চলারপথে রিপোর্ট :
সড়কে টোলঘরের পাশে বিভিন্ন গাড়ির কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করছে ট্রাফিক পুলিশের দুইটি টিম। মোটরসাইকেলের হেলমেট, অন্যান্য গাড়ির কাগজপত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্র না পেলেই দেওয়া হচ্ছে মামলা। এসময় সড়কে ট্রাফিক পুলিশ দেখে টোলঘরের উল্টো পথে যাওয়ার সময় পালাতে গিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে।
আজ ১৫ মে সোমবার সন্ধ্যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতুর টোল প্লাজায় এ ঘটনা ঘটে। এতে বিপরীত দিক থেকে আসা মোটরসাইকেলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে মোটর সাইকেলের চালকের হাতে জখম হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
পরে পালানোর চেষ্টা করা মোটর সাইকেল আরোহী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি এলাকার জহরুল ইসলামের ছেলে মো. নাজমুল হককে আটক করে পুলিশ ও স্থানীয়রা। এসময় তার দেহ তল্লাশি করে ট্রাফিক পুলিশ। পরে আইন লঙ্ঘন করার দায়ে কয়েকটি ধারায় মামলা দেয় ট্রাফিক পুলিশ। এসময় তার মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ।
বিপরীত দিক থেকে আসা মোটর সাইকেলের চালক আব্দুর রহিম পলাশ বলেন, স্বাভাবিক গতিতে টোল ঘর পার হচ্ছিলাম। হঠাৎ করে উল্টোপথে তীব্র গতিতে বিপরীত দিক থেকে একটি মোটর সাইকেল এসে সরাসরি ধাক্কা দেয়। এসময় গাড়ি নিয়ে পড়ে যাই। হাতে ও গাড়ির সামনের দিকে আঘাত লেগেছে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়রা এসে আমাদের উদ্ধার ও নাজমুলকে আটক করে।
প্রত্যক্ষদর্শী জাহিদ হাসান জানান, ঘটনাটি দেখে প্রথমে আমাদের ধারণা হয়েছিল, তার কাছে অবৈধ কিছু থাকার কারণে পালানোর চেষ্টা করতে গিয়ে আরেকটি গাড়িতে ধাক্কা দেয়। কিন্তু পরে পুলিশ গাড়ি ও তার দেহ তল্লাশি করে কিছুই পায়নি।
নাজমুল হক বলেন, আমার গাড়ির কাগজপত্র সবই আছে। কিন্তু তা বাসায় রয়েছে। এমনকি সাথে হেলেমেটও ছিল না। তাই মামলার ভয়ে উল্টোপথে পালাতে গিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা মোটর সাইকেলের সাথে ধাক্কা লাগে।
ট্রাফিক সার্জেন্ট গাজিউল ইসলাম বলেন, বিকেল থেকে সেতু চত্বরে বিশেষ অভিযান চলছে। জনগণের জানমাল নিরাপত্তার জন্য আমরা কাজ করছি। সে (নাজমুল) বলতে পারতো সমস্যা রয়েছে। আমরা মানবিক দিক বিবেচনা করে দেখতাম। কিন্তু তা না করে উল্টোপথে পালিয়ে যাওয়ার সময় একটি গাড়িকে ধাক্কা দেয়। পরে স্থানীয়রা ও পুলিশের সদস্যরা তাকে আটক করে। এসময় তার কাছে হেলমেটসহ কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। তাই তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে সেন্টমার্টিনে গাছচাপা পড়ে নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মোখার আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে এই প্রবাল দ্বীপ। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা।
আজ ১৪ মে রবিবার দুপুরে সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে ২ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে গাছচাপায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মোট দুজন মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, আমার সেন্টমার্টিন ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত দু’জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুগদায় ট্রাকে গ্যাস নেওয়ার সময় ট্রাকের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সাদ্দাম সর্দার (২৬) নামে এক যুবক মারা গেছেন। ট্রাকের হেলপার ছিলেন ওই যুবক। এ ঘটনায় মো. হিমেল নামে একজন আহত হন।
আজ ২১ মার্চ মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে মুগদার একটি ফিলিং স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জামাল উদ্দিন মীর জানান, মুগদার দেশ সিএনজি পাম্প স্টেশনে ভোর পাঁচটার দিকে ট্রাকে গ্যাস নেওয়ার সময় ট্রাকের সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে হেলপার সাদ্দাম ঘটনাস্থলেই মারা যান। এছাড়া হিমেল নামে আরো একজন আহত হন। হিমেলকে প্রথমে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে হিমেলকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, নিহত যুবকের নাম ছাড়া পুরো পরিচয় জানা যায়নি। বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। মরদেহ ঢামেকের মর্গে রয়েছে। আহত হিমেল জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন।
স্টাফ রিপোর্টার:
নতুন বছরের (২০২৩) প্রথম মাস জানুয়ারি থেকে ভূমিসেবা কাস্টমার কেয়ার সেন্টার চালু হবে। কাস্টমার কেয়ার সেন্টারটি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনে স্থাপন করা হয়েছে। রোববার (১৮ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আইসিটি বিভাগের আওতাভুক্ত অ্যাসপায়ার টু ইনোভেটের (এটুআই) মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. জাহিদ হোসেন পনির এবং এটুআই প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর সমঝোতা স্মারকে সই করেন। সচিব বলেন, ১৬১২২ কিংবা ৩৩৩ এ কল করে ভূমিসেবা নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নাগরিকরা ইচ্ছে করলে কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে সরাসরি এসে আইনি পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের ভূমিসেবা (যেমন ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর ইত্যাদি) নিতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে নয়জন কাস্টমার কেয়ার সার্ভিস প্রোভাইডারের মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে।
ভূমি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজকের সমঝোতা স্মারক সইয়ের ফলে জাতীয় কলসেন্টার ৩৩৩ এবং ভূমিসেবা কলসেন্টার ১৬১২২-এর মধ্যে আন্তঃসংযোগ হবে। এ আন্তঃসংযোগের ফলে ৩৩৩ কলসেন্টার থেকে প্রাপ্ত ভূমিসেবা সংক্রান্ত কল ১৬১২২ হেল্পলাইনে রেফার করা হবে এবং ১৬১২২ হেল্পলাইনে রেফার করা কলের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন ৩৩৩ হেল্পলাইনের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। এ দুটি সিস্টেমের মধ্যে উপাত্ত তথ্য বিশ্লেষণ বিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি হওয়াতে ভূমিসেবা আরও দক্ষ হবে।
হেল্পলাইন ১৬১২২ ভূমিসংক্রান্ত সেবা দেওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা কাজ করে থাকে। দেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো সময় ১৬১২২ নম্বরে এবং প্রবাসীরা ০৯৬১২৩১৬১২২ নম্বরে কল করে ভূমিসংক্রান্ত সেবা নিতে পারেন কিংবা ভূমিসংক্রান্ত অভিযোগ জানাতে পারেন।
কলসেন্টার ৩৩৩ সরকারের কেন্দ্রীয় তথ্য, সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো সময় ৩৩৩ নম্বরে এবং প্রবাসীরা ০৯৬৬৬৭৮৯৩৩৩ নম্বরে কল করে সরকারি সেবার তথ্যাদি, সেবাপ্রাপ্তির পদ্ধতি, জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে যোগাযোগ তথ্য, সামাজিক সমস্যার প্রতিকার ইত্যাদি সেবা পাচ্ছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করায় নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের সফলভাবে নির্বাচন পরিচালনার মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শক্তি আরও সুদৃঢ় হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় হয়েছে দেশের জনগণের, জয় হয়েছে গণতন্ত্রের।
আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণের শুরুতে এসব কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, জনগণের রায় মেনে নিয়ে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দেশের গণতন্ত্রের জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজন অত্যন্ত যুগান্তকারী ঘটনা, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় হয়েছে দেশের জনগণের, জয় হয়েছে গণতন্ত্রের।
তিনি বলেন, নির্বাচন ঘিরে একটি মহল সহিংসতা ও সংঘাত সৃষ্টি করে গণতন্ত্রের শান্ত-স্নিগ্ধ যাত্রাপথে বাধা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়েছিল। তাদের গণতন্ত্র বিরোধী ও সহিংস কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে জনগণকে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রাখলেও ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত রাখতে পারেনি। সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ও সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্যই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সব পদক্ষেপ সার্থক হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছে। আমি আশা করি— ভবিষ্যতে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সহিংসতা ও নৈরাজ্যের পথ পরিহার করে সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণ ও গণতন্ত্রের কল্যাণে অহিংস পন্থায় গঠনমূলক কর্মসূচি পালন করবে। সরকারও এক্ষেত্রে সংযত আচরণ করবে- এটাই সবার প্রত্যাশা।
১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের বর্বর হত্যাকাণ্ড ইতিহাসে সবচেয়ে বেদনাদায়ক অধ্যায় উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি নিহত বঙ্গবন্ধু পরিবারের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী দেশে যে নৃশংস সহিংসতা হয়েছিল তা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। এর মাধ্যমে আমাদের হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনসহ পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত সকল নির্বাচনে সহিংসতার পুনরাবৃত্তি থেকে মুক্তি পেয়েছি।
গণতন্ত্র ও উন্নয়নের নিষ্কণ্টক পথচলার জন্য রাজনৈতিক দলগুলো উদার ও গঠনমূলক মনোভাব নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াবে এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা বলেও উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।
চলারপথে রিপোর্ট :
গোপালগঞ্জে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ জুলাই বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন সেমিনারে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলী খান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামার বাড়ির অতিরিক্ত উপ পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু, গোপালগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. সাদ মাহমুদ খান জয়, গণমাধ্যম কর্মী সৈয়দ মিরাজুল ইসলাম, এস এম হুমায়ুন কবির, প্রসূন মন্ডল, এস এম নজরুল ইসলাম, আজিজুর রহমান রনি সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন বলেন, সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করে আমাদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।