চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে জাতীয় পার্টির সরাইল উপজেলা শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে সরাইলের সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম অডিটোরিয়াম হলরুমে এ কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় সরাইল উপজেলা জাতীয় পার্টির ১০১ জন সদস্য করে নতুন পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। এতে সরাইল উপজেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি মো. হুমায়ুন কবিরকে সভাপতি ও হাফেজ আলী নেওয়াজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।
সরাইল উপজেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি মো. হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে ও জাতীয় পার্টির নেতা আবু হানিফের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এর সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা।
এ কমিটি ঘোষণা করেন প্রধান অতিথি অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টির পার্টির আহবায়ক শাহ জামাল রানা, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল হেলাল, জেলা জাতীয় পার্টি যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল আজিজ, উপজেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি ফজলুল হক মৃধা।
বক্তব্য রাখেন- উপজেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, সরাইল উপজেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ আলী নেওয়াজ, সরাইল উপজেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি ফজলু মিয়া, শাহবাজপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি মেরাজ মিয়া, কালিকচ্ছ ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি ছায়েদ হোসেন, উপজেলা জাতীয় যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক মাহফুজ মিয়া, উপজেলা জাতীয় যুব সংহতির নেতা দুলাল বক্স, উপজেলা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সহ-সভাপতি দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, সরাইল সদর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি ফরিদ মিয়া, সরাইল উপজেলা জাতীয় মহিলা পার্টির সভাপতি শিরিন আক্তার, অরুয়াইল ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ, চুন্টা ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির নেতা মো. বিল্লাল মিয়া, অরুয়াইল ইউনিয়ন জাতীয় যুব সংহতি সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন, পানিশ্বর ইউনিয়ন যুবসংহতির নেতা মো. কামাল হোসেন, পাকশিমুল ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, নোয়াগাঁও ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল মোস্তফা, কালিকচ্ছ ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবুল ফাতাহ মোহাম্মদ মাসুক, জেলা জাতীয় ছাত্র সমাজের যুগ্ম আহবায়ক হোসাইন মোহম্মদ আজাদ, উপজেলা ছাত্র সমাজের আহবায়ক হোসাইন আহমদ শাওন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
যথাযথ মর্যাদায় সরাইলে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত হয়েছে।
উদযাপন উপলক্ষে একুশের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১মিনিটে সরাইল উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সরাইল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভূইঁয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলি আজাদ, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রফিক উদ্দিন ঠাকুর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মো. রকিবুল হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা, সরাইল থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম, খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকুল চন্দ্র বিশ্বাস।
সরাইল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইসমত আলী, আওয়ামী লীগের পক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. নাজমুল হোসেন, উপজেলা বিএনপির পক্ষে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড. নুরুজ্জামান লস্কর তপু, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা সাধারণ সম্পাদক এসএম ফরিদ, আওয়ামী লীগ নেতা মো.মাহফুজ আলী সহ উপজেলার প্রশাসনের র্কমকর্ত, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নেতা কর্মীরা অংশ গ্রহণ করেন। ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে এগারোটায় উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সরাইল উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. মঈন উদ্দিন। আলোচনা শেষে পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
এছাড়াও সকল ভাষা শহীদ ও প্রয়াত ভাষা সৈনিকদের আত্মার শান্তি কামনা করে উপজেলা সকল মসজিদে বিশেষ দোয়া মাহফিল, মোনাজাত এবং অন্যান্য সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ক আলোচনা সভা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ নামধারি শ্রমিক নেতা আরব আলী (৩৬)কে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার খাটিহাতা মোড় থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আরব আলী সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়া গ্রামের ঈমান আলীর ছেলে।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন জানান, মঙ্গলবার রাতে আরব আলী মোটর সাইকেলে করে যাওয়ার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়। পরে তার মোটর সাইকেল তল্লাশী করে মোটর সাইকেলের সিটের নিচে লুকানো থাকা একশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ওসি আফজাল হোসেন আরো বলেন, আরব আলী একজন চিহ্নিত অপরাধী। সে প্রথম জীবনে খাঁটিহাতা বিশ্বরোড মোড়ে পলিথিন বিক্রি করতো। পরবর্তীতে সে টেম্পু চালাতো। এক সময় সে ডাকাত চক্রের সাথে জড়িয়ে পড়ে। তার বিভিন্ন থানায় বিরুদ্ধে ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও মাদকের প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে। তিনি বলেন, আরব আলী জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সহ প্রচার সম্পাদক।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর রাতে ৯৮ বোতল ফেন্সিডিল সহ তাকে তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছিলো জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। ওই মামলায় সে বেশ কিছু দিন হাজতবাস করেন ও পরে জামিনে মুক্তি লাভ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে পুলিশের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজ ২১ আগস্ট সোমবার এ ঘটনায় হাকিম মিয়া(২৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
হাকিম মিয়া উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের অরুয়াইল গ্রামের মৃত ফারুক মিয়ার ছেলে। সোমবার দিনে দুপুরে উপজেলা অরুয়াইল বাজারে এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পুলিশ সদস্যকে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
হামলায় আহত সরাইল থানার এএসআই শামছুল আলম বলেন, দুপুরে অরুয়াইল বাজার এলাকায় দায়িত্বকালে বাজারের সুতা ব্যবসায়ী কালা মিয়া জানান, তার মেয়ে জামাই হাকিম মিয়া (২৮) তার মেয়ে সোমাকে (২১) মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন। এখন তার মেয়ে সোমা অরুয়াইল বাজারের হাজি শিশু মিয়া মার্কেটের ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়ার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে অবস্থান করছেন। সোমা ও তার বাবা কালা মিয়া থানা বা কোর্টে গিয়ে আইনের আশ্রয় নিতে সাহায্য প্রার্থনা করেন। ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের নিয়ে বের হওয়ার সাথে সাথে মেয়ের জামাই হাকিম মিয়া ও রিফাতসহ অজ্ঞাত ৫/৬ জন যুবক দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়। তাদের হামলায় আমিসহ আরেকজন পুলিশ সদস্য রোকন উদ্দিনও আহত হয়।
সরাইল থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আ.স.ম আতিকুর রহমান বলেন, পুলিশের ওপর হামলা এবং সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার ঘটনায় নামধারী ২ জন এবং অজ্ঞাত ৫/৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দলীয় কোন্দলের জেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলের আওয়ামী লীগ নেতা এ কে এম ইকবাল আজাদ হত্যা মামলায় চার জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক হালিম উল্লাহ চৌধুরী আজ ৩ জুলাই বুধবার এ মামলার রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সরাইল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা রফিক উদ্দিন ঠাকুর, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি মাহফুজ আলী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইসমত আলী এবং মোকারম আলী সোহেল। আর সদর ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার ও ইদ্রিস আলী, সিজার, বাবু, হারিছ, বকুল, লিমন, আবদুল্লাহ, শরীফ ও মিজানকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
এ মামলায় অভিযুক্ত ১৯ আসামির মধ্যে বাকি পাঁচজনকে রায়ে খালাস দেওয়া হয়েছে বলে ট্রাইব্যুনালের পিপি অশোক কুমার দাশ জানান। ইকবাল আজাদ ছিলেন সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি। তার স্ত্রী উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলি আজাদ বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের তিনজনের আংশিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
সরাইলের অরুয়াইল ইউনিয়ন যুবলীগের কমিটি গঠন নিয়ে বিরোধের জের ধরে ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সন্ধ্যায় সরাইল থানা ভবনের কাছে খুন হন আজাদ। পরদিন তার ভাই এ কে এম জাহাঙ্গীর আজাদ বাদী হয়ে ২২ জনের নামে মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বরউপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি আবদুল হালিম, সহসভাপতি সাদেক মিয়াসহ ২৯ নেতা-কর্মীকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। তাদের মধ্যে হালিম ও সাদেক পরে মারা যান।
২০১৩ সালের ৫ মার্চ আজাদ হত্যা মামলা চট্টগ্রামের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরিত হয়। আদালতে ডাক্তারসহ মামলার ১৪ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য বাকি থাকতেই ১৩৫ কার্যদিবস শেষ হয়ে গেলে ট্রাইব্যুনালের নিয়ম অনুসারে মামলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতে ফেরত পাঠানো হয়। এরপর মামলাটি আবার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের জন্যে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে হাই কোর্টে আবেদন করেন মামলার বাদী। হাই কোর্টের আদেশে ২০২৩ সালের মে মাসে চট্টগ্রাম দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে আবার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে কৃষির উন্নয়েনে ফ্লাড রিকনস্ট্রাকশন ইমার্জেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্টের আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত।
আজ ২২ এপ্রিল সোমবার সকালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে ফ্লাড রিকনস্ট্রাকশন ইমার্জেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্ট (ফ্রিপ) এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়।
এলাকায় ফসল উৎপাদনে আগাম ও আকস্মিক বন্যা, সেচের পানির অপ্রতুলতা ইত্যাদি নানাবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। এ ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকার ও এডিবি’র অর্থায়নে ফ্রিপ প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিভিন্ন ধরনের সেচ অবকাঠামো নির্মান ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে অনবাদী জমি আবাদের আওতায় আনাতে ভূমিকা রাখতে পারবে।
সরাইল উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ একরামুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষক হিসবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি অফিসার (অতিরিক্ত) এবিএম রকিবুল হাসান।