চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি উদ্ভট উদ্ভট কথা বলে। যে আইন আমাদের সর্বোচ্চ আদালত বাতিল করে দিয়েছে। যে আইন সংসদে পাশ করে উল্টাইয়া গেছে ওই টেক ব্যাক থিউরি থেকে এখন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলে।
গতকাল সোমবার বিকেলে আখাউড়ায় উপজেলা শ্রমিক লীগ আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি নিজেরা কিছু করতে পারে না। তারা নকল করায় ওস্তাদ। তারা আমেরিকা থেকে টেক ব্যাক থিউরি এনেছে। তারা বলছে টেক ব্যাক বাংলাদেশ। তার মানে হচ্ছে বিএনপি আমাদেরকে যে আস্তাকুড়ে রেখেছিল, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে উন্নয়ন হয়েছে সব মুছে দিয়ে আমাদের সেই গর্তে ভরতে হবে। আমি স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশের সংবিধানে যেভাবে নির্বাচন হওয়ার কথা সেভাবে আগামী নির্বাচন হবে। তার এক ইঞ্চি তারতম্য হবে না।
বিএনপির টেক ব্যাক বাংলাদেশের সমালোচনা করে মন্ত্রী আরো বলেন, আমরা বাংলাদেশের মেহনতী মানুষের টাকায় পদ্মা সেতু করেছি। এখন টেক ব্যাক বাংলাদেশ হলে তাহলে তো পদ্মা সেতুন ভাঙতে হবে। ওই নদীতে সেতু থাকতে পারবে না। শেখ হাসিনার আমলে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। এগুলো অন্ধকার করে দিতে হিবে। যে রাস্তাঘাট হয়েছে, সবগুলো সড়কে ড্রেন কাটতে হবে। কারণ টেক ব্যাক বাংলাদেশ।
রেলওয়ে স্টেশন সড়কে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ইবনে মাসুদ খলিফা লাকসু।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজল, শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক বশির খান, ধরখার ইউনিয়ন শ্রমিকলীগের সভাপতি হাবিবুল্লা বাহার সাচ্ছু, সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল, উপজেলা ভ্যান শ্রমিকলীগ সভাপতি মোঃ মুসলিম উদ্দিন প্রমুখ। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এমজি হাক্কানি, এম এ আজিজ, মনির হোসেন বাবুল, মো. সেলিম ভূইয়া, সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
কক্সবাজারের চকরিয়া হস্তশিল্প ও দেশীয় পণ্য উৎপাদনমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড কর্তৃক মাসব্যাপী ‘ব্লক, হ্যান্ড পেইন্ট ও গহনা তৈরি’ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ ১৫ জুলাই শনিবার বিকেলে পৌরশহরে সমিতির কার্যালয়ে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
নারী উদ্যোক্তা সংগঠন চকরিয়া হস্তশিল্প ও দেশীয় পণ্য উৎপাদনমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি শারমিন জন্নাত ফেন্সির সভাপতিত্বে ও সম্পাদক ইসরাত হোসাইন এলির সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম।
বিশেষ অতিথি সাংবাদিক আবুল মনসুর মো. মহসিন, পৌরসভা সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক রাজিফুল মোস্তফা চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ২০ জন নারী প্রশিক্ষণার্থী ছাড়াও সংগঠনের উপদেষ্টা সেলিম রেজা, সহসভাপতি আসমাউল হোসনা লাভলী, কোষাধ্যক্ষ ফারজানা শিরিন জাহান, নির্বাহী সদস্য শামীমা ফেরদাউসী ও খাদিজা ইসলাম লোপাসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস আজ। ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট, হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
ওই সময় শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ২৫ লাখ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে জমা দেয়। এসব দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরায় ফিরে আসে। যুগপৎভাবে বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের।
সেদিন ভোরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ বাসভবন সুধা সদন ঘেরাও করে। সেই সময় শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করছিলেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথবাহিনীর সদস্যরা শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সুধা সদন থেকে বের করে নিয়ে আসে এবং যৌথবাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাঁকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের প্রায় দুই ঘণ্টা আগেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জামিন আবেদন আইন বহির্ভূতভাবে না মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।
শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে বাংলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে অবরুদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালায় তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। শেখ হাসিনা আদালতের গেটে দাঁড়িয়ে প্রায় ৩৬ মিনিটের অগ্নিঝরা বক্তৃতার মাধ্যমে তৎকালীন সরকারের হীন-রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।
গ্রেফতার পূর্ব মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠির মাধ্যমে দেশের জনগণ এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরকে গণতন্ত্র রক্ষায় মনোবল না হারিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠন ও গণতন্ত্রপ্রত্যাশী দেশবাসীর ক্রমাগত প্রতিরোধ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুকন্যার আপোষহীন ও দৃঢ় মনোভাব এবং দেশবাসীর অনড় দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগ ও নানামুখী ষড়যন্ত্রের পর তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘খেয়াল রাখতে হবে আওয়ামী লীগে যারা পদে ছিল, যারা বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে তারা যেন দলের সদস্য হতে না পারে। যারা টেন্ডারবাজি করেছে, অন্যের জায়গা দখল করেছে, যারা ভয়ঙ্কর অবস্থার সৃষ্টি করে রেখেছিল তারা যেন দলে স্থান না পায়।’ তিনি আরো বলেন, হঠাৎ করে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল পিআর পদ্ধতির কথা বলছে। পিআর পদ্ধতি কী কোনো জনগণ বলতে পারবে? এটা কি নারিকেল তেলের মতো মাথায় দেয় না সাবানের মতো শরীরে মাখে? অনেকে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তারাও পিআর পদ্ধতির কথা বলছে। আজ ২৩ আগস্ট শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের লোকনাথ দিঘি (ট্যাংকের পাড়) ময়দানে জেলা বিএনপির সদস্য নবায়ন ও প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।
পিআর পদ্ধতির সমালোচনা করে রিজভী বলেন, কে সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখে, আনন্দ-বেদনায় মানুষের পাশে থাকবে। পিআর পদ্ধতিতে সেই লোক বাছাইয়ের সুযোগ নেই। দলের প্রতীককে ভোট দিতে হবে। দলের প্রতীককে ভোট দিলে দল বাছাই করে দেবে। এরকম চললে অনেক অনৈতিক এবং রাজনীতি বিরোধী ঘটনা ঘটতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো আরও বেশি কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠতে পারে। শেখ হাসিনা যা চাচ্ছেন, পিআর পদ্ধতি অনেকটা ওইরকম।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি সংস্কারের কথা কখনও নিষেধ করেনি, না বলেনি। প্রতিটি সংস্কারের বৈঠকে বিএনপি উপস্থিত থেকে বলেছে যে, প্রয়োজনীয় যে সংস্কার, সে সংস্কার করে নির্বাচনে যাবে। কিন্তু নির্বাচন যেন দীর্ঘায়িত না হয়- সেই কথা বারবার বলে এসেছে। কিন্তু উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর কথা বলে। কেন এই উদ্দেশ্য সেটা আমরা জানি।
সভায় কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম ভূঁইয়া, কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদ মোস্তাক মিয়া, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জহিরুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম জেলা শাখার টিম লিডার আহসান উদ্দিন খান শিপন প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার :
ঢাকা-সিলেট রেলপথে চলাচলকারী কালনী ও উপবন এক্সপ্রেস এবং চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রেলপথে চলাচলকারী বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী বিরতি দেয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়া প্রতিটি ট্রেনের আসন বৃদ্ধি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনকে টিকেট কালোবাজারী মুক্ত করার দাবিতে আজ ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার জেলা নাগরিক ফোরামের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পীযুষ কান্তি আচার্যের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্তের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদস্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, কবি দেওয়ান মারুফ, সাংবাদিক উজ্জ্বল চক্রবর্তী, সাংবাদিক ইব্রাহিম খান সাদাত, খেলাঘর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম কাউছার এমরান, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, নাগরিক ফোরামের সিনিয়র সহ-সভাপতি আতাউর রহমান শাহিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, কমরেড নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা যখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন ট্রেনের আসন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলন শুরু করি, তখনই ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে বিভিন্ন ট্রেনের আসন সংখ্যা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এটা আমাদের জন্য মরার উপর খাড়ার ঘাঁ এর মতো।
বক্তারা বলেন, কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনে কোন টিকেট কালোবাজারী নাই, আমরাও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেলওয়ে স্টেশনকে কালোবাজারী মুক্ত দেখতে চাই। বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়া প্রতিটি ট্রেনের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে কালনী, বিজয় ও উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি দেয়ার দাবি জানান।
বক্তারা আগামী ১ মাসের মধ্যে তাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেয়া না হলে জেলার সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের সাথে কথা বলে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেবেন বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নেবেন আগামীকাল ১০ জানুয়ারি বুধবার। এদিন সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে এ আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। শপথ বাক্য পাঠ করাবেন চলতি একাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
আজ ৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দত্তপাড়ায় তাঁর বাবা সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মরহুম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী এসব কথা বলেন।
চিফ হুইপ বলেন, ‘আগামীকাল সকালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নব নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বেলা ১২ টায় আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির সভা অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তীতে বিকেলে পার্লামেন্টারি পার্টির সিদ্ধান্তের আলোকে রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের জন্য বলা হবে। সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
নুর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘আজ গেজেট হওয়ার পর শপথ অনুষ্ঠিত হবে। শপথ হওয়ার পর সরকার গঠন করার জন্য রাষ্ট্রপতি যখন সম্মতি দেবে তারপর কেবিনেট।’
সংসদে বিরোধী দলের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চীফ হুইপ বলেন, ‘বিরোধী দলের ব্যাপারে সরকারি দলের করণীয় কিছু নাই। বিরোধী দলের যারা আছেন তারা মিলে সংবিধানের আলোকে ঠিক করবেন।
এসময় মাদারীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনির চৌধুরীসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।