চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেলওয়ের জলাশয়ে অবৈধভাবে বালু ভরাট করায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।
আজ ৭ মে রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বড় হরন এলাকার স্থানীয় শতাধিক এলাকাবাসী এই মানববন্ধন করেন।
মাবনবন্ধনে অংশ নেওয়া স্থানীয়রা জানান, আশিকুল ইসলাম ও উম্মেদ গংসহ এলাকার কিছু ভূমিদস্যূ রেল লাইনের জলাশয়ের জায়গা লিজ নেওয়ার কথা বলে প্রকাশ্যেই ভেকু মেশিন দিয়ে বালু ফেলে ভরাট করছে। এতে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
তারা আরো জানান, সরকারি রেলওয়ের জায়গা লিজ নেওয়ার নাম করে ভূমিদস্যূরা যেন জলাশয় ভরাট করতে না পারে। সে বিষয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন তারা।
মানবন্ধনে এলাকাবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এলেম খা, স্থানীয় ইউপি সদস্য বিল্লাল মিয়া, আমেনা বেগম, শাহনূর, শাহ আলম, মাইনউদ্দিন, দারু মিয়া প্রমুখ। মানববন্ধনে এলাকার শতাধিক নারী পুরুষ অংশ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২২ এপ্রিল চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এর সম্মেলন কক্ষে ত্রৈমাসিক নিষ্পত্তি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান।
সভায় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটসহ অত্র ম্যাজিস্ট্রেসির সকল পর্যায়ের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এবং ১১ টি বিচার আদালতের বেঞ্চ সহকারী, সকল আদালতের স্টেনো টাইপিস্ট, নকল শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ও আদালত পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুল্লাহ মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
সভা সঞ্চালনা করেন বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও নেজারত শাখার ভারপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট মো: শাখাওয়াত হোসেন।
সভার সভাপতি বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ত্রৈমাসিক নিষ্পত্তি রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা করেন এবং সকল আদালতের রেজিস্ট্রার পরিদর্শণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্য চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান অধিক পরিমাণে নিষ্পত্তিতে জোড় প্রদান করেন এবং বিচার প্রার্থী জনগনের বিচার দ্রুত নিষ্পত্তিতে করনীয় সম্পর্কে সবাইকে বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন। একই সাথে অধিক পরিমাণ সাক্ষী আনায়ন এবং মাননীয় প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুসরণ করার জন্য সবাইকে আহবান জানান। সভা শেষে ত্রৈমাসিক সর্বোচ্চ নিষ্পত্তিকারী আদালত হিসাবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নির্বাচিত হয় এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান মহোদয়কে অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন। একই সাথে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালত নির্বাচিত হয় এবং বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফরহাদ রায়হান ভূইয়াকে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন এবং একই সাথে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ১ম আদালত এর বেঞ্চ সহকারী ও স্টেনো টাইপিস্টদের হাতেও শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপি। ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ও মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। আজ ৯ মে শুক্রবার দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ব্রহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ৩২ জনকে উপদেষ্টা ও ৬৮ জনকে সদস্য করা হয়।
নিম্নে পূর্ণাঙ্গ কমিটি উল্লেখ করা হলো: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা বিএনপি’র উপদেষ্টা মন্ডলী: ১. প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ এ্যাড. হারুন-আল রশিদ, ২. উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান, ৩. উপদেষ্টা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ৪. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ খোরশেদ আলম, ৫. উপদেষ্টা সাইদুল হক সাঈদ, ৬. উপদেষ্টা আব্দুল খালেক, ৭. উপদেষ্টা তকদির হোসেন মোঃ জসিম, ৮. উপদেষ্টা এ্যাড. রফিক শিকদার, ৯. উপদেষ্টা শেখ মোঃ শামীম, ১০. উপদেষ্টা এ্যাড. মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, ১১. উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, ১২. উপদেষ্টা মোঃ আবু আসিফ, ১৩. উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন খান, ১৪. উপদেষ্টা হাজী সৈয়দ এমরানুর রেজা, ১৫. উপদেষ্টা মোঃ জহিরুল হক (বি.এ), ১৬. উপদেষ্টা এ্যাড. সিরাজ আবেদ, ১৭. উপদেষ্টা মোঃ তফাজ্জল হোসেন, ১৮. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ ফরিদ উদ্দিন খান, ১৯. উপদেষ্টা আ: রহিম (কমিশনার), ২০. উপদেষ্টা মেজর (অব:) সাঈদ, ২১. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২২. উপদেষ্টা উম্মে আসমা পলি (শিক্ষক), ২৩. উপদেষ্টা ইব্রাহীম ভূঁইয়া, ২৪. উপদেষ্টা ইঞ্জি. মোঃ আদিল সরকার, ২৫. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২৬. উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ শাকিল, ২৭. উপদেষ্টা মোঃ গিয়াস উদ্দীন, ২৮. উপদেষ্টা সাইফুল হক, ২৯. উপদেষ্টা মোঃ ফারুক মিয়া, ৩০. উপদেষ্টা এম রওশন আলম, ৩১. উপদেষ্টা ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ৩২. উপদেষ্টা মোঃ উজ্জ্বল।
১. সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, ২. সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জহিরুল হক খোকন, ৩. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৪. সহ-সভাপতি এ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, ৫. সহ-সভাপতি মোঃ আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, ৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ আনিসুর রহমান মঞ্জু, ৭. সহ-সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, ৮. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ তরিকুল ইসলাম খান রুমা, ৯. সহ-সভাপতি এ্যাড. কামরুজ্জামান মামুন, ১০. সহ-সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন রিপন, ১১. সহ-সভাপতি মোঃ নজির উদ্দিন আহমেদ, ১২. সহ-সভাপতি মোঃ মলাই মিয়া, ১৩. সহ-সভাপতি আবু শামীম মোঃ আরিফ, ১৪. সহ-সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, ১৫. সহ-সভাপতি মোঃ ইলিয়াস, ১৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. আব্দুল আল-বাকী, ১৭. সহ-সভাপতি মোঃ শাহজাহান মিয়া, ১৮. সহ-সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন, ১৯. সহ-সভাপতি ডাঃ মোঃ মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী, ২০. সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ২১. সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজম, ২২. যুগ্ম সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, ২৩. যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, ২৪. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আজিম, ২৫. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, ২৬. যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল হোসেন চপল, ২৭. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, ২৮. যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হুদা খন্দকার, ২৯. কোষাধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান, ৩০. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান শাহীন, ৩১. সাংগঠনিক সম্পাদক তানিম শাহেদ রিপন, ৩২. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শামীম মোল্লা, ৩৩. সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, ৩৪. দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মোঃ সামসুজ্জামান কানন, ৩৫. প্রচার সম্পাদক মোঃ মাহিন, ৩৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফারুক মিয়া, ৩৭. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ৩৮. আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. নুরুজ্জামান লস্কর তপু, ৩৯. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, ৪০. যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নিয়ামুল হক, ৪১. ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাশেদ কবির আখন্দ, ৪২. শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মোস্তফা মিয়া, ৪৩. স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, ৪৪. প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নুরুল হুদা সরকার, ৪৫. তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, ৪৬. প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, ৪৭. অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ৪৮. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন, ৪৯. মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ ইসহাক মিয়া, ৫০. স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বি: সম্পা: ডা: সুপ্রিয় রায়, ৫১. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, ৫২. শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ৫৩. ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাওছার কমিশনার, ৫৪. ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহসিন মিয়া, ৫৫. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, ৫৬. গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জমির হোসেন দস্তগীর, ৫৭. সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৫৮. স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ সাদির, ৫৯. শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আল-আমিন লিটন, ৬০. মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, ৬১. তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৬২. সহ-কোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, ৬৩. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, ৬৪. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, ৬৫. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শরীফ হোসেন, ৬৬. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হক, ৬৭. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, ৬৮. সহ-প্রচার সম্পাদক মোঃ ছাদেকুল ইসলাম, ৬৯. সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, ৭০. সহ-প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইকলিল আজম, ৭১. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, ৭২. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, ৭৩. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ জাকারিয়া, ৭৪. সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ওসমান মিয়া, ৭৫. সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জয়নাল খান, ৭৬. সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আল-আমীন, ৭৭. সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহেদ মিয়া, ৭৮. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাজল মিয়া, ৭৯. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, ৮০. সহ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল, ৮১. সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কামাল আহমেদ, ৮২. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবু কালাম, ৮৩. সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইমন খন্দকার,
৮৪. সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ৮৫. সদস্য কবির আহমেদ ভূইয়া, ৮৬. সদস্য এ্যাড. এম এ মান্নান, ৮৭. সদস্য মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, ৮৮. সদস্য এ্যাড. ফকরুউদ্দীন আহমেদ, ৮৯. সদস্য এম এ হান্নান, ৯০. সদস্য মোঃ আবু ছায়েদ, ৯১. সদস্য ইঞ্জি. শফিকুল ইসলাম, ৯২. সদস্য মোঃ মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, ৯৩. সদস্য মোঃ মহসিন মোল্লা, ৯৪. সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, ৯৫. সদস্য মোঃ বশির উদ্দীন তুহীন, ৯৬. সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান, ৯৭. সদস্য মোঃ শরীফুর হক স্বপন, ৯৮. সদস্য মোঃ শরীফুল ইসলাম শরীফ, ৯৯. সদস্য ডা. খুরশিদ আলম, ১০০. সদস্য মোঃ আইয়ুম খান, ১০১. সদস্য মোঃ সেলিম ভূইয়া, ১০২. সদস্য মোঃ আক্তার হোসেন, ১০৩. সদস্য মোঃ নাজমুল করিম, ১০৪. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক লিটন, ১০৫. সদস্য মোঃ মাসুদ রানা, ১০৬. সদস্য একে এম মুসা, ১০৭. সদস্য এমদাদুল হক সাইদ, ১০৮. সদস্য মোঃ ছালেহ মুসা, ১০৯. সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসেন, ১১০. সদস্য আহসান উদ্দিন খান শিপন, ১১১. সদস্য তরুন দে, ১১২. সদস্য মোঃ আলী আজম চৌধুরী, ১১৩. সদস্য এ্যাড. শরীফুল ইসলাম লিটন, ১১৪. সদস্য মোঃ হামদু মিয়া, ১১৫. সদস্য মোঃ ইদ্রীস মিয়া, ১১৬. সদস্য কে এম মামুন অর রশীদ, ১১৭. সদস্য আশরাফুল করিম রিপন, ১১৮. সদস্য মোঃ ছাদেক মিয়া, ১১৯. সদস্য মোঃ রহমত উল্লাহ, ১২০. সদস্য মোঃ আল-আমিন, ১২১. সদস্য মোঃ হযরত আলী, ১২২. সদস্য ইঞ্জি. কাজী দবীর উদ্দীন, ১২৩. সদস্য দেওয়ান মোঃ নাজমুল হুদা, ১২৪. সদস্য মোঃ বিল্লাল খন্দকার, ১২৫. সদস্য মোঃ বাবুল খান তাপস, ১২৬. সদস্য মোঃ মুক্তার হোসেন, ১২৭. সদস্য হাসিবুর রহমান লিটন, ১২৮. সদস্য মেহেরুন নিছা মেহেরীন, ১২৯. সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম, ১৩০. সদস্য মোঃ ফারুক কমিশনার, ১৩১. সদস্য মোঃ জিয়াউল হক রতন, ১৩২. সদস্য মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ১৩৩. সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, ১৩৪. সদস্য মোঃ নাদিম মিয়া, ১৩৫. সদস্য মোঃ নিয়ামত খান, ১৩৬. সদস্য মোঃ ইলিয়াছ, ১৩৭. সদস্য সালাউদ্দিন আহম্মেদ, ১৩৮. সদস্য এ্যাড. ইসমত আরা সুলতানা, ১৩৯. সদস্য শামীমা বাছির স্মৃতি, ১৪০. সদস্য কামাল হোসেন জয়, ১৪১. সদস্য সেলিম মোস্তফা, ১৪২. সদস্য এ্যাড. জেসমিন আক্তার, ১৪৩. সদস্য শাহ মাহমুদা আক্তার, ১৪৪. সদস্য ডা. মোঃ নাজমুল হুদা বিপ্লব, ১৪৫. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক গিয়াস, ১৪৬. সদস্য মোঃ মাহফুজুর রহমান, ১৪৭. সদস্য ওমর ফারুক, ১৪৮. সদস্য মোঃ নুরল আমিন নুর, ১৪৯. সদস্য মোকাদাস মোল্লা হৃদয়, ১৫০. সদস্য সাজিদুল কিবরিয়া সুজন, ১৫১. সদস্য হানিফ খন্দকার।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ তলা বিশিষ্ট প্রফেসর ফাহিমা খাতুন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ ১২ নভেম্বর রবিবার বিকেলে সদর উপজেলার সুলতানপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান অতিথি থেকে এ একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র. আ. ম উবায়দুল মোকতাধির চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাই মাসুদ।
সুলতানপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি শেখ হেদায়েত হোসেন মোর্শেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি ও সাবেক মেয়র হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (পিপি) মাহবুবুল আলম চৌধুরী খোকন, বিদ্যালয় কমিটির সহ-সভাপতি গাজী শাহীন আলী প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি মোকতাদির চৌধুরী বলেন, বর্তমান সরকার দেশের সামগ্রিক শিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। কারণ একটি দেশ, একটি জাতি তখনি উন্নতি করতে পারে, সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে যখন সেই জাতি শিক্ষা-দিক্ষায় এবং সংস্কৃতিতে অগ্রসর থাকে।
এসময় শিক্ষার্থীদের উদ্যেশ্যে তিনি বলেন, এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি যারা গড়ে তুলেছেন তাদের ইচ্ছে ছিল তাদের সন্তানদেরকে সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তুলার। তাদের এই ইচ্ছাই তোমরা পূরণ করবে।
এসময় তিনি আরো বলেন, চারদিকে মাদকের যেভাবে বিস্তার লাভ করছে বিস্তারের কারণে আমাদের যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এই মাদক থেকে রক্ষা করার উপায় হল শিক্ষাকে গ্রহণ করা। শিক্ষার সাথে সাথে ক্রীড়া ও সংস্কৃতির কর্মকান্ডের সাথে বেগমান করা ও বৃদ্ধি করা। তাহলে তারা মাদক থেকে দূরে থাকবে। মাদকের যে কূ প্রভাব আছে তা থেকে দূরে থাকতে তিনি সকল যুবকদের আহবান জানান।
প্রসঙ্গত, সরকারি অর্থায়নে সাড়ে তিন কোটি টাকা ব্যয়ে এই একাডেমিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
গোষ্ঠীগত বিরোধকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।
আজ ১৩ নভেম্বর সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিসীমা পশ্চিম পাড়ায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অর্ধশতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। সংঘর্ষে আহতদের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ আলম জানান, খানিবাড়ি ও সিরাজ আলী বাড়ির গোষ্ঠীর সঙ্গে দোলাবাড়ি গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব রয়েছে। একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেলা পরিষদ সদস্য বাবুল মিয়া। আরেকটি গ্রুপের নেতৃত্বে ইউপি মেম্বার আরজু মিয়া। কিছুদিন আগে আরজু মেম্বার গ্রুপের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদের ছেলেকে মারধর করেন খানিবাড়ির ছেলেরা। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়।
১২ নভেম্বর রবিবার আবার মারধর করা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদকে। এ ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হলে সদর মডেল থানার সদস্যরা সেখানে যান। সোমবার সকালে ঘটনাটি থানায় মীমাংসার জন্য সালিশ সভা ডাকা হয়। সকালে সভা চলাকালীন দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ঘে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। উভয় পক্ষ ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। কয়েকটি বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সদর মডেল থানা পুলিশের কয়েকটি দল ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অর্ধশতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল। এ ঘটনায় আহতদের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশপাশের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সোহেল আহমেদ বলেন, সকালে গোষ্ঠীগত বিরোধে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সংঘর্ষে যারা জড়িত তদন্ত করে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাল্টিপার্ট অ্যাডভোকেসি ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়োজনে প্রতিন্দ্বন্দ্বি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহনশীলতা ও সহযোগিতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এফসিডিওর অর্থায়নে প্রকল্পের আওতায় আজ ১ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকালে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে প্রধান রাজনৈতিক দল সহ বিভিন্ন যুব সংগঠন এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রী, সুশীল সমাজ ও সাংবাদিক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
মাল্টিপার্ট অ্যাডভোকেসি ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকনের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডেমোক্রেসী ইন্টারন্যাশনালের কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।
মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ডেমোক্রেসী ইন্টারন্যাশনালের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আবুল বাশার। বক্তব্য রাখেন মাল্টিপার্ট অ্যাডভোকেসি ফোরাম সহ-সভাপতি আবু কাউসার খান, মো. মনির হোসেন, শামীমা বাছির স্মৃতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, তরী বাংলাদেশ আহবায়ক শামীম আহমেদ, মহিলা পরিষদ নেত্রী নেলী আক্তার, পৌর কলেজ সহকারি অধ্যাপক মোশারফ হোসেন ভূঞা, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন সহকারি পরিচালক বাছির দুলাল। সঞ্চালনা করেন মাল্টিপার্ট অ্যাডভোকেসি ফোরাম যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ মামুন ও সদস্য আফরিন ফাতিহা জুঁই।
ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের এসপিএল প্রকল্পের উদ্যোগে গড়ে উঠা মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম (ম্যাপ) সমাজের নানা সমস্যা নিয়ে একসাথে কাজ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বি রাজনৈতিক দলের সদস্যদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম বা মাধ্যম হিসেবে ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জেলা পর্যায়ে ইতিবাচক রাজনৈতিক চর্চাকে ধরে রাখতে ম্যাপ তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সুসংহত করেছে। বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বি দল থেকে আসা ম্যাপ এর সদস্যরা বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার সমাধান, রাজনীতিতে নারী ও যুবদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ও রাজনৈতিক সম্প্রতিকে উৎসাহিত করতে ম্যাপ-এর মাধ্যমে যৌথভাবে কাজ করছে। এসব উদ্যোগে তারা সমাজের সদস্যদেরকেও সম্পৃক্ত করছে।
এবছর অর্থাৎ ২০২৩ সনে ইউএসইআইডি’র সহযোগিতায় পরিচালিত এসপিএল প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন জেলায় রাজনৈতিক সম্প্রীতির লক্ষ্যে গঅঋ সমাজ পর্যায়ে অ্যাডভোকেসি করছে।