অনলাইন ডেস্ক :
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে সেন্টমার্টিনে গাছচাপা পড়ে নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মোখার আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে এই প্রবাল দ্বীপ। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা।
আজ ১৪ মে রবিবার দুপুরে সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে ২ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে গাছচাপায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মোট দুজন মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, আমার সেন্টমার্টিন ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত দু’জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অবৈধ। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে আইন পাশ করে সংবিধান থেকে সেটা বের করে দিয়েছে। আর সেখানে ফিরে যাওয়া যাবে না।
তিনি আজ ২১ জুলাই শুক্রবার দুপুরে কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু আবদুল্লাহ ভূইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশেষ বর্ধিত সভায় আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের সৃষ্টি করা তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পৌছে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর বিএনপি-জামায়াত দেশ চালিয়েছেন। তারা চেষ্টা করেছে যেন বাংলাদেশ যেন একটা ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়। তারা চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের গ্যাস বিক্রি করে দেয়ার জন্য। তারা চেষ্টা করেছে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য। আমরা ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট ভুলে যাইনি। তারা নির্বাচন করতে চায়না। তারা চায় পেছনের দরজা দিয়ে যদি কেউ তাদেরকে ক্ষমতায় ঢুকিয়ে দেয়। তিনি বলেন, আজকে বড় বড় শত্রুদের মোকাবেলা করতে হবে। আপনারা ঐক্যবদ্ধভাবে জামায়াত-বিএনপির ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ ভাবে মোকাবেলা করবেন।
তিনি আরো বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশের ভবিষৎ অন্ধকার। বিএনপি যদি আবার ক্ষমতায় আসে বাংলাদেশ আবার একটা নৈরাজ্যের দেশ হয়ে যাবে।
বিশেষ বর্ধিত সভায় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাউছার ভূঁইয়া জীবন, পৌরসভার মেয়র এমজি হাক্কানী, সাবেক পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন, ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর রমনা মডেল থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আত্মসমর্পণের পর জামিন পেয়েছেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান। আজ ৩ মে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালত হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলা পরিচালনা করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী।
এদিন আসামি মতিউর রহমান আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন আবেদন দাখিলের অনুমতি দেন আদালত। একই সঙ্গে আগামী ১৬ আগষ্ট জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। পাশাপাশি ওইদিন পর্যন্ত হাইকোর্টের দেওয়া তার জামিন বহাল রাখেন বিচারক। এর আগে এ মামলায় হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন তিনি।
গত ২৯ মার্চ রাজধানীর রমনা মডেল থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনজীবী মশিউর মালেক বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর ৩০ মার্চ শামসুজ্জামান শামসকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর গত ১৩ এপ্রিল তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
চলারপথে রিপোর্ট :
খাবারে ক্ষতিকর রঙ ব্যবহার, পোকায় ধরা বেগুন দিয়ে বেগুনি তৈরি এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করায় বন্দর নগরী চট্টগ্রামের চকবাজারের অভিজাত চেইন হোটেল কাচ্চি ডাইনকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করায় একই এলাকায় হোটেল জামানকেও জরিমানা করা হয়।
আজ ১০ এপ্রিল সোমবার দুপুরের দিকে অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার ও মো. আনিছুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে অভিজাত এই দুই হোটেলকে জরিমানা করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করার পাশাপাশি খাবার তৈরির সময় ক্ষতিকর রঙ ব্যবহার করছিল কাচ্চি ডাইন। এমনকি পোকাধরা বেগুন দিয়ে বেগুনি তৈরি করা হচ্ছিল হোটেলটিতে। তাই কাচ্চি ডাইনকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করায় জামান হোটেলকেও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।’
ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে যে অভিযান চালানো হচ্ছে তা অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি জানান, ভবিষ্যতে যাতে পরিচ্ছন্ন পরিবেশে রান্না ও খাবার পরিবেশন করা হয় সেই বিষয়ে প্রতিষ্ঠান দুটিকে সতর্ক করা হয়েছে। ভোক্তাদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এমন যে কোনো অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে গত ৮ এপ্রিল দেশি মুরগির সঙ্গে সোনালি মুরগি মিশিয়ে বিক্রি ও সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে চিনির মূল্য বেশি রাখায় নগরের খুলশীতে অভিজাত সুপার শপ স্বপ্ন’কে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছিল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
চলারপথে রিপোর্ট :
মহান বিজয়ের ৫২তম বছরের আর এক দিন। এর পরই বাঙালি মেতে উঠবে বাঁধভাঙা উল্লাসে। কিন্তু এই উৎসবের সঙ্গে মিশে আছে এক রক্তের ইতিহাস।
মৃত্যু, সম্ভ্রমহানি, নির্যাতন, কান্না, ক্ষুধা, ঘরবাড়ি হারানো, শস্যের পোড়া খেত-মুষড়ে পড়া একটা কালের স্মৃতি। ১৯৭১ সালের সেই স্মৃতিকালের একটি ক্ষত বুকের গহিনে আজও হানা দিয়ে যায়।
বিজয়ের ঠিক মাহেন্দ্রক্ষণের আগে জাতি হারায় তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। আজ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। বাংলাদেশের মানুষের বেদনাবিধুর দিন।
১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস মিলিতভাবে পরিকল্পনা করে বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
এ মাটির প্রিয় সেসব সন্তানের লাশের গন্ধ যেন আজও বাতাসে ভাসে। সন্তানহারা মা, স্বামীহারা স্ত্রী, পিতৃহারা সন্তানের করুণ হৃদয়ের কান্না আর রক্তক্ষরণ কেনোদিনও থামার নয়।
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালে বাংলার মানুষের ওপর পৃথিবীর ইতিহাসের জঘন্যতম নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। নির্বিচারে বাঙালি হত্যা, মাইলের পর মাইল ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া, ভৌত অবকাঠামো ধ্বংস করা, নারীদের সম্ভ্রমহানি-সবকিছুই করেছে তারা। কিন্তু বাঙালির রণকৌশলের কাছে তারা টিকতে পারছিল না।
তাই বাঙালির চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুদিন আগে ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সদস্যরা বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিধনে মাঠে নামে।
রাতের অন্ধকারে বাসা অথবা কর্মস্থল থেকে শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে তারা হত্যা করে। এ হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করা।
দেশের নানা জায়গায় হত্যাযজ্ঞ চললেও মূল হত্যাযজ্ঞ চলে রাজধানীর রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে। ঢাকার মিরপুর, রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রাখা হয়।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরপরই বুদ্ধিজীবীদের নিকটাত্মীয়রা বধ্যভূমিতে অনেকের লাশ খুঁজে পান। তাদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা।
কারও কারও শরীরে একাধিক গুলিও ছিল। ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে অনেককে হত্যা করা হয়েছিল। ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকের লাশ তাদের প্রিয়জনরা শনাক্তও করতে পারেননি।
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন আহমদ, ডা. ফজলে রাব্বী, ডা. মোহাম্মদ মুর্তজা, অধ্যাপক রাশিদুল হাসান, ড. সন্তোষ ভট্টাচার্য, ডা. মোহাম্মদ শফি, সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লা কায়সার, নিজামুদ্দীন আহমদ, খোন্দকার আবু তালেব, আ ন ম গোলাম মোস্তফা, শহীদ সাবের, সৈয়দ নাজমুল হক, জহির রায়হান, আলতাফ মাহমুদ, ড. আবদুল খায়ের, ড. সিরাজুল হক খান, ড. ফয়জল মহী, ডা. আবদুল আলীম চৌধুরী, সেলিনা পারভীন, কবি মেহেরুন্নেসা, গিয়াস উদ্দীন আহমদ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে মাদক কারবারিদের হামলায় এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পাশাপাশি দেশীয় অস্ত্র ও ১৮ বোতল ভারতীয় মাদসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছেন হালুয়াঘাট থানা পুলিশ। ১২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দিবাগত রাতে অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীরা হলেন, গাজিরভিটা ইউনিয়নের দক্ষিণ লামুক্তা গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাক এর পুত্র মনির হোসেন ,কবীর হোসেন, জাকির হোসেন ও আমীর হোসেন এবং মৃত মরজত আলীর পুত্র ইমান আলী, মৃত সেকান্দর আলী মুন্সী এর পুত্র আরশাদ মিয়া এবং বালিচান্দা গ্রামের মৃত নুরুল আমিন এর পুত্র সুমন মিয়া ও বালিচান্দা কচুন্দরা গ্রামের আব্দুল খালেকের পুত্র আলম।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলার পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা’র নির্দেশক্রমে ও থানা অফিসার ইনচার্জ সুমন চন্দ্র রায় এর নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হালুয়াঘাট থানার উপ-পুলিশ পরির্দশক মাহাবুবুল আলম, শরিফুল ইসলাম, উমর ফারুক সঙ্গীয় ফোর্সের সহযোগিতায় পৌরশহরের হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া সড়কের আকনপাড়া জৈনক শফিক মাস্টারের বাড়ির সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে মাদক কারবারি সুমন মিয়া ও আলমকে ১৮ বোতল ভারতীয় মদসহ গ্রেফতার করেন ।
পরে গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারিদের তথ্যমতে ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গাজিরভিটা ইউনিয়নের দক্ষিণ লামুক্তা গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাক এর পুত্র মনির হোসেন এর বাড়িতে আরো মাদকদ্রব্য উদ্ধারের জন্য থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে গেলে উল্লেখিত মাদক কারবারিরা দেশীয় অস্ত্রসহ পুলিশের উপর অর্তিকিত হামলা চালায়।
এসময় মাদক কারবারিদের হামলায় পুলিশ সদস্য শহিদুল ইসলাম আহত হয়। পরে মাদক কারবারিরা একটি পিকআপ গাড়ীতে করে পালানোর সময় ধাওয়া করে পুলিশ ভাষা শহীদ স্কুল এন্ড কলেজের সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে তাদের গ্রেফতার করেন। অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আহত পুলিশ সদস্য শহিদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য আহত পুলিশ সদস্য শহীদুল ইসলামকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন চন্দ্র রায় জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও সমাজ থেকে মাদক র্নিমূল করতে থানা পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ১৮ বোতল ভারতীয় মাদসহ মাদক কারবারিদের গ্রেফতার করে মামলা দায়েরের পর বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারকৃত মাদকের আনুমানিক মূল্য ৭২ হাজার টাকা । মাদক কারবারিদের গ্রেফতার করতে গিয়ে মাদক কারবারিদের হামলায় এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন । এ ঘটনায় একটি মামলা রুজু করা হয়। অপরাধ নির্মূলে থানা পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করে যাচ্ছে।