চলারপথে রিপোর্ট :
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষের তদারকিতে অসংগতি ধরা পড়ায় দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিককে সতর্কতামূলক জরিমানা করা হয়েছে। আজ ১০ মে বুধবার সকাল সাড় ১০টা থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের কেদারগঞ্জ,সার্কিট হাউজ ও হাটকালুগঞ্জ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ এ তদারকি পরিচালিত হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ জানান, ফ্লাওয়ার মিল, মুদিখানা ও চাউলের দোকানসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করার সময় সার্কিট হাউজ এলাকায় মেসার্স নিউ তানিয়া ফ্লাওয়ার মিলে আটা, ময়দা ও ভূষিতে ওজন, মেয়াদ, মুল্য ইত্যাদি না লেখা ও মুল্যতালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ওই প্রতিষ্ঠানটির মালিক শহিদুল্লাহকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৩৮ ধারায় অনুযায়ী ১০ হাজার টাকা ও হাটকালুগঞ্জ এলাকায় মেসার্স মর্ডান স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মুল্যতালিকা প্রদর্শন না করা ও প্রচুর মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য দোকানে রেখে বিক্রয় করার অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক আলিমুজ্জামানকে ৩৮ ও ৫১ ধারায় ১০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সতর্ক করে নির্দেশনা দেয়া হয়।
তিনি আরো জানান,জনস্বার্থে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এ কাজ সার্বিক সহযোগীতায় ছিল চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইনের একদল পুলিশ।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আজ ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার গণভবনে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আমাদের মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করব। আমরা আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা ও ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ব।’
এ সময় তিনি দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো পদক্ষেপ এবং জাতির অগ্রগতির বিরুদ্ধে অপপ্রচার সম্পর্কে সবাইকে সর্বদা সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। খবর বাসসের
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং স্মার্ট সরকার, স্মার্ট দক্ষ জনশক্তি, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সোসাইটি নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে আরো এগিয়ে যাবে। কারণ তাঁর সরকার ২০০৮ সালের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইতোমধ্যে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান সংশোধন করে সব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষ জনগণের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও অধিকার পুনরুদ্ধার করেছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান সংবিধান সংশোধন করে সব ধর্মের অধিকার রক্ষা ও ধর্মীয় উৎসব পালনের স্বাধীনতা সংক্রান্ত সব অনুচ্ছেদ বাতিল করেছিলেন।
তিনি বলেন, জিয়া সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন, যা আমাদেন ধর্মীয় নিরপেক্ষতাকে নিশ্চিত করেছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে প্রতিটি ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও উৎসব স্বাধীনভাবে পালন করবে।
প্রধানমন্ত্রী হিন্দু সম্প্রদায়কে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, দেশটি সবার, কারণ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছিল।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানও বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বিরোধীদলের চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী এ সব তথ্য জানান। তবে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় তার পক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী জানান, সারাদেশের অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো নিবন্ধনের জন্য সরকার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করিয়াছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইয়া তথ্য অধিদফতর নিবন্ধনের কাজ পরিচালনা করিয়া থাকে। তথ্য অধিদফতর হইতে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ প্রদান করা হয়েছে। অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের বিষয়টি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে আরো অনলাইন পোর্টালের নিবন্ধন দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, অনলাইন পোর্টাল নিবন্ধন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য অনলাইন পোর্টালগুলো নিবন্ধনের আওতায় আনিয়া সরকারিভাবে নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা সরকারের রহিয়াছে। ইহা ছাড়া, দেশের অনিবন্ধিত কোনো অনলাইন সংবাদপত্রে বা অনলাইনভিত্তিক পোর্টালে দেশ-বিরোধী সংবাদ প্রচার বা মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেলে তাহা বন্ধের প্রয়োজনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে।
চলারপথে রিপোট
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে একসঙ্গে তিন ভাই নিহত হয়েছেন। আজ ৪ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বড় পোল টু হোরম্বি সড়কের ঘাটলা হাসান হুজুরের মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- বেগমগঞ্জ উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঘাটলা গ্রামের সর্দার বাড়ির আব্দুল দাইয়ানের ছেলে আরাফাত হোসেন শুভ (২২) ও তার ছোট ভাই মোহাম্মদ হৃদয় (১৮) এবং তাদের জেঠাতো ভাই একই বাড়ির মো. কামাল হোসেনের ছেলে মো. জাহেদ হেসেন (১৮)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন কাদিরপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দিন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য (মেম্বার) জাকির হোসেন জানান, সকাল ১০টার দিকে তিন ভাই মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হন। একপর্যায়ে তিন ভাই স্থানীয় ঘাটলা আব্দুর রব উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে হোরম্বি বাজারের উদ্দেশে রওনা দেন। মোটর সাইকেল নিয়ে উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বড় পোল টু হোরম্বি সড়কের ঘাটলা হাসান হুজুরের মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে খালে পড়ে যায়।
তিনি জানান, এতে ঘটনাস্থলেই দুই ভাই মারা যান। অপরজনকে উদ্ধার করে উপজেলার চৌমুহনী বাজারের একটি বেসরকারি হাসপাতাল নিয়ে যান স্থানীয়রা। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান।
বেগমগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এসএসআই মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবার বা অন্য কেউ থানাকে অবহিত করেনি।
বেগমগঞ্জ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) ফরিদুল আলমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তাই এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অনলাইন ডেস্ক :
এখনও পুলিশের যেসব সদস্য কর্মস্থলে যোগদান করেননি তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ ১ অক্টোবর মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা এখনও কাজে যোগদান করেনি তাদের আমরা পুলিশ বলবো না। তাদের ক্রিমিনাল বলবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আনসার, পুলিশ ও বিজিবি নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দুই-একদিনের মধ্যে আপনারা সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি পাবেন।’
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি বড় বড় কথা বলে। তাদের আন্দোলন ভুয়া। বিএনপিতে এখন আতঙ্কের নাম তারেক রহমান। লন্ডনে বসে মেইড ইন লন্ডন কর্মসূচি দেয়। ফরমান আকারে নতুন নেতৃত্ব পাঠায়। লন্ডনে বসে নেতা বানায়, কর্মসূচি দেয়। এই মেইড ইন লন্ডন কর্মসূচি মানে কী? খেলা কিন্তু হবে, বিএনপিকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।
আজ ২৯ জুন শনিবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মধ্যরাতে টেমস নদীর পার থেকে ফরমান আসে। একজন গেল, আরেকজন এলো, মধ্যরাতের ফরমান। তারেক রহমানের এ ফরমানে ফখরুল ইসলাম, গয়েশ্বর বাবু কোথায় যান? কেউ জানে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ। ৭৫ বছর এই প্রতিষ্ঠানের বয়স। দীর্ঘ সংগ্রাম, আন্দোলন, ঝড়, অন্ধকার, স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীপ্ত পায়ে এগিয়ে যাওয়ার নাম আওয়ামী লীগ।
তিনি আরো বলেন, আমরা মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গাই। আমরা ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়াই। আমাদের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে। আমাদের জন্ম জনতার মাঝ থেকে। আমরা অস্ত্র উঁচিয়ে শেষ রাতে ক্ষমতা দখলকারী দল নই। জনগণের মাঝে জনগণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বলেছিলাম, বছরব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করবো। গণমাধ্যমে খবর হয়, আমরা নাকি পাল্টাপাল্টি করছি। গতকাল আমরা সাইকেল র্যালি করেছি, বিএনপির কি কিছু ছিল? তাহলে কেন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে এই অপবাদ দিচ্ছেন? আমরা সারাবছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করবো। আমাদের কেন্দ্র থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করা হবে। আগস্ট মাসের পরে জেলা পর্যায়ে সমাবেশ হবে। সে সমাবেশে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বক্তব্য রাখবেন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন— আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজি, মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।