অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খানকে গ্রেফতারের একদিন পর এবার দলটির মহাসচিব আসাদ উমরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ ১০ মে বুধবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে তাকে গ্রেফতার করে কাউন্টার টেরোরিজম ডিপার্টমেন্ট (সিটিডি)।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার একই স্থান থেকে নাটকীয়ভাবে ইমরান খানকে গ্রেফতার করে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরো (এনএবি)। কাদির খান ট্রাস্ট মামলায় সাবেক পাক প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়।
জিও নিউজ জানিয়েছে, ইসলামাবাদ পুলিশের (সিটিডি শাখা) কর্মকর্তারা আসাদ উমরকে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের বার রুমের বাইরে থেকে তুলে নিয়ে গেছে।
খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, এদিন পিটিআইয়ের সেক্রেটারি জেনারেল (মহাসচিব) ও অন্যান্য নেতারা পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানের সঙ্গে সাক্ষাত করতে অনুমতির জন্য ইসলামাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জমা দিতে গিয়েছিলে। এ সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সবশেষ ব্যাপক আকারে বিমান হামলা শুরুর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে ইসরাইল পরামর্শ করেছিল বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। আজ ১৮ মার্চ মঙ্গলবার কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন সংবাদ মাধ্যম ফক্স নিউজকে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বলেছেন, গাজায় সবশেষ আক্রমণ শুরু করার আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে পরামর্শ করেছিল ইসরাইল। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেমন স্পষ্ট করে বলেছেন, হামাস, হুথি, ইরান — যারা কেবল ইসরাইলকে নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রকে আতঙ্কিত করতে চায় — তাদের মূল্য দিতে হবে এবং তাদের ওপর সমগ্র নরক ভেঙে পড়বে।
ক্যারোলিন লিভিট আরো বলেন, হুথি, হিজবুল্লাহ, হামাস, ইরান এবং ইরান-সমর্থিত প্রতিনিধিদের উচিৎ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে খুব গুরুত্ব সহকারে নেয়া। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প বলছেন, তিনি আইন মেনে চলা মানুষের পক্ষে দাঁড়াতে এবং যুক্তরাষ্ট্র এবং আমাদের বন্ধু ও মিত্র ইসরাইলের পক্ষে দাঁড়াতে ভয় পান না।
এদিকে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার পর মঙ্গলবার গাজায় ব্যাপক আকারে ইসরাইলি বিমান হামলায় দুই শতাধিক প্রাণ হানির ঘটনা ঘটেছে। ভয়াবহ এ হামলায় আহত হয়েছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি।
এদিকে আল জাজিরা তাদের সরাসরি সম্প্রচারিত আপডেটে জানিয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটিয়েছে ইসরায়েল এবং এরপর অবরুদ্ধ এই উপত্যকা জুড়ে বিমান হামলা শুরু করেছে। বর্বর এই হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২০০ জন ফিলিস্তিনির নিহত এবং অন্যান্য আরো অনেকের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় এটিই ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় হামলা।
অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন কে, সেটি নির্ধারিত হবে আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের আগে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মূল দুই প্রতিদ্বন্দ্বি কমালা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে সরাসরি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিতর্কে কমালা হ্যারিসকে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে খারাপ ভাইস প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে হ্যারিস বলেছেন, স্বাস্থ্যসেবার জন্য ট্রাম্পের ‘কোনও পরিকল্পনা নেই’।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৯ টায় মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজের আয়োজনে কমালা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্ক মঞ্চে প্রবেশ করেই ট্রাম্পের সাথে হাত মেলান কমালা। এরপর কমালার তার বক্তব্য শুরু করেন এবং একইসঙ্গে শুরু হয় বিতর্ক।
নিজের বক্তব্যে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘কমালা হ্যারিস ইসরায়েলকে ঘৃণা করেন। তিনি নিজের মতো করে আরব জনগণকেও ঘৃণা করেন।’
তিনি কীভাবে গাজায় চলমান যুদ্ধ শেষ করবেন এবং হামাসের হাতে আটক থাকা বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগী হবেন জানতে চাওয়া হলে ট্রাম্প দাবি করেন, ‘তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট থাকলে এ যুদ্ধই হতো না। কমালা ইসরায়েলকে ঘৃণা করেন। যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, আমার বিশ্বাস দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েলের অস্তিত্বই থাকবে না।’
এসময় সাবেক এই প্রেসিডেন্ট প্রশ্ন তোলেন কেন হোয়াইট হাউসে ক্ষমতায় থাকাকালীন নিজের পরিকল্পনাগুলো কার্যকর করেননি কমালা হ্যারিস।
ট্রাস্প বলেন, ‘তিনি এই সব বিস্ময়কর জিনিস করতে যাচ্ছেন। কেন তিনি এটা করেননি? তিনি সেখানে (হোয়াইট হাউসে) সাড়ে তিন বছর ধরে আছেন। সীমান্ত ঠিক করতে তাদের সাড়ে তিন বছর সময় লেগেছে। তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্যও সাড়ে তিন বছর সময় লেগেছে।’
তিনি বাইডেন এবং হ্যারিসকে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট আখ্যা দিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটান।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবেন, সেটি নির্ধারিত হবে আগামী পাঁচ নভেম্বরের নির্বাচনে। প্রাথমিকভাবে এই নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে ধারণা করা হচ্ছিল।
কিন্তু গত জুলাইয়ে বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসকে সমর্থন দেন। মূলত এরপর থেকেই ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলকান, উভয় শিবিরেই নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে বেশ জোর প্রচারণা চালাতে দেখা যাচ্ছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল আসলে কী হবে? মার্কিন নাগরিকরা কি প্রথমবারের মতো একজন নারী প্রেসিডেন্ট বেছে নিবেন, নাকি রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দ্বিতীয়বারের মতো রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসাবেন?
উত্তর পেতে হলে অপেক্ষা করতে হবে নভেম্বরের নির্বাচন পর্যন্ত।
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। তবে অনানুষ্ঠানিক ফলাফল শুক্রবার পর্যন্তও স্পষ্ট হয়নি। ইতোমধ্যে ২৫০ আসনের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নাটকীয়তার মধ্যে নির্বাচনের ফলে এগিয়ে রয়েছেন ইমরানের দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তারা অধিকাংশ পিটিআইয়ের নেতা। পাকিস্তানের নির্বাচনের দিকে নজর রেখেছে গোটা বিশ্ব। এবার এ নিয়ে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনীর।
আজ ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার নির্বাচনের পর এক সামরিক বিবৃতি দিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। খবর ডনের।
সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির বলেন, পাকিস্তানকে নির্বাচনপরবর্তী ‘নৈরাজ্য ও মেরুকরণ’ থেকে সরে আসতে হবে।
তিনি বলেন, সাধারণ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানকে নৈরাজ্য ও মেরুকরণের রাজনীতি বাদ দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
আসিম মুনির বলেন, জাতির নৈরাজ্য ও মেরুকরণের রাজনীতি থেকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য স্থিতিশীল হাত এবং একটি নিরাময় স্পর্শ প্রয়োজন।
জানা গেছে, পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬টি। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। ৭০টি আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০টি নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের। ২৬৬ আসনের একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী গুলিতে নিহত হওয়ায় সেখানে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ হয়েছে ২৬৫ আসনে।
দেশটির মসনদে কারা বসছেন, সেটি এখনো পরিষ্কার হয়নি। ইমরান খানের দল সরকার গঠন করতে চাইলে কারও সঙ্গে জোট করতে হবে। সেটি কীভাবে হবে এবং শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে ক্ষমতা আসবে সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইউক্রেন যুদ্ধের সময়ে ভারতকে কম দামে অশোধিত তেল বিক্রি করেছে রাশিয়া। ওই তেল শোধনের পরে ইউরোপে রফতানি করে বিরাট মুনাফা অর্জন করেছে ভারতীয় সংস্থাগুলো, এমনটাই জানা গেছে সদ্য প্রকাশিত একটি রিপোর্টে। কেপলার ও ভরটেক্সা নামে দুই সংস্থার দাবি, ভারতে রুশ তেল আমদানির পরিমাণ যেমন বেড়েছে, তেমনই বেড়েছে ভারত থেকে পরিশোধিত তেল রফতানির পরিমাণ।
দুই সংস্থার পরিসংখ্যান বলছে, ইউক্রেনে রুশ হামলার আগে প্রতিদিন ইউরোপীয় বাজারগুলোতে ১ লাখ ৫৪ হাজার ব্যারেল ডিজেল ও জেট ফুয়েল রফতানি করত ভারত। তারপরেই ইউক্রেনে হামলার প্রতিবাদে রাশিয়াকে নিষিদ্ধ করে ইউরোপীয় দেশগুলো। রুশ সংস্থাগুলোর সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্কও ছিন্ন করে পশ্চিমি দুনিয়া। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতকে খুবই কম দামে অশোধিত তেল রফতানি করে রাশিয়া। আন্তর্জাতিক চাপের মুখেও অনড় থেকে রুশ তেল কেনা চালিয়ে যায় ভারত।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে কেটে গেছে এক বছরেরও বেশি সময়। কেপলারের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে লাফিয়ে বেড়েছে ভারত থেকে ইউরোপে পরিশোধিত তেল রফতানির পরিমাণ। গত অর্থবর্ষে প্রতিদিন গড়ে ২ লাখ ব্যারেল তেল রফতানি করেছে ভারত। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইরাকের বদলে রাশিয়ার থেকেই সবচেয়ে বেশি তেল কিনেছে ভারত। কম দামে রুশ তেল কিনে পরিশোধিত তেল রপ্তানি করা হয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলিতে।
কেপলার ও ভরটেক্সার রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত এক বছরে ১২-১৬ শতাংশ বেড়েছে ভারতের ডিজেল রফতানির পরিমাণ। ফ্রান্স, তুরস্ক, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলোতেই সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ডিজেল রফতানি করেছে ভারত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কম দামে রুশ তেল কিনা তা শোধন করার পর সঠিক দামেই ইউরোপের বাজারে বিক্রি করছে ভারত। তার ফলে ব্যাপক মুনাফাও অর্জন হয়েছে। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
অনলাইন ডেস্ক :
জায়নবাদীদের সাথে ইরান কখনও আপোস করবে না বলে জানিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে নিঃশর্তভাবে আত্মসমর্পণ করতে বলার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া পোস্টে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তিনি।
“আমরা জায়নবাদীদের প্রতি কোনো দয়া দেখাবো না,” পোস্টে বলেছেন খামেনি। তার এমন হুঁশিয়ারির মধ্যেই ইরানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ দফায় তেহরানের কাছে একটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা চালানো হয়েছে বলে ইরানি গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে খবর প্রকাশ করেছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
এছাড়া তেহরানের ইমাম হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ও ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের সম্পর্ক রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
এদিকে, গতকাল মঙ্গলবার রাতে ইরানও নতুন করে ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে। হামলার আগে তেল আবিবের বাসিন্দাদের সরে যেতে বলেন ইরানি কর্মকর্তারা।
এ দফায় ইসরায়েলি বিমানঘাঁটি লক্ষ্য করে ‘ফাত্তাহ-১’ নামের হাইপারসনিক মিসাইল ছোড়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভ্যুলেশনারি গার্ড।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীও (আইডিএফ) বলেছে, তারা ইরান থেকে নতুন করে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে।
হামলা প্রতিহত করতে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা। এ নিয়ে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ষষ্ঠ দিনে গড়ালো। সূত্র: বিবিসি বাংলা