চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩২৭ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল শনিবার বিকেলে ও রাতে পৃথক অভিযানে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সদর উপজেলার চান্দপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে আবুল হোসেন ও একই উপজেলার কাছাইট গ্রামের মনা মিয়ার ছেলে মোঃ বাদল মিয়া। এর মধ্যে গ্রেফতারকৃত আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাসহ বিভিন্ন থানায় ১০টি মামলা রয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার বিকেলে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চান্দপুর বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে আবুল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার শরীর তল্লাশী করে তার কাছে ৩৭ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
অপর দিকে শনিবার রাত ১০ টার দিকে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাছাইট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী বাদল মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার শরীর তল্লাশী করে ২৯০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত বাদল মিয়ার বিরুদ্ধে নরসিংদী জেলার শিবপুর থানায় খুন ও ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে এবং আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাসহ বিভিন্ন থানায় ১০টি মামলা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ ২১মে রবিবার সকালে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আজ ১১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে মোহনা টেলিভিশন দর্শক ফোরামের আয়োজনে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহীন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, সৈয়দ মোঃ আকরাম, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক সাংবাদিক আবদুন নূর, প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন বেলাল, কার্যনির্বাহী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সাবেক কোষাধ্যক্ষ আশিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রিয়াজ আহমেদ অপু, সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান খান, দৈনিক দেশরূপান্তরের জেলা প্রতিনিধি মনির হোসেন, সময় টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান উজ্জ্বল চক্রবর্তী, ৭১ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি জালাল উদ্দিন রুমি, আরটিভি’র জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান পায়েল, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশিক মান্নান হিমেল, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আজিজুল সঞ্চয়, দেশ টিভি’র জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নূর পরশ, দৈনিক মানবকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি খন্দকার শফিকুল আলম, জাগোনিউজ’র জেলা প্রতিনিধি আবুল হাসনাত রাফি, দৈনিক খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি জুয়েল রহমান, দৈনিক নওরজ’র জেলা প্রতিনিধি আব্দুল হান্নান, দৈনিক দিনদর্পণ’র জেনারেল ম্যানেজার হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রতিনিধি মোঃ শাহজাদা।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশনের সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ শফিকুর রহমান।
এ সময় মোহনা টেলিভিশনের দর্শক ফোরামের সদস্যবৃন্দ ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পৌর মেয়র নায়ার কবির বলেন, মোহনা টেলিভিশনে অতীতেও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করছে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও মোহনা টিভি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করবে এবং অগ্রসরমান চিন্তার পক্ষে মোহনা টিভি দাঁড়াবে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার বিষয়গুলোকে আরো গুরুত্বসহকারে প্রচার করবে। এ সময় তিনি মোহনা টেলিভিশনের উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
আলোচনা শেষে মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও জন্মদিনের কেক কেটে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অষ্টমী গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছেন।
দিবসটি উপলক্ষে আজ ১৬ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ভক্ত ও পুণ্যার্থীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্নঘাট তিতাস নদীর তীরে এসে সমবেত হয়। পরে তারা তিথি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গঙ্গাস্নানে অংশ নেয়।
এসময় ভক্তরা পিতৃ-পুরুষের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় নদীর তীরে বসে পুরোহিতের মাধ্যমে তর্পনবিধি পালন করে পবিত্র মন্ত্র জপ করেন। নদীর পবিত্র জলে এই গঙ্গাস্নানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা পরিবারের মঙ্গল কামনার পাশাপাশি দেশ ও জাতির জন্য বিশেষ প্রার্থনা করেছেন।
গঙ্গাস্নানে অংশ গ্রহন শেষে খোকন কান্তি আচার্য্য বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এবারো বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের অষ্টমী তিথিতে এই গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শাস্ত্রে বলা হয়েছে এই গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে জড়ো দেহের পাপ মোচন হয়। যেখানে ভক্তি সহকারে ভক্তরা সমবেত হন, সেখানে ভগবান বিরাজমান থাকেন। গঙ্গাস্থানের মধ্য দিয়ে মনের বাসনা পূর্ণ হয়। সকলেই পরম সুখ লাভ করে থাকেন।
মায়া রানী মোদক জানান, গঙ্গাস্নানের মধ্য দিয়ে আমি নিজের পরিবারের জন্যে মঙ্গল কামনা করেছি। দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় শান্তি কামনা করেছি। ভগবান যেন সবার মঙ্গল করেন।
সুবল দাস বলেন, তিতাস নদীর পবিত্র জলে স্নানের মধ্যদিয়ে ভগবানের কাছে পাপ মুক্তির জন্যে প্রার্থনা করেছি। তিনি সকলের যেন মঙ্গল করেন সেই প্রার্থনা ও করেছি।
গঙ্গাস্নান পরিচালনা কমিটির সভাপতি রতন রায় কর্মকার জানান, গঙ্গাস্নানের জন্য একটি পাকা ঘাট জরুরি দরকার। আমরা স্থানীয় ভাবে বালির বস্তা ফেলে ঘাটটিকে স্নানের জন্য উপযোগী করেছি।
এছাড়া গঙ্গাস্নানের জন্য যে ঘাটটি আছে, সেটি দখল দূষণের কবলে পড়ে অনেকটাই শীর্ণকায়ে পরিণত হয়ছে। আমরা এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর কাছে ঘাটটি রক্ষায় সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।
এদিকে ঐতিহ্যবাহী এ গঙ্গাস্নানকে কেন্দ্র করে তিতাস নদীর তীর ঘেষে বসেছে লৌকজ মেলা। মেলায় নাগরদোলা, হরেক রকম বাহারী খাবার মুড়ি-চিড়া, মাঠা, তিল্লাই, বাতাসাসহ মাঠির তৈরী বাহারী খেলনা দোকানের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জয়নাল উদ্দিন (৪২) নামের এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে নগদ আড়াই লাখ টাকা ছিনতাই হয়েছে।
এ ঘটনাটি ঘটেছে ২৪ মার্চ রবিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকায়।
জয়নাল উদ্দিন অলিম্পিক গ্রুপের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবেশক ক্ষণিকা ডিস্ট্রিবিউশনের ম্যানেজার পদে আছেন।
ক্ষণিকা ডিস্ট্রিবিউশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ ইখতেয়ারুল বারী তানভীর জানান, পুনিয়াউট এলাকা দিয়ে ম্যানেজার জয়নাল আরো দুইজন সহকর্মীসহ ডিস্ট্রিবিউশনের নগদ টাকা নিয়ে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ১০/১২জন ছিনতাইকারী তাদেরকে ঘিরে ধরলে জয়নাল ছাড়া বাকি দু’জন পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন।
এসময় ছিনতাইকারীরা জয়নালের কাছে থাকা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিতে হামলা করে। তারা একপর্যায়ে জয়নালকে ছুরিকাঘাত করে নগদ আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে জয়নালকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে এসে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়েছে পুলিশ। অভিযুক্তদের আটক করতে অভিযান অব্যাহত আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিখোঁজের দুদিন পর রাব্বি (১৬) নামের এক কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, চড় মারার জেরে রাব্বিকে হত্যা করেন তার বন্ধু সাগর।
আজ ১৯ জুন সোমবার বিকেলে জেলা শহরের পশ্চিম ফুলবাড়িয়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত রাব্বি শহরের মেড্ডা আরামবাগ এলাকার মানিক মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, ১৭ জুন শনিবার রাতে মোবাইল বেচাকেনার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় রাব্বি। পরে তার কোনো সন্ধান না পাওয়ায় রোববার (১৮ জুন) পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়। এরপর তদন্তে নামে পুলিশ। তদন্তকালে রাব্বি নিখোঁজের পেছনে তার বন্ধু ফুলবাড়িয়া এলাকার সাগরের (১৯) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়। রাতে সাগরের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ কিন্তু তাকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি।
সোমবার সকালে সাগরের মা লিলি বেগমকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে একপর্যায়ে তিনি জানান, রাত ২টার পর সাগরের সঙ্গে তার কথা হয়েছে। এসময় সাগরের মায়ের মোবাইল ফোনে একটি কল রেকর্ড পায় পুলিশ। সেই রেকর্ডে সাগরকে তার মাকে বলতে শোনা যায়, রাব্বি তাকে একবার চড় দিয়েছিল। তাই তাকে মেরে এলাকার একবাড়ির ঝুপড়িতে ফেলে দিয়ে তিনি ঢাকায় পালিয়ে গেছেন। পরে কল রেকর্ড অনুযায়ী পুলিশ তল্লাশি শুরু করে। একপর্যায়ে পশ্চিম ফুলবাড়িয়ায় একটি বাড়ির ঝুপড়িতে রাব্বির মরদেহ পাওয়া যায়।
ওসি এমরানুল ইসলাম বলেন, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত সাগরকে আটক করতে অভিযান অব্যাহত আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, আমি আইনের শাসনে বিশ্বাস করি, উপজেলা পরিষদও আইনের শাসনে পরিচালিত হয়। আইন ও বিধি-বিধান মেনে এই পরিষদ চললে, আমি পরিষদের পাশে থাকবো। আইন ও বিধি-বিধান মেনে না চললে আমি পরিষদের পাশে থাকবো না। এই উপজেলা পরিষদ নিজেদের ক্ষমতা ও পরিধি মেনে চলবে ও কাজ করবে বলে বিশ্বাস করি।
আজ ৯ জুলাই মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী এই কথা বলেন। মন্ত্রী আরো বলেন, সদর উপজেলা পরিষদ একটি আদর্শ উপজেলা পরিষদ হবে। সকলের সাথে সমন্বয় করে এই উপজেলা পরিষদ চলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, যারা আপনারা নির্বাচিত হয়েছেন, সদর উপজেলাবাসীর প্রতি আপনাদের অনেক দায়িত্ব। জনগণের কল্যাণে যেনো পরিষদের টাকা খরচ হয়, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। নিজের টাকা যে চিন্তা করে খরচ করেন, ঠিক তেমনি পরিষদের টাকাও চিন্তা করে খরচ করবেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদৎ হোসেন শোভন, বিদায়ী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম ভূঁইয়া, নব-নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল আলম, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান আফরিন ফাতেমা জুঁই ও ইউপি চেয়ারম্যান আল আমিন পাভেল।
আলোচনা সভা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন জেলা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সিগবাহতুল্লাহ নূর।