চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে নিখোঁজ হওয়ার ২০ঘণ্টা পর শিশু সুমাইয়া আক্তারের (৮) মরদেহ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। আজ ৬ মে শনিবার সকালে সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার গুনিয়াউক ইউনিয়নের গুনিয়াউক গ্রামের এক নম্বর ওয়ার্ডে ঘরের ছাদ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সুমাইয়া ওই এলাকার মৃত আছমত আলীর মেয়ে।এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লা সরকার।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ৫ মে শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় সুমাইয়া। আত্মীয়-স্বজনসহ আশপাশের বাড়ি-ঘরে খোঁজাখুঁজির পর সুমাইয়াকে না পেয়ে গ্রামের মাইকে নিখোঁজের বিষয়টি জানানো হয়। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও তার নিখোঁজের বিষয়টি প্রচার করা হয়।
আজ শনিবার সকালে নিহতের বাড়ির সঙ্গে সংযুক্ত দোকানের ছাদে আম পাড়তে যায় স্থানীয় অন্য এক শিশু। তখন সুমাইয়ার মরদেহ ছাদের ওপর পড়ে থাকতে দেখে সে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গুনিয়াউক গ্রামের এক নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মালেক মিয়া বলেন, সুমাইয়ার বাবা নেই। তার মা হোসনা বেগম নিজ বাড়িতে দোকান ঘর দিয়ে ব্যবসা করে পরিবার চালান। মায়ের দোকান ঘরের ছাদ থেকে আম পাড়তে যায় শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে। এরপর থেকে সে নিখোঁজ। আজ শনিবার সকালে তার লাশ দোকানের ছাদ থেকে নামানো হয়েছে।
নাসিরনগর থানার ওসি মো. হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, জানতে পেরেছি নিজ বাড়ির ছাদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সুমাইয়া নামে এক শিশু মারা গেছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তার মরদেহ দাফনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার হাওড় এলাকায় দুটি টিউবয়েল বসানো হয়েছে। পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে কিছু গাছের চারা রোপণেরও। ছোট্ট এ উদ্যোগে যেন বড় প্রশান্তির খবর কৃষকদের জন্য। তপ্ত রোদে ধান কাটতে এসে আপাতত টিউবয়েলের পানিতে তারা তৃষ্ণা মিটাতে পারছে। তারা আশায় আছে কাঠফাঁটা রোদে বৃক্ষের ছায়াতলে জিরিয়ে নিয়ে কাজ করতে পারার সময়টুকুর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের পতইর গ্রামের পূর্বপাড়া ছাত্র ও যুব সমাজের কয়েকজন হাওড়ে টিউবয়েল বসানোর উদ্যোগ নেন। এ কাজে এগিয়ে আসেন কয়েকজন প্রবাসী। তাদের উদ্যোগে ইতিমধ্যেই পতই এলাকার হাওড়ে দুটি টিউবয়েল বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে ধান কাটতে আসা কৃষক ও কৃষি শ্রমিকরা ওই টিউবয়েল থেকে পানি নিতে শুরু করে। অনেকে ওই টিউবয়েলের কাছে বসে খাবারও খায়।
এক কৃষক বলেন, ‘এখন অনেক রোদ। গরমও বেশি। ধান কাটতে এসে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষকরা তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়ে। সঙ্গে যেটুকু পানি থাকে তাতেও হয় না। যে কারণে এখানে টিউবয়েল বসানোয় আমাদের অনেক উপকার হলো। আমরা অনেক খুশি হয়েছি টিউবয়েলটি বসানোয়।’
ওই এলাকার বাসিন্দা ও উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত একজন বলেন, ‘আমরা চার-পাঁচজন মিলে এমন একটি উদ্যোগ নেওয়ার কথা মাথায় আনি।
ছাত্র ও যুবসমাজের পাশাপাশি প্রবাসীরা এগিয়ে এলে কাজটি সহজ হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত দুটি টিউবয়েল বসানো হয়েছে। আরো একাধিক টিউবয়েল বসানো হবে। এ ছাড়া হাওড় এলাকার কৃষকের বিশ্রামের জন্য কিছু গাছের চারা লাগানোরও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
শেখ হাসিনার বারতা নারী পুরুষ সমতা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে মা সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১২ মে রবিবার দুপুরে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এ মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো: মোনাব্বর হোসেন।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জান্নাত সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো: মনির হোসেন ভূঁইয়া, সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস।
সভায় বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়া ও তথ্য সেবা সহকারী শুকরানা আক্তার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তাসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মা দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা জন্মদাত্রী মাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে সন্তান হিসেবে ছেলে মেয়ে উভয়েই মার প্রতি দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকা, জীবদ্দশায় মা এর সাথে কোন সন্তান যেন সামাজিক, পারিবারিক, মানসিক যেকোন অবস্থায় অশান্তি ও কষ্ঠকর অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ থেকে বিরত থাকার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ৩‘শ দু:স্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
৮ এপ্রিল সোমবার সকালে “মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে “গোকর্ণ হিতৈষী সংঘ” নামে একটি সেবামূলক সংগঠনের উদ্যোগে গোকর্ণ সৈয়দ পাড়ার লায়ন সৈয়দ মোহাম্মদ শরীফের বাড়ি প্রাঙ্গণে এসব ঈদ সমাগ্রী বিতরণ করা হয়। ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিলো পোলার চাল, সরু ভাতের চাল, চিনি, তেল, পিয়াঁজ, আলু, লবন, সেমাই ও দুধ। অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ভূপাল দত্ত চৌধুরীর সভাপতিত্বে ঈদ সামগ্রী বিতরণের উদ্বোধন করেন গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন। এসময় সাবেক উত্তরা ব্যাংক কর্মকর্তা ও “গোকর্ণ হিতৈষী সংঘ” এর সভাপতি সৈয়দ সালাউদ্দিন মুকুল, সৈয়দ আশরাফ আনোয়ার টিটু, সৈয়দ জাজ্ঞা বীরসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
“গোকর্ণ হিতৈষী সংঘ” এর সভাপতি সৈয়দ সালাউদ্দিন মুকুল জানান, এলাকার কৃতি সন্তান লায়ন সৈয়দ মোহাম্মদ শরীফ, ডা: গৌতম পদ সৌম, ডাঃ সৈয়দ ইসরার কামাল, মিসেস সৈয়দা নাসিম, সৈয়দ আলী রেজাসহ আরো অনেকের সহযোগিতায় প্রতিবারের ন্যায় এবারও ৩‘শ পরিবারের মাঝে হিতৈষী সংঘের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার হিসেবে এসব সামগ্রী বিতরণ করা হয়। যারা সার্বিক সহযোগিতা করেছে আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ৫ শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ষষ্ঠ শ্রেণীর এক শিশু শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলার ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় ৭দিন কারাভোগের পর জামিনে এসেও পুলিশ আতঙ্কে ভুগছে ভুক্তভোগী শিশু সাকিবুল। সে সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের উসমান মিয়ার ছেলে। শিশুর বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ভয়ে সাকিবুলের সহপাঠী এবং অন্য শিশুরাও এখন স্কুলে যেতে চাচ্ছে না। ঘটনাটি নাসিরনগর উপজেলা সদরের টেকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
গত ৪ জুলাই নাসিরনগর থানায় ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভুক্তভোগী এক শিশুর পিতা মো. জালাল উদ্দিনকে বাদী করে নাসিরনগর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করে নাসিরনগর থানা পুলিশ। যদিও বাদীর দাবি পুলিশ তাকে থানায় ডেকে এনে মামলার বাদী হতে বলেছে।
এবিষয়ে মামলার বাদী মো. জালাল উদ্দিন বলেন, “আমাকে থানায় ডেকে এনে বলছে তুমি মামলার বাদী হইবা। পরে আমারে বসাইয়া রাইখা মামলা লেইখা এরা আমার সই নিছে। আমার মেয়ে ছোট, নদীতে দল বেধে খেলাধুলা করে, গোছল করে। সময়ে কাপড় পড়ে আবার সময়ে কাপড় ছাড়াই গোছল করে।”
ভুক্তভোগী শিশু শিক্ষার্থী সাকিবুল মিয়া জানান, “আমি সকাল সাতটার সময় সহপাঠীর সাথে প্রাইভেট পড়তে নাসিরনগর যাই। সকালের প্রাইভেট শেষে স্কুলে যাই দশটার সময়। তখন আমাদের পরীক্ষা চলছিল। পরীক্ষা শেষে বিকাল চারটার দিকে অন্য আরেকটা প্রাইভেটে যাই। সেখান থেকে আমার বাবা আমাকে থানায় নিয়ে আসে। আমি কিছুই জানিনা অথচ থানায় নেওয়ার পর পুলিশ আমাকে জেলে দিয়ে দিল।”
সাকিব আরো বলে, “আমি অসুস্থ্য, শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। জেলে থাকতে আমার অনেক কষ্ট হয়েছে। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে বিচার দিয়েছি। আমার গ্রামের স্কুলের ম্যাডামরা আমাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে। এখন আর স্কুলে যেতে ইচ্ছে করে না। পুলিশ দেখলে ভয় লাগে আবার যদি ধরে নিয়ে যায়।”
মামলার স্বাক্ষী ও টেকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রওশন আরা বলেন, ঘটনার দিন ছিল বন্ধের পর স্কুল খোলার প্রথম দিন। সকাল ৯টার সময় স্কুলে ঢুকে ৫জন মেয়ে বাচ্চাকে শ্রেণিকক্ষের ভিতরে দেখতে পায় আমার সহকারি শিক্ষক সালমা আক্তার। এদের কয়েকজনের পড়নে পোশাক ছিল না। কিন্তু কোনো ছেলেকে আমরা আশেপাশে দেখিনি।
তিনি আরো জানান, সাকিব আমার সাবেক ছাত্র। সে অনেক ভালো ছেলে। মামলার আরেক স্বাক্ষী সালমা আক্তার জানান, আমিই প্রথম বাচ্চাগুলোকে দেখতে পেয়ে ম্যাডামকে জানাই। আমরা সাকিব তো দুরের কথা, কোনো ছেলেকেই দেখি নাই।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে ৩ জুলাই সকাল সাড়ে আটটার সময় জাম্বুরার প্রলোভন দেখিয়ে শিশুদের স্কুলে নিয়ে যায় সাকিব। অথচ প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি সেদিন প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে ৪৫ মিনিটের দূরত্বে সকাল সাতটার সময় সহপাঠীর সাথে সাকিব নাসিরনগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে।
এবিষয়ে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. রওশন সিদ্দিক জানান, সাকিব আমার ছাত্র। গত ৩ জুলাই সকাল আটটায় আমার কাছে গণিত প্রাইভেট পড়তে আসে সাকিব। তার বাড়ি থেকে আমার এখানে আসতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় লাগে।
টেকানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীর মা ফাহিমা বেগম বলেন, আমার ছেলে স্কুলে যেতে চাচ্ছে না, বলে স্কুলে গেলে যদি পুলিশে ধরে নিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী পাঁচ শিশুর একজনের মা বলেন, “ঘটনার দিন আমি দেখেছি আমাদের পাঁচজন বাচ্চা কাপড় ছাড়া নদীতে নেমে গোছল করতেছে। কতক্ষণ পরে দেখছি স্কুলের সিঁড়ি দিয়া উপড়ে গেছে। আমি আমার বাচ্চারে ডাক দিছি নিচে নামার জন্য।”
তিনি আরো বলেন, “আমার মেয়ের বয়স পাঁচ বছর। সে এখনও বিছিনায় প্রস্রাব করে, কাপড় ছাড়া নদীতে গোছল করে। ওসমানের পোলারে আমরা চিনি, হে ইতা করার পোলা না, বয়সও হয়নাই।”
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাকিবকে আটক করা হয়েছিল। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে। পুলিশ আতঙ্কের বিষয়টি সত্য নয়।
জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন জানান, “এরকম হওয়ার কথা না, আমার নজরে এসেছে এখন আমি দেখব।”
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলা আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৯ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে নািসরনগর উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরিনের সভাপতিত্বে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিম আরফিনের সঞ্চালনায় সভায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার, সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মো: রেজাউল ইসলাম,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: দিবাকর ভাট, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো: হাসান জামিল খান,উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা সায়না বেগম, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ হান্নান, বুড়িশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল চৌধুরী,সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস, গোকর্ণ ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন, কুন্ডা ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূইয়া, ধরমন্ডল ইউপি চেয়ারম্যান সফিকুল ইসলাম, দাতঁমন্ডল এরফানিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইলিয়াছ মিয়া, জামায়াতে ইসলামির প্রতিনিধি অধ্যাপক মো: সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আবদুর সাত্তার, প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক সবুজ,উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়া, উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) অনাথবন্ধু দাস, গুনিয়াউক ইউপি সচিব মো: শাখাওয়াত হোসেন, চাতলপাড় ইউপি সচিব মো: আলমগীর হোসেনসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও মাসিক আইনশৃংখলা কমিটির সসদ্যগণ বক্তব্য রাখেন।
সভায় বক্তারা নাসিরনগর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি মাদক-জুয়া,চুরি-ডাকাতি বন্ধসহ আইনশৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ হয়।