অভিনেত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, মিশেল ট্রাকটেনবার্গ আমাদের মাঝে নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ করা হচ্ছে। ট্রাকটেনবার্গের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিনোদন জগতের অনেক তারকা।
‘গসিপ গার্ল’-এর সহ-অভিনেত্রী ব্লেক লাইভলি লিখেন, সে ছিল প্রাণবন্ত, দয়ালু ও ভীষণ মেধাবী। এ খবর হৃদয়বিদারক।
‘বাফি’ সহ-অভিনেতা জেমস মার্স্টার্স লিখেন, মিশেল ছিলেন বুদ্ধিমান, হাসিখুশি ও অত্যন্ত প্রতিভাবান। তার মৃত্যু বড় এক ক্ষতি।
১৯৯৬ সালে ‘হ্যারিয়েট দ্য স্পাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দার অভিষেক হয় ট্রাকটেনবার্গের। ৯০ ও ২০০০-এর দশকে শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত ‘বাফি দ্য ভ্যাম্পায়ার স্লেয়ার’-এ ডন সামারস চরিত্রে এবং ‘গসিপ গার্ল’-এ জর্জিনা স্পার্কস চরিত্রে অভিনয়ের জন্য। এছাড়া ‘ইউরোট্রিপ’, ‘আইস প্রিন্সেস’ এবং ‘কিলিং কেনেডি’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।
বিনোদন ডেস্ক :
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এমন গুঞ্জন গত মধ্যরাত থেকে ছড়িয়ে পড়ে। রাতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার রাজারবাগের বাসায় এ অভিনেত্রী ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরো জানা যায়, ছোট পর্দার আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা মুশফিক আর ফারহানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে তিশার। মান-অভিমানের এক পর্যায়ে নিজের বাসাতেই আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিশা।
বর্তমানে এই অভিনেত্রী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ প্রসঙ্গে জানতে সকাল থেকে মুশফিক আর ফারহান ও তিশার নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তারা সাড়া দেননি।
অনলাইন ডেস্ক :
সিনেমার গল্পের মতোই নাটকীয় এই অভিনেত্রীর জীবন। ১৪ বছর বয়সে রুপালি পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেন তিনি, কে ভেবেছিল তার ব্যক্তিগত জীবন একদিন এতোটা আলোড়ন তুলবে! বলা হচ্ছে ভারতের কন্নড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি’র নায়িকা রাধিকার কথা। যিনি তার সৌন্দর্য ও অভিনয় শক্তি দেখিয়ে এত জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। ২০০২ সালে ‘নীলা মেঘা শামা’ দিয়ে পরিচিতি পেলেও ২০০৩ সালে ‘ইয়ারকাই’ সিনেমায় ন্যান্সি চরিত্রে অভিনয়ের পর লাইমলাইটে চলে আসেন রাধিকা।
কিন্তু তার নাম যতোটা সিনেমার জন্য চর্চায় এসেছে, তার চেয়ে বেশি জায়গা করে নিয়েছে ব্যক্তিগত জীবন। অল্প বয়সেই ব্যবসায়ী রতন কুমারের সাথে প্রেমে জড়ান রাধিকা। এরপর তাদের বিয়ে হয়। কিন্তু রাধিকার বাবা মারা যাওয়ায় শুরু হয় নায়িকার পরিবারের টানাপড়েন। এর দুই বছর পর প্রথম দাম্পত্য ভেঙে যায় রাধিকার।
তারপর নায়িকার জীবনে আসে নতুন অধ্যায়। ২০০৬ সালে কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামীকে বিয়ে করেন রাধিকা। তবে চার বছর এই সম্পর্ক গোপন রাখেন তিনি। ২০১০ সালে বিষয়টি সামনে এলে শোরগোল পড়ে যায়। জানা যায়, কুমারস্বামীর এটি দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্ত্রীকে রেখে তিনি রাধিকার সঙ্গে গোপনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। রাধিকার বাবা এই বিয়ের ঘোরবিরোধী ছিলেন, কিন্তু ভালোবাসার টানে পরিবারকে উপেক্ষা করে একরকম পালিয়েই বিয়ে সারেন রাধিকা।
৩৮ বছর বয়সী রাধিকার সিনে দুনিয়ার ক্যারিয়ার কার্যত ফ্লপ। তবে ব্যবসার ক্ষেত্রে তিনি সফল। গুঞ্জন রয়েছে, কুমারস্বামীর স্ত্রী হওয়ার পর তিনি বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১২৪ কোটি রুপি। বর্তমানে এই দম্পতির এক কন্যাসন্তানও রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
পঞ্চমবারের মতো বিয়ে করেছেন মিডিয়া মোগল ও ধনকুবের রুপার্ট মারডক। এই বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় মারডকের আঙুরবাগানে।
৯৩ বছর বয়সী মারডক গত শনিবার ৬৭ বছর বয়সী এলেনা জুকোভার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন। এলেনা একজন অবসরপ্রাপ্ত রুশ জীববিজ্ঞানী। চলতি বছরের মার্চে মারডকের সঙ্গে এলেনার বাগ্দান হয়। তখনই নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, জুনে দু’জনের বিয়ে।
গত বছরের মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা চ্যাপলেইন (পুলিশের বিশেষ পরামর্শক) অ্যান লেসলি স্মিথের সঙ্গে মারডকের বাগ্দান হয়েছিল। তারা বিয়ের পরিকল্পপনাও করেছিলেন। কিন্তু বাগ্দানের পরের মাসে (গত বছরের এপ্রিল) হঠাৎ বিয়ে ভেঙে যাওয়ার খবর আসে। তখন থেকেই এলেনার সঙ্গে মারডকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠার খবর ছড়িয়ে পড়ে।
অ্যানের সঙ্গে মারডকের প্রথম দেখা হয়েছিল ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি অনুষ্ঠানে। পরিচয় পরে গড়ায় প্রণয়ে। অ্যানের সঙ্গে প্রেম ও বাগ্দানের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে মারডক বলেছিলেন, ‘প্রেমে পড়ার পর আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমি জানতাম যে এটাই আমার শেষ প্রেম। এটা ভালো, আমি ভীষণ খুশি।’ শেষ পর্যন্ত অ্যানের সঙ্গে মারডকের আর ঘর বাঁধা হয়নি।অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম নেওয়া মারডকের ছয় সন্তান আছে। তিনি নিউজ করপোরেশনের ইমেরিটাস চেয়ারম্যান। নিউজ করপোরেশনের মালিকানায় রয়েছে ফক্স নিউজ, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, সান ও টাইমসের মতো গণমাধ্যম।
গত বছর ফক্স ও নিউজ করপোরেশনের চেয়ারম্যান পদ ছাড়েন মারডক। তিনি তাঁর ছেলে লাচলান মারডককে উভয় সংস্থার প্রধানের দায়িত্ব দেন।
জানা যায়, মারডক ও এলেনার দেখা হয়েছিল একটি পার্টিতে। এই পার্টির আয়োজক ছিলেন চীনা বংশোদ্ভূত উদ্যোক্তা ওয়েন্ডি ডেং। তিনি মারডকের সাবেক স্ত্রী। ১৯৯৯ সালে তাঁদের বিয়ে হয়েছিল। বিচ্ছেদ ২০১৩ সালে।
মারডকের অন্য সাবেক স্ত্রীরা হলেন অস্ট্রেলিয়ান ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট প্যাট্রিসিয়া বুকার, স্কটিশ বংশোদ্ভূত সাংবাদিক আন্না মান ও মার্কিন মডেল-অভিনেত্রী জেরি হল।
মারডক প্রথম বিয়ে করেছিলেন ১৯৫৬ সালে, প্যাট্রিসিয়াকে। ১৯৬৭ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। একই বছর আন্নাকে বিয়ে করেন মারডক। ১৯৯৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। ২০১৬ সালে জেরিকে বিয়ে করেন মারডক। ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়।
পঞ্চম স্ত্রী এলেনার আগে বিয়ে হয়েছিল। তাঁর সাবেক স্বামী রুশ তেল ব্যবসায়ী আলেকজান্ডার জুকোভা।
গত শতকের পঞ্চাশের দশকে অস্ট্রেলিয়ায় কর্মজীবন শুরু করেন মারডক। ১৯৬৯ সালে তিনি যুক্তরাজ্যে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড ও সান সংবাদপত্র কিনে নেন। পরে তিনি নিউইয়র্ক পোস্ট, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালসহ বেশ কয়েকটি মার্কিন সংবাদপত্র কেনেন।
১৯৯৬ সালে ফক্স নিউজ চালু করেন মারডক। এটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে দর্শকপ্রিয় টিভি নিউজ চ্যানেল। নানা কারণে মারডক আলোচিত-সমালোচিত।
সূত্র : বিবিসি
স্পোর্টস ডেস্ক :
এই বিশ্বকাপের শুরু থেকেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করলো ভারত। ব্যাটিংয়ে খারাপ দিনটা কি ফাইনালের জন্যই জমা ছিল? অস্ট্রেলিয়া যে ভারতীয় ব্যাটারদের সেভাবে দাঁড়াতেই দিলো না আজ।
ম্যাচে বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল লড়াকু ফিফটি করলেন। না হয়, আরও বড় বিপদে পড়তে হতো ভারতকে। শেষ পর্যন্ত পুরো ৫০ ওভার খেললেও ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে ভারতের ইনিংস। ২০২৩ বিশ্বকাপে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা মানেই ভারতের ঝোড়ো সূচনা। ব্যত্যয় ঘটেনি ফাইনালেও। শুরুতে ওপেনার শুভমান গিলের (৭ বলে ৪) উইকেট হারিয়ে ফেললেও ঝোড়ো গতিতে রান তুলেছে ভারত।
রোহিত মারকুটে ভঙ্গিমায় এগিয়ে যাচ্ছিলেন। ছিলেন হাফসেঞ্চুরির দোরগোড়ায়। তবে ৩১ বলে ৪৭ করার পর গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে ট্রাভিস হেডের দুর্দান্ত এক ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় ভারতীয় অধিনায়ককে। এরপরই ভারতকে চেপে ধরে অস্ট্রেলিয়া।
১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান ছিল। এরপর টানা ১৬ ওভার কোনো বাউন্ডারি পায়নি ভারত। অবশেষে ২৭তম ওভারে এসে সেই বাউন্ডারিখরা কাটান লোকেশ রাহুল।
এর আগে নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিং বেছে নেন অসি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। পেস বোলিংয়ে কাজ না হওয়ায় তিনি দ্রুতই বোলিংয়ে নিয়ে আসেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। তিনি এসেই সাফল্য উপহার দেন অস্ট্রেলিয়াকে। নিজের দ্বিতীয় এবং দলের ১০ম ওভারেই দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন ম্যাক্সওয়েল। সাজঘরে ফিরিয়েছেন রোহিত শর্মাকে।
ওভারের চতুর্থ বলে ম্যাক্সওয়েলকে ভালোভাবে খেলতে পারেননি রোহিত। শট খেলতে গেলেন তিনি। কিন্তু বল ব্যাটের কানায় লেগে উঠে যায় অফসাইডে। ট্রাভিস হেড কভার অঞ্চল থেকে পেছনে গিয়ে অসাধারণ একটি ক্যাচ ধরলেন। আউট হয়ে গেলেন রোহিত শর্মা। ৩১ বলে ৪৭ রান করলেন তিনি। দলীয় ৭৬ রানের মাথায় পড়লো দ্বিতীয় উইকেট।
এরপর ব্যাট করতে নামেন শ্রেয়াস আয়ার। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। কিন্তু একটি বাউন্ডারি মেরে তিনিও ফিরে গেলেন। প্যাট কামিন্সের বলে ব্যাটের কানায় লাগিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন আয়ার। ৮১ রানের মাথায় পড়ে তৃতীয় উইকেট।
৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল খোলসে ঢুকে পড়েন। দলকে এগিয়ে নিতে দাঁতে দাঁত চেপে ক্রিজে পড়ে থাকার চেষ্টা করেন তারা। চতুর্থ উইকেটে ১০৯ বল খেলে তারা ধীরগতিতে যোগ করেন ৬৭ রান।
অবশেষে এই জুটিটি ভেঙে দেন প্যাট কামিন্স। ভারতীয় দলের ব্যাটিং ভরসা বিরাট কোহলি তার দুর্দান্ত ডেলিভারিতে ইনসাইডেজ হয়ে বোল্ড হয়েছেন। ৬৩ বলে ৪ বাউন্ডারিতে কোহলির দায়িত্বশীল ইনিংসটি ছিল ৫৪ রানের।
রবীন্দ্র জাদেজা সুবিধা করতে পারেননি। ২২ বলে ৯ রান করে হ্যাজেলউডের বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন তিনি। ১৭৮ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত।
সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেছেন লোকেশ রাহুল। বেশ ধীরগতিতে ব্যাটিং করেছেন তিনি। অবশেষে ধীরগতির রাহুলকে সাজঘরের পথ দেখান মিচেল স্টার্ক।
৬৬ রান করে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন রাহুল। ১০৭ বলের ইনিংসে মাত্র একটি বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। এরপর মোহাম্মদ শামিকেও (৬) সাজঘরে ফেরান স্টার্ক। ২১১ রানে ৭ উইকেট হারায় ভারত।