চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট এখন একটি গতিশীল নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। এ জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী যুব রেড ক্রিসেন্ট কর্মীরা আর্ত মানবতার সেবায় প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেদেরকে মানবতার কর্মী হিসাবে প্রস্তুত করছে।
তিনি আজ ৮মে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
সকাল সাড়ে ১০টায় রেড ক্রিসেন্ট ভবনে আনুষ্ঠিকভাবে পতাকা উত্তোলনের পর বিশাল র্যালী শেষে জেলাপরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ভাইস চেয়ারম্যান জায়েদুল হকের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারী আলহাজ¦ শাহ আলমের সঞ্চালনায়, নজরুল ইসলাম শাহাজাদা, মাসুকুল কবীর, আশিকুর রহমান পাঠান, সালাউদ্দিন সরকার, ইউনিট কর্মকর্তা পঙ্কজ কুমার সরকার, সুমা দাস ও ফাহিম মুনতাছির প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও প: ড: অফিস (পুরাতন কাচারি পুকুরের উত্তর পাড়) প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার এক গুরুত্বপূর্ণ সভা সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি এম. আবদুল বাছেদের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী হাফিজুল ইসলাম (নাছু) এর পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন।
সভায় বক্তারা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাটি ও মানুষের নেতা, উন্নয়ন ও নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রূপকার মাননীয় সাংসদ (সদর-বিজয়নগর) র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সকল কর্মচারীদের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়।
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের সম্মতি ও অনুমতি সাপেক্ষে জেলার সকল কর্মচারীদের পক্ষ থেকে এক বিশাল সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বিষয়ে সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, (চেয়ারম্যান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল)কে সার্বিক সহযোগিতা, পৃষ্ঠপোষক ও ব্যবস্থাপনার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।
সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন- মোঃ মোস্তাক আহমেদ, প্রদোষ কান্তি দাস, শাহীনুর রহমান, আমীর আহমেদ ভূইয়া, আব্দুল মোতালেব, কামাল উদ্দিন, মোঃ আবু কাউছার, মোঃ মনিরুল ইসলাম, মোঃ আবু নাছার, রোটারিয়ান মোঃ আশরাফ আহমেদ, মোঃ হেদায়েত উল্লা, মাসুকুল আলম, সুজন জীব চাকমা, এনামুল হক, আশরিকা হক মৃধা, ইনামুল হক, এম এ মোনেম, জাহানারা বেগম, মোঃ হিরন খান, মতিয়া চৌধুরী, মোঃ ইসমাইল, মোঃ ফজলুল হক, নিগার সুলতানা, আবেদ হোসেন, শাহ মাহমুদা ইয়াছমিন আক্তার, মোঃ জাফর সাদেক চৌধুরী, মোঃ রকি মিয়া, মুখলেছ সরকার, বিশ্বজিৎ কর্মকার, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ শফিকুল ইসলাম, কুতুব উদ্দিন আহমেদ, মোঃ আবুল কাশেম মাস্টার, মোঃ জামাল উদ্দিন, নাজির আহমেদ ভূইয়া, মোঃ আবু সায়েদ প্রমুখ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২২টি সরকারি দপ্তরের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
সভাশেষে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ূ কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন সংগঠনের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মোঃ আব্দুল্লাহ।
সভায় আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইং শনিবার সংগঠনের বার্ষিক বনভোজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
“সেবার ব্রতে চাকরি” এই শ্লোগানে শতভাগ মেধা, যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়ে পুলিশে চাকরি পেয়েছেন ৭১ জন চাকরি প্রত্যাশী। অনলাইনে জনপ্রতি মাত্র ১০৫ টাকা খরচ করে (আবেদন খরচ) তারা চাকরি পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তীর্ণ ৭১জনের নাম ঘোষনা করেন।
৭১ জনের মধ্যে ৬০ জন ছেলে এবং ১১ জন মেয়ে। পরে পুলিশ সুপার সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম ফুল দিয়ে চাকুরি পাওয়াদের বরণ করে নেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১ হাজার ৭৩৮ জন আবেদন করেন। প্রিলিমিনারি স্কিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থীর শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ শেষে ৪৬৩ জন চাকরি প্রত্যাশী লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৮৯ জন মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ন হন। ২৮৯ জন চাকরি প্রত্যাশী মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার মধ্যে ৭১জনকে চুড়ান্তভাবে মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড। ৭১ জনের মধ্যে ৬০জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষায় যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ছিলো। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১০৫ টাকা আবেদন খরচের বিনিময়ে তাদের চাকরি হয়েছে।
তিনি আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় রাসেল মিয়া (৪৩) নামে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ৭ আগস্ট সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার এ রায় দেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রাসেল জেলার কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নের বিষ্ণুপুরের আবু তাহেরের ছেলে। হত্যাকান্ডের পর থেকে তিনি পলাতক আছেন।
আদালতে দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদন ও নথিপত্র থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে রাসেল মিয়ার সঙ্গে সুমা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় অটোরিক্সাসহ প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মালামাল ও ১ ভড়ি ওজনের সোনার চেইন দেওয়া হয়। এরপরও রাসেল বিভিন্ন সময় সুমাকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য চাপ দিতে থাকে। এ নিয়ে সংসারে ঝগড়া লেগেই থাকত। ২০১৫ সালের ৩১ মে রাসেলকে ডিভোর্স দেয় সুমা। এরপর থেকেই ক্ষুব্ধ ছিল রাসেল। ২০১৫ সালের ৪ অক্টোবর সন্ধ্যার দিকে বাবার বাড়িতে থাকার সময় রাসেল সুমাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত করে পালিয়ে যায়। পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সুমাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনার পরদিন সুমার বাবা বাদি হয়ে কসবা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বেলাল হোসেন দুই মাসের মধ্যে একই বছর ডিসেম্বরে রাসেলকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
সকল সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে, সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার রাসেলকে মৃত্যুদন্ডের রায় দেন। তবে হত্যাকান্ডের পর থেকে রাসেল পলাতক থাকায় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছাড়া আসামি পক্ষের কোনো আইনজীবী ছিল না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে টিসিবির নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে। আজ ১৬ জুলাই মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে এ বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ। প্রত্যেক কার্ডধারী ২ কেজি করে মশুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল, ৫ কেজি চাল পাচ্ছেন। মশুর ডাল ৬০ টাকা কেজি, সয়াবিন তেল ১০০ টাকা লিটার ও চাল ৩০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়।
টিসিবির পণ্য হাতে পেয়ে ক্রেতারা জানান, বর্তমান বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য অনেক বেশি। এই ঊর্ধ্বগতি বাজারে স্বল্প মূল্যে তেল, ডাল ও চাল পেয়ে অনেক খুশি। টিসিবিতে আরো কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দিলে আমাদের উপকার হতো। সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, সদর উপজেলার স্বল্প আয় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পৌরসভায় ৪ হাজার ৯৫২ জনসহ সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ৬৮ জন নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে জুলাই মাসের টিসিবির এ পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
পৌরসভার সদর উপজেলা পরিষদ চত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে চারটি স্থানে এই টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, স্বল্প আয়ের মানুষের টিসিবির পণ্য অনেকটায় সহযোগিতা হবে। মঙ্গলবার ২ কেজি তেল, ২ কেজি ডাল, ৫ কেজি চাল দেওয়া হচ্ছে। চিনির বরাদ্দ না থাকায় চিনি দেওয়া হচ্ছে না। পরে পর্যায়ক্রমে সদর উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।
টিসিবির পণ্য নিয়ে কেউ যেন কোনো রকম দুর্নীতি করতে না পারে সেজন্য আমাদের মনিটরিং অব্যাহত থাকবে। এ সময় সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ হেলথ্ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির উদ্যোগে আজ মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবনিযুক্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়াকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
জেলা কমিটির নেতৃত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি আরশাদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের দপ্তর সম্পাদক, কেন্দ্রীয় নেতা ও নাসিরনগর উপজেলার আহবায়ক, জেলা যুগ্ম সম্পাদক আলী আকরাম খন্দকার স্বপন, চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাজির আহমেদ, সদর উপজেলার সভাপতি মোঃ রুবেল মিয়া, চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-মহিলা সম্পাদিকা ও বিজয়নগর উপজেলার যুগ্ম সম্পাদক তাসলিমা খন্দকার, জেলা সহ-সভাপতি ও কসবা উপজেলার সাবেক সভাপতি মোঃ জামাল উদ্দিন, নাসিরনগরের সদস্য সচিব ফজল ভূইয়া, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলমাছ উদ্দিন, জেলা সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সরাইল উপজেলার সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল কবির শিহাব, অর্থ সম্পাদক রফিকুজ্জামান, মনির হোসেন।
জেলা অর্থ সম্পাদক রাজীব চন্দ্র দাস, সদর উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক অজিত দেবনাথ, মোঃ সুজন খান, মোঃ রানা মিয়া, মতিয়া চৌধুরী, মোঃ ফরিদ মিয়া, তানিয়া সুলতানা, মারজান বেগম, নিলু রানী ধাম। আখাউড়া উপজেলার সভাপতি মাহবুব আলম, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন, মোঃ মিশুক। বিজয়নগরের মোঃ মনির হোসেন, আশুগঞ্জ উপজেলার সভাপতি মোঃ মনির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আল মামুন প্রমুখ।
এসময় নবনিযুক্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়া বলেন, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সহিত অর্পিত দায়িত্ব নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঠিকভাবে পালন করুন। ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে জেলা বিজয় হয়েছে তা ধরে রাখতে বৈষম্য দূর করুন।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি