চলারপথে রিপোর্ট :
ভাঙ্গায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ ১৩ মে শনিবার সকাল ১০ টার দিকে ভাঙ্গা পৌর শহরের ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামের হলরুমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিমউদ্দিন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভাঙ্গা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ জালালউদ্দিন, উপজেলা একাডেমি সুপার ভাইজার প্রহ্লাদ বিশ্বাস, ভাঙ্গা সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হায়দার হোসেন, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী। এরপর বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। তিনি সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার জন্য প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী বলেন, জাতীয় অগ্রগতির চেয়ে সামান্য বেশি হলেও মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন অগ্রগতি যথেষ্ট সন্তোষজনক নয়। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে এই অগ্রগতি একটি সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালযয়ের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত ৩২টি এবং জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ৪৮ টি, মোট ৮০টি প্রকল্পের বিপরীতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বরাদ্দ ৬০৮১.৮০ কোটি টাকা। তন্মধ্যে জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে বরাদ্দ ৫১৯২.৬১কোটি এবং নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত প্রকল্পে বরাদ্দ ৮৮৯.১৯ কোটি টাকা। মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত অর্থ অবমুক্ত করা হয়েছে জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে ৫৮.১৬% এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়িত প্রকল্পে ৫৫.৬১%।
সামগ্রিকভাবে ( জিওবি/বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এবং নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত) প্রকল্পে আর্থিক অগ্রগতি বিবেচনায় সর্বোচ্চ অগ্রগতি রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (৭৪.৫৪%) এবং সর্বনিম্ন অগ্রগতি খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (১১.৫৯%)। মার্চ-২০২৪ পর্যন্ত মন্ত্রণালয়ের সার্বিক অগ্রগতি ৪৩.৩৭% যা গত বছর একই সময় ছিল ৪৪.২৭%। এসময়ে আরএডিপি অনুযায়ী জাতীয় অগ্রগতি ৪২.৩০ %।
আরএডিপিতে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের জিওবি/বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বরাদ্দ ১১ কোটি ৬ লক্ষ টাকা। তন্মধ্যে ১১ কোটি ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা (৯৯.৮৫%) ব্যয় করা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে ভৌত অগ্রগতি মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ১০০% যা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর/সংস্থা সমুহের মধ্যে সর্বোচ্চ অগ্রগতি। অন্যদিকে খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের জিওবি/বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আরএডিপি বরাদ্দ ২৪৭ কোটি ৯৮ লক্ষ টাকা যেখানে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ব্যয় ১৪ কোটি টাকা (৫.৬%) এবং এক্ষেত্রে ভৌত অগ্রগতি মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ৩২% যা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর সংস্থাসমূহের এডিপি বাস্তবায়নের মধ্যে সর্বনিম্ন।
সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত মোঃ সিদ্দিকুর রহমান সরকার, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুসসহ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপের ঘরবাড়ি ও গাছপালাসহ বহু স্থাপনা। আজ ১৪ মে রবিবার দুপুরে মোখা উপকূল অতিক্রম শুরু করার পর প্রাথমিক আঘাতে সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর বাড়িঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে সেন্টমার্টিনে বাতাসের গতি অনেক বেশি। অনেক ঘরবাড়ি উড়িয়ে নিয়ে গেছে। শুনেছি গাছ পড়ে এক নারীর মৃত্যুও হয়েছে। কিন্তু বৈরি পরিবেশের কারণে বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। ফলে সব খবরাখবর এখনই পাচ্ছি না।
সেন্টমার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, বাতাসের গতি তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। সমুদ্রের পানিও বাতাসে উড়িয়ে নিচ্ছে। বিচের ভেজা মাটি তুলে নিচ্ছে। মানুষের ঘর বাড়ির টিন, ছাউনি, কাঠ, বাঁশ উড়িয়ে নিচ্ছে। বড় বড় গাছ ও নারিকেল গাছ দুমড়ে মুচড়ে পড়ছে। দোকানপাট ভেঙে উড়ে গেছে। পুরো সেন্টমার্টিনে বৃষ্টির পানি ও বাতাসের তীব্রতায় কিছুই দেখা যাচ্ছে না। সব ধোঁয়াশা হয়ে আছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার মূল আঘাত হচ্ছে মিয়ানমারে। যে কারণে বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকি অনেক কমেছে।
ঢাকায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা টেকনাফ থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটার দূরত্বে দক্ষিণ মিয়ানমারের সিট্যুয়ে অঞ্চল দিয়ে যাবে। ১৪ মে রবিবার বেলা ১১টায় জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের মূল অংশ চলে যাবে মিয়ানমার অঞ্চল দিয়ে। টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশের অঞ্চলগুলো ঝুঁকিমুক্ত হতে চলেছে। এর ফলে শুরু থেকে ঘূর্ণিঝড় মোখা নিয়ে আমাদের যে ঝুঁকির সম্ভাবনা ছিল, এখন আর তা নেই।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার পিক আওয়ার হবে দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা। এ সময়ে দ্রুত বেগে জলোচ্ছ্বাস প্রবাহিত হবে। তখন ঘণ্টায় ১২০-১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত ঝোড়ো হাওয়া হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আরো বলেন, বিকেল নাগাদ ঘূর্ণিঝড় মোখা আমাদের অতিক্রম করে গেলেও এর প্রভাব থেকে যাবে আরও দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত। আর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পরিলক্ষিত হবে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন দ্বীপে। আমরা আশঙ্কা করছি জলোচ্ছ্বাসের মাত্রা যদি ৮ থেকে ১২ ফিট পর্যন্ত হয়, তাহলে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে অস্থায়ীভাবে পানির জলাবদ্ধতা থাকবে। তবে পর্যায়ক্রমে তা কেটে যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রামে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মোটর সাইকেলে থাকা মোহাম্মদ মুজাহিদ চৌধুরী নামের এক ট্রাফিক সার্জেন্ট নিহত হয়েছেন। ১৩ মার্চ সোমবার রাত ১১টার দিকে বন্দরের আউটার রিং রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোহাম্মদ মুজাহিদ চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর গ্রামে।
তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) বন্দর ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত ছিলেন।স্ত্রী ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। সন্তানের মুখ দেখার আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হলেন এ ট্রাফিক সার্জেন্ট। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সিএমপির বন্দর ট্রাফিক জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, পতেঙ্গা এলাকায় ডিউটি ছিল মুজাহিদের। আরেক সার্জেন্ট ও কনস্টেবলের সঙ্গে আলাদা আলাদা মোটর সাইকেলে তারা ফৌজদারহাটের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে ওয়াই জংশন এলাকায় পৌঁছালে দ্রুতগামী একটি প্রাইভেটকার তাকে পেছন দিক থেকে ধাক্কা দেয়। এতে সড়কে ছিটকে পড়েন মুজাহিদ। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পাহাড়তলি থানার পুলিশ প্রাইভেটকার চালককে আটক করেছে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, মুজাহিদের স্ত্রী ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। আগামী মাসেই তিনি সন্তান প্রসব করবেন বলে চিকিৎসক সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন। প্রিয় সন্তানের মুখ দেখার জন্য অধীর আগ্রহে ছিলেন মুজাহিদ। সন্তানের মুখ দেখার আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তার।
অনলাইন ডেস্ক :
তরুণরা এই দেশ স্বাধীন করতে পেরেছে, তারা এটা মনের মতো করে গড়তে পারবে বলে মন্তব্য করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, তরুণদের মধ্যে যে সৃজনশীলতা রয়েছে, সেটাকে কাজে লাগাতে পারবে। এখন আমাদের কাজ হলো তারা যে স্বাধীনতা অর্জন করে নিয়ে এসেছে তা আমাদের রক্ষা করা।
আজ ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার ফ্রান্স থেকে দেশে ফিরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। এরপরই তিনি বিমানবন্দরে এসব কথা বলেন।
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘তরুণদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এরা এ দেশকে রক্ষা করেছে। তরুণরা দেশকে পুর্নজন্ম দিয়েছে।’
এসময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আজকে আমার আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। যে আবু সাঈদের কথা দেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁধে আছে। আবু সাঈদের গুলি খাওয়ার পর থেকে আর কোন তরুণ হার মনেনি। তারা বুক পেতে গুলি খেতে ভয় করেনি।’
‘আমাদের এই স্বাধীনতা রক্ষা করতেই হবে। আর এই বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অর্থ হলো তার নিজের পরিবর্তন।’, বলেন তিনি।
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘দেশবাসীর ওপরে বিশ্বাস রাখেন, ভরসা রাখেন, দেশের কোনো জায়গায় হামলা হবে না।’
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দিতে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ৭৫ সদস্য দেশ ত্যাগ করেছেন। তারা লেবাননের নেশন্স ইন্টারিম ফোর্স ইন লেবাননে (ইউনিফিল) যোগ দিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করেছেন।
আজ ১৩ অক্টোবর শুক্রবার শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লেবাননগামী নৌ সদস্যদের বিদায় জানান চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার চিফ স্টাফ অফিসার ক্যাপ্টেন মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী। বাংলাদেশ নৌ বাহিনী কন্টিনজেন্ট ‘ব্যানকন-১৪’-এর আওতায় লেবাননে মোতায়েন করা নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ‘সংগ্রাম’-এ নৌ সদস্যরা যোগদান করবেন।
এর আগে চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী বানৌজা ঈসা খানে লেবাননগামী নৌ সদস্যদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানান। তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘সততা, নিষ্ঠা এবং পেশাগত দক্ষতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ নৌবাহিনী তথা দেশের ভাবমূর্তি সমুন্নত ও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে একযোগে কাজ করতে হবে।’
২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে আসছে। ভূমধ্যসাগরে মাল্টিন্যাশনাল মেরিটাইম টাস্কফোর্সের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত রয়েছে। বর্তমানে নিয়োজিত সংগ্রাম যুদ্ধজাহাজ লেবাননের ভূখণ্ড অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করতে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি লেবানিজ জলসীমায় মেরিটাইম ইন্টারডিকশন অপারেশন পরিচালনা, সন্দেহজনক জাহাজ ও উড়োজাহাজের ওপর নজরদারি, দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজে উদ্ধার তৎপরতা এবং লেবানিজ নৌবাহিনীর সদস্যদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ করছে।