অনলাইন ডেস্ক :
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী মেটাকে রেকর্ড ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ইউরো (১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্যবহারকারীদের তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তরের দায়ে এ জরিমানা করা হয়েছে বলে জানা গেছে আল জাজিরার খবরে।
ইউরোপিয়ান ডাটা প্রটেকশন বোর্ড (ইডিপিবি) প্রশাসনিক জরিমানা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছে।
আজ ২২ মে সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের হয়ে কাজ করা আইরিশ ডাটা প্রোটেকশন কমিশন (ডিপিসি)।
ইডিপিবি এমন নির্দেশের জবাবে মেটা বলছে, তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। এতে তারা হতাশ। রায়টি ত্রুটিপূর্ণ এবং অন্যায়ভাবে দেওয়া হয়েছে। অগণিত অন্যান্য কোম্পানির জন্য এতে ভয়াবহ নজির সৃষ্টি হলো।
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী এই প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ ও চিফ লিগ্যাল অফিসার জেনিফার নিউস্টেড এক ব্লগ পোস্টে বলেন, এই জরিমানার আদেশের বিরুদ্ধে তারা আপিল করবেন।
প্রসঙ্গত, সাধারণ তথ্য সুরক্ষা রেগুলেশনের আওতায় এটি সবচেয়ে বড় অঙ্কের জরিমানা। ২০২১ সালে লুক্সেমবার্গে আমাজনকে ৭৪৬ মিলিয়ন ইউরো (৮০৭ মিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত আখাউড়া-আগরতলা ও খুলনা-মোংলা রেলপথ এবং রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
১ নভেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা ও দিল্লির গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারা এ প্রকল্প তিনটি উদ্বোধন করেন।
আখাউড়া-আগরতলা রেলপথটি ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই রেল সংযোগটি আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলস্টেশনকে আগরতলার নিশ্চিন্তপুর স্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। রেলপথটির বাংলাদেশের অংশ ছয় দশমিক ৭৮ কিলোমিটার দীর্ঘ। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে এই রেলপথের নির্মাণকাজ শুরু হয়।
অন্যদিকে খুলনা থেকে বাগেরহাটের মোংলা বন্দর পর্যন্ত ৬৫ কিলোমিটার রেলপথের মাধ্যমে বন্দরে পণ্য পরিবহন সহজতর হবে। এই রেলপথ দেশের অভ্যন্তরে সাশ্রয়ী মূল্যে মোংলা বন্দরের পণ্য পরিবহনে সহায়তা করবে, ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাণিজ্যে সহায়তা করবে এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে।
মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট রামপালের দ্বিতীয় ইউনিটটি জাতীয় গ্রিডে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত করবে। দুই প্রতিবেশী দেশের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট মোট এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্ষমতাসম্পন্ন।
অনলাইন ডেস্ক :
আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দীর্ঘ শুনানির পর পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে দুই সপ্তাহের জামিন দিয়েছেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। খবর ডনের।
আজ ১২ মে শুক্রবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টের (আইএইচসি) একটি ডিভিশন বেঞ্চ ইমরানের জামিন মঞ্জুর করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তান সুপ্রিমকোর্ট ইমরান খানকে ইসলামাবাদ প্রাঙ্গণ থেকে গ্রেফতারকে ‘অবৈধ ও বেআইনি’ বলে উল্লেখ করার পর দ্রুত তাকে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
স্থানীয় সময় শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে দুই সদস্যের বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। শুনানি শুরুর কিছুক্ষণ পরেই জুমার নামাজের জন্য বিরতিতে যান আদালত। স্থানীয় সময় বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ফের শুনানি শুরু হয়।
এর আগে স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে হাজির হন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রধান। হাইকোর্টে হাজির হওয়ার পরপরই বায়োমেট্রিকের কাজের জন্য ইমরান খানকে সংশ্লিষ্ট স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। বায়োমেট্রিকের কাজ শেষে তাকে আদালতকক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ইমরান খান শুক্রবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টে পৌঁছান। টেলিভিশনে প্রচারিত ফুটেজে পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী রেঞ্জার্সের সদস্যদের হাইকোর্ট প্রাঙ্গণের বাইরে অবস্থান করতে দেখা যায়। পিটিআইয়ের প্রধানের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিপুলসংখ্যক আইনজীবীকে স্লোগান দিতেও দেখা যায়।
ইমরান খানকে গত মঙ্গলবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে গ্রেফতার করা হয়। আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আধা সামরিক বাহিনী রেঞ্জার্সের সহায়তায় তাকে গ্রেফতার করেছিল দেশটির জাতীয় জবাবদিহি ব্যুরো-ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো (এনএবি)। বুধবার বিশেষ আদালত (অ্যাকাউন্টেবিলিটি কোর্ট) এ মামলায় ইমরান খানকে আট দিনের রিমান্ড দেন।
ইমরান খানকে গ্রেফতারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে পিটিআই। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হয়। আল-কাদির ট্রাস্ট মামলায় ইমরান খানের গ্রেফতার বেআইনি ঘোষণা করেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। একই সঙ্গে তাকে শুক্রবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরাইলি হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় একদিনে কমপক্ষে ৮৬ জন নিহত হয়েছেন। ২৪ আগস্ট রবিবার সন্ধ্যা থেকে ২৫ আগস্ট সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আরো ৪৯২ জন আহত হয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সোমবার রাতের দিকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, নিহতদের মধ্যে ৫৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন ইসরায়েলি বাহিনীর নিক্ষিপ্ত গোলায়। বাকি ২৮ জন নিহত হয়েছেন খাদ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সেনাদের এলোপাতাড়ি গুলিতে।
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ২৫ আগস্ট সোমবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজার বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে ৮৬ জনের মরদেহ ও ৪৯২ জন আহতকে আনা হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা রয়েছেন, কিন্তু পর্যাপ্ত সরঞ্জাম ও জনবল না থাকায় উদ্ধার সম্ভব হচ্ছে না।
এদিকে, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চল খান ইউনিসে নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিমান হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে পাঁচজন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিক ও চারজন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন। হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সোমবারের পর পর্যন্ত গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার ৭৪৪ জনে। আহত হয়েছেন আরো এক লাখ ৫৮ হাজার ২৫৯ জন ফিলিস্তিনি।
এদিকে, গত ১৯ জুন যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাস দুই মাসের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও ১৮ মার্চ সেই যুদ্ধবিরতি ভেঙে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ওই সময় থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় পাঁচ মাসে নিহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ৪৬ হাজার ২১৮ জন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, গত মে মাসের শেষ দিক থেকে ত্রাণ ও খাদ্য সংগ্রহ করতে যাওয়া সাধারণ মানুষদের ওপরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। ২৭ মে প্রথমবারের মতো গাজায় ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি চালানো হয়, এরপর থেকে নিয়মিতই এমন ঘটনা ঘটছে। এ সময়ের মধ্যে শুধু ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ২ হাজার ১২৩ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরো ১৫ হাজার ৬১৫ জনের বেশি।
জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের কিয়ুশু এলাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ওই অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
জাপানের আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য, রিখটার স্কেলে ভূকম্পনের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। আজ ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেলে এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, মিয়াজাকির উপকূল থেকে ২০ মাইলের কম দূরত্বে এ ভূমিকম্পের উৎপত্তি।
ভূমিকম্পের পরপরই জাপানের কিয়ুশুর পূর্ব ও দক্ষিণ উপকূল এবং শিকোকুর দক্ষিণ উপকূলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
সূত্র : জাপান টাইমস
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতে মেলা দেখতে গিয়ে আটকে পড়া ১০ জনসহ ১৩ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট দিয়ে আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে তারা দেশে ফিরেছেন।
ভারতের আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন-চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার কদলপুর গ্রমের দুলাল নাথের ছেলে রুবেল কুমার নাথ, উত্তর গুজরা গ্রামের মিলন বিশ্বাসের ছেলে রাজিব বিশ্বাস, সুলতানপুর গ্রামের মিলন দের ছেলে শঙ্কর দে, একই গ্রামের বিষু দাসের ছেলে জয় দাস, কাজল দাসের ছেলে সঞ্জয় দাস, অনিল দাসের ছেলে উল্লাস দাস, সুকুমার চৌধুরী দাসের ছেলে দীপক দাস গুপ্তা, মন্টু রাম ঘোষের ছেলে রুমন ঘোষ, যোগেস ঘোষের ছেলে রুবেল ঘোষ, রনধীর দাসের ছেলে প্রান্ত দাস, একই জেলার হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম দেওয়ান নগরের মো. হোসেনের মেয়ে নাহিদা শেখ এবং তার দুই শিশু সন্তান ফয়েজ ইসলাম শেখ ও ফাইজা শেখ।
শূন্যরেখায় দেশে ফেরত আসা দীপক দাস গুপ্তা বলেন, আমরা ১০ জন খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে মেলায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। মেলা থেকে আগরতলার একটি মন্দির দেখে ফেরার পথে আমাদের বহনকারী ভারতীয় গাড়িটির চালক আমাদের নির্দিষ্ট গন্তব্যের পরিবর্তে স্থানীয় একটি থানায় নিয়ে যায়। এরপর পুলিশ আমাদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করলে আদালত আমাদের অনুপ্রবেশের দায়ে এক মাস করে সাজা দেন। কারাভোগ শেষে আমরা একটি সেইফ হোমে ছিলাম। সেখান থেকে চার মাস পর বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে আমরা আজ দেশে ফিরলাম।
ফিরে আসা নাহিদা শেখ বলেন, আমি, আমার স্বামী ও এক সন্তানসহ গত তিন বছর আগে স্বামীর চিকিৎসার জন্য অবৈধ পথে ভারতের মুম্বাই শহরে গিয়েছিলাম। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার পথে ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়ে এক বছর কারাভোগ করি। এরপর একটি হোমে ছিলাম। তখন আমার আরেকটি সন্তানের জন্ম হয়। গত ছয় মাস আগে ওখানে আমার স্বামীর মৃত্যু হলে সেখানেই দাফন করা হয়। দীর্ঘ তিন বছর পর আমি আমার দুই সন্তান নিয়ে দেশে ফিরেছি।
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কর্মকর্তা ওমর শরীফ বলেন, ১৩ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছি। তাদের মধ্যে এক নারী ও দুটি শিশু ছাড়া বাকি ১০ জন এসেছিলেন মেলা দেখতে। তারা দেশে ফেরার পথে ভারতীয় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে সাজাভোগ করেন। বিষয়টি জানতে পেরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। পরে কাগজপত্র যাচাই-বাচাই শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হলো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম, বিএসএফের ১২০ মোম্পানি কমান্ডার বিবেক ধীমান, আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ইনচার্জ মো. খাইরুল আলম, ৬০ বিজিবির আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার শাহ আলমসহ অনেকে।